পারিপার্শ্বিক কোনও ঘটনা চিন্তা বাড়াতে পারে। সাংস্কৃতিক কর্মে যোগদান ও মানসিক তৃপ্তিলাভ। শরীরের খেয়াল রাখুন। ... বিশদ
দুগ্গামণির চরিত্রে অভিনয় করছে রাধিকা। শ্যুটিং সেটে ইতিমধ্যেই তার সঙ্গে মানালির বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছে। গায়ত্রী চরিত্রটিকে গড়ে তোলার নেপথ্যে শিশু অভিনেত্রীর সঙ্গে বন্ধুত্ব গড়ে তোলা জরুরি ছিল বলে মনে করেন তিনি। তাঁর কথায়, ‘সাহানাদির লেখা পড়লে চরিত্রটা গড়তে সুবিধে হয় বটেই। কিন্তু রাধিকার সঙ্গে আমার বন্ডিংটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতদিনে সেটা হয়ে গিয়েছে। বড়দের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলা করা সহজ। কিন্তু শিশুর মন বুঝে তার সঙ্গে বন্ডিং তৈরি করা কঠিন। রাধিকা এত ভালো, ও সারাদিন আমার সঙ্গেই থাকে।’
নতুন কাজ শুরু হলে তার সঙ্গে জুড়ে থাকে নানা স্বপ্ন। কিন্তু ইদানীং কম সময়ের মধ্যে ধারাবাহিক শেষ হয়ে যাওয়ার একটা ট্রেন্ড তৈরি হয়েছে টলিউডে। তা নিয়ে কি চিন্তা হয়? মানালির জবাব, ‘জীবনে যখন যেমন পরিস্থিতি আসছে, সেটা নিয়ে এগিয়ে চলায় আমি বিশ্বাসী। একটা গল্প তাড়াতাড়ি শেষ করে দেওয়ার পরিস্থিতিও তৈরি হয়। তবে শেষ তো হবেই। তারপর নতুন কিছু শুরু হবে। সেটা মন দিয়ে করতে হবে। এটাই মনে করি। প্রতিটি কাজে নিজের সেরাটা দিতেই হবে। কারণ আগামিকাল কী হবে, জানি না। আমি এভাবেই ভেবে কাজ করি।’