Bartaman Patrika
প্রচ্ছদ নিবন্ধ
 

জাদুঘরটা কোনদিকে?

সোহম কর: ভদ্রলোক অনেকটা হেড অফিসের বড়বাবু গোছের। দুপুরে খোলেন দোকানখানি। দু’চার বার এক টুকরো কাপড় উড়িয়ে ঝাড়তে থাকেন মালপত্তর। তারপর ওই যে বসেন ভাঙা টুলের উপর, আর ওঠার নামটি করেন না। ঢুলে পড়েন মাঝে মধ্যে। খদ্দের এলে আপাতভাবে বিরক্তই হন। ধরা যাক, তাঁর নাম কিছু একটা চৌরাসিয়া। মুশকিল হল, দোকানটি পার্ক স্ট্রিটে। সেখানে লেগেই থাকে উত্সব আর আলোর দৌড়াদৌড়ি। ওই চৌরাসিয়াই চোখ তোলেন মফস্সলের ভাই-বোনেদের হাঁকডাকে। দোকানে ভিড় নেই। উনিই তো বলে দেবেন অ্যালেন পার্ক-জাদুঘর-ভিক্টোরিয়ার ঠিকানা। নাহলে পার্ক স্ট্রিট থেকে কোন বাসে উঠবে মফস্সল? কোন পথেই বা শহরের লোক যাবে হাওড়া? 
এই তো সেদিন, বড়দিনের বিকেলে চৌরাসিয়া ঝিমোচ্ছেন। পুজোয় পরা জামা-জিন্স গায়ে বান্ধবীর হাতে হাত মফস্সলের ভাই হাজির। একটু ঝুঁকে প্রশ্ন, ‘কাকু, এসবিআই কোথায়?’ চৌরাসিয়া চুপ। ‘কাকু, এসবিআই কোথায়?’ চৌরাসিয়া চুপ। বান্ধবীকণ্ঠ বলে ওঠে, ‘উনি হিন্দুস্তানি। হিন্দিতে বল।’ ফের, ‘এসবিআই কিধার হ্যায়?’ চৌরাসিয়ার মুখে রা নেই। আবার একই প্রশ্ন। এবার ঝাঁঝালো গলা উত্তর এল, ‘এসবিআই জিধার থা, উধারই হ্যায়।’ এই পাঞ্চলাইনে গোটা পার্ক স্ট্রিট মুহূর্তে চুপ। ফুটপাতে থমকে দাঁড়ায় স্লিপ অন শ্যু থেকে অ্যাঙ্কেল লেংথ বুট। পাঁচ আঙুলে নেইল আর্ট করা তন্বী ঢেকে নেয় হাসতে থাকা ঠোঁট। সবে টান দেওয়া সিগারেট-তরুণ কেশে ওঠে। চৌরাসিয়ারা এমন করলে ঠিকানাটা বলবে কে? কেন, যাদের দেখতে শহুরে! যাদের অবাক চোখ বহুতলের উপরে উঁকি মারে না!
বড়দিনের পরদিন। আবার সেই পার্ক স্ট্রিট। ভর দুপুরে গলায় মাফলার জড়িয়ে এক ব্যক্তির প্রশ্ন, ‘দাদা, জাদুঘর কীভাবে যাব?’ শহুরে তরুণের উত্তর, ‘সোজা গেলে পার্ক স্ট্রিট মেট্রো। সেখান থেকে ডান দিকে।’ বিশ্বাস হয় না ওই ব্যক্তির। মনে হয় এর আগে বার কয়েক এসেছেন কলকাতায়। তাই তাঁর চোখ বলে দিচ্ছে, ‘হু হু, বাওয়া! সহজে ঠকানো যাবে না।’ কাজেই ধেয়ে এল পাল্টা প্রশ্ন, ‘কেন এখান দিয়ে যাওয়ার রাস্তা নেই?’ শহুরে তরুণ এবার খেঁকিয়ে উঠলেন, ‘বললাম তো, সোজা গিয়ে ডান দিকে।’ এবার মফস্সলিয় আবেগে সেই ব্যক্তির গলা নরম, ‘ঠিকাছে বাবা। জানি না বলেই তো জিজ্ঞেস করলাম।’ মাফলার ঝেড়ে উল্টো পথে হাঁটা শুরু। পিছনে তরুণের গজগজ, ‘কোথা থেকে যে সব চলে আসে...!’ 
