পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি।প্রতিকার: আজ দই খেয়ে শুভ ... বিশদ
স্থানীয় এবং পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত এবং খুনে অভিযুক্ত যুবক তারিকুল শেখ সবদরপুরের বাসিন্দা। তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের সম্পর্কও ছিল। কিন্তু ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে দু’জনের মধ্যে ঝামেলা চলছিল। ওইদিন বিকেলে দু’জন ঝামেলায় জড়িয়ে পড়লে তারিকুল এবং তার সঙ্গীরা বাঁশ নিয়ে হাসানের উপর চড়াও হয়। বাঁশের ঘায়ে হাসান গুরুতরভাবে জখম হন। ঘটনার পরেই অভিযুক্ত যুবক এবং তার সঙ্গীরা এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয়। এরপরেই স্থানীয় বাসিন্দারা হাসানকে গুরুতর জখম অবস্থায় কৃষ্ণপুর গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করেন। কিন্তু শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় রাতেই মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। সেখানেই চিকিৎসা শুরুর কিছুক্ষণ পর হাসান মারা যান।
প্রসঙ্গত, সীমান্তবর্তী হওয়ার কারণে লালগোলার একটা অংশের মানুষ সীমান্ত এলাকায় চোরাচালানের সঙ্গে যুক্ত। গ্রামের বাসিন্দাদের সূত্রে খবর, সীমান্তের চোরাচালান কারবার সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই দুই বন্ধুর মধ্যে ঝামেলার সূত্রপাত হয়। লালগোলা থানার পুলিস জানিয়েছে, মৃতের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনার পরেই অভিযুক্তরা পালিয়ে গিয়েছে। এখনও পর্যন্ত কাউকে আটক বা গ্রেপ্তার করা যায়নি। অভিযুক্তদের খোঁজে তল্লাশি চলছে।