আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ
সোমবার রাতে গোপালনগর রামচন্দ্রপুর এন সি রোড এলাকায় তৃণমূল প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাসের ফেস্টুন, কাট আউট ছিঁড়ে নয়ানজুলিতে ফেলে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে বিজেপির বিরুদ্ধে। মঙ্গলবার সকালে স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা তাঁদের প্রার্থীর বেশ কয়েকটি কাট আউট রাস্তার পাশে নয়ানজুলিতে পড়ে থাকতে দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েন। দলের পক্ষ থেকে গোপালনগর থানায় জানানো হয়েছে। পুলিস বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।
এই ঘটনায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীদের দায়ী করেছে তৃণমূল। জোড়াফুল শিবিরের দাবি, সাংসদ শান্তনু ঠাকুরকে মানুষ পাঁচ বছর এলাকায় দেখতে পাননি। সাধারণ মানুষ ওদের সঙ্গে নেই। সেটা বুঝতে পেরে রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়াতেই এসব করছে বিজেপি, বলেন তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য সুজন মজুমদার। দলের প্রার্থী বিশ্বজিৎ দাস বলেন, বিজেপির পায়ের তলার মাটি সরে গিয়েছে। ভোটে হার নিশ্চিত ভেবে এসব নোংরা রাজনীতি করছে ওরা। তবে তৃণমূলের অভিযোগ অস্বীকার করে বিজেপি জেলা সভাপতি দেবদাস মণ্ডল বলেন, বিজেপি এমন রাজনীতিতে বিশ্বাসী নয়। আসলে তৃণমূল বুঝেছে যে ওদের প্রার্থী হারবেন। সে কারণেই ভোটারদের সহানুভূতি আদায়ের জন্য এসব কাণ্ড ঘটিয়ে বিজেপির বদনাম করার চেষ্টা করছে।অন্যদিকে, হরিণঘাটা শহরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডে টাঙানো বনগাঁর বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের কয়েকটি ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। বিজেপির দাবি, এই কাজ তৃণমূলের দুষ্কৃতী বাহিনীর। ওরা নির্বাচনের আগে এলাকায় সন্ত্রাসের আবহাওয়া তৈরি করতে চাইছে। মঙ্গলবার স্থানীয় বিজেপি নেতৃত্ব লক্ষ্য করেন, বনগাঁর বিজেপি প্রার্থী শান্তনু ঠাকুরের সমর্থনে লাগানো কয়েকটি ব্যানার রাতের ছিঁড়ে ফেলা হয়েছে।
এই প্রসঙ্গে স্থানীয় বিজেপি নেতা শ্যামল ভট্টাচার্য বলেন, বিজেপির নেতাকর্মীরা এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবেন। তবে হরিণঘাটা শহর তৃণমূলের সভাপতি উত্তম সাহা বলেন, এই ধরনের কাজ তৃণমূল করে না। আমাদেরও অনেক ব্যানার ছেঁড়া হয়েছে। ওদের মতো আমরা অভিযোগ করে বেড়াই না। নিজস্ব চিত্র