দোকানি, পথচলতি মানুষে আস্থা না থাকলে ঠিকানা জানার বড় ভরসা পুলিস। তাই বড়দিনে পার্ক স্ট্রিটে ট্রাফিক পুলিসের কাছে মেট্রো স্টেশনের ঠিকানা জানতে গিয়েছিলেন এক দম্পতি। পুলিসবাবু হেসেই বললেন, ‘রাস্তা পেরতে হবে না। এই ফুটপাত ধরে এগলেই মেট্রো।’ সব শুনেটুনে দম্পতি রাস্তা পেরতে উদ্যত হলেন। পুলিসবাবু আবার বললেন, ‘এদিক দিয়েই যান।’ ‘হ্যাঁ ঠিক আছে’, বলে তাঁরা এগলেন নিজেদের পথে। পুলিসবাবু গাড়ি ডাকতে ডাকতে বললেন, ‘অদ্ভুত! না বললেও সমস্যা। আবার বললেও শুনবে না।’ নাজেহাল দশা ফুচকা-আইসক্রিমওয়ালাদেরও। তাঁরা অবশ্য রেগেও যান মাঝেমধ্যে। রাগবেন না-ই বা কেন? একদম সেন্ট পলস ক্যাথিড্রালের সামনে দাঁড়িয়ে কেউ যদি জানতে চায়, ‘দাদা, সেন্ট পলসটা কোথায়?’ তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেছিলেন এক ফুচকাওয়ালা। ‘আরে কেয়া ইয়ার! ইধার তো বেঙ্গলি মে লিখা হ্যায়। ফির ভি পুছ রাহে হো!’
শুধু যে মফস্সল বা জেলা নয়, উৎসবের দিনে ঠিকানার খোঁজে নামে শহরের স্কুল-কলেজ টপকানো সদ্য প্রেমে পড়া কিংবা বন্ধুদলের সঙ্গে ভেসে যাওয়া ছেলে-মেয়েরাও। পথেঘাটে লোকজনকে ঠিকানা জিজ্ঞাসা করাটা অবশ্য ওদের কাছে আউটডেটেড। ভরসা তাই গুগল ম্যাপ। গুগলবাবাজি ফেল করলে তবেই লজ্জার মাথা খেয়ে মানুষের কাছে যায় তারা। এই অবস্থাটা ঠিকানা বলা মানুষগুলি বেশ উপভোগই করেন। এমন ভাব নেন যে, ‘সেই আমাদের কাছইে আসতে হল।’ আবার এই মানুষ-গুগল সকলের ঊর্ধ্বে সমস্ত দলে থাকে একজন ‘রাস্তাজান্তা’। পুজো হোক কিংবা বড়দিন—সে নিজেই হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের অ্যাডমিন। নিজেই রুট বানায়। তারপর হঠাত্ দেখা যায়, বউবাজারে গলির ভিতরে দলের মধ্যে তুমুল বচসা। শিয়ালদহ যাওয়ার রাস্তা গুলিয়েছে। ‘রাস্তাজান্তা’র তখন ছেড়ে দে মা, কেঁদে বাড়ি যাই হাল। 
ঠিকানা খুঁজতে খুঁজতে সুকুমার রায়ের ‘ঠিকানা’ মনে পড়ে যায় বারবার। ‘ঠিকানা চাও? বলছি শোন; আমড়াতলার মোড়ে/ তিন–মুখো তিন রাস্তা গেছে, তারই একটা ধ’রে/ চলবে সিধে নাকবরাবর, ডানদিকে চোখ রেখে,/ চলতে চলতে দেখবে শেষে রাস্তা গেছে বেঁকে;/ দেখবে সেথায় ডাইনে বাঁয়ে পথ গিয়েছে কত,/ তারই ভিতর ঘুরবে খানিক গোলোকধাঁধার মতো।’ শহরের এই গোলকধাঁধায় কমবেশি সকলেই পড়েছেন। আর কেউ দেবদূতের মতো আবির্ভূত হয়ে পথ বলে দিয়েছেন। কেউ আবার অজান্তেই হয়ে উঠেছেন রাস্তা এক্সপার্ট। বাড়ির নম্বর বললেই নেতাজির জন্মসাল মনে করার মতো আকাশে চোখ তুলে নিমেষে তাঁরা বাতলে দেন ঠিকানা। বদলাতে থাকা শহরটা আজ রাক্ষসের পেটের মতো। ক্রমশ রবারের মাফিক বড় হচ্ছে। কতদূর সীমানা শহরের? কতদূর পর্যন্ত ছোটে উত্সবের আলো? মাঝে মধ্যে হাঁপিয়ে ওঠা শহরটাই বলে ওঠে, ‘তার পর যাও যেথায় খুশি, জ্বালিয়ো নাকো মোরে!’
31st  December, 2023
নানা রঙের দোল

