বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
এদিন বিধানসভা অধিবেশনের দ্বিতীয়ার্ধে দি ওয়েস্ট বেঙ্গল অ্যাপার্টমেন্ট ওনারশিপ (অ্যামেন্ডমেন্ট) বিল, ২০১৯ পেশ হওয়ার আগে কংগ্রেস পরিষদীয় দলনেতা নেপাল মাহাত উঠে দাঁড়িয়ে কর্ণাটক প্রসঙ্গ উত্থাপন করেন। ঘটনার নিন্দা করে প্রস্তাব আনেন তিনি। তাঁকে সমর্থন জানিয়ে বাম পরিষদীয় দলনেতা সুজন চক্রবর্তী বলেন, গণতান্ত্রিক রীতিনীতি রক্ষা করার জন্যই আমাদের লড়াই। কর্ণাটকের ঘটনার নিন্দা করছি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কর্ণাটকের কংগ্রেস বিধায়কদের মুম্বইয়ের হোটেলে আটকে রাখা হয়েছে। সংবাদমাধ্যমকে কার্যত ‘ব্লক’ করা হয়েছে। আটকে দেওয়া হয়েছে কংগ্রেসের এক নেতাকেও। গণতন্ত্র রক্ষায় আমাদের মধ্যে কোনও পার্থক্য নেই। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে নির্বাচিত একটা সরকারকে ভাঙার চেষ্টার তীব্র নিন্দা করছি। অধ্যক্ষ বিমান বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, কর্ণাটকে সরকার ভাঙার চক্রান্তের প্রতিবাদে আনা নিন্দা প্রস্তাবকে এই সদন সমর্থন জানাচ্ছে। অধিবেশন কক্ষে উপস্থিত বিজেপি’র দুই বিধায়ক ছাড়া বাকি সবাই টেবিল চাপড়ে প্রস্তাবকে সমর্থন জানান।
অধিবেশন কক্ষের বাইরে সাংবাদিকদের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, একমাস আগে কেন্দ্রে নতুন সরকার গড়েছে বিজেপি। তাদের উচিত সবাইকে নিয়ে দেশের জন্য কাজ করা। তা না করে নির্বাচিত সরকার ভাঙার ষড়যন্ত্র চলছে। আজ কর্ণাটকে চলছে, কাল মধ্যপ্রদেশ আর রাজস্থানেও এই খেলা হবে। এত লোভ কীসের! এইভাবে কেন্দ্রের আগ্রাসন চলবে কেন? ওরা দেশের কাজ করবে, নাকি সরকার ভাঙবে! এই ঘটনার প্রতিবাদে শুধু বিরোধীদেরই নয়, সংবাদমাধ্যমকেও লড়তে হবে।