বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এক সাক্ষাৎকারে চিরাগের বক্তব্য, ভোটের পর নীতীশ নন, তাঁর দলের সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার গড়বে বিজেপি। ভোটের আগে মূলত নীতীশ কুমারের চাপে পড়েই জেডিইউয়ের সঙ্গে ১২টি যৌথ সভা করতে বিহারে আসছেন প্রধানমন্ত্রী। নির্বাচনী জোটের বাধ্যবাধকতা থেকে। কিন্তু ভোট-পরবর্তী চিত্রটা সম্পূর্ণ অন্য হবে। সেই সঙ্গেই এলজেপি সভাপতির দাবি, নীতীশ যদি ফের মুখ্যমন্ত্রী হন, তাহলে আমরা বিরোধী আসনে বসব। তবে ১০ নভেম্বর ফল প্রকাশের পর বিজেপি-এলজেপি জোট সরকার গঠনের বিষয়ে আমি আত্মবিশ্বাসী।
নীতীশের সমালোচনা ও মোদির গুণগানের এই কৌশলের মধ্যেই দলের দ্বিতীয় প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছেন চিরাগ। নাম রয়েছে ৫৩ জনের। প্রথম প্রার্থী তালিকার মতোই এবারও টিকিট দেওয়া হয়েছে বিজেপির একঝাঁক নেতানেত্রীকে। খাগারিয়া থেকে প্রার্থী করা হয়েছে প্রাক্তন সাংসদ রেণু কুমারীকে। জেডিইউ থেকে বিজেপি হয়ে তিনি এলজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। নীতীশের সরকারের মন্ত্রীও ছিলেন। প্রার্থী করা হয়েছে বিজেপি বিধায়ক ববি কুমারীকেও। তাঁর আসনটি এনডিএ শিবির শরিক বিকাশশীল ইনসান পার্টিকে ছেড়ে দেওয়ায় ববি কুমারী টিকিট পাননি। সেই সুযোগ নিয়ে তাঁকে প্রার্থী করল চিরাগের দল। তেঘারা আসনে এলজেপি প্রার্থী করেছে প্রাক্তন বিজেপি বিধায়ক লালন কুমারকে। এই আসনটি এবার জেডিইউকে ছেড়ে দেয় বিজেপি। লোকসভা ভোটের আগে ভাগলপুর পুরনিগমের ডেপুটি মেয়র রাজেশ ভার্মা বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন।