মাতৃকুল থেকে সম্পত্তি প্রাপ্তির যোগ। ডাক্তার, আইনজীবী, প্রমুখের পেশার প্রসার, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। ... বিশদ
প্রথম দিনে যন্ত্রসঙ্গীতে থাকছেন আমান আলি বাঙ্গাশ, ডঃ এস বল্লেশ ভজন্ত্রি। কণ্ঠে শ্রোতাদের মুগ্ধ করবেন উলহাস কাশালকর, কলাপিনি কোমকলি, রোঙ্কিনি গুপ্ত। এছাড়াও মণিপুরী নৃত্য পরিবেশন করবেন ইলম ইন্দিরা দেবী। দ্বিতীয় দিনে থাকছেন সঞ্জয় ঘোষ, সোহিনী রায়চৌধুরী, প্রবীণ গোড়খিন্ডি, সাজন মিশ্র, অনুপমা ভাগবত। সন্দীপন সমাজপতি, বিশ্ব মোহন ভাট, পদ্মিনী রাও, তরুণ ভট্টাচার্য, ফিল স্ক্রাফ-বিকাশ বাবুর পরিবেশনে অন্য মাত্রা পাবে তৃতীয় দিনের অনুষ্ঠান। চতুর্থ তথা শেষদিনে থাকছেন সুদীপ চক্রবর্তী, ডঃ জয়ন্তী কুমারেশ, ব্রিজভূষণ গোস্বামী, অঙ্কিতা জোশি, সুজাত খান ও অনির্বাণ রায়।
দেখতে দেখতে ৭২ বছর অতিক্রম করেছে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের এই বার্ষিক সম্মেলন। হাজার বিপত্তি সত্ত্বেও যাত্রা কখনও থেমে থাকেনি। জায়গা বদলেছে বহুবার। কিন্তু আবেগ আর আমেজ কখনও খামতি হয়নি। বড়দিন দিয়ে শুরু হয় কলকাতার শীত উৎসব। শেষ হয় ডোভার লেনে। সুর-ছন্দের যুগলবন্দি। কণ্ঠের মাধুর্য। সঙ্গে সেতার, সরোদ, বাঁশি, সন্তুরের যুগলবন্দি।