Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। ছোটবেলায় মাঝেমধ্যে বাবার সঙ্গে শ্যুটিং দেখতে যেতাম। সেই কাজের জায়গায় আমি ওঁকে দেখেছি, এটুকুই। যত দূর মনে পড়ে, আমি ওঁর একটা শ্যুটিংই দেখেছিলাম—‘নিধিরাম সর্দার’। শেষদিকের ছবি। আমি তখন স্কুলে পড়ি। খুব সম্ভবত ৭-৮ বছর বয়স হবে। সেই শ্যুটিংয়ে গিয়ে একটা দৃশ্য দেখে খুব মজা পেয়েছিলাম। ভানুজেঠুর (বন্দ্যোপাধ্যায়) একটা দৃশ্য দেখে খুব হেসেছিলাম। তখন আবার ভানুজেঠু আমার সঙ্গে ছবি তুলে বললেন, ‘সিনটা হিট’! মনে আছে, উত্তমজেঠুর সেই ছবিতে একটা সাংঘাতিক মেকআপ ছিল। পুরো মাস্ক পরা, পরচুলা। ওই মেকআপ নিয়ে কথাবার্তা বলাও কঠিন। সেদিন আমরা একসঙ্গে মেকআপ রুমে লাঞ্চ করেছিলাম। বেনু আন্টি (সুপ্রিয়াদেবী) একগাদা চাইনিজ নিয়ে এলেন। আমরা একটু খেলাম। তারপর বাকিটা গোটা ইউনিটকে দিয়ে দেওয়া হল। সেখানে একটা মজার ঘটনা ঘটেছিল। মেকআপ রুমে বসে, আমি উত্তমজেঠুর দিকে তাকিয়ে হা করে বসেছিলাম। ওঁর হাসিটা আমার কাছে খুব ইন্টারেস্টিং লাগছিল। তখন আমায় খুব গম্ভীর হয়ে জিজ্ঞেস করেছিলেন, ‘কী রে, কী দেখছিস?’ মুখ ফসকে বলে ফেলেছিলাম, ‘তোমার দাঁতগুলো কীরকম অদ্ভুত। হাঙরের মতো। ভিতর দিকে ঢোকানো।’ সেটা শুনে খুব উনি খুব হেসেছিলেন। সত্যি কথা বলছি, সেই হাসির মানে আজকে বুঝতে পেরেছি। ঠাট্টা করে বলতে গেলে, উনি মনে হয় মনে মনে বলেছিলেন, ওই একটা হাসির জন্য কত সংসার ভেসে গিয়েছে রে! 
এই শ্যুটিংয়ের পর আমি উত্তম কুমারকে দেখেছি সোমাদির (সুপ্রিয়াদেবীর মেয়ে) বিয়েতে। সেখানে গিয়ে দেখলাম, উনি সব ভিড়ের থেকে দূরে গিয়ে অন্ধকারে পায়চারি করছেন। পরে শুনেছিলাম, ‘ছোটি সি মুলাকাত’ ছবিতে খুব ক্ষতি হয়ে গিয়েছিল। তাই নিয়ে বোধ হয় চিন্তিত ছিলেন। কিন্তু উত্তমজেঠু আমার কাছে উত্তম কুমার হয়ে উঠলেন কীভাবে? মানে সম্মোহন কীভাবে তৈরি হল? আমার একবার ক্রিকেট ম্যাচ দেখার ইচ্ছে হয়েছিল। ইডেন গার্ডেন্সে দিলীপ কুমার একাদশ বনাম উত্তম কুমার একাদশ বলে একটা ক্রিকেট ম্যাচ হয়েছিল। বাবার সঙ্গে দেখতে গিয়েছিলাম। খুব সম্ভবত এটা হয়েছিল ১৯৭৯ সালে। সেই সময় আমার আগ্রহ ছিল অমিতাভ বচ্চন, রেখাজিকে নিয়ে। আমি ওঁদেরকেই দেখতে সেখানে গিয়েছিলাম। এখনও মনে আছে, বাবার সঙ্গে ক্লাব হাউজে গেলাম। তারপর ড্রেসিং রুমেও গেলাম। ওঁদের সকলের সঙ্গে আলাপ হল। অটোগ্রাফও নিলাম। এসব হয়ে যাওয়ার পর আমরা ক্লাব হাউজে গিয়ে বসেছি। খেলা শুরু হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। দেখলাম, কোথাও কিছু নেই পুরো মাঠ হঠাত্ কেঁপে উঠল। কেঁপে উঠল বলতে বিরাট চিত্কারে গমগম করে উঠল। আমি ভেবেছি বোধ হয় অমিতাভ বচ্চন নেমে গিয়েছেন। দৌড়ে গিয়েছি, দেখার জন্য। ঘটনা দেখে আমি হা হয়ে গেলাম। দেখি একটা হ্যাট পরে, চোখে