বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
‘কল্কি ২৮৯৮ এডি’। সদ্য প্রকাশিত টিজার। অশ্বত্থামার চরিত্রে অমিতাভ বচ্চন। দু’টি বয়স। দু’টি সময়কাল। ৮১ বছরের অভিনেতা ফুটিয়ে তুলছেন পর্দায়। প্রবীণ চরিত্রে বিগবিকে মেনে নিয়েছেন দর্শক। প্রশ্ন জাগাচ্ছে রণসজ্জায় সজ্জিত যুবক অশ্বত্থামার বেশ। চর্চা হচ্ছে এই লুক নিয়ে। বিস্মিত হচ্ছেন দর্শক। ঠিক যেন আটের দশকের অমিতাভকে পর্দায় দেখছেন। অন্য কোনও অভিনেতা? না, অন্য কেউ নন। শাহেনশা স্বয়ং অভিনয় করেছেন ওই দৃশ্যে। কীভাবে? এখানেই লুকিয়ে উত্তর, ডিএজিং। কম্পিউটারের সাহায্যে বয়স কমানোর প্রযুক্তিভিত্তিক প্রক্রিয়া।
ফ্ল্যাশব্যাক দৃশ্যে এই প্রযুক্তি বহুল ব্যবহৃত। হলিউডের একাধিক ক্লাসিক ছবিতে ব্যবহার হয়েছে। আর বলিউডে? অবশ্যই হয়েছে। বলিউডের তিন খানই তাঁদের ছবিতে এই প্রক্রিয়ার সাহায্য নিয়েছেন। ২০২২ সালে করণ জোহর সঞ্চালিত ‘কফি উইথ করণ’ অনুষ্ঠানে আমির খান তো নিজেই স্বীকার করেছিলেন পর্দায় ডিএজিং প্রক্রিয়ার সাহায্য নিয়েছিলেন তিনি। ‘লাল সিং চাড্ডা’ ছবিতে। কেবল আমির একা নন, সে ছবিতে তাঁর নায়িকা করিনা কাপুর খানেরও বয়স কমানো হয়েছিল। নেপথ্যে ডিএজিং। ‘লাল সিং চাড্ডা’ ছাড়াও ‘পিকে’ ছবিতে প্রযুক্তির সাহায্য নিয়ে আমিরের বয়স নাকি কমানো হয়েছিল।
গত বছর শাহরুখ খান অভিনীত ছবি ‘ডাঙ্কি’র কথা নিশ্চয়ই মনে আছে। তাপসী পান্নুর সঙ্গে পর্দায় তাঁর রসায়ন দর্শক পছন্দ করেছিলেন। তাঁদের বয়সের ফারাক পর্দায় ঘুচল কীভাবে? উত্তর সেই ডিএজিং। সলমন খানের ‘ভারত’ ছবিতেও ব্যবহার হয়েছিল এই প্রক্রিয়া।