বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহ যোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে কাউন্সিলারদের অন্ধকারে রেখে পুরসভার নিজস্ব তহবিল থেকে ৩৪ লক্ষ্য টাকা ব্যয়ে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার অভিযোগ ওঠে পুরসভার চেয়ারম্যান অশ্বিনী তেওয়ারির বিরুদ্ধে। প্রতিবাদে বিরোধীদের পাশাপাশি দলীয় ১৪ জন কাউন্সিলারও চেয়ারম্যানকে বয়কট করেছেন। তাঁরা পুরসভায় আসা বন্ধ করে দিয়েছেন। পুরসভার বোর্ড মিটিংয়ে কাউন্সিলাররা না আসায় শহরের উন্নয়নমূলক ও স্বাভাবিক কাজকর্ম ব্যাহত হচ্ছে।
এই ইস্যুকে হাতিয়ার করে চেয়ারম্যানকে কোণঠাসা করতে এবার মাঠে নামল সিপিএম। পুরসভায় বেনিয়মের প্রতিবাদে তাঁরা শহরজুড়ে পোস্টার সাঁটিয়েছে। সেখানে সাধারণ মানুষকে এর প্রতিবাদে সোচ্চার হওয়ার আবেদন জানানো হয়েছে। ১৭ নম্বর ওয়ার্ডের সিপিএম কাউন্সিলার সঞ্জীব মল্লিক বলেন, পুরসভার নিজস্ব ফান্ডের টাকায় শহরের উন্নয়নের বদলে বিলাসবহুল গাড়ি কেনার প্রতিবাদ আমরা পোস্টার দিয়ে জনগণকে সজাগ করছি। চেয়ারম্যানের ওই পদে থাকার কোনও অধিকার নেই। অবিলম্বে তাঁকে পদত্যাগ করতে হবে। এই দাবিতে আগামী মঙ্গলবার বিকেলে শহরজুড়ে ধিক্কার মিছিল বের করা হবে।
চেয়ারম্যান অশ্বিনী তেওয়ারি বলেন, আমি আগেও বলেছি, এখনও বলছি গাড়ি কেনা হয়েছে পুরসভার নামে। সামনে লোকসভা ভোট। এখন কেউ পোস্টার সাঁটাবে, কেউ মিছিল করে ফায়দা তোলার চেষ্টা করবে। কিন্তু, কোনও লাভ হবে না। এদিকে চেয়ারম্যানের পাশে দাঁড়িয়েছেন কৃষিমন্ত্রী আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ও। তিনি বলেন, ওই গাড়ি কেনার জন্য তো কোনও উন্নয়নমূলক কাজ ব্যাহত হয়নি। তাছাড়া দ্রুত যোগাযোগের জন্য ওই গাড়ি কিনেছে পুরসভা। এর মধ্যে খারাপ কিছু দেখছি না। পায়ের তলার মাটি হারিয়ে সিপিএম এখন দিশেহারা হয়ে পড়েছে।