Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

অতীতের আয়না: সাহেবদের হুঁকো বিলাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

মহিলা দিন কয়েক হয়েছে বিলেত থেকে এসেছেন এদেশে। এদেশীয় এক বিদুষী মেমসাহেবের সঙ্গে মহিলার বন্ধুত্ব হয়েছে। তার মতো খাঁটি ইংলিশ নন, তবে যথেষ্ট ঘনিষ্ঠতা হওয়ায় বান্ধবীর সঙ্গে দেখা করার জন্য তার বাড়িতে এসে দেখেন শ্রীমতী হেয়ার-ড্রেসারের তত্ত্বাবধানে কবরী সজ্জায় ব্যস্ত। সে না হয় হল। কিন্তু বান্ধবীর হাতে ধরা হুকোর মুখনল যেই নজরে পড়ল, অমনি তার চোখে যে ধরা দিল রহস্যময় প্রাচ্যের এক নতুন রূপ!  
সেকালের কলকাতায় হুঁকো শৌখিন সুন্দরীর সাবলীল টান দেওয়া দেখে সে ছবি কথার পরিবর্তে রং-তুলির রেখায় ফুটিয়ে তোলার ইচ্ছে প্রকাশ করা হয়েছিল ১৭৮৪ সালে প্রকাশিত সোফিয়া গোল্ডবার্নের ‘হার্টলে হাউস’ উপন্যাসে। লেখিকা তার সঙ্গে জানাচ্ছেন যে, এদেশের অভিজাত মহিলা মহলে সুসজ্জিত হুঁকোয় টান দেওয়া ছিল খুব সাধারণ এক রীতি। সেই হুঁকোয় সাধারণ জলের পরিবর্তে তাতে ভরা হতো গোলাপ জল। চীনে মাটির ছিলিমের উপরে বসানো থাকত রুপোর ফিলিগ্রি কাজ করা ছিদ্রযুক্ত ঢাকনা। আলবোলা বা লম্বা সুসজ্জিত নল ধূমপানকারীর নাগালের মধ্যে এনে দিত মৌতাত। 
নবাব বাদশাদের অন্দরমহলে মহিলাদের হুঁকো ব্যবহারের প্রচলন ছিল বহু দিন। তাদের থেকেই এদেশীয় মেমসাহেবরা এই নেশা রপ্ত করেন। এমন মনে করার সব থেকে বড় প্রমাণ কলকাতার ইতিহাসের বিখ্যাত ‘বেগম’ জনসন। পরবর্তী সময়ে ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী লর্ড লিভারপুলের মাতামহী এই মহিলার সখ্য ছিল সিরাজ-উদ-দৌলার মা আমিনা বেগমের সঙ্গে। সেই সুবাদে নিজের পরিচয়ে ‘বেগম’ শব্দটির মতো দৈনন্দিন আচার ব্যবহারেও যুক্ত করেছিলেন নানা নবাবি আদব কায়দা। দেশি কায়দায় বিছানো ফরাসের ওপর তাকিয়া হেলান দিয়ে আলবোলায় টান দিতে দিতে তিনি গল্প করতেন নিজের রামধনু রঙে রাঙানো দীর্ঘ জীবন কাহিনির। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনত সেকালের কলকাতা।   
অষ্টাদশ শতকের কলকাতার খানাপিনা আসরে বা পার্টিতে কোনও মহিলা যদি সমবেত পুরুষদের মধ্যে কারও হুঁকোর স্বাদগ্রহণ করার প্রস্তাব দিতেন, সেটা সেই পুরুষের জন্য সর্বোচ্চ  প্রশংসা হিসেবে বিবেচিত হতো। সামাজিক মেলামেশার সুশীল রীতি হিসাবে মহিলার হাতে আলবোলা তুলে দেওয়ার আগে একটি নতুন মুখপত্র বা নলের মুখ লাগিয়ে দিতেন সেই সৌভাগ্যবান ভদ্রলোক। সব সময় হুঁকোর অতিরিক্ত মুখপত্র পকেটে নিয়ে ভোজসভায় হাজির হতেন সেকালের ‘লেডি-কিলার’ সাহেবরা। সেগুলি আর অনেক সময় সোনা দিয়ে তৈরি হতো। দামি হীরে জহরত বসানো সোনার হুঁকো রীতিমতো বিক্রি হতো কলকাতায়। শহরের বিখ্যাত মণিকার পঞ্চাশ হাজার টাকা দামের হুঁকো বিক্রির জন্য বিজ্ঞাপন দিতেন দৈনিক সংবাদপত্রের পাতায়।  প্রিয় পুরুষের হুঁকোয় টান দিতে না চাইলেও মহিলা মহলে অনুরাগ প্রদর্শনের আরও একটি চালু রীতির সঙ্গে জুড়ে ছিল হুঁকো। মহিলারা নিজের স্বামী বা প্রিয় পুরুষের হুঁকো বসানোর সুন্দর ম্যাট নিজের হাতে বুনে দিতেন।   
