Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

বর্ষামঙ্গল
শ্যামল চক্রবর্তী

কেশববাবু ছাতা কিনেছেন। প্রয়োজনে নয়, দুঃখে! হেড অফিসের ছোটবাবু কেশব দে রিটায়ার করার পর থেকেই দিনরাত স্ত্রীর গঞ্জনা শুনতে শুনতে, এক বর্ষার সকালে বেরিয়ে পড়েছেন। গণশার দোকানে পাউরুটি আর ঘুগনি দিয়ে ব্রেকফাস্ট সেরে মেট্রোগামী অটোতে চেপে বসলেন। পাতালরেলে বসে যেদিকে দু’চোখ যায়, চলে যাবেন। বহুকালের পুরনো কালো ছাতাটা বুড়ো উকিলের কোটের মতো ফর্সা! বাটওয়ালা ছাতার খোঁচা খেয়ে পাশে বসা যুবক দাঁতমুখ খিঁচিয়ে উঠলেন...
—‘ঠাকুরদার আমলের ছাতাটা এবার ফেলে দিন দাদু! ফোল্ডিং ছাতা কেনার পয়সা না থাকলে আমি দিয়ে দিচ্ছি!’
—‘আহা! এভাবে বলছেন কেন ভাই! জানেন না, কৃপণের ধন ডাক্তারে খায়!’ ফোড়ন কাটলেন অন্য একজন।
—‘যা বলেছেন! মুষলধারে বৃষ্টি, এই বয়সে ভিজলেই নিমোনিয়া। ডাক্তাররা এইসব রোগীর জন্যই ঘাপটি মেরে বসে!’ মজার গলায় বললেন তৃতীয় সহযাত্রী।
ভাড়া মিটিয়ে নেমে পড়লেন কেশববাবু। বাড়িতে স্ত্রীর মুখঝামটা, বাজারে মাছওয়ালা পানুর খোঁচা, অটোতে সহযাত্রীদের অপমান! পাশের গুমটি থেকে একটা সিগারেট কিনে সবে ধরিয়েছেন... বৃষ্টি নামল ঝমঝমিয়ে। ছাতা খোলার আগেই ঠোঁট থেকে খসে পড়ল ভিজে কলাবউ হয়ে যাওয়া সিগারেট। তাড়াতাড়ি ছাতা খুললেন।
তারপর বৃষ্টির মধ্যেই এগিয়ে চললেন মেট্রো স্টেশনের উদ্দেশে। ছাতা তো না, যেন বহুকালের জীর্ণ টিনের চাল! কাপড়ের ফুটো দিয়ে জল পড়ছে। দেশের বাড়ির কথা মনে পড়ে যাচ্ছে কেশববাবুর। ভরা বর্ষার রাতে ঘরের এখানে ওখানে জল পড়ছে। মা একের পর এক বাটি এনে পেতে দিচ্ছেন নীচে। ছাতার নীচে বাটি পাতা যায় না! ভরা বৃষ্টিতে রাস্তায় লোকজন এমনিতেই কম। একা একা কেশববাবু হাঁটছেন মেট্রো স্টেশনের দিকে।
খিচুড়ি আর ডিমভাজা। ভরদুপুরে স্কুল ছুটি। জলকাদায় মাখামাখি ইস্কুলের মাঠে দুমদাম ফুটবল। জামা খুলে জমা জলে যেমন খুশি ভেজো। পুকুর ভেসে গেলে ওই জামাতেই মাছধরা। মহিমপুরের গল্পটা মনে পড়ে কেশববাবুর। ফুটবল টুর্নামেন্ট চলছে। শ্রাবণের শেষে উদ্দাম বৃষ্টিতে হাফ টাইমেই পুকুরভাসি। জল বইছে খেলার মাঠে। তাল পড়ছে ধুপধাপ। মাঠ-নদীতে ঝাঁকের কই। খেলা ছেড়ে দৌড় দিচ্ছে রসিকপুর আর আমোদনগরের প্লেয়াররা। তাল কুড়োচ্ছে একদল, জার্সি খুলে কই ধরছে অন্যরা। লম্বা বাঁশি বাজিয়ে খেলা শেষ করে দিলেন মহিমপুরের রেফারিও। তারপর জার্সি খুলে নেমে পড়লেন মাছ ধরতে!
ভরবিকেলে পেঁয়াজি-মুড়ি। সাঁঝবেলায় ভূতের গল্প। মাঝরাতে ঘুম ভেঙে টিনের চালে বৃষ্টির টাপুরটুপুর। বর্ষা মানে গ্যাঙর গ্যাং। কোলাব্যাঙ, সোনাব্যাঙের অষ্টপ্রহর সংকীর্তন। বর্ষাকালে ব্যাঙের ছাতা। হাসনুহানার মাদকতা। ভিজতে ভিজতে পায়ে হাজা। যখন তখন তেলেভাজা। বর্ষা মানে রবি ঠাকুর... ‘থৈ থৈ শাওন এলো ওই’, ‘শ্রাবণের ধারার মতো পড়ুক ঝরে, পড়ুক ঝরে’। ‘বাদলবাউল বাজায় বাজায় বাজায় রে, বাজায় রে একতারা’ শুনে পাড়ার বাদলকাকুকে রবীন্দ্রনাথ চিনতেন ভেবে অপার বিস্ময়! ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে পাড়ার বর্ষামঙ্গলে ‘গগনে গরজে মেঘ ঘন বরষা/কূলে একা বসে আছি নাহি ভরসা’ আবৃত্তি করে স্বপ্নে ফার্স্ট প্রাইজ!
বৃষ্টি থামার অপেক্ষায় অনেকেই দাঁড়িয়ে কবি নজরুল স্টেশনের গেটে। মাথায় একটা অদ্ভুত প্ল্যান ক্লিক করল কেশববাবুর। এদের সবাইকে ছাতা মাথায় অটো পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পারলেই...! আজই নতুন একটা ছাতা কিনতে হবে। সোজা মহাত্মা গান্ধী রোড মেট্রো স্টেশন। ওখান থেকে একটা বাসে সোজা প্রখ্যাত ছাতা ব্যবসায়ী ছত্রপতি পালের শোরুমে।
ছাতা কিনে বৃষ্টির মধ্যে বাড়ি ফিরছেন কেশববাবু। তাও যেমন তেমন ছাতা নয়, ঝালর দেওয়া বিশাল একটা চারবার ভাঁজ করা যায় এমন ফোল্ডিং ছাতা! চারজন মানুষ আরামসে এঁটে যাবেন। স্টেশনে নেমে বর্ষণমুখর অপরাহ্নে মনটা নেচে উঠলো কেশববাবুর। বুক ফুলিয়ে বিশাল ছাতাটা খুলছেন...
—‘আপনার তো বিশাল ছাতা। অটোস্ট্যান্ড পর্যন্ত যদি একটু এগিয়ে দিতেন!’
—‘আসুন! আসুন! ভিতরে ঢুকে পড়ুন।’
—‘মাত্র পাঁচ টাকা স্যার!’ একটু এগিয়ে গিয়ে বললেন কেশববাবু।
—‘মানে?’
—‘পারানির কড়ি স্যার!’
—‘ছাতা নিয়েও ব্যবসা! আগে জানলে...’
—‘এটাই আমার পেশা! এরকম বৃষ্টিতে একটা গলি পার করাতে রিক্সাওয়ালা পঞ্চাশ টাকা নেয়। রিকশা নিয়ে ব্যবসা চললে, ছাতা নিয়েও চলবে স্যার।’
—‘রিক্সাওয়ালা রিক্সা চালায় বৃষ্টিতে ভিজে। আপনি তো আর ছাতা চালাচ্ছেন না!’
—‘সামান্য এগিয়েছি আমরা। না পোষালে বা সঙ্গে খুচরো না থাকলে এখনও বেরিয়ে যাবার সময় আছে স্যার।’
এটা গত বর্ষার কাহিনি। এবারের বর্ষায় কেশববাবু ওরফে ছত্রধরের ব্যবসা ফুলেফেঁপে ঢোল। বর্ষা মানেই কখনও মুঝলধারে বৃষ্টি, কখনও চিড়বিড়ে রোদ। বর্ষা মানে ডেঙ্গু , বর্ষা মানেই গাড্ডা। খানাখন্দ। চড়া রোদ হোক বা বৃষ্টি, শ্রাবণ পেরিয়ে ভাদ্র-আশ্বিনেও এখন বর্ষার গান যখনতখন। এক বছরে অনেক শিখেছেন। রাস্তায় জল জমলে, কাদা হলে কবিরা যতই নাচুন, বর্ষাদেবীর বাহন মশকবাহিনীর পৌষ মাস। কম্প দিয়ে বা না-দিয়ে জ্বর এলে প্রথম দু’-তিনদিন বাঙালি এখন গুগল ডাক্তার! তারপরেও জ্বর না কমলে যাদব ডাক্তারের চেম্বার। একগাদা রক্ত পরীক্ষা। ওষুধের পর ওষুধ। হাসপাতালে বেডের জন্য হুড়োহুড়ি।
প্রিয় ঋতু বর্ষা নিয়ে হইচই সঙ্ঘের মাঠে রচনা প্রতিযোগিতা। বর্ষা মানে নকল মাঠ-পথ-পাহাড় বানিয়ে ঝুলন সাজানো। জন্মাষ্টমীর তালের বড়া। পড়তে বসে মন উচাটন। দল বেঁধে বৃষ্টিতে ভিজে বেড়ানোর অপার্থিব ডাক। মাথা বাঁচাতে কচুপাতা, একা একা ভিজে বেড়ায় বর্ষার শৈশব। ডাউন মেমারি লেন ধরে কাজের চাপে চিঁড়েচ্যাপ্টা মানুষের ছেলেবেলার বর্ষাকালে ফিরে যাওয়া। প্রৌঢ়-বৃদ্ধদের ছেলেবেলার বর্ষার স্মৃতিতে ডুবসাঁতার।
‘দুয়ারে প্রস্তুত রথ’, ঝোপ বুঝে কোপ মারা আতঙ্কযান অ্যাম্বুলেন্স। খানাখন্দে পড়ে মচকালে বা হাত-পা ভাঙলে হাড়ের ডাক্তার। এক বছরে ছাতাধরা কেশববাবু যত দেখেছেন, তত খুলেছে মাথা! মেট্রোর স্টেশনগুলোতে লোক পারাপার দিয়ে শুরু। তারপর ছাতাঘটিত একের পর এক উদ্যোগ। ছত্রধরের ছাতায় বাইরে গত বর্ষায় লেখা থাকত ‘স্বল্পমূল্যে বৃষ্টি প্রতিরোধ’। ভিতরে ‘ভিজলেই জ্বর, দেহ থরথর!’ চাহিদা ক্রমাগত বাড়তে থাকায় একের পর এক জাম্বো ছাতা বাজারে নামিয়েছেন কেশববাবু। একের পর এক নতুন ছক। 
পাড়ায় এখন কেশববাবুর যথেষ্ট নামডাক। বাজারের মাছওয়ালা জগাও তাঁকে সেলাম মারছে। অথচ এই জগা গত বর্ষার শুরুতে কলাপাতার উপর সাজিয়ে রাখা ইলিশে আঙুল ছোঁয়াতে গেলেই খিঁচিয়ে উঠতো। ‘হাত দিবেন না, শট খাইবেন!’ এক বছরে কত বদলে গেল চারপাশ—‘আসেন ছার! আসেন! এক্কেরে পদ্মার ইলশা!’ জগা চওড়া পেটির আস্ত ইলিশ চাপিয়ে দিচ্ছে দাঁড়িপাল্লায়! বাড়িতে ঢুকতেই হাসিমুখে গিন্নির সমাদর! ‘হাতমুখ ধুয়ে খেতে বসে যাও।’ গরম ভাতের সঙ্গে গাওয়া ঘি, ইলিশের মাথা দিয়ে সোনামুগ ডাল, ভাপা ইলিশ!
চুপচাপ বসে থাকেননি ছত্রধর। বর্ষার হালচাল বুঝে চাহিদা অনুযায়ী বেকার যুবকদের ছাতা হাতে গণপরিবহণের কাজে লাগিয়ে দিচ্ছেন ফিফটি-ফিফটি কমিশনে। প্রত্যেক ছাতার ভেতর ডেকরেটরের বালতি বা ডেকচির মতো লাল কালিতে ছত্রধরের সই! এই ছেলেদের ছত্রধরের কাছে গ্যারান্টি মানি জমা রাখতে হয় পাঁচশো। এখনও দুপুরে ঘণ্টাচারেক ছত্রধরের কাজ করছেন কেশববাবু। বাজারে দোকান ভাড়া নিয়ে কাউন্টার খুলে ফেলেছেন। দোকানের নাম ‘সেবাদাস ছাতা’! নীচে লাল রঙে লেখা, ‘সুলভে ও সযত্নে বর্ষাঘটিত সব ধরনের সমস্যার সমাধান করা হয়।’
তেড়েফুঁড়ে বর্ষা নামতেই পাড়ার ‘স্বপ্নপুরী আবাসন’ থেকে কালচারাল সেক্রেটারি মিসেস কথাকলি সেনের টেলিফোন।
—আপনার একটু সময় হবে?
—বলুন ম্যাডাম।
