হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
সম্প্রতি এই দাবিতে সরব হলেন আয়ুর্বেদিক চিকিৎসকরাও। উত্তর চণ্ডীপুর সদর উপস্বাস্থ্যকেন্দ্রের আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল অফিসার ডাঃ বিশ্বজিৎ ঘোষ রাজ্যের সব জেলাশাসক এবং বিডিওদের এই মর্মে চিঠি পাঠিয়ে ডেঙ্গু ম্যানেজমেন্টে আয়ুর্বেদিক ওষুধগুলিকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন। চিঠি পাঠানো হয়েছে ডিজি (আয়ূশ) শরৎ দ্বিবেদি ও আয়ুর্বেদ অধিকর্তা অদিতি দাশগুপ্তকেও।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক মহল সূত্রের খবর, ইতিমধ্যেই প্রতিবেশী রাজ্য বিহার এ নিয়ে সার্কুলার জারি করেছে। প্রতিবেশী বাংলাদেশও পিছিয়ে নেই। ভারত সরকারের আয়ূশ মন্ত্রক আয়ুর্বেদে ডেঙ্গু মোকাবিলার গাইডলাইন বের করেছে। তাহলে বাংলায় তা হবে না কেন, প্রশ্ন চিকিৎসকদের।
বিশ্বজিৎবাবু বলেন, আয়ুর্বেদে গুলঞ্চ, পেঁপে, সর্বজ্বরহরলৌহ, ত্রিভূবনকৃত্তিরস ইত্যাদি ডেঙ্গুর নানা প্রাকৃতিক ওষুধ রয়েছে। ন্যাশনাল হোমিওপ্যাথিক ফোরাম অব ইন্ডিয়ার সভাপতি ডাঃ মৃণাল সরকার বলেন, হোমিওপ্যাথিতেও বেলেডোনা, রাসটাকস, জেলসিমিয়াম, ক্যারিকা প্যাপিয়া প্রভৃতি ডেঙ্গু মোকাবিলার কার্যকর ওষুধপত্র রয়েছে। সরকার শুধু মর্ডান মেডিসিনে দৃষ্টি সীমাবদ্ধ না রেখে, আয়ূশের কথাও ভাবুক।