গগলস দিয়ে উত্তমজেঠু মাঠে নামছেন। মনে আছে একটা চেক কাটা কোর্ট গায়ে ছিল। উনি মাঠে নামতে নামতে দর্শকদের দিকে হাত নাড়াচ্ছিলেন। আর দর্শক চিত্কারে ফেটে পড়ছে। সত্যিই গোটা বিষয়টা প্রথমে বুঝিনি। কারণ, আমার আগ্রহ তো অমিতাভকে নিয়ে। আমি তো তাঁকেই দেখতে গিয়েছিলাম। সেই সময় ‘ডন’ মুক্তি পেয়েছে। আপামর ভারতবাসী কাঁপছেন। মানে অমিতাভই যেন সকলের কাছে শেষ কথা। এই অবস্থায় উত্তমজেঠুকে দেখে সেদিন প্রথম ভেবেছিলাম, তার মানে উত্তমজ্যেঠু কেউ একটা হবেন! এখান থেকেই ব্যক্তিগতভাবে আমার উত্তম কুমারের প্রতি আগ্রহ বাড়ল। সেই যে আগ্রহ এলো, তারপর থেকে এখনও বাড়তে বাড়তে বেড়েই চলেছে। 
ওঁর মারা যাওয়ার দিনের একটা ঘটনার কথা বলি। উত্তমজেঠুর দেহ শহরের রাস্তা দিয়ে লড়িতে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। আমি শরত্ বোস রোডের উলটো দিকের একটা বাড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে ছিলাম। আমার ডান দিকে যতদূর দেখা যাচ্ছে দেশপ্রিয় পার্ক আর বাম দিকে সাদার্ন অ্যাভেনিউ। কোথাও এতটুকু রাস্তা দেখা যাচ্ছে। কোনও জানলা, কোনও ফুটপাত, কোনও রক কিচ্ছু খালি নেই। মানুষে মানুষে ভরপুর। লড়িটা কিন্তু তখনও দেশপ্রিয় পার্কে। এরকম ভয়ানক দৃশ্য এর আগে কখনও দেখিনি। বাবা বলেছিলেন, এরকম আর দু’বার হয়েছিল। মহত্মা গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মারা যাওয়ার সময় এরকম ভিড় হয়েছিল। সেই থেকে উত্তম কুমারকে চিনতে শুরু করলাম টেলিভিশনে ওঁর ছবিগুলো দেখে। সেই সময় ওঁর বেশ কয়েকটা ছবি নতুন করে মুক্তি পেয়েছিল। আমার মনে আছে, ‘চৌরঙ্গী’ সিনেমা হলে গিয়ে দেখেছিলাম। তখন একটাই চ্যানেল দূরদর্শন। সেই সময় পাগলের মতো উত্তম কুমারের ছবি দেখা শুরু করলাম। সেই যে উত্তম কুমার নামের একটা নেশা ঘারে চাপল। সেই থেকে আর নামেনি। 
সেখান থেকে উত্তম কুমারের চরিত্রেও আমাকে অভিনয় করতে হল। প্রথমে এই চরিত্রে অভিনয় করতে চাইনি। সেটা আমাকে জোর করে করাল। প্রথমে না বলেছিলাম। সেই ইডেনে উত্তম কুমারকে দেখা তারপর তাঁর চরিত্রে অভিনয় করা, এতটা ভাবলে সত্যিই কাজটা করতে পারতাম না। একটা বিষয় জানতাম, আমি পর্দায় ওঁর ক্যারিশ্মা ফোটাতে পারব না। আমি ভাবতাম, শুধু ওঁর ভঙ্গিটা ফুটিয়ে তুলতে হবে। উনি কোন অবস্থায় পড়লে কী করতেন? সেটুকুই মাথায় রেখেছিলাম। আসলে এতবার ছবিগুলো দেখেছি, ওঁর সেই হাবভাবগুলো মাথায় বসে গিয়েছে। 
উত্তমজেঠু মারা যাওয়ার পর বাবা জন্ম ও মৃত্যুদিনে বাড়িতে জাকজমকপূর্ণ ব্যাপার শুরু করেছিলেন। ১০৮টা শ্বেত পদ্মফুল আসত। সেই ফুল রাখা হতো উত্তম কুমারের ছবির সামনে। এখনও আমার বাড়িতে ওঁর ছবিতে মালা পড়ে। ওটা করতেই হবে। 
28th  July, 2024
স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি
বিশদ