—সামনের উইকে আমাদের ‘বর্ষামঙ্গল’ অনুষ্ঠান!
—গুড! কী সেবা দিতে পারি বলুন।
—সামান্য সাবস্ক্রিপশন... একটা ডান্স-ড্রামা আছে। বাইরে থেকে একটা ফোক সঙের টিম আনছি।
—কাল বিকেলে আমার অফিসে কাউকে পাঠিয়ে দেবেন। ক্যাশ পাঁচ দেব। কিছু বড় ছাতা পাবেন প্রোগ্রামের দিন।
—মাই গড! ফাইভ থাউজেন্ড! জাম্বো আমব্রেলা! আমাদের প্রোগ্রামে চিফ গেস্ট আপনি।
—আপনাদের আবাসনটা সুন্দর। সমস্যা একটাই...
—বলুন স্যার।
—স্কুল ভ্যানগুলো ভিতরে ঢোকে না। কমপ্লেক্সের পাশ দিয়ে যেতে গিয়ে দেখেছি, পিছনের ব্লকগুলো থেকে ছেলেমেয়েরা গেটের বাইরে স্কুলবাসে উঠতে গিয়ে রোদে পুড়ছে, বৃষ্টিতে ভিজছে। ওদের জন্য ‘আমব্রেলা টোটো’ চালু করে দিলে ভালো হয়।
—এক্সিলেন্ট! ‘আমব্রেলা টোটো’ সার্ভিস পাব কোথায়?
—আমি দেব।
কারও শ্রাবণ মাস, কারও সর্বনাশ! বলহরি মল্লিক লেনের প্রখ্যাত জ্যোতিষী হস্তরেখানন্দজিকে হাত দেখিয়ে ফিরছেন নীরব কর। শ্রাবণ-ভাদ্রে বড় একটা ফাঁড়া আছে শুনে বাড়ি ফেরার বাস ধরলেন বিমর্ষ মুখে। বাস থেকে নামতেই বৃষ্টি এল তেড়েফুঁড়ে। যাহ্! বাড়ি থেকে আনা ছাতাটা কোথায় ফেলে এসেছেন! ভিজতে ভিজতে বাড়ি ফিরছেন। গত মাসেই কিনেছেন এই নতুন ছাতাটা।
‘স্বপ্নপুরী’র বর্ষামঙ্গল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণ দিচ্ছেন ছত্রধর কেশব দে। ‘কবিগুরু লিখে গেছেন, ওগো আজ তোরা যাসনে গো তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে। পৃথিবী বদলে গিয়েছে। প্রতিযোগিতার যুগ। কাঠফাটা রোদ হোক বা বর্ষার প্রবল ধারাপাত, ঘরের বাইরে না বেরলে চলে না। মঙ্গল করুন বর্ষাদেবী। বর্ষার অমঙ্গল কাটাতে সবসময় আপনাদের পাশে থাকব।’
কথাকলি সেনের গ্রুপ ডান্স ‘আয় বৃষ্টি ঝেঁপে’ দেখছেন ছত্রধর। নাচের সঙ্গে গানগুলো বেসুরো! একক নৃত্যে কয়েকটা ছেলে নাচ ভুলে ভল্ট খাচ্ছে স্টেজে। ফোক ড্যান্স শুরু হতেই বৃষ্টি বাড়ল। ‘উল্লাস’ গোষ্ঠীর নাচ আর গানের তাণ্ডব শুনে ছাতার নীচে দাঁড়িয়ে থাকা শ্রোতারা কানে আঙুল দিচ্ছেন! ছত্রধর নির্বিকার। পাঁচ হাজার ইনভেস্ট করে মাসে মাসে হাজার দশেক তুলতে গেলে কত কিছু সহ্য করতে হয়! যে সয়, সে রয়। বর্ষার শিক্ষা!
সবচেয়ে বেশি ছাতা চুরি হয় বর্ষায়। বর্ষাকালে জল-কাদায় গৃহস্থের বাড়িতে চুরি করা কঠিন। পা পিছলে ধরা পড়ে গেলেই গণধোলাই। বরং ট্রেনে-ট্রামে-বাসে হ্যান্ডেলে ঝুলিয়ে রাখা ছাতা নিয়ে সটকে পড়া অনেক সহজ। সস্তায় মল্লিকবাজারে চোরাই ছাতা কেনাবেচা চলে। পাড়ায় পাড়ায় সস্তায় সেকেন্ড হ্যান্ড ছাতা বিক্রি করে যারা, তাদের জন্য আদর্শ ঋতু বর্ষা!
