হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
পুলিস জানিয়েছে, বাগনানের ঘোড়াঘাটার বাসিন্দা নবম শ্রেণির ছাত্রী ওই নাবালিকার সঙ্গে ওই গ্রামের এক যুবকের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। পরে সোমবার রাতে দুই পরিবারের সম্মতিতে দেউলটিতে ছাত্রীর এক আত্মীয়ের বাড়িতে বিয়ের আয়োজন হয়। যদিও নাবালিকার বিয়ে হচ্ছে, এই খবর পাওয়ার পর রাতেই পুলিস বিয়েবাড়িতে হাজির হয়ে বিয়ে বন্ধ করে দেয়। মঙ্গলবার সকালে চাইল্ড লাইনের আধিকারিকরা নাবালিকা ও নাবালককে বিয়ে দিলে কী সমস্যা হতে পারে, সেটা বোঝানোর পর তাদের থেকে মুচলেকা লিখিয়ে ছেড়ে দেয়। নাবালিকার বাবা বলেন, মেয়ে গ্রামের একটা ছেলের সঙ্গে ভালোবাসা করেছিল। আমরা বিয়ে দিতে না চাওয়ায় মেয়ে আত্মহত্যা করার ভয় দেখাচ্ছিল। যদিও পরে দুই পক্ষ আলোচনা করে বিয়ের আয়োজন করি। তিনি বলেন, বিয়েতে পণস্বরূপ ১০ হাজার টাকা নগদ ও খাট-বিছানা কোনওরকমে জোগাড় করেছিলাম। যদিও ১৮ বছরের নীচে বিয়ে দেওয়া যায় না, এটা জানতাম না।