বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
এই উপলক্ষে এদিন চলচ্চিত্র শিল্পের যুক্ত একাধিক গুণীজনের হাতে জীবনকৃতী সম্মান তুলে দেয় উৎসবের আয়োজক বেঙ্গল ফিল্ম অ্যান্ড টেলিভিশন চেম্বার অব কমার্স। চলচ্চিত্র শিল্পে সারা জীবনের অবদানের জন্য হীরালাল সেন স্মারক পুরস্কার দেওয়া হয় বর্ষীয়ান অভিনেত্রী সাবিত্রী চট্টোপাধ্যায়কে। দেবকীকুমার বোস নামাঙ্কিত সম্মান পেলেন উৎপলেন্দু চক্রবর্তী। বি এন সরকার অ্যাওয়ার্ড দেওয়া হয় বাংলা চলচ্চিত্রের ১১৫ বছরের পৃষ্ঠপোষক অরোরা ফিল্মসকে। পুরস্কার নেন অরোরার বর্তমান কর্ণধার অঞ্জন বসু। রাজ রজ্জাক পুরস্কার পেলেন বাংলাদেশের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী, পদ্মাপারের চলচ্চিত্র আন্দোলনের উদ্যোগী নেত্রী কবরী সারওয়ার। এছাড়াও বিশেষ পুরস্কার পান আহমেদ আকবর শোভান। পুরস্কৃতদের হাতে স্মারক-মানপত্র তুলে দেন মন্ত্রী সাধন পাণ্ডে, ব্রাত্য বসু, প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, গার্গী রায়চৌধুরী, দেবজ্যোতি মিশ্র, সংস্থার সভাপতি ফিরদৌসুল হাসান প্রমুখ। এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, এফসিআই-এর পঁচিশজন প্রতিনিধি। প্রদীপ জ্বালিয়ে অনুষ্ঠানের সূচনা করেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা এম এ আলমগির। শুরুতে তনুশ্রীশঙ্করের পরিচালনায় পরিবেশিত হয় নৃত্য।
প্রিয়ব্রত দত্ত