বিদ্যার্থীরা পড়াশুনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
২০১৫ সালে করা সায়নীর একটি ট্যুইটকে কেন্দ্র করে এই লড়াই। তথাগতর অভিযোগ, সায়নীর সেই পোস্টের ফলে তাঁর ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে। শুধু তথাগতই নন, বেঙ্গালুরু ও অসম থেকেও দু’জন ব্যক্তি অভিনেত্রীর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে খবর। এই বিষয়ে সায়নী ট্যুইট করে জানিয়েছেন, তিনি ২০১৫ সালের ট্যুইটটির বিষয়ে অবগত ছিলেন না। তিনি আরও জানিয়েছেন, নিজের ধর্মকে আঘাত করার কোনও ইচ্ছে তাঁর নেই। পুরো বিষয়টি নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক আচরণ করা হচ্ছে বলে অভিনেত্রীর পাল্টা অভিযোগ। এই ধরনের আচরণকে অত্যন্ত দুঃখজনক বলেছেন সায়নী। এদিকে, বিধানসভা ভোটের আগে রাজনৈতিক চাপানউতোর এখন আর পাড়ার চায়ের দোকানে কিংবা রকের আড্ডায় থেমে নেই। সংবাদমাধ্যম থেকে এখন সরাসরি সোশ্যাল মিডিয়ার পাতায় পৌঁছে গিয়েছে সেই দ্বন্দ্ব। বাংলার একের পর এক শিল্পীকে রাজনৈতিক আক্রমণের শিকার হতে হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠছে। মন্তব্য পছন্দ না হলেই সোশ্যাল মিডিয়ায় বইছে একদল নেটিজেনের কুকথার স্রোত। অভিনেত্রী দেবলীনা দত্ত একটি টেলিভিশন শো-এ ব্যক্তিগত মত পোষণ করে গায়ক অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছিলেন। তাতেই চটেছেন একদল নেটনাগরিক। সোশ্যাল মিডিয়ায় অভিনেত্রীকে অকথ্য ভাষায় আক্রমণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। দেবলীনা ও তাঁর স্বামী অভিনেতা-পরিচালক তথাগত মুখোপাধ্যায় লালবাজারের সাইবার সেলে গোটা বিষয়টি জানিয়েছেন। এছাড়াও বিষয়টি পশ্চিমবঙ্গ মহিলা কমিশনের গোচরে আনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, দেবলীনার এক আত্মীয় হলেন সিপিএম নেতা তথা বিশিষ্ট আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য। তথাগত বললেন, ‘তাঁর পরামর্শ অনুযায়ী আমরা পরবর্তী পদক্ষেপ নেব।’ এদিকে, মঙ্গলবার দেবলীনার বিরুদ্ধে বাগুইআটি থানায় জনৈক তরুণজ্যোতি তেওয়ারি ধর্মীয় ভাবাবেগে আঘাত আনার অভিযোগ তুলে এফআইআর দায়ের করেন।