মেমসাহেবদের তামাকের আসক্তির আরও একটি ঘটনা বলে সাহেবদের কথায় যাব। ১৮২৯ সালে মিসেস ফেন্টন নামে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এক কর্তার স্ত্রী স্বামীর সঙ্গে কলকাতায় পা রাখলেন। শহরে তাদের প্রথম ক’দিন থাকার ব্যবস্থা হয় পূর্বপরিচিত মিঃ ক্লিল্যান্ডের গার্ডেনরিচের বাড়িতে। প্রতিটি খানার শেষে বাড়ির বউ-ঝিদের সমবেত চুরুট প্রজ্বলন দেখে অতিথি ভদ্রমহিলা যে আশ্চর্য হওয়ার কথা লিখেছিলেন, সেটাই মনে হয় আজকের লব্জে ‘কালচারাল শক’।   
সাহেবদের মধ্যে হুঁকোর জনপ্রিয়তা ছিল প্রায় সর্বব্যাপী। সামাজিক ভোজে দেখা যেত যে ডেজার্ট পরিবেশন করার সঙ্গে সঙ্গেই প্রায় অতিথিদের ব্যক্তিগত হুঁকোবরদার হুঁকো নিয়ে প্রবেশ করত খাওয়ার জায়গায়। তারপরেই জায়গাটা ভরে যেত ধোঁয়া আর আলবোলায় টান দেওয়ার ‘গুড়ুক গুড়ুক’ শব্দে। এই শব্দের জন্যই সাহেবরা হুঁকোর নাম দিয়েছিলেন ‘huble-buble’। হুঁকো ছাড়া স্বয়ং বড়লাটের ভোজসভার আয়োজনও সম্পূর্ণ হতো না। ১৭৭৯ সালে সস্ত্রীক গভর্নর জেনারেল হেস্টিংস কলকাতার অভিজাত নাগরিকদের একটি ভোজসভার আয়োজন করেছিলেন। সেই পার্টির নিমন্ত্রণ পত্রে হুঁকোবরদার ছাড়া অন্য কোনও ভৃত্য না নিয়ে আসতে অনুরোধ করা হয়েছিল অভ্যাগতদের।  
আঠারো শতকের ব্রিটিশ কেরানিকুলের সদস্যরা বার্ষিক দু’শো পাউন্ড মাইনে পেলেও হুঁকোবরদার সহ তাম্বাকু সেবনের সম্পূর্ণ ব্যবস্থা বজায় রাখতেন। তবে পাঠক যদি মনে করেন যে, তার জন্য সাহেবদের প্রচুর খরচ করতে হতো, তা কিন্তু নয়। সপ্তদশ শতকের পর্তুগিজ পর্যটক সেবেস্তিয়ান মেনেরিক দেখেছিলেন যে, ভারতের আরও নানা জায়গার সঙ্গে বাংলাতেও তামাক উৎপাদন হতো। সুতরাং তামাকের দাম খুব বেশি ছিল না। ১৭৫৯ সালে কলকাতার জমিদার হলওয়েল সাহেব গৃহসহায়কদের যে মজুরির তালিকা অনুমোদন করেছিলেন, সেখানে হুঁকোবরদারের মজুরি আলাদা করে নির্দিষ্ট করা না থাকলেও বোঝা যায় যে, তাদের মজুরিও খুব বেশি ছিল না। কারণ সর্বোচ্চ মাসিক মজুরি হিসাবে ৫ টাকা দেওয়া হতো বাড়ির মুখ্য খানসামাকে। 
১৮১১ সালে লন্ডন থেকে প্রকাশিত এক কাব্যসংগ্রহে হুঁকো নিয়ে পুরো একটি কবিতার দেখা মেলে। পেশার তাগিদে বিদেশ বিভুঁইয়ে পড়ে থাকা নামহীন কবি তার প্রাণের শান্তি, মনের আরাম আর আত্মার আত্মীয় খুঁজে পেয়েছিলেন হুঁকোর মধ্যে। সাহেবদের কাছে হুঁকোর সঠিক মর্ম বুঝতে সেই কবিতার একটি স্তবক পড়ে দেখুন— 
‘When thoughts of home come o’er my mind—
Of distant friends I’ve left behind,
In what can I then comfort find?—
My Hookah.’
 উনিশ শতকের মাঝের দশকগুলি পর্যন্ত হুঁকো বিলাসী সাহেবদের খোঁজ পাওয়া যায় বিভিন্ন লেখায়। সংখ্যাটা অবশ্যই আগের শতক থেকে কমে এসেছিল। বাস্টিড সাহেব তার পুরনো কলকাতার স্মৃতিচারণে ১৮৬৬ সাল পর্যন্ত হুঁকোর ব্যবহারের কথা শুনিয়েছেন উচ্চকোটির শ্বেতাঙ্গ সমাজে। তবে উনিশ শতক থেকেই সর্বজনীন জায়গায় হুঁকোর ধোঁয়া নিয়ে টুকটাক বিরক্তি ছাপা হতে থাকে খবরের কাগজে। হুঁকোর ধোঁয়ায় প্রচণ্ড বিরক্ত এক পত্রলেখক ১৮২২ সালে ‘ক্যালকাটা জার্নাল’ পত্রিকায় নিজের মনের ভাব প্রকাশ করে দাবি করেছেন চিঠিটি প্রতি মাসে একবার করে ছাপার, যতদিন না সমাজ থেকে প্রথাটি একেবারে নির্বাসিত হয়!
উনিশ শতকের শেষ বা তারও খানিক আগে থেকে সাহেবদের মধ্যে হুঁকো টানার প্রচলন উঠে গেলেও এদেশীয় সমাজে এই নেশা টিকে ছিল একবিংশ শতকের শুরুর দিকেও। তবে আজকাল রথের মেলার ঘাড় নাড়া বুড়ো ছাড়া কারও হাতেই আর হুঁকো দেখা যায় না। 
04th  August, 2024
নিভাননী দেবী
ঝিমলি নন্দী

