পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
বর্ধমানের সঙ্গে নদীয়ার সহজ যোগাযোগের পথ ভাগীরথী নদীর উপর কালনা-শান্তিপুর ফেরিঘাট। এই পথে প্রতিদিন প্রায় ১২-১৪ হাজার যাত্রী নৌকায় পারাপার করেন। এছাড়াও লোহার ভেসেলে করে ভারী যানবাহন পার হয়। ঝুঁকি নিয়ে এই যাতায়াত থেকে রেহাই পেতে কয়েক দশক ধরে ভাগীরথী নদীর উপর সেতুর দাবি করে আসছেন উভয় প্রান্তের বাসিন্দারা। বছর দুয়েক আগে এই ফেরিঘাটে নৌকা ডুবির ঘটনায় ১৯জনের মৃত্যু হয়। তারপরই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এখানে সেতু নির্মাণের অনুমোদন দেন। সেই মতো সেতুর উভয় দিকে অ্যাপ্রোচ রোডের জন্য জমি কেনার কাজ শুরু করে প্রশাসন। কালনা হাসঁপুকুর, কুলেদা ও বন্দেবাজ, বারাসাত মৌর্জার উপর দিয়ে অ্যাপ্রোচ রোড হওয়ায় বেশ কিছু চাষের ও বাড়ি অধিগ্রহণের প্রয়োজন হয়। জমি জরিপের পর সরকার জমির দাম নির্ধারণ করে জমিদাতাদের কাছ থেকে জমি কেনা শুরু করে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকজন চাষি জমি দিয়ে চেক গ্রহণ করেন। বৃহস্পতিবার আরও ৯জন চাষি জমি দিয়ে চেক গ্রহণ করলেন। এখনও পর্যন্ত ৯৬জন জমি দিতে আগ্রহ প্রকাশ করে আবেদন করেছেন।
কালনা মহকুমা শাসক নীতেশ ঢালি বলেন, এদিন ৯জন জমিদাতা জমির জন্য চেক নিয়েছেন। এখনো পর্যন্ত প্রায় ১০০ জন জমিদাতা জমি দিতে ইচ্ছা প্রকাশ করে আবেদন করেছেন। প্রক্রিয়া দ্রুত চলবে।