বারসানায় এখন পা-টুকু নিশ্চিন্তে রাখার জো নেই! দেহাতি, দক্ষিণ ভারতীয়, বাঙালি, বিদেশি কে নেই সেই বিখ্যাত ভিড়ে। প্রায় সবার মাথায় রংবেরঙের পাগড়ি। কারও হাতে আবির, তো কারও ক্যামেরা। একসপ্তাহ ধরে চলছে রঙখেলা। হোলি... লাঠমার।
বিশদ

24th  March, 2024
 ‘যত মত তত পথ’
পূর্বা সেনগুপ্ত

দক্ষিণেশ্বরের দেবালয়। বিরাট বারান্দার এক কোণের ঘরে বসে ভক্তসঙ্গে ধর্মপ্রসঙ্গ করছেন শ্রীরামকৃষ্ণ। দেবালয়ের পাঁচ টাকা মাইনের পুরোহিত হলে কি হবে...মন্দিরের প্রতিষ্ঠাতা রাণী রাসমণি থেকে তাঁর জামাই মথুরবাবু, সকলেই তাঁকে সমীহ করে চলেন। বিশদ

17th  March, 2024
ওপেনহাইমার ও যুদ্ধবাণিজ্য

কয়েক ঘণ্টার মাত্র অপেক্ষা। লস এঞ্জেলসের আলো ঝলমলে ডলবি থিয়েটারে শুরু হবে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ফিল্মি শোবিজ—অস্কার। এবারের অস্কার হুজুগে সারা পৃথিবীর সংবাদ শিরোনামে ‘ওপেনহাইমার’। ক্রিস্টোফার নোলানের এই সিনেমার সঙ্গেই অতীতকে ফিরে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ।
বিশদ

10th  March, 2024
এলিট ইতিহাস
কলহার মুখোপাধ্যায়

সে নিজেই একটা ইতিহাস! তবু বেলা না যেতে খেলা তব গেল ঘুচে। তখন নাইট ক্লাব, হুক্কা বার, হ্যাং আউট, শপিং মলের কথা শোনালে মানুষ ভাবতো তামাশা করছে।
বিশদ

03rd  March, 2024
স্বেচ্ছামৃত্যু
 

গ্রিক ভাষায় ‘ইউ’ মানে ভালো আর ‘থ্যানেটোজ’ মানে মৃত্যু। দুইয়ে মিলে ইউথ্যানেশিয়া বা স্বেচ্ছামৃত্যু। গত বছর ভারতে আইনসিদ্ধ হয় প্যাসিভ ইউথ্যানেশিয়া। আইনত বৈধ হলেও, সেই পদক্ষেপকে ঘিরে দানা বাঁধছে সংশয়। স্বেচ্ছামৃত্যুর ইতিবৃত্ত খতিয়ে দেখলেন মৃন্ময় চন্দ
বিশদ

25th  February, 2024
আ’মরি বাংলা ভাষা

আসছে আরও একটা একুশে ফেব্রুয়ারি। হোয়াটসঅ্যাপ যুগে ক্রমে গুরুত্ব হারাচ্ছে দিনটি। তবুও বাংলা ভাষা বেঁচে আছে। থাকবেও। অসম ও বাংলাদেশ ঘুরে এসে লিখেছেন সুখেন বিশ্বাস। বিশদ

18th  February, 2024
সরস্বত্যৈ নমো নমঃ
কৌশিক মজুমদার

আমাদের নয়ের দশকের মফস্বলে উত্তেজনার খোরাক বলতে খুব বেশি কিছু ছিল না। বিশেষ করে আমরা যারা সেকালে ছাত্র ছিলাম, তাদের জন্য। মাস্টারমশাই আর অভিভাবকদের গণ ছাতাপেটাইয়ের ফাঁকে বুধবার সন্ধ্যায় টিভিতে চিত্রহার আর রবিবার সকালের রঙ্গোলিতে কিছু বস্তাপচা গান বাদে গোটা হপ্তাটাই কৃষিকথার আসর আর ‘খবর পড়ছি দেবদুলাল বন্দ্যোপাধ্যায়’-এর মতো নেহাত নিরেস ছিল। বিশদ

