বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
স্যাটের সিদ্ধান্ত ছিল, মহার্ঘভাতা প্রাপ্তি কর্মীদের অধিকার নয়। সেখানে মামলাকারীদের দু’টি দাবির মীমাংসা হয়নি। এই অভিযোগে মামলাকারীরা হাইকোর্টে আসেন। স্যাটের বক্তব্য খারিজ করে হাইকোর্ট মামলাকারীদের ওই দুই বক্তব্যের মীমাংসা করার নির্দেশ দেয়। দাবি দুটি হল— (১) কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের সমহারে রাজ্যকর্মীদের মহার্ঘভাতা পাওয়ার অধিকার ন্যায়সঙ্গত কি না। (২) নয়াদিল্লির বঙ্গভবন বা চেন্নাই ইউথ হস্টেলের রাজ্যকর্মীরা এখানকার কর্মীদের তুলনায় বেশি মহার্ঘভাতা পান। এই বৈষম্য ন্যায়সঙ্গত কি না। যে নির্দেশ রাজ্য পুনর্বিবেচনার আর্জি জানিয়েছিল।
অন্যদিকে, মামলাকারীর আইনজীবী রমাপ্রসাদ সরকারের বক্তব্য ছিল, এই ভাতা দেওয়া সংবিধান বিরোধী। যদি তা দিতেই হয়, তাহলে দেশের সব মানুষকেই তা দেওয়া উচিত। কারণ, মূল্যবৃদ্ধির ছ্যাঁকা কেবল সরকারি কর্মীদের গায়েই লাগে না। কিন্তু, সেই বক্তব্যের শুনানি না করেই গত বছরের ৩১ আগস্ট রায় ঘোষিত হয়। রায়ে বলা হয়, ‘ডিসমিসড অ্যাজ নট প্রেসড’। অর্থাৎ, তিনি শুনানি চাননি, তাই মামলা খারিজ। রায়ের এই বয়ান ঠিক নয় বলে এবার তিনি ফের আবেদন করেছেন। সেইসূত্রেই মূল মামলা স্যাটে পাঠানো সংক্রান্ত হাইকোর্টের নির্দেশটি তিনি পুনর্বিবেচনার অনুরোধ করেছেন।