Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। দারা শিকোহ উৎসাহিত হয়ে তাঁকেই বললেন, তাহলে কাজটা শুরু করা যাক। সরাসরি সংস্কৃত থেকে ফারসিতে অনুবাদ করা হবে যোগ বশিষ্ঠ। চন্দ্রভান জানিয়ে দেন তিনি অনুবাদকের ব্যবস্থা করছেন। তিনি নিজে সেই অনুবাদককে সাহায্য করবেন। অতএব অনুবাদক এসেছেন দারা শিকোহের কাছে। তাঁর হাতে দু’টি বই। দুটোই হিন্দু শাস্ত্র যোগ বশিষ্ঠ। একটি আলবেরুনির অনুবাদ করা। আর অন্যটি আকবরের সময়ে করা। দুটো থেকেই পাঠ করতে হবে অনুবাদককে। কেন? কারণ এই দু’টি অনুবাদের মধ্যে অনেক কিছুই যেন বাদ গিয়েছে। বিশেষ করে দারা শিকোহ জেনেছেন যে, প্রচুর সংস্কৃত শ্লোক রয়েছে, সেগুলির অনুবাদ করা হয়নি। হয়তো অর্থ বোঝা সম্ভব হয়নি তৎকালীন অনুবাদকের পক্ষে। তাই তিনি চান আবার হিন্দু শাস্ত্রগুলো এবং মহাকাব্য দুটো অনুবাদ করতে। তবে সবথেকে যেটা দারা শিকোহের পছন্দ এবং রহস্যময় মনে হয়, সেটা হল উপনিষদ। ওটার ফারসি অনুবাদ করাতেই হবে। 
কিন্তু হঠাৎ মুঘল যুবরাজের রামায়ণ কিংবা যোগ বশিষ্ঠ সংস্কৃত থেকে ফারসিতে অনুবাদ করার ইচ্ছা হল কেন জানেন?
অনুবাদককে দারা শিকোহ নিজেই প্রশ্নটি করলেন। 
অনুবাদক জানেন না। মাথা নাড়লেন। 
দারা বলেন, আপনাকে বলিনি? শুনুন তবে। আমার ঘুমের মধ্যে স্বপ্নে দেখলাম দু’জন মানুষকে। একজনের লম্বা সাদা দাড়ি। দীর্ঘ দেহ। অন্যজন সৌম্যসুন্দর। প্রথম জন ঋষি বশিষ্ঠ। দ্বিতীয়জনের সঙ্গে তিনিই পরিচয় করিয়ে দিলেন। তিনি হলেন, রামচন্দ্র। ঋষি বশিষ্ঠ একটা আশ্চর্য কথা জানালেন। বললেন, শোনো দারা, তুমি হলে দর্শনগতভাবে রামচন্দ্রের ভ্রাতা। কারণ কী জানো? তুমিও রামচন্দ্রের মতোই সত্যসন্ধানী। সত্যপূজারি। রামচন্দ্র এরপর ঋষি বশিষ্ঠের নির্দেশে আমাকে আলিঙ্গন করলেন। তারপর আমাকে বললেন, যোগ বশিষ্ঠ অনুবাদ করতে। 
যুবরাজ দারা শিকোহের প্রপিতামহ সম্রাট আকবর তাঁর সভাসদ আবুল ফজলের সাহায্যে একটা বিশেষ পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। রামায়ণ, মহাভারত, যোগ বশিষ্ঠ অনুবাদ করা। আকবরের লক্ষ্য ছিল, ভারতে সুশাসন ও শান্তি কায়েম করার জন্য ধর্ম ও সংস্কৃতির আদানপ্রদান জরুরি। তাই তিনি মহাভারত, রামায়ণ কিংবা অন্য হিন্দু শাস্ত্র অনুবাদ করিয়েছিলেন। দারা শিকোহের এমনিতেই হিন্দু ধর্মের প্রতি আকর্ষণ ছিল। আর এজন্য তাঁর মেজো ভাই তাঁকে কাফের সম্বোধন করতেন। এই অনুবাদের কথাবার্তা চলছে ১৬৫৬ সালে। ওই মেজো ভা‌঩ইয়ের সঙ্গে দারা শিকোহের সিংহাসন নিয়ে শেষ বোঝাপড়া হবে আর কয়েক বছরের মধ্যেই। তবে সে অন্য কাহিনি। 