11th  February, 2024
কুল খেতে মানা
সন্দীপন বিশ্বাস

স্কুল থেকে ফেরার পথে বিন্তির চোখে পড়ল, বাজারে বিক্রি হচ্ছে বড় বড় কুল। পাশে রয়েছে আপেল কুল, টোপা কুল। তাই দেখে তার জিভে জল এসে গেল। মনে হল, কেটে নুন দিয়ে মেখে খেলে বিকেলটা জমে যাবে। মায়ের কাছে সে আবদার করল, ‘আমায় একটু কুল কিনে দাও না মা!’  বিশদ

11th  February, 2024
নেতাজির বিমা কোম্পানি
সৌম্যব্রত দাশগুপ্ত

১৯৪১ সাল। শীতের সন্ধ্যা। ঢাকা শহরের নবাবপুর অঞ্চলে এক ব্যক্তি ঘুরছেন। রাত্রি নামার আগে তাঁকে গন্তব্য পৌঁছতেই হবে। কিন্তু রাস্তায় কারও কাছে ঠিকানা জানার হুকুম নেই। চারদিকে পুলিসের জাল বিছানো। নবাবপুর রোডের কাছে রায় কোম্পানির বিখ্যাত বিলাতি মদের দোকানের সামনে এসে চোখ পড়ল একটি বাড়ির দরজায়। বিশদ

04th  February, 2024
আইএনএ’র বিপ্লবী ডাক্তার
বিশ্বজিৎ মাইতি

‘অস্থায়ী হাসপাতালের বেডে কাতরাচ্ছেন শয়ে শয়ে মরণাপন্ন রোগী। চিকিৎসক ও নার্সদের দাঁড়ানোর ফুরসত নেই। আচমকাই সাইরেন বেজে উঠল। মুহূর্তের মধ্যে দৈত্যের মতো আওয়াজ তুলে হাজির যুদ্ধবিমান। প্রাণের ভয়ে পাশের পরিখায় ঝাঁপিয়ে পড়লেন অনেকে। বিশদ

04th  February, 2024
বইমেলার কড়চা

 ‘পাঁচটা টাকা দেবেন?’ —‘মানে কী! বইমেলাতেও ভিক্ষা!’ —‘ভিক্ষা নয়, দাবি।’ কথা বলতে বলতেই হাতে ধরিয়ে দিলেন একটি চটি বই—‘রুখা কবির ভুখা পদ্য।’ শীর্ণকায়, অপুষ্টিধ্বস্ত কবিকে সামনে দাঁড় করিয়ে রেখেই চট করে পড়ে ফেললাম প্রথম দু’টি কবিতা।
বিশদ

28th  January, 2024
তীর্থের জন্ম
সমৃদ্ধ দত্ত

২৩ ডিসেম্বর, ১৯৪৯। অযোধ্যা। চারদিকে হইচই। কিছু মানুষ ছোটাছুটি করছে। প্রত্যেকেই দৌড়চ্ছে রাম জন্মভূমির দিকে। কী হ বিশদ

21st  January, 2024
নবজাগরণের নবদূত
পূর্বা সেনগুপ্ত

শেষ শয্যায় শায়িত তথাগত বুদ্ধ। চারিদিকে মলিন মুখে দাঁড়িয়ে আছেন অন্তরঙ্গ স্থবিরগণ। আকাশ-বাতাসে গুমোট ভাব। তথাগত যেখান থেকে এসেছিলেন, ফিরে যাচ্ছেন সেই লোকে। তাঁর বিরহ কেমন করে সহ্য করবেন, সেই চিন্তায় সর্বাধিক অন্তরঙ্গ শিষ্য আনন্দের চোখে জল। বিশদ

14th  January, 2024
সরাইখানার গপ্পো
অনিরুদ্ধ সরকার

 

শীত মানেই ধোঁয়া ওঠা কফির কাপ। কলকাতা সেই কবে থেকে মেতে আছে এই হুজুগে। ১৮ শতকের শেষ থেকে ১৯ শতকের শুরুর দিকে এ শহরে একটা জোয়ার এসেছিল—ট্যাভার্ন বা সরাইখানা ও কফি হাউসের। কিন্তু তাতে ভাটা আসতেও দেরি হয়নি। কেমন ছিল সরাইখানার সেই দিনগুলি? বিশদ

07th  January, 2024
একনজরে
দুই প্রার্থীকেই মানছি না। দু’জনকেই পরিবর্তন করতে হবে। এমনই দাবিতে বুধবার ভগবানগোলার বরবরিয়ায় রাস্তায় নেমে তুমুল বিক্ষোভ দেখালেন বিজেপি নেতা-কর্মীরা। ...

লোকসভা ভোটের আগে যেনতেন প্রকারে এলাকায় সন্ত্রাসের বাতাবরণ তৈরি করাই বিজেপির কৌশল। সেই লক্ষ্যে  ভূপতিনগর থানার ইটাবেড়িয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচবজরী গ্রামে সালিশি সভা বসিয়ে তৃণমূল কর্মীকে বেধড়ক পেটানোর অভিযোগ উঠল বিজেপির লোকজনের বিরুদ্ধে ...

চোটের কারণে দলে ছিলেন না লায়োনেল মেসি। পাশাপাশি বিশ্রাম দেওয়া হয়েছিল গোলরক্ষক এমিলিয়ানো মার্তিনেজকে। তা সত্ত্বেও কোস্টারিকার বিরুদ্ধে সহজ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল আর্জেন্তিনা। মঙ্গলবার ...

মালদ্বীপে মহম্মদ মুইজ্জু ক্ষমতায় আসার পর চীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। চীনপন্থী এই নেতাকে বিভিন্নভাবে সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছে জিনপিং সরকার। সেই প্রতিশ্রুতির একটি পানীয় জল সরবরাহ। দীর্ঘদিন ধরে পানীয় জলের সমস্যায় ভুগতে থাকা মালদ্বীপে ১ হাজার ৫০০ টন হিমবাহ নিঃসৃত জল ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৬৮: রুশ সাহিত্যিক ম্যাক্সিম গোর্কির জন্ম
১৯২৬: ক্রিকেটার পলি উমরিগড়ের জন্ম
১৯৩০: কনস্টান্টিনোপলের নাম ইস্তাম্বুল ও অ্যাঙ্গোরার নাম আঙ্কারা করা হয়
১৯৩০: বিশিষ্ট ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী মীরা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৪১: কলকাতা থেকে মহানিষ্ক্রমণের পর নেতাজি সুভাষচন্দ্র বার্লিন পৌঁছালেন
১৯৪২: রাসবিহারী বসু জাপানের টোকিওতে ভারত স্বাধীন করার আহ্বান জানিয়ে ভাষণ দেন
১৯৫৪: অভিনেত্রী মুনমুন সেনের জন্ম
১৯৭৫: অভিনেতা অক্ষয় খান্নার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৬ টাকা ৮৩.৯৫ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯১ টাকা ১০৬.৫৪ টাকা
ইউরো ৮৯.০৮ টাকা ৯১.৫২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৬৬,৯৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৬৭,২৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৩,৯৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৭৪,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৭৪,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া ৩৩/২১ রাত্রি ৬/৫৭। স্বাতী নক্ষত্র ৩২/৩৪ রাত্রি ৬/৩৮। সূর্যোদয় ৫/৩৬/৪৮, সূর্যাস্ত ৫/৪৬/৪৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৫২ গতে ৩/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/১৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৮ গতে ১২/৫৫ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৪ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪১ গতে ১/১১ মধ্যে। 
১৪ চৈত্র, ১৪৩০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪। তৃতীয়া অপরাহ্ন ৪/৩৬। স্বাতী নক্ষত্র অপরাহ্ন ৪/৪৩। সূর্যোদয় ৫/৩৯, সূর্যাস্ত ৫/৪৭। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪৬ গতে ৩/৫ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৭/৩ মধ্যে ও ১০/২২ গতে ১২/৫২ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৫ গতে ৫/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৪৩ গতে ১/১২ মধ্যে। 
১৭ রমজান।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: দিল্লিকে ১২ রানে হারিয়ে ম্যাচ জিতল রাজস্থান

11:38:34 PM

আইপিএল: ৯ রানে আউট অভিষেক, দিল্লি ১২২/৫ (১৫.৩ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:13:01 PM

আইপিএল: ২৮ রানে আউট পন্থ, দিল্লি ১০৫/৪ (১৩.১ ওভার), টার্গেট ১৮৬

11:02:01 PM

আইপিএল: ৪৯ রানে আউট ওয়ার্নার, দিল্লি ৯৭/৩ (১১.২ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:49:56 PM

আইপিএল: দিল্লি ৭৩/২ (৮ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:36:51 PM

আইপিএল: ০ রানে আউট রিকি, দিল্লি ৩০/২ (৩.৪ ওভার), টার্গেট ১৮৬

10:13:27 PM