বর্ষায় নোংরা কাদাজল থেকে পা বাঁচাতে গামবুট পরেন অনেকে। গামবুট পর্যন্ত চুরি হয়, এমনকী একটাও। নরেন দত্ত গামবুট পরে গিয়েছিলেন শপিং মলে। বাজার করতে। দোকানের বাইরে গামবুট খুলে রেখে ভিতরে ঢুকেছেন। বাজার সেরে বেরিয়ে দেখলেন এক পায়ের গামবুট রয়েছে, অন্যটা ভ্যানিশ! চোরাবাজারে চোরাই ছাতা শুধু নয়, এক পাটি জুতো থেকে এক পায়ের গামবুটও সস্তায় পাওয়া যায়। মল্লিকবাজার থেকে এক পাটি সঠিক সাইজের গামবুট কিনে হাসতে হাসতে বাড়ি ফিরলেন নরেনবাবু। বাড়ি ফিরে দেখলেন, দু’টি বুটেই লেখা—‘এন ডি’! নিজের হাতের লেখা চিনতে পেরে কান্না পেয়ে গেল দত্তবাবুর। বর্ষা শুধু হাসায় না, কাঁদায়ও যখন-তখন।
বর্ষা বাদে অন্য সময় চেম্বারে বসে মাছি তাড়ান বলরামপুরের যাদব ডাক্তার। বর্ষা মানেই গাড্ডা, খানাখন্দ। কন্ট্রাক্টরকে সেলামি দিয়ে প্রবল বর্ষণে রাস্তা সারাই অভিযান বন্ধ করে দিয়েছেন বৃদ্ধ যাদব ডাক্তার। বৃষ্টি নামতেই জলের তোড়ে পিচ উঠে রাস্তায় গাড্ডা। পা পিছলে মচকালে বা হাড় ভাঙলে সবাই ছুটছেন যাদব ডাক্তারের কাছে! এখানেই থেমে না থেকে আবার কম্পাউন্ডারকে পাঠিয়ে এলাকার পৌরপিতার শালাকে ধরেছেন। মশক নিবারণ অভিযানে ভাঁটা পড়তেই চেম্বারে থিকথিক করছে জ্বরের রোগীর ভিড়।
জ্বর হোক বা পা ভাঙা—এবছর প্রস্তুত ছত্রধরও। গত বর্ষায় ডেঙ্গুর অ্যাম্বুলেন্সওয়ালারা মহা ভুগিয়েছে। কাটমানির জমানা। সেবাযানের মালিককে বাইপাস করে খেপ খাটা ড্রাইভারদের সেলামি দেওয়া শুরু করতেই মুশকিল আসান! অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভাররা খবর দিতেই রোগীর বাড়িতে হাজির ‘ছাতা স্ট্রেচার’! কয়েকটা হাসপাতালে আবার চাকা লাগানো গোটা দশেক সস্তার ‘ছাতা স্ট্রেচার’ উপহার দিলেন ‘সমাজসেবী’ ছত্রধর। দ্রুত দেহ রেখেছে স্ট্রেচারগুলি! কিন্তু কর্তৃপক্ষের ডাকে ভরা বর্ষায় হাসপাতালগুলিতে তিনশো ‘বর্ষা সুরক্ষা চলযান’ সাপ্লাই দিয়ে সমাজসেবার পুরস্কার পেয়ে গেলেন তিনি!
‘আজি ঝরো ঝরো মুখর বাদরদিনে...’ গান শুনছেন গোপালবাবু। ঘরে  ঢুকলেন নিখিলবাবু। ‘বৃষ্টি, বৃষ্টি, বৃষ্টি, এ কোন অপরূপ সৃষ্টি’ চালিয়ে দিলেন গৃহকর্তা।
—মাঠের ফসল বলুন বা ‘মেঘদূত’ কোনওটাই সৃষ্টি হতো না বর্ষা না থাকলে। একটা প্রোগ্রাম হয়ে যাক।
—দারুন আইডিয়া! গলা সাধা শুরু করে দিন। আমি স্ক্রিপ্ট লিখে ফেলি।
রবিবার নিখিলবাবুর আবাসনের হলঘরে ‘প্রবীণ মিলন সঙ্ঘ’র ‘এ বরষা’ অনুষ্ঠান। মহড়া চলছে জোরকদমে।
কার্টুন : সেন্টু
25th  August, 2024
স্বপ্ন হলেও সত্যি
কলহার মুখোপাধ্যায়

