শরীর ভালো যাবে না। সাংসারিক কলহবৃদ্ধি। প্রেমে সফলতা। শত্রুর সঙ্গে সন্তোষজনক সমঝোতা। সন্তানের সাফল্যে মানসিক ... বিশদ
এসএমএস অথবা হোয়াটস অ্যাপে অজানা মেসেজে আসা অপরিচিত লিঙ্ক ক্লিক করে অ্যাপ ইনস্টল করতেই মোবাইলের দখল চলে যাচ্ছে অন্য কারও হাতে। সে মোবাইলে থাকা সব তথ্য হাতিয়ে নিতে পারছে। শুধু তাই নয়, হোয়াটসঅ্যাপে কী লেখা হচ্ছে, কী মেসেজ করা হচ্ছে, গুগলে কী সার্চ করা হচ্ছে, কার সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছে সব সঙ্গে সঙ্গে জানতে পারছে অপর ব্যক্তি। তদন্ত করতে গিয়ে জানা যাচ্ছে, কখনও ফোন করে নানা অফার দেওয়ার কথা বলে নির্দিষ্ট অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলা হচ্ছে। কখনও মোবাইলে একটি লিঙ্ক পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সেই লিঙ্কে ক্লিক করে তা ইনস্টল হতেই সেখানে একটি নম্বর ভেসে উঠছে। ফোন কল করে কথার ফাঁকে কেউ একজন জানতে চাইছে ওই নম্বরটি। সেটি পিন নম্বর নয়, ওটিপিও নয় ফলে সরল মনে এধরনের ক্রাইম সম্পর্কে সচেতন ব্যক্তিও বলে ফেলছেন। তাতেই বিপত্তি ঘটছে। পর মুহূর্তেই দেখা যাচ্ছে, তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা উধাও হয়ে যাচ্ছে। কারণ ওই মোবাইল নম্বরটি অ্যাকাউন্টের সঙ্গে লিঙ্ক করা রয়েছে। তাঁর ব্যক্তিগত তথ্য অন্যত্র শেয়ার হচ্ছে।
এ বিষয়ে কমিশনারেট সূত্রের বক্তব্য, এখন মোবাইলের কন্ট্রোল অন্য মোবাইল থেকে নেওয়ার মতো অ্যাপও এসেছে। আর সেটাকেই খারাপ ভাবে কাজে লাগিয়ে প্রতারণার ওই ঘটনা ঘটছে। এক্ষেত্রে দুষ্কৃতীদের বেশি লক্ষ্য থাকছে, ব্যাঙ্কের টাকা হাতানো। সেজন্য সবার সতর্ক থাকা দরকার, মোবাইলে সন্দেহজনক মেসেজ এলে বা ফোন করে কেউ কোনও প্রলোভন দেখিয়ে অ্যাপ ডাউনলোড করতে বললে কেউ যেন তা না করে।