Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি।’ দিদি বলল, ‘ঠিকমতো পেন্সিল ধরতে শেখ, তারপর রং-তুলি কিনে দেব।’
ফলে না হল ফুটবল খেলা, না ছবি আঁকা। গাড়ি চালানোও না। সুতো ভর্তি লাটাই হাতেই রইল। ঘুড়ি আর ওড়ানো হল না জীবনে। ইচ্ছে বদলে গেল আফসোসে। তারপর হতাশা। ভাগের মায়ের গঙ্গা হয়ে হাতের ঘুড়ি কোনওদিনই আর আকাশ পেল না।
সে বছরটা সবথেকে কষ্টে কেটেছে। ক্যালিফোর্নিয়া থেকে মামা এল। ভাইফোঁটা অবধি ছুটি নিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর ক’দিন দিদির বাড়িতে থাকবে। মা ছুটি নিল। বাবাও অফিস যাবে না। ভালোমন্দ খাওয়াদাওয়া হবে। হেভি ফূর্তি সবার। মামা নিজেই মাঞ্জা দেবে। ডিম মাঞ্জা। শুধু টিউব গুঁড়ো করা ছাড়া বাদবাকি সব কাজ কে করল? ছুটোছুটির কাজ পুরোটা করতে হয়েছে কাকে? ওদের তো শুধু হুকুম, ‘ডিম নিয়ে আয়। অ্যারারুট গোলা নীচ থেকে ছুটে নিয়ে আয়। কাগজ পাত ছাদে। পাঁচিলে ইট পেতে দে। সুতো খোল। এত দেরি করছিস কেন? ভোঁদাই কোথাকার। নীচে যা। বাটিতে করে জল নিয়ে আয়। ওরে ওখানে রোদ পড়ে না। অন্যদিক দিয়ে সুতোটা ঘুরিয়ে বাঁধ। দেখিস পাঁচিল থেকে যেন পিঁপড়ে না আসে।’ সকাল সাতটা থেকে শুধু ছুট আর ছুট। তাও মামা সন্তুষ্ট হয় না। দুপুর রোদে মাঞ্জা শুকোবে। কোনওরকমে ভাত খেয়ে ছাদে উঠে ঠায় বসে থাক। কেন? না, বৃষ্টি আসবে আসবে করলেই খবর দিতে হবে। এই করতে করতে মাথা টিপটিপ করছে। বৃষ্টির ফোঁটা গায়ে লাগলেই পাঁচিল থেকে সুতো গুটিয়ে তুলতে হবে। বৃষ্টি থামলে আবার মেলতে হবে। কে করবে এসব? সারাদিন এভাবে চলল ছুটোছুটি করে। তারপর হাজার মাঞ্জা গোটাতে হল লাটাইতে। হাত টনটন করছে। তারপরও বিকেলে শুনতে হল, ‘ঠিকমতো শুকোয়নি বুঝলি। কি করলি বলত, রোদ্দুর খাওয়াতে পারলি না তো। এটুকু এখনও শিখলি না। তাও তো দেখি ঘুড়ি ওড়ানোর বড় শখ! তুই ওড়াবি ঘুড়ি! ফুঃ। লাটাইটায় যাতে পিঁপড়ে না লাগে, খেয়াল রাখিস।’ সব মুখ বুজে সহ্য করতে হয়েছে, এই আশায় যে, কাল দুপুরে যখন ভাত খেতে নামবে সবাই তখন ঘুড়ির সুতো হাতে ধরিয়ে যাবে। 
তখন পেটকাটি ফরফর করে উড়বে ওই-ই দূরে, শ্যামলদেরও বাড়ি ছাড়িয়ে বস্তি পর্যন্ত। দেখে হাঁ হয়ে যাবে সকলে। সন্টু, সন্টুর কাকা, দেবা, গনাই—সবাই চেঁচাবে, ‘এ তো পাকা খেলোয়াড় রে। কোথায় ছিলি এদ্দিন!’ তখন খুব ধরে ধরে খেলতে হবে প্যাঁচ। নিতাই, বুড়ো, পটু—সবার ঘুড়ি এক এক করে ঘ্যাচাং। মামা ছাদে এসে দেখে ট্যারা হয়ে যাবে। ‘করেছিস কি রে! তুই দেখছি ঝানু হয়ে উঠেছিস। শিখলি কোথায়?’ মামার কথার কোনও উত্তর দেওয়ার সময় নেই। তিতলি ছাদে উঠেছে। ওরও মামা ঘুড়ি ওড়াচ্ছে চিলছাদ থেকে। এখন কম করে গোটা তিনেক না কাটলে ইজ্জত নেই। বুড়ো আর দেবার ঘুড়ি দুটো তো কাটতেই হবে। ক’দিন আগে টিভিতে শোলে দিয়েছিল। বাবা-মা অফিসে ছিল বলে পুরোটা দেখা শেষ। সেই ডায়ালগটা হঠাৎ মনে পড়ল, ‘চল ধন্নো আজ তেরি বসন্তি কা ইজ্জত কি সওয়াল হ্যায়’ এই ধরনের কি একটা যেন বলেছিল বসন্তি। তিতলির সামনে ইজ্জতটাই আসল। মা বিকেলে ছাদে এসে সব শুনে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকবে হাঁ করে। ‘হ্যাঁ রে তুই এত বড় হয়ে গেলি কবে! এতগুলো ঘুড়ি কেটে দিলি। বাব্বা! বড় বীরপুরুষ দেখছি।’ তা কি হল? সাধে কি বলা, সে বছরটা কেটেছে সবথেকে কষ্টে।
সকাল থেকে বাড়িতে হুলস্থুল। দাদা-দিদি বন্ধুর বাড়ি যাবে। বেরিয়ে গেল। মামা চেঁচাচ্ছে, ‘চল রে, দেরি হয়ে গেল।’ মা চেঁচাচ্ছে, ‘না, না, শুরুতেই মুখপোড়া নয়। অমঙ্গল হবে। প্রথমে চাঁদিয়াল নে। তারপর পেটকাটি, তারপর মুখপোড়া।’ মায়ের কথা শুনে মামা তাই করলে। ছাদে যাওয়ার আগে বাবা রান্নার ঠাকুরদাকে বলে গেল, ‘চা আর জলটা বারবার দিও। ছাদে ওঠার পর ঢুকল বড় মাসি ও বোন টুন্নি। ঠিক হল, ও একবার লাটাই নেবে একবার আমি। তারপর হইহই কাণ্ড ছাদজুড়ে। ভাগ্যি টুন্নি এসেছিল, না হলে লাটাইয়ে সুতো গোটাতে হাতে নড়া খুলে যেত। 
খানিক পর দেখা গেল, মামার আর সে ধার নেই। মাঞ্জা সেভাবে টানতে পারল না। অনেকগুলো ঘুড়ি কাটা গেল। বাবাও দেখলাম ফেল। বেলাও হল অনেকটা। এবার খেতে যাবে সবাই। এই এতক্ষণের অপেক্ষা এবার পূর্ণ হবে। মুখ তুলে চাও ঠাকুর। কাল দানাদার ভোগ, শিওর! মামা তখন লাল-সবুজ মোমবাতিটা ওড়াচ্ছে। এবার মামা সুতো হাতে সবে বলতে শুরু করেছে, ‘নে ওড়া। সবসময় খেয়াল রাখবি ঘুড়ির মুখটা যেন উপরের দিকে থাকে। যদি ডানদিকে নিতে হয়, তাহলে হাতটা একটু ডানদিকে কাত করবি, তারপর হাল্কা হাল্কা টান দিবি সুতোয়। দেখবি ঘুড়ি তোর কথা শুনছে। প্যাঁচ লাগলে লাটাই মাটিতে ফেলে টানা শুরু করবি। দেখেছিস আমাকে, তোর বাবাকে, সেরকমই করবি, পারবি না?’ মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলার আগেই, মোমবাতিটা কাটা পড়ল। মামা ‘ধুস’ বলে সুতো ছেড়ে দিল হাত থেকে। বলল, ‘গুটিয়ে নে পুরোটা।’ মা আর বড়মাসি শুনিয়ে দিল, ‘দুপুর অনেক হয়েছে। নীচে চল। খেয়ে শো একটু। বিকেলে আবার আসিস।’ ব্যস, সব আশা, ইচ্ছে, ইজ্জত জলাঞ্জলি গেল। সামান্য ঘুড়ি, তাও হাতে দিল না কেউ। চোখ ফেটে সত্যিই জল এল।
জীবনে কিছুই হল না। গাড়ি থেকে ঘুড়ি, কিছুই না।
15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। বিশদ