মামা বলল, ‘আগে ভালো করে লাটাই ধরতে শেখ, তারপর ঘুড়ি ওড়াবি।’ বাবা বলল, ‘আগে ভালো করে সিট বেল্ট বাঁধতে শেখ, তারপর গাড়ির স্টিয়ারিং ধরবি।’   পাড়ার ন্যাপাদা বলল, ‘মাঠে ঠিকমতো দৌড়তে শেখ আগে, তারপর বলে পা দিবি
বিশদ

15th  September, 2024
ঘুড়ির পিছে ঘোরাঘুরি
রজত চক্রবর্তী

আরও আরও উপরে। আরও উপরে। ওই আমাদের বাড়ি ছোট হয়ে যাচ্ছে ক্রমশ। বুল্টিদের বাড়ির ছাদ ছোট্ট হয়ে গিয়েছে। দড়িতে টাঙানো বুল্টির লাল জংলা ফ্রক আর দেখা যাচ্ছে না। করদের মাঠ, পুকুর, আম-জাম-পাকুড়-লিচুগাছেদের ভিড়, বাড়িগুলো সব ছোট ছোট, শুধু ছাদের পর ছাদ।
বিশদ

15th  September, 2024
মলমাস
রোহিণী ধর্মপাল 

জিন্স পরিহিতা রীতিমতো আধুনিকা বললেন, ‘ঠাকুরমশাই, গৃহপ্রবেশে কোনও ত্রুটি রাখতে চাই না। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহ হলে আমাদের খুব সুবিধা হয়।’ অফিসের ফোন আসায় একটু দূরে দাঁড়িয়ে কথা বলছিলেন সঙ্গী যুবক। এবার ফোনটা মিউট করে সুবেশ ছেলেটি বললেন, ‘তারপরেই আসলে আবার আমাদের অস্ট্রেলিয়া ফিরতে হবে তো! বিশদ

08th  September, 2024
মলিন মানুষ
সন্দীপন বিশ্বাস

সারা বাড়ি আনন্দে গমগম করছে। আত্মীয়-স্বজনদের ভিড়ে যেন উৎসবের হাট বসেছে। বাড়ির একমাত্র ছেলে শুভদীপের বিয়ে। বিয়ের দিন সবাই সেজেগুজে প্রস্তুত। এখনই বর বেরবে। দেরি হয়ে যাচ্ছে। বাবা তাড়া দিচ্ছে শুভদীপকে। ‘তাড়াতাড়ি বেরো। এতটা পথ যেতে হবে। সময়মতো পৌঁছতে না পারলে সমস্যা হয়ে যাবে।’  বিশদ

08th  September, 2024
যব ছোড় চলে...

আজ, ১ সেপ্টেম্বর নবাব ওয়াজেদ আলি শাহের মৃত্যুদিন। ১৩৭ বছর আগে নির্বাসিত নবাবের মৃত্যু ঘিরে আজও রয়েছে হাজারো প্রশ্ন। মেটিয়াবুরুজ ঘুরে সেই অতীতের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
বিশদ

01st  September, 2024
কেন মেঘ আসে...
কলহার মুখোপাধ্যায়

‘মেঘের পরে মেঘ জমেছে...’, তবে এই তো আর ক’দিন। এক কী দেড় মাস! তার মধ্যেই দুগ্গা চলে আসবে। তখন আকাশ ফুঁড়ে রোদ্দুর। মেঘগুলোর রং যাবে সব পাল্টে। আইসক্রিম আইসক্রিম মেঘ চড়ে বেড়াবে আকাশে। তখন মালতির একটু স্বস্তি। বিশদ

25th  August, 2024
’৪২-এর কলকাতা

‘ব্রিটিশ ভারত ছাড়ো...’ গান্ধীজির ডাকে ১৯৪২ সালের আগস্টে রাস্তায় নেমেছিল কলকাতাও। আম বাঙালির প্রতিবাদের সেই ইতিহাস ফিরে দেখলেন সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত। বিশদ

18th  August, 2024
মৃত্যুর মুখোমুখি

কারাগারের নিস্তব্ধতা চিরে ছুটে আসছে শব্দ। মুজফ্‌ফরপুর জেলের কোনায় কোনায় তখনও জমাট বাঁধা অন্ধকার। কনডেমড সেলের মেঝেয় চুঁইয়ে পড়েছে সামান্য আলোর রেখা। সেই আলোয় স্পষ্ট দূরের অন্ধকারে শক্ত কাঠের পাটাতনে দুলতে থাকা মরণ-রজ্জু। বিশদ

18th  August, 2024
বেগম, কন্যা ও রবীন্দ্রনাথ
সমৃদ্ধ দত্ত

‘ম্যাডাম, আমাদের সোর্স খুব কিন্তু কনফার্মড! খুব ডেলিকেটও। বাইরে এই খবরটা চলে গেলে সমস্যা হবে।’ বললেন আর এন কাও। রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র)-এর প্রধান জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে। কী করা উচিত? ম্যাডাম হলেন প্রধানমন্ত্রী। ইন্দিরা গান্ধী চিন্তিত মুখে বললেন, ‘তাহলে আমাদের কোনও অফিসারকে এর মধ্যে ইনভলভ করার দরকার নেই। আপনি নিজেই যান।’ 
বিশদ

11th  August, 2024
পদ্মাপারে চীনের ফুটপ্রিন্ট

আমেরিকাকে ‘সবক’ শেখাতে শেখ হাসিনা জড়িয়ে ধরেছিলেন চীনকে। তাঁর শেষ চীন সফর—৮ জুলাই।বেজিংয়ের জন্য বাংলাদেশের দুয়ার হাট করে খুলে দিয়েছিলেন হাসিনা।
বিশদ

11th  August, 2024
অবন ঠাকুরের বাগানবাড়ি

কলকাতার খুব কাছেই কোন্নগরে গঙ্গার পশ্চিম তীরে ‘অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্মৃতি বিজড়িত বাগানবাড়ি’, যেন একটুকরো ছোট্ট শান্তিনিকেতন। ‘জোড়াসাঁকোর ধারে’ বইয়ে যে বাড়ির স্মৃতিচারণ করেছেন অবন ঠাকুর। সেই বাগান বাড়ি ঘুরে তার হারিয়ে যাওয়া ইতিহাসের অনুসন্ধান করলেন অনিরুদ্ধ সরকার বিশদ

04th  August, 2024
রং কই রং দাও? গুরুর আদেশ! রং তুলি নিয়ে বসলেন নন্দলাল। তারপর..? 
সুশোভন অধিকারী, প্রাক্তন কিউরেটর নন্দন, কলাভবন বিশ্বভারতী শান্তিনিকেতন 

শিল্পী অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক সত্ত্বা ছিল। তিনি যেমন কড়া শিক্ষক, তেমনই ছিলেন ছাত্র অন্তঃপ্রাণ। শিল্পের জন্যই তিনি নিবেদিত ছিলেন। রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তাঁর কাকা-ভাইপোর সম্পর্ক। বয়সের ব্যবধান মাত্র ১০ বছর। কিন্তু, লেখায় রবীন্দ্রনাথ, আঁকায় অবন ঠাকুর, এ এক অদ্ভুত মেলবন্ধন। বিশদ

04th  August, 2024
উত্তমপুরুষ: সিঁড়ি থেকে নামার সময় মাথা ঘুরে পড়ে গেলেন উত্তমদা
রঞ্জিত মল্লিক

উত্তম কুমারের সঙ্গে আমার গোটা পাঁচেক ছবি করার সৌভাগ্য হয়েছিল। প্রথম ছবি ছিল ‘মৌচাক’। আর শেষ ছবি ‘ওগো বধু সুন্দরী’। প্রথমেই একটা কথা বলে রাখা ভালো, আমি এরকম সারা ভারতে দেখিনি। পৃথিবীতেও আর কোথাও আছে কিনা জানি না। বিশদ

28th  July, 2024
উত্তমপুরুষ: হাত নাড়তে নাড়তে ইডেনে নামলেন উত্তম জেঠু 
শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়

বাবার (শুভেন্দু চট্টোপাধ্যায়) সঙ্গে যখন উত্তম কুমার কাজ করছেন, আমি তখন খুবই ছোট। কাজেই উত্তম কুমার কী, কেন, সেই বিষয়ে আমার কোনও আগ্রহই ছিল না। বিশদ

28th  July, 2024
একনজরে
নিউইয়র্কের বিএপিএস স্বামীনারায়ণ মন্দিরে হামলার নিন্দা করলেন মার্কিন কংগ্রেসের সদস্যরা। এই ঘটনাকে ‘ধর্মান্ধতা এবং নিন্দা’র বহিঃপ্রকাশ বলে মন্তব্য করেছেন তাঁরা। ...

জেল থেকে ছাড়া পেয়ে মঙ্গলবার বিধানসভায় এসেছিলেন পলাশীপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। বিধানসভার কমিটির বৈঠকে যাওয়ার জন্য তাঁকে সচিবালয়ে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। ...

