বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
একটি বেসরকারি হাসপাতালের সঙ্গে কথাও হয়ে গিয়েছে তাঁর। হাসপাতালের আধিকারিকরা এসে সবকিছু দেখেও গিয়েছেন। শেষ মুহূর্তের কয়েকটি প্রোটোকল রয়েছে, সেগুলি হলে গেলেই আর তিন-চার দিনের মধ্যে প্রিয়া সিনেমা হলে ভ্যাকসিন দেওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে বলে জানা যাচ্ছে। অরিজিৎ বলছিলেন, ‘এমনিতেই ইঞ্জেকশন দেওয়া হবে শুনলেই আমাদের মধ্যে একটা ভয়-ভীতি কাজ করে। রেজিস্ট্রেশনের পর মানুষের জন্য আমরা বড়পর্দায় কার্টুন, শর্ট ফিল্ম কিংবা জনপ্রিয় কিছু ছবি চালিয়ে দেব। সেটা দেখলে মানুষের খানিকটা ভালোও লাগবে।’ ভ্যাকসিন নেওয়ার পর সিনেমা হলের ড্রেস সার্কেলে চিকিৎসকরা উপস্থিত থাকবেন। সেখানে অবজারভেশন পিরিয়ড কাটানোর ব্যবস্থা থাকছে।
এখানে ভ্যাকসিন নিলে কি অতিরিক্ত অর্থ বহন করতে হবে? ‘সেটা সম্পূর্ণ সেই হাসপাতালের বিষয়। আমি বিনামূল্যে আমার জায়গাটা দিয়েছি। এখান থেকে কোনও টাকা আমি নিচ্ছি না। আমি একটাই বিষয় বলেছি, এই বিল্ডিংয়ের উপরেই আমি এবং আমার পরিবার থাকি, কাজেই সমস্ত নিয়ম মেনে, স্যানিটাইজ করে তবেই পুরো কাজটা করতে হবে। বিশেষ করে বয়স্ক মানুষদের জন্য আরও চিন্তা,’ বলছিলেন অরিজিৎ। এই অভিনব উদ্যোগে শহরের আরও সিনেমা হলগুলো যদি এগিয়ে আসে, তার চেয়ে ভালো আর কিছুই হতে পারে না।