এখানেই শেষ নয়। দারা শিকোহ পরের বছর উপনিষদের অনুবাদের কাজে হাত দিলেন। সেই কাজ করার জন্য বারাণসী থেকে নিয়ে এসেছেন হিন্দু সন্ন্যাসী, শাস্ত্রকার ও পণ্ডিতদের। আর এসব চোখের সামনে দেখে তাঁর এক বোন নিয়ম করে সব খবর পাঠাচ্ছিলেন মেজো দাদার কাছে। সেই বোনের নাম রোশন আরা। যিনি ছিলেন সেই মেজো ভাই অর্থাৎ আওরঙ্গজেবের ভক্ত। আর বড় বোন জাহান আরার টান বেশি বড়দা দারা শিকোহের প্রতি। ১৬৫৭ সালের ২৮ জুন উপনিষদের অনুবাদ সমাপ্ত হল। কতটা আগ্রহী ও উত্তেজিত ছিলেন দারা শিকোহ এই অনুবাদগুলি নিয়ে? ওই গোটা সময়কালে তিনি চেষ্টা করেছেন একদিনের জন্যও দিল্লি ছেড়ে অন্য কোথাও না যেতে। সচরাচর তিনি পিতার অসুস্থতার কারণে সর্বদাই তাঁর সঙ্গী হতেন। এক্ষেত্রে একবার সম্রাট শাহজাহান দিল্লির বাইরে গেলেও দারা যাননি। কারণ এই অনুবাদ।
 উপনিষদ অথবা যোগ বশিষ্ঠ কিংবা মহাভারত, রামায়ণ এসব যে ফারসি ভাষায় অনুবাদ করা হবে, সেজন্য আসল সংস্কৃত বইগুলো দরকার তো? কোথায় পাওয়া যাবে? পাওয়া যাবে দারা শিকোহের গ্রন্থাগারে। সন্ন্যাসী, পণ্ডিত, অনুবাদক, আলোচক সকলেই থাকতেন দারা শিকোহের এই প্রাসাদে। যার নাম মঞ্জিল এ নিগমবোধ! সেই প্রাসাদের একাংশে ১৬৩৭ সালে দারা শিকোহ নির্মাণ করেছিলেন একটি অত্যন্ত সম্পদশালী গ্রন্থাগার। ভারতের পাশাপাশি পারস্য, সমরখন্দ থেকে নিয়ে আসা বিরল গ্রন্থ থাকত। সেই গ্রন্থাগারেই এসে অনুবাদকরা পড়তেন মূল গ্রন্থ এবং লিখতেন নতুন অনুবাদ। সম্রাট  শাহজাহান দু’বার এসেছিলেন এই গ্রন্থাগার সংলগ্ন দারা শিকোহের দরবারে দেখা করতে। 
দারা শিকোহের গ্রন্থাগার ছাড়াও সেখানে এখন হয়েছে পার্টিশন মিউজিয়ম। দেশভাগের স্মৃতি। দারা শিকোহের সেই গ্রন্থাগার ভবন দেখতে হলে আসতে হবে আম্বেদকর বিশ্ববিদ্যালয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণের মধ্যেই অবস্থান করছে সেই ঐতিহাসিক ভবন। 
শুধুই কি দারা শিকোহের গ্রন্থাগার? না। এই ভবন যেন পণ করেছিল যে, সে যতদিন নিজস্ব কাঠামো নিয়ে বেঁচে থাকবে, ততদিন নিত্যনতুন ইতিহাসের দিনলিপি লিপিবদ্ধ করে রাখবে নিজের গাত্রে। অতএব ১৭৩৯ সালে যখন পারস্য থেকে নাদির শাহ এসে দিল্লি আক্রমণ করে গণহত্যা এবং লুটপাটের এক চরম নৃশংসতার পৃষ্ঠা রেখে গিয়েছিলেন, তখন এই দারা শিকোহের প্রাসাদে থাকতেন অওধের প্রথম নবাব। সাদাত খান। যে সাদাত খানের কথা ছিল মুঘল সম্রাট মহম্মদ শাহ রঙ্গিলা ও সাম্রাজ্যকে রক্ষা করা। অথচ তিনিই যোগ দিয়েছিলেন নাদিরের পক্ষে। তিনিই প্ররোচনা দিয়েছিলে নাদিরকে আরও বেশি টাকা আদায় করতে। কিন্তু সেই নাদির শাহ যাওয়ার আগে সাদাত খানকে চরম অপমান করেন। আর পরদিন এই দারা শিকোহ প্রাসাদেই সাদাত খান আত্মহত্যা করেন। সিপাহি বিদ্রোহের সময় দিল্লিতে ঢুকে পড়া সিপাহিরা এই  প্রাসাদেই গড়ে ওঠা দিল্লি কলেজের ব্রিটিশ প্রিন্সিপাল জে টেলর সাহেবকে হত্যা করে।
পরবর্তীকালে এই ভবনে কে থাকতে এলেন? ব্রিটিশ রেসিডেন্ট ডেভিড অক্টারলোনি! কে তিনি? ওই যে আমাদের কলকাতার ময়দানে দাঁড়িয়ে থাকা শহিদ মিনার যাঁর নামে! অক্টারলোনি মনুমেন্ট! দিল্লির সঙ্গে অক্টারলোনির আর কী কী আকর্ষণীয় কাহিনি যুক্ত? সে অন্য গল্প! আপাতত আমরা দেখব দারা শিকোহের গ্রন্থাগার! ইতিহাসের গতি বিচিত্র! 
31st  March, 2024
জীবন যখন অনলাইন
অনিন্দিতা বসু সান্যাল

