বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
লকডাউনের মধ্যে হঠাৎ তড়িঘড়ি করে কেন ছবি তৈরির এই প্রচেষ্টা? উত্তর খুঁজতে ছবির পরিচালক কৌশিক চট্টোপাধ্যায়কে ফোনে পাওয়া গেল। ‘এই কঠিন সময়ে দেশ থেকে এত দূরে থাকা আমরা বাঙালিরা কেমন আছি, সেটা আরও মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চেয়েছিলাম। আসলে আমরা যেটা বলতে চাইছি যে, কঠিন সময়েও ঐক্যবদ্ধ থেকে মানুষ একে অপরের পাশে দাঁড়াতে পারে। আমার মনে হয় ছবিটা মানুষকে লড়াই করার অনুপ্রেরণা জোগাবে,’ বলছিলেন আদতে আইটি সংস্থার কর্মী কৌশিক ওরফে কেসি। ছবিতে লন্ডন নিবাসী ৩৮ জন অভিনয় করেছেন। তবে সেই অর্থে কেউই পেশাদার অভিনেতা নন। মূলত বন্ধুবান্ধব এবং তাঁদের পরিবারের সদস্যরাই ছবির স্বার্থে এই উদ্যোগে শামিল হয়েছেন বলে জানা গেল।
প্রায় এক মাস ধরে ছবির শ্যুটিং সেরেছে ইউনিট। পোড়াতে হয়েছে বহু কাঠখড়। ‘অভিনেতা থেকে শুরু করে আমাদের গোটা ইউনিট কলকাতা টিমের সাহায্য না পেলে হয়তো ছবিটা শেষ পর্যন্ত তৈরি করতেই পারতাম না,’ স্বীকারোক্তি কৌশিকের। ছবিতে অর্পণ ঠাকুর চক্রবর্তীর লেখা ও সঙ্গীতায়োজনে এবং তনুশ্রী গুহর কণ্ঠে ‘বেঁচে থাকার গল্প’ গানটি ব্যবহার করা হয়েছে। ক্যামেরায় তিয়াস সেন ও সম্পাদক সুমিত চৌধুরী। সাউন্ডে রবীন্দ্রনাথ মাঝি ও শুভ্রনীল বসু। গত ৩ জুলাই ছবিটি ফেসবুকে শেয়ার করা হয়েছে। খুব তাড়াতাড়ি ইউটিউবে দেখা যাবে ‘উত্তরণ— দ্য জার্নি’। প্রসঙ্গত, কলকাতায় নিযুক্ত ব্রিটিশ ডেপুটি হাইকমিশনার নিক লো, ব্রিটিশ কাউন্সিলের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা দেবাঞ্জন চক্রবর্তী এবং সুবীর দাসও এই ছবিতে অভিনয় করেছেন।