আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
প্রসঙ্গত, বিজেপি’র মোকাবিলায় বাম-কংগ্রেসের সঙ্গে একযোগে আন্দোলনের বার্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সদনে রাখা বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছিল বলে পার্থবাবুদের অভিযোগ ছিল। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে সদনের ভিতরে শাসকপক্ষকে একতরফা বিবৃতি দেওয়ার সুযোগ কেন দেওয়া হল—এই প্রশ্নে সরব হতে গিয়ে সুজনবাবুসহ বিরোধী বাম-কং বিধায়করা সেদিন বিধানসভায় তুমুল বিক্ষোভ দেখানোর পরই এই স্বাধিকারভঙ্গের প্রস্তাব আনেন পার্থবাবুরা। তবে গত কয়েকদিন ধরে সরকার ও বিরোধী দুই শিবিরের মধ্যে নানা বিষয়ে কাছাকাছি আসার যে সব লক্ষণ দেখা যাচ্ছে, তার পরিপ্রেক্ষিতে এদিন পার্থবাবুদের এহেন সিদ্ধান্ত জল্পনার মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করবে বলে মনে করা হচ্ছে।