বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
যাকে নিয়ে এত কাণ্ড, সেই ‘চারু’ সবটাই ভগবানের ন্যায়বিচারের উপর ছেড়ে দিয়ে সেজেগুজে বসে আছে মেকআপ রুমে। কিন্তু ছোটপর্দার জনপ্রিয় মুখ চারু রূপী দেবচন্দ্রিমা সিংহ রায় এই রকম পরিস্থিতে স্রেফ পাল্টা ফাঁসিয়ে দিতেন অন্য কাউকে। উচ্চকণ্ঠে সিঙ্গুরের সিংহরায় পরিবারের মেয়ের ঘোষণা, ‘আমি মেনে নেওয়ার মেয়েই নই। করলে স্বীকার করব। না করলে করবই না। চিৎকার করে বাড়ি মাথায় করে ফেলব।’ ওদিকে আর্য ওরফে শেখ রিজওয়ান রব্বানি ওরফে সানি খুবই সিরিয়াস ধারাবাহিকের এই গুরুত্বপূর্ণ অংশটি নিয়ে। দুর্ঘটনায় দৃষ্টিশক্তি হারানো আর্যমান চারুর সাহচর্যে ধীরে ধীরে ফিরে পাচ্ছিল অন্তর্দৃষ্টি। সেই উপলব্ধিকে সম্বল করেই নিজের বিয়ে করা স্ত্রীকে বাঁচাতে তার এহেন গোয়েন্দাগিরি। ‘খুবই চ্যালেঞ্জিং চরিত্র। কেরিয়ারের মাইলস্টোন’, এভাবেই নিজের চরিত্রটি ব্যাখ্যা করলেন সানি।
‘সিরিয়াল জীবনে এমন শয়তানি কখনও করিনি। যার সঙ্গে মিশে আছে কমেডি আর গ্রাম্য সরলতাও’, ফ্লোরে দাঁড়িয়ে ঘাম মুছতে মুছতে বললেন ছোট ও বড়পর্দার ডাকসাইটে ভিলেন কাঞ্চনা মৈত্র ওরফে ঝুম্পা। এই ঝুম্পারই ব্রহ্মাস্ত্র ফটিক (রাকেশ)। এই জলজ্যান্ত মানুষটিকে মৃত সাজিয়ে সৎ মেয়ে চারুকে চিরকালের জন্য জব্দ করতে চায় সে।