25th  August, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। বিশদ

28th  July, 2024
উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মঙ্গলবার বিধানসভায় এসেছিলেন পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। বিধানসভার কমিটির বৈঠকে যাওয়ার জন্য তাঁকে সচিবালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। ...

সুহেল ভাটের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান খেলে জেমি ম্যাকলারেনের শট জালে জড়াতেই কোচ হোসে মোলিনার চোখেমুখে তৃপ্তির হাসি। মরশুমের শুরু থেকেই তারকা অজি স্ট্রাইকারের চোট ...

নিউইয়র্কের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা। এই ঘটনাকে ‘ধর্মান্ধতা এবং নিন্দা’র বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন তাঁরা। ...

প্লাবিত এলাকায় কোনও মানুষের যাতে অসুবিধা না হয়, তা দেখার জন্য সিউড়ির বিধায়ককে ফোন করে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস
বিশ্ব নৌ দিবস
১৫০২- কোস্টারিকা আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস
১৮৯৯- সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ রাজনারায়ণ বসুর মৃত্যু
১৯০৫- সুয়েডীয়-মার্কিন অভিনেত্রী গ্রেটা গার্বোর জন্ম
১৯২৩- ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের আইন অমান্য আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়
১৯২৪- হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধী অনশন শুরু করেন
১৯৫০- অভিনেত্রী শাবানা আজমির জন্ম
১৯৭৬- ব্রাজিলের ফুটবলার রোনাল্ডোর জন্ম
২০০৬- ফুটবলার সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৭ টাকা ৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৫ টাকা ১১২.২০ টাকা
ইউরো ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
17th  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

২ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা ৬/৩৩ দিবা ৮/৫ পরে কুম্ভ প্রতিপদ ৫৭/১০ রাত্রি ৪/২০। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৩/৫০ দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৫/২৭/৪২, সূর্যাস্ত ৫/৩৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৭/৫৩ পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ গতে ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৫ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ গতে ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩২ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৩১ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। 
১ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা দিবা ৮/৪৮। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১২/৫৫। সূর্যোদয় ৫/২৭, সূর্যাস্ত ৫/৩৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৭/৫৪ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১ গতে ৬/৫১ মধ্যে ও ৮/৩০ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/২১ গতে ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/১ মধ্যে ও ১১/৩২ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে।
১৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
উত্তরপ্রদেশের মথুরায় লাইনচ্যুত একটি মালগাড়ি

11:18:00 PM

এখনও এক লক্ষ কুড়ি হাজার কিউসেক জল ছাড়ছে ডিভিসি

10:46:00 PM

বিহারের কৃষ্ণনগরে একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ দুষ্কৃতীদের, হতাহতের খবর নেই

10:36:00 PM

নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক শেষ

09:47:00 PM

এসিএল-২ : মোহন বাগান বনাম রাভশানের ম্যাচ গোলশূন্য ড্র

09:26:00 PM

ইজরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠী

09:25:00 PM