Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ভুলভুলাইয়ার গোলকধাঁধায় কিছুক্ষণ

নবাবি শহর লখনউয়ের অন্যতম আকর্ষণ ভুলভুলাইয়া। ইতিহাস  এখানকার প্রতি পরতে। দেওয়ালে অলিন্দে কান পাতলে আজও  যেন শোনা যায় নবাবি রাজনীতির কিসসা।  

নবাবের শহর লখনউ গিয়েছিলাম এলাহাবাদ থেকে ট্রেনে চড়ে। অনেকদিনের ইচ্ছে ছিল, নবাবের এই শহরের বিখ্যাত ভুলভুলাইয়া ঘুরে দেখার। লখনউ জংশন স্টেশন থেকে হোটেলে চেক-ইন করার পর ব্রেকফাস্ট করেই আমরা রওনা দিয়েছিলাম লখনউয়ের বড়া ইমামবাড়া দেখতে। এখানেই রয়েছে আমাদের অত্যন্ত আগ্রহের ভুলভুলাইয়া। বইতে ছোটবেলা থেকেই পড়ে জেনেছিলাম, শত্রুপক্ষকে বিভ্রান্ত করতেই এই ভুলভুলাইয়া বানানো হয়েছিল। একই রকম দেখতে চারটি রাস্তা চার দিকে গিয়েছে, তার মধ্যে তিনটি রাস্তা ভুল, একটি ঠিক! ভাবছিলাম গাইডের সাহায্য ছাড়া নিজেরাই কি পারব সেই সঠিক রাস্তা ধরে বাইরে বেরতে? যাচাই করে দেখার কোনও পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার আগেই বড়া ইমামবাড়ার সামনে থেকে আমাদের ছেঁকে ধরল গাইডের দল। তার মধ্যে একজনের সঙ্গে কথাবার্তা বলে ঠিক করে ঢুকলাম ইমামবাড়ার ভিতরে। সামনেই বিশাল সুন্দর মাঠ বেশ ভালোভাবে সাজানো। আমাদের গাইডের নাম ছিল মহম্মদ আশিক। তরতাজা যুবক। আমাকে পরিচয়ের পরেই জিজ্ঞাসা করে বসলেন, আমরা লখনউয়ের বিরিয়ানি খেয়েছি কি না! বাঙালি টুরিস্টরা বিরিয়ানি খেতে ভীষণ ভালোবাসে বলেই আশিকের এমন প্রশ্ন। কিছুক্ষণ আগে লখনউ পৌঁছেছি, লাঞ্চ সারা বাকি, তাই তাঁর পরিচিত এক বিরিয়ানি আর কাবাবের দোকানের সন্ধান দিতেও ভোলেননি আশিক। এইসব কথা বলতে বলতেই প্রথম বিশাল দরজা পেরিয়ে গেলাম। সে যেখানে নিয়ে গেল, দেখে মন ভীষণ খারাপ হল। এই ভুলভুলাইয়া! কোথায় সেই গোলকধাঁধা? আশিককে জিজ্ঞাসা করতেই তিনি জানালেন এর ভিতরেই রয়েছে আমাদের কৌতূহলের ভুলভুলাইয়া। তবে সেটা দোতলায়। কয়েকটি বড় সিঁড়ি দিয়ে হেঁটে উপরে উঠে প্রথমে ঢুকলাম ইমামবাড়ার ভিতরে। বিশাল একটা ঘর। যার মধ্যে কোনও পিলার নেই, যা আমাদের আশ্চর্য করেছিল। এরপর আমরা এসে পৌঁছলাম বিখ্যাত সেই ভুলভুলাইয়াতে। প্রথমেই আশিক আমাদের নিয়ে গেল ভুলভুলাইয়ার ছাদে। সেখান থেকে সুড়ঙ্গের মধ্যে দিয়ে নীচে নামতে হবে। যেখানে চারটি রাস্তা রয়েছে। এই সুড়ঙ্গের ছাদের আকৃতি ইংরেজি অক্ষর ‘ভি’-এর মতো। আশিক সাবধান করে দিল, যত নীচে নামব ততই নাকি গোলকধাঁধায় ফেঁসে যাব। এমনভাবে গাইড কথাগুলো বলছিল, যে আমরা এমনিতেই বেশ ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। আমরা তাঁর কাছে জানতে চাইলাম, গোলকধাঁধার পথে সে আমাদের সঙ্গে যাবে কি না! উত্তরে আশিক জানাল, অবশ্যই যাবে। তবে একটা নির্দিষ্ট এলাকা পর্যন্ত। এরপরে আমাদের নিজেদের রাস্তা খুঁজে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা আরও ঘাবড়ে গেলাম। নিজেরা যদি গোলকধাঁধায় হারিয়ে যাই! আমাদের আশ্বস্ত করে গাইড জানাল, আমাদের ঠিক সে খুঁজে নেবে। একথা শুনে ঠিক রহস্যটা বুঝতে পারছিলাম না। আমরা নীচে যাওয়ার আগে ভুলভুলাইয়ার ইতিহাস সংক্ষেপে জানালেন গাইড মহম্মদ আশিক প্রায় মুখস্থের ঢঙে। 
বললেন, নবাব হোসেন আলিম শাহদাতের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এই ভবনটি তৈরি করেছিলেন। কারাবালার যুদ্ধে হোসেন আলি শাহদাতের স্মরণে এখানকার তৎকালীন নবাব আসাফ-উদ-দৌল্লা এই বিশাল ইমামবাড়াটি তৈরি করেন। তার আগে আরও একটা কারণ ছিল, সেসময়, মানে ১৭৭৩ সালের গরমকালে লখনউতে প্রচণ্ড দুর্ভিক্ষ দেখা দিয়েছিল। সেই সময় এলাকার প্রজাদের আর্থিক সাহায্য করতেই এই বড়া ইমামবাড়া বানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন নবাব। প্রবাদ আছে, এই ইমামবাড়া দিনের বেলা যতটা তৈরি হতো, আবার রাতের অন্ধকারে সেটা আবার ভেঙে দেওয়া হতো। আসলে কারণটা নাকি এরকম ছিল, সমাজের উঁচু শ্রেণির মানুষরা দিনের আলোয় সবার সামনে কাজ করে পারিশ্রমিক নিতে ইতস্তত করতেন। অথচ, দুর্ভিক্ষে তাঁরাও ভুগছিলেন। অন্য সাধারণ প্রজারা দিনে ইমামবাড়া তৈরি করে পারিশ্রমিক পেতেন, আর সমাজের গণ্যমান্যরা রাতের অন্ধকারে ইমামবাড়ার তৈরি হওয়া অংশ ভেঙে নবাবের কাছ থেকে পারিশ্রমিক নিতেন। এভাবেই সমাজের সব মানুষের একটা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছিলেন নবাব আসাফ-উদ-দৌল্লা। এভাবেই প্রায় এগারো বছর ধরে অর্থাৎ ১৭৮৪ সালে তৈরি হয়েছিল এই ইমামবাড়া ও তার মধ্যে তৈরি ভুলভুলাইয়া।  
গাইড আরও জানলেন, এই ৩৩০ মিটার লম্বা ভুলভুলাইয়ায় রয়েছে মোট ১০২৪টি করিডোর এবং ৪৪৯টি একরকম দেখতে ঢোকার রাস্তা। এই ভুলভুলাইয়া থেকে বাইরে বের হওয়ার রাস্তা রয়েছে মাত্র দুটো। তবে আশ্চর্যের একটা বিষয় হল, কোনও সিমেন্টের ব্যবহার করা হয়নি এখানে। নানারকম ডাল, সব্জি, তেল আর চুন দিয়ে তৈরি করা হয়েছিল এই ইমামবাড়া তথা ভুলভুলাইয়া। 
গাইড দেখলাম, আমাদের সকলকে ভুলভুলাইয়ার দেওয়ালে কান রাখতে বলছেন। আমরাও সেটা করলাম। এবার আরও একবার আশ্চর্য হওয়ার পালা! দেখলাম, আমাদের গাইড আশিক, অন্যদিকে চলে যাচ্ছেন! ভেবে আঁতকে উঠলাম, আমাদের এখানেই ছেড়ে চলে যাবে নাকি আশিক! এরপর আমাদের নিজেদের চেষ্টায় বাইরে বের হতে হবে! দেখলাম, না! আশিক দেওয়ালের অন্যদিকে দিয়ে ভুলভুলাইয়ার দেওয়ালে মুখ নিয়ে খুব ফিসফিস করে আমাদের নাম ডাকছেন! আমরা নিজেদের নামগুলো দেওয়ালে কান রেখে পরিষ্কারভাবে শুনতে পাচ্ছিলাম। এবার আশিক আমাদের কাছে এসে বললেন, ‘এটাই এখানকার রহস্য। কথা আছে না, দেওয়ালেরও কান আছে! দেখলেন তো! কথাটা মিথ্যা নয়।’ পরে অবশ্য জানাল, বাইরের শত্রুরা কখনও ইমামবাড়ায় আক্রমণ করতে এলে এভাবেই পাহারায় থাকা সৈন্যরা অন্য সৈন্যদের শত্রুদের সম্পর্কে সচেতন করে দিত। তার আসল কারণ হল, এখানকার দেওয়ালগুলোর ভিতরের অংশ ফাঁপা। তাই শব্দ সহজেই এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে পৌঁছে যায়। 
এখান থেকেই দেখলাম ‘চোর দরওয়াজা’। ইমামবাড়ার ভিতরে এমন এক জানালা রয়েছে, যা দিয়ে বাইরে থেকে কে ইমামবাড়া বা ভুলভুলাইয়ায় ঢুকছে সহজেই সেটা দেখা যায়। অথচ প্রবেশকারী বুঝতেই পারতেন না, তার উপর লক্ষ রাখছেন এখানকার সৈন্যরা। আশিক বললেন, ‘সেকালের সিসি ক্যামেরার কাজ করত এই চোর দরওয়াজা।’
ভুলভুলাইয়ার পাশেই রয়েছে ‘শাহি বাউলি’ চারপাশে একটা বড় কুয়ো ঘেরা জায়গা। ইমামবাড়া তৈরির সময় জলের জোগান দিতেই এই কুয়ো নাকি তৈরি করা হয়েছিল। গাইড জানালেন, দূর থেকে বয়ে চলা গোমতী নদীর সঙ্গে এক নবাবের আমলে এই কুয়োর যোগাযোগ ছিল। গোমতী নদী থেকেই এই কুয়োয় নিয়মিত জল আসত। দেখছিলাম, আর ভাবছিলাম, কী অপূর্ব নির্মাণ কৌশল ছিল অত বছর আগেও! 
এবার আমাদের গাইড জানালেন, তিনি আমাদের ছেড়ে চলে যাবেন বাইরে। আমাদের এই গোলকধাঁধা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। আমরা সবাই আপত্তি করলাম। না! এটা করা যাবে না! এভাবে আমাদের ভুলভুলাইয়ার ভিতরে একা ছেড়ে যাওয়ার জন্য আমরা গাইড নিয়েছি নাকি! তিনি আমাদের আশ্বস্ত করলেন আবার, ‘কোনও ভয় নেই। আপনারা যে পথেই যান না কেন, আমি ঠিক আপনাদের খুঁজে নেব!’ এটা আবার হয় নাকি! আমরাও অবাক! যাই হোক, মজা না করলে আর এত দূরে এই অ্যাডভেঞ্চার করতে এলাম কেন? দেখাই যাক না কী হয়! ভুলভুলাইয়ার চাপা ছোট সুড়ঙ্গের ভিতরের ভিড়ের চিৎকার চেঁচামেচির মধ্যেও আমাদের মাথায় ছিল, গাইডের প্রথম দিকের একটা কথা। ‘যত নীচে নামা যাবে, তত রাস্তা গুলিয়ে যাবে।’ সুতরাং আমাদের লক্ষ্য হবে উপরের দিকের সিঁড়ির সুড়ঙ্গ ধরে এগিয়ে চলা। ভেবে সবাই মিলে এগতে শুরু করলাম। অবশেষে একটি চার-সুড়ঙ্গের শেষে এসে দেখি আমাদের গাইড আশিক আমাদের দিকে তাকিয়ে হাসছেন! তাঁকে দেখতে পেয়ে আমরাও যেন হাঁফ ছেড়ে বাঁচলাম। কত গল্প শুনেছিলাম এই ভুলভুলাইয়া নিয়ে। ইংরেজ আমলে নাকি কত ব্রিটিশ সৈন্য এখানে পথ হারিয়ে আর বাইরে বের হতে পারেননি। তবে কি তাঁরা জানতেন না, নীচে নয়, উপরেই রয়েছে ভুলভুলাইয়ার গোলকধাঁধা থেকে বাইরে বের হওয়ার আসল রহস্য। এই প্রশ্নের উত্তর এখন আর পাওয়া যাবে না। বাইরের ছাদে এসে আমরা দেখলাম, উন্মুক্ত রোদ ঝকমকে ছাদ থেকে লখনউ শহরের একাংশকে। এবার রওনা দেব লখনউয়ের আর এক বিখ্যাত দর্শনীয় জায়গা, রেসিডেন্সি দেখতে। 
কীভাবে যাবেন: ট্রেন পথে হাওড়া থেকে লখনউ পৌঁছনোর একাধিক ট্রেন রয়েছে। আকাশ পথেও কলকাতা থেকে লখনউ পৌঁছানো যায়।
প্রীতম সরকার
25th  January, 2025
তেল মশলার দাগ তুলুন সহজে

বাসন পরিষ্কারের কাজ কম ঝক্কির নয়। নানা ঘরোয়া টোটকায় হতে পারে মুশকিল আসান। সেসব কী কী? রইল হদিশ।
বিশদ

25th  January, 2025
 টুকরো  খবর

পাঁচ দশকেরও বেশি সময় ধরে উন্নত মানের আলতা, সিঁদুর, কাজল, লিপস্টিক, বডি অয়েল-সহ নানা কসমেটিক্স পণ্য বাজারজাত করছে ‘খুকুমণি ব্র্যান্ড’।
বিশদ

25th  January, 2025
সাহা টেক্সটাইলের শত গোপালের উৎসব

মণিমুক্তো বাগানবাড়িতে অনুষ্ঠিত হল শত গোপালের উৎসব। