আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
যদিও, দলের সভাপতি পদ থেকে ইস্তফা দেওয়ার পর উত্তরসূরী বাছার প্রক্রিয়াতেও থাকার ব্যাপারে অনীহা প্রকাশ করেছেন রাহুল গান্ধী। কিন্তু বিষয়টি মানতে নারাজ দ্বিবেদি। তিনি বলেন, কার্যত এখনও রাহুল গান্ধী কংগ্রেস সভাপতি রয়েছেন। ফলে নতুন সভাপতির নির্বাচন প্রক্রিয়ার দায়িত্ব তাঁকেই নিতে হবে। অন্যদিকে, লোকসভা নির্বাচনে দলের শোচনীয় ফলের দায় নিয়ে কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে রাহুলের পদত্যাগের সিদ্ধান্তের প্রশংসা করেছেন জনার্দন দ্বিবেদি। তাঁর মতে, অন্যান্য কংগ্রেস নেতারাও এই আদর্শ পথ অনুসরণ করতে পারেন।