হারাধন দাসের বাড়িটা পিছাবনি গ্রামের দক্ষিণদিকের শেষ প্রান্তে জোড়া পুকুরের ধারে। বাড়িটা পাকা বটে তবে না ছিরি না ছাঁদ। যখন যেমন ঘর দরকার হয়েছে,  তেমন করেই বাড়ানো। ভেতর দিকের উঠোনে একটা ঘরে আবার সিমেন্টের খুঁটির ওপর টালির চাল। বিশদ

22nd  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দিওয়ান-ই-খাস
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ এগিয়ে আসছে। দিওয়ান-ই-আম, দিওয়ান-ই-খাস, রংমহল, খাস মহল, মোতি মহল জেগে উঠছে ক্রমেই। রং করা হচ্ছে দেওয়াল। পাঁচিল।  সামনেই বয়ে যাওয়া যমুনার প্রতিটি নৌকাকেও রং করেছে তাদের মালিকরা। বিশদ

22nd  September, 2024
অতীতের আয়না: সামাজিকতায় ভিজিটিং কার্ড
অমিতাভ পুরকায়স্থ 

কার্ডটা কীরকম হয়েছে দেখ তো।’ ফেলুদা ওর মানিব্যাগের ভিতর থেকে সড়াৎ করে একটা ভিজিটিং কার্ড বের করে আমাকে দেখতে দিল। দেখি তাতে ছাপার অক্ষরে লেখা রয়েছে Prodosh C. Mitter, Private Investigator। বিশদ

22nd  September, 2024
রাত্রিটা ভালো নয়

এটাই শেষ ট্রেন ছিল। স্টেশন থেকে বাইরে বেরিয়ে পথিক দেখল, চারদিকটা খুব ফাঁকা লাগছে। শীতকাল বলেই কী? নইলে এত তাড়াতাড়ি তো রাস্তাঘাট এমন শুনশান হয় না। তার পক্ষে অবশ্য এটা ভালোই। ভিড় থাকলে রিকশ পাওয়া দুষ্কর। আবার বেশি ফাঁকা হলেও রিকশওয়ালাগুলো সব পিটটান দেয়।
বিশদ

15th  September, 2024
ফেরা
ছন্দা বিশ্বাস 

সোপান সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে বলল, ‘তাহলে কী ঠিক করলি?’ পরমের হাতে সিগারেটটা অসহায়ভাবে পুড়ছিল। ওরা ফ্রাঙ্কফুর্ট স্টেশনে ঢোকার মুখে বাঁ-পাশে একটা স্মোকিং জোনে দাঁড়িয়ে কথা বলছিল। কয়েকজন জার্মান যুবতী দ্রুত সিগারেট নিঃশেষ করে ভিতরে ঢুকে গেল।  বিশদ

08th  September, 2024
গগনবাবু ও প্যাংলা তাপস
রম্যাণী গোস্বামী

গগনবাবু একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানির মোটামুটি উপরতলার কর্মী। যাদবপুরে নিজেদের ফ্ল্যাট। মাস গেলে ইএমআই বাদ দিলে মাঝারি ব্যাঙ্ক ব্যালেন্স, কয়েকটা মিউচুয়াল ফান্ড, হৃষ্টপুষ্ট গিন্নি, ফ্যাশানেবল কলেজ পড়ুয়া কন্যা এবং একটি মাহিন্দ্রা কেইউভি— এই হল মোটামুটি তাঁর সম্পত্তির খতিয়ান। বিশদ

01st  September, 2024
গুপ্ত রাজধানী: হনুমান মহারাজজি
সমৃদ্ধ দত্ত

 

সেই গল্পটা তো আমাদের সকলেরই জানা। মহাশক্তিশালী ভীম হস্তিনাপুর যাওয়ার পথে একটি জঙ্গল পেরচ্ছিলেন। তাঁর শরীরে তো একশো হাতির শক্তি। সেকথা সর্বজনবিদিত। দ্বিতীয় পাণ্ডব নিজেও সেকথা জানেন। সোজা কথায় তাঁর নিজের বাহুবল নিয়ে যে গর্ব ছিল একথাও অবগত আমরা।  বিশদ

01st  September, 2024
ছেলের সঙ্গে দেখা
সন্দীপন বিশ্বাস

বুকটা ছ্যাঁৎ করে উঠল সুভদ্রার। ঝাপানডাঙা স্টেশনে সে বসে আছে। এখানে এসেছিল এক গুরুবোনের বাড়ি। ফিরে যাচ্ছে উত্তরপাড়ায়, নিজের ঘরে। সন্ধ্যা ঘনিয়ে আসছে। এখনও কয়েকটা কাক ডাকছে। কেমন ক্লান্ত স্বর ওদের। স্টেশনের শেডের ওপর বসে কাকগুলো। বিশদ

25th  August, 2024
ঘাটশিলার বীরেশ
রাজেশ কুমার

ব্যাগ বোঁচকা আর এক কিলো পুঁটিমাছ নিয়ে সকাল সকাল পড়লাম এক অশান্তিতে। হয়েছেটা কী, দু’দিনের জন্য ঘুরতে এসেছিলাম ঘাটশিলা। ঠিক ঘুরতে না বলে শনির দশা কাটাতেই বলা ভালো। অনেক দিন বেড়াতে যাব, বেড়াতে যাব ভাবলেও যাওয়া হচ্ছিল না কোথাও। কিছু না কিছু বিপত্তি এসে হাজির হচ্ছিল ঠিক। বিশদ

18th  August, 2024
অভিশপ্ত কুলধারা

অলৌকিক তকমা স্থান-নামের সঙ্গে আলাদা মাত্রা যোগ করে। অলৌকিক ব্যাপার নিয়ে বিশ্বাসী অবিশ্বাসী দু’পক্ষেরই নিজস্ব দাবিদাওয়া আর মতামত অন্তহীন।
  বিশদ

11th  August, 2024
দিল্লি দরবার
সমৃদ্ধ দত্ত

এমন কিছু নতুনত্ব নয়। এরকম দরবার এবং উৎসব আগেও হয়েছে। একবার সেই ১৮৭৭ সালে। ভারতের শাসনভার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার বেশ কয়েক বছর পর মহারানি ভিক্টোরিয়ার ‘বিশেষ অভিষেক’ উৎসবের আয়োজন করা হয়েছিল।
বিশদ

11th  August, 2024
হেড অফিসের বড়বাবু

বার দশেক হোঁচট খেয়ে প্রায় পড়ে যেতে যেতে নিজেকে সামলে নিয়ে পার্থ এসে দাঁড়াল অফিসের গেটে। পার্থ বড়ুয়া। জুনিয়র অফিসার।
বিশদ

11th  August, 2024
ছোট গল্প: মাগুরমারি সাঁকো
সৌমিত্র চৌধুরী

বাঁকের মুখে স্টিয়ারিং ডান দিকে ঘুরাতেই চোখে পড়ল। একটা সাঁকো। মনে হচ্ছে বেশ পুরনো। দূর থেকে ব্রেকে আলতো করে পা ছোঁয়াল বিপুল। চাকা গড়িয়ে গড়িয়ে কিছুদূর এগল। পুলের কাছে আসতেই ব্রেকে আরও একটু চাপ দিয়ে থামিয়ে দিল। কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়ল বিপুলের। বিশদ

04th  August, 2024
গুপ্ত রাজধানী: লালকেল্লা
সমৃদ্ধ দত্ত

জায়গাটা অনেকটাই কম। যেভাবে সাম্রাজ্য ছড়াচ্ছে আর হিন্দুস্তানের বাইরে থেকে আরও দলে দলে সমস্ত স্তরের মানুষ ভাগ্যান্বেষণে ক্রমাগত এসেই চলেছে, এরপর তো রাজধানীটাই ঩ঘিঞ্জি হয়ে যাবে। আরও বেশি খোলামেলা জায়গা দরকার। কোথায় নিয়ে যাওয়া যায় রাজধানী? বিশদ

04th  August, 2024
একনজরে
প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জলপাইগুড়ি শহরে দিনবাজার এলাকায় করলা নদীর পাড়ে রোজই পোড়ানো হচ্ছে থার্মোকল। ফলে ধোঁয়ায় ঢাকছে আকাশ। ছড়াচ্ছে দূষণ। ...

নরেন্দ্র মোদি সরকারের ফ্ল্যাগশিপ প্রকল্প সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার প্রচারে বিশেষ জোর দিচ্ছে ডাকবিভাগ। আজ মঙ্গলবার থেকে তিনদিনের জন্য বিশেষ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ সার্কেলে। পোস্ট অফিসের কাউন্টারগুলির পাশাপাশি আলাদা করে ক্যাম্পও করবে তারা। ...

গড়ের মাঠে পরিচিত প্রবাদ, চচ্চড়ির মশলা দিয়ে বিরিয়ানি রাঁধা যায় না। অর্থাৎ দলে ভালো মানের ফুটবলার না থাকলে কোচের সাফল্য পাওয়া মুশকিল। পাশাপাশি এটাও মনে রাখতে হবে যে, সুস্বাদু রান্নার জন্য দক্ষ শেফ প্রয়োজন। না হলে দামী মশলা ঢেলেও বিরিয়ানি ...

পিএফে পেনশন বৃদ্ধি নিয়ে অনড় মনোভাব দেখাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। লোকসভা ভোটের আগে বিজেপি জানিয়েছিল, তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে শ্রমিক কল্যাণকে বিশেষ গুরুত্ব দেবে মোদি সরকার। আশা ছিল, ন্যূনতম পেনশনের অঙ্ক বাড়বে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা বা সাংকেতিক ভাষা দিবস
১৮৪৬: সোলার সিস্টেমের অষ্টম গ্রহ নেপচুন আবিষ্কার 
১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৬: বিশিষ্ট ইতালীয় ফুটবলার পাওলো রোসির জন্ম

23rd  September, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৪৩ টাকা ১১৩.০২ টাকা
ইউরো ৯১.৬৩ টাকা ৯৪.৮৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ আশ্বিন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। সপ্তমী ১৭/৫৫ দিবা ১২/৩৯। মৃগশিরা নক্ষত্র ৪১/৩ রাত্রি ৯/৫৪। সূর্যোদয় ৫/২৯/২৮, সূর্যাস্ত ৫/২৭/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৫২ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/২৮ মধ্যে। 
৭ আশ্বিন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। সপ্তমী সন্ধ্যা ৬/২। মৃগশিরা নক্ষত্র রাত্রি ৩/৫০। সূর্যোদয় ৫/২৯, সূর্যাস্ত ৫/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ১১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪১ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১১/৪৮ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে এবং ৪/৪৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/০ গতে ২/৩০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/০ গতে ৮/৩০ মধ্যে। 
২০ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
হরিয়ানার সোনিপতে আগামী কাল জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

12:55:16 AM

প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফরের পরেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন অমিত শাহ

12:11:52 AM

উদয়পুরে সেনা আধিকারিকদের সাহায্যে ধরা পড়ল দুটি নেকড়ে

11:36:00 PM

লেবাননে হামলা ইজরায়েলের, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৫৮, জখম ১৮০০

10:45:44 PM

বিহারের ভাগলপুরে বন্যা কবলিত এলাকায় গঙ্গায় তলিয়ে গেল বাড়ি

10:24:00 PM

দিল্লিতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে মারধরের অভিযোগ, মৃত্যু হাসপাতালে

09:31:00 PM