আজ অর্থাগম ক্ষেত্রটি মধুর। কাজ করেও সাফল্যের অভাব। উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় উন্নতি। ... বিশদ
হলদিবাড়ির দেওয়ানগঞ্জ হাইস্কুল থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েছিল দীপ। বাংলায় ৮৭, ইংরেজিতে ৫৭, অঙ্ক ও ইতিহাসে ৯০, ভৌতবিজ্ঞানে ৮৩, জীবনবিজ্ঞানে ৯৩ এবং ভূগোলে ৯৭ নম্বর পেয়েছে। দীপের এই ফলে খুশি তার স্কুলের শিক্ষকরা। দীপের বাবা বলেন, কৃষিকাজ করে যেটুকু আয় হয়, তা দিয়ে দুই ছেলেকে পড়াশোনা করাচ্ছি। বড় ছেলে একাদশ শ্রেণিতে পড়ে। ছোট ছেলে দীপ ছোট থেকে মেধাবী। টাকার অভাবে ওকে গৃহশিক্ষকের কাছে পড়াতে পারেনি। ওর সাফল্যের পিছনে ওর স্কুল শিক্ষকদের অবদান যথেষ্ট রয়েছে।
দীপ বলে, উচ্চ মাধ্যমিকে বিজ্ঞান নিয়ে পড়াশোনা করতে চাই। ভবিষ্যতে আইপিএস অফিসার হতে চাই। দেওয়ানগঞ্জ হাইস্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কমল রায় বলেন, আর্থিক প্রতিবন্ধকতা কাটিয়েও দীপ যে ফল করেছে, তারজন্য আমরা গর্বিত। ছেলেটি ওর লক্ষ্যে পৌঁছক, আশীর্বাদ করছি। নিজস্ব চিত্র