15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। বিশদ

25th  August, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
সুহেল ভাটের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান খেলে জেমি ম্যাকলারেনের শট জালে জড়াতেই কোচ হোসে মোলিনার চোখেমুখে তৃপ্তির হাসি। মরশুমের শুরু থেকেই তারকা অজি স্ট্রাইকারের চোট ...

প্লাবিত এলাকায় কোনও মানুষের যাতে অসুবিধা না হয়, তা দেখার জন্য সিউড়ির বিধায়ককে ফোন করে নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ...

নিউইয়র্কের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা। এই ঘটনাকে ‘ধর্মান্ধতা এবং নিন্দা’র বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন তাঁরা। ...

জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মঙ্গলবার বিধানসভায় এসেছিলেন পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। বিধানসভার কমিটির বৈঠকে যাওয়ার জন্য তাঁকে সচিবালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস
বিশ্ব নৌ দিবস
১৫০২- কোস্টারিকা আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস
১৮৯৯- সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ রাজনারায়ণ বসুর মৃত্যু
১৯০৫- সুয়েডীয়-মার্কিন অভিনেত্রী গ্রেটা গার্বোর জন্ম
১৯২৩- ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের আইন অমান্য আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়
১৯২৪- হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধী অনশন শুরু করেন
১৯৫০- অভিনেত্রী শাবানা আজমির জন্ম
১৯৭৬- ব্রাজিলের ফুটবলার রোনাল্ডোর জন্ম
২০০৬- ফুটবলার সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৭ টাকা ৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৫ টাকা ১১২.২০ টাকা
ইউরো ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
17th  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

২ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা ৬/৩৩ দিবা ৮/৫ পরে কুম্ভ প্রতিপদ ৫৭/১০ রাত্রি ৪/২০। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৩/৫০ দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৫/২৭/৪২, সূর্যাস্ত ৫/৩৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৭/৫৩ পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ গতে ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৫ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ গতে ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩২ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৩১ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। 
১ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা দিবা ৮/৪৮। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১২/৫৫। সূর্যোদয় ৫/২৭, সূর্যাস্ত ৫/৩৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৭/৫৪ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১ গতে ৬/৫১ মধ্যে ও ৮/৩০ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/২১ গতে ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/১ মধ্যে ও ১১/৩২ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে।
১৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
উত্তরপ্রদেশের মথুরায় লাইনচ্যুত একটি মালগাড়ি

11:18:00 PM

এখনও এক লক্ষ কুড়ি হাজার কিউসেক জল ছাড়ছে ডিভিসি

10:46:00 PM

বিহারের কৃষ্ণনগরে একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ দুষ্কৃতীদের, হতাহতের খবর নেই

10:36:00 PM

নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক শেষ

09:47:00 PM

এসিএল-২ : মোহন বাগান বনাম রাভশানের ম্যাচ গোলশূন্য ড্র

09:26:00 PM

ইজরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠী

09:25:00 PM