বিশ্বকর্মা পুজোর দিন নৌকা বাইচ প্রতিযোগিতায় মাতলেন গ্রামবাসীরা। মঙ্গলবার বামনগোলা থানা সংলগ্ন টাঙন নদীতে বাইচ প্রতিযোগিতাকে কেন্দ্র করে মানুষের ঢল নামে। বামনগোলা ও গাজোল ব্লকের মাঝামাঝি টাঙন নদীতে এই প্রতিযোগিতায় দুটি ব্লকের প্রচুর মানুষ জমায়েত হন। ...

মেয়ের হেনস্তাকারী যুবককে নিজের হাতেই শাস্তি দিলেন এক মহিলা।  গুজরাতের রাজকোটের এই ঘটনার ভিডিও সামনে এসেছে। ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, দু’জন অভিযুক্তের দু’টি হাত ধরে রয়েছে। আর ওই মহিলা লাঠি দিয়ে তাঁকে নির্মমভাবে পেটাচ্ছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের প্রসার ও উপার্জন বৃদ্ধির যোগ। গৃহ পরিবেশে চাপা উত্তেজনা। পেশার প্রসার। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক সফটওয়্যার স্বাধীনতা দিবস
বিশ্ব নৌ দিবস
১৫০২- কোস্টারিকা আবিষ্কার করেন ক্রিস্টোফার কলম্বাস
১৮৯৯- সাহিত্যিক ও চিন্তাবিদ রাজনারায়ণ বসুর মৃত্যু
১৯০৫- সুয়েডীয়-মার্কিন অভিনেত্রী গ্রেটা গার্বোর জন্ম
১৯২৩- ভারতের জাতীয় কংগ্রেসের আইন অমান্য আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়
১৯২৪- হিন্দু-মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধী অনশন শুরু করেন
১৯৫০- অভিনেত্রী শাবানা আজমির জন্ম
১৯৭৬- ব্রাজিলের ফুটবলার রোনাল্ডোর জন্ম
২০০৬- ফুটবলার সুদীপ চট্টোপাধ্যায়ের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৭ টাকা ৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৫ টাকা ১১২.২০ টাকা
ইউরো ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  September, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
17th  September, 2024

দিন পঞ্জিকা

২ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা ৬/৩৩ দিবা ৮/৫ পরে কুম্ভ প্রতিপদ ৫৭/১০ রাত্রি ৪/২০। পূর্ব ভাদ্রপদ নক্ষত্র ১৩/৫০ দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৫/২৭/৪২, সূর্যাস্ত ৫/৩৩/৫৬। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ৭/৫৩ পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৪৪ মধ্যে। রাত্রি ৬/২২ গতে ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ৮/৪৫ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ গতে ৭/৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩২ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৯ গতে ১০/০ মধ্যে পুনঃ ১১/৩১ গতে ১/১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে। 
১ আশ্বিন, ১৪৩১, বুধবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। পূর্ণিমা দিবা ৮/৪৮। পূর্বভাদ্রপদ নক্ষত্র দিবা ১২/৫৫। সূর্যোদয় ৫/২৭, সূর্যাস্ত ৫/৩৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ৭/৫৪ মধ্যে ও ১০/১৪ গতে ১২/৩৩ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১ গতে ৬/৫১ মধ্যে ও ৮/৩০ গতে ৩/৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/২১ গতে ৭/৮ মধ্যে ও ১/১৯ গতে ৩/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৯ গতে ১০/১ মধ্যে ও ১১/৩২ গতে ১/৩ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৯ গতে ৩/৫৮ মধ্যে।
১৪ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
উত্তরপ্রদেশের মথুরায় লাইনচ্যুত একটি মালগাড়ি

11:18:00 PM

এখনও এক লক্ষ কুড়ি হাজার কিউসেক জল ছাড়ছে ডিভিসি

10:46:00 PM

বিহারের কৃষ্ণনগরে একাধিক বাড়িতে অগ্নিসংযোগ দুষ্কৃতীদের, হতাহতের খবর নেই

10:36:00 PM

নবান্ন সভাঘরে মুখ্যসচিবের নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্সের সঙ্গে জুনিয়র ডাক্তারদের বৈঠক শেষ

09:47:00 PM

এসিএল-২ : মোহন বাগান বনাম রাভশানের ম্যাচ গোলশূন্য ড্র

09:26:00 PM

ইজরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল হিজবুল্লা জঙ্গিগোষ্ঠী

09:25:00 PM