বেণী-সমেত লম্বা চুলের ডগাটা কাটতে কাটতেই ফোনটা এল। সকাল সাতটা। খবরের কাগজ অনেকক্ষণ আগেই ফেলে গিয়েছে চারতলার ফ্ল্যাটের বারান্দার সামনে। ভোরেই ওঠার অভ্যেস মন্দিরার। বিশদ

28th  April, 2024
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
ফি-বছর ডেঙ্গুর আঁতুড়ঘরে পরিনত হয় দমদম ও দক্ষিন দমদম পুরসভার বিস্তীর্ন এলাকা। তাই মরসুমের শুরু থেকেই এবার সতর্ক পা ফেলতে চাইছে দমদম। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

আজ ব্যবসাদিক্ষেত্রে শুভ অগ্রগতি হতে পারে। কর্মস্থলে জটিলতা কমবে। অর্থাগম যোগ আছে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১১১২: ইতিহাসের এই দিনে চীনা জ্যোতির্বিদরা সূর্যের অভ্যন্তরে কালো বায়বীয় বস্তুর অস্তিত্ব লক্ষ করেন
১৫১৯: কালজয়ী চিত্রশিল্পী লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মৃত্যু
১৮৮৩:  শ্রীরামকৃষ্ণের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের প্রথম সাক্ষাৎ ঘটে কলকাতার কাশীশ্বর মিত্রের নন্দনবাগান বাড়িতে
১৯০৮: বিপ্লবী প্রফুল্ল চাকীর মৃত্যু
১৯২১: চলচ্চিত্রকার সত্যজিৎ রায়ের জন্ম
১৯৩১: বিশিষ্ট গীতিকার ও সুরকার পুলক বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৫৯: ভারতের প্রথম বিজ্ঞান সংগ্রহশালা, বিড়লা শিল্প ও কারিগরি সংগ্রহশালা কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৯: ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেটার ব্রায়ান লারার জন্ম
১৯৭৫: ইংরেজ ফুটবলার ডেভিড বেকহ্যামের জন্ম
২০০৮: মায়ানমারে ‘নার্গিস’ ঝড়ে মৃত্যু অন্তত ১ লক্ষ ৩৮ হাজার মানুষের
২০১১: অ্যাবোটাবাদে মার্কিন বাহিনীর অভিযানে নিহত আল কায়দার জঙ্গি ওসামা বিন লাদেন



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮১.৬১ টাকা ৮৫.০৫ টাকা
পাউন্ড ১০২.২৬ টাকা ১০৬.৭৪ টাকা
ইউরো ৮৭.২৫ টাকা ৯১.৩০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
01st  May, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৭০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
01st  May, 2024

দিন পঞ্জিকা

১৮ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১ মে ২০২৪। সপ্তমী ১/৩৮ প্রাতঃ ৫/৪৭ পরে অষ্টমী ৫৭/১৫ রাত্রি ৪/২। শ্রবণা নক্ষত্র ৫৫/৮ রাত্রি ৩/১১। সূর্যোদয় ৫/৭/৫৮, সূর্যাস্ত ৫/৫৯/২৯। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫০ মধ্যে পুনঃ ৯/২৬ গতে ১১/৮ মধ্যে পুনঃ ৩/২৫ গতে ৫/৯ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪৩ গতে ৮/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১/২৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৫ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৮ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২১ গতে ৯/৫৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। 
১৮ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ১ মে ২০২৪। অষ্টমী রাত্রি ১২/৪৯। শ্রবণা নক্ষত্র রাত্রি ১২/২৩। সূর্যোদয় ৫/৯, সূর্যাস্ত ৬/১। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৪ মধ্যে ও ৯/২১ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৮ গতে ৫/১১ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৯ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২১ গতে ৫/৮ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৪ গতে ৩/২৮ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২২ গতে ৯/৫৮ মধ্যে ও ১১/৩৫ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২২ গতে ৩/৪৫ মধ্যে। 
২১ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: রাজস্থানকে ১ রানে হারাল হায়দরাবাদ

11:37:08 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট হেটমার, রাজস্থান ১৮১/৫(১৭.৪ ওভার)(টার্গেট ২০২)

11:18:32 PM

আইপিএল: ৭৭ রানে আউট পরাগ, রাজস্থান ১৫৯/৪(১৫.৫ ওভার)(টার্গেট ২০২)

11:06:58 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১৫৭/৩,(১৫ ওভার) টার্গেট ২০২

11:03:12 PM

আইপিএল: ৬৭ রানে আউট জয়সওয়াল, রাজস্থান ১৩৫/৩(১৩.৩ ওভার)(টার্গেট ২০২)

10:55:32 PM

আইপিএল: রাজস্থান ১০০/২,(১০ ওভার) টার্গেট ২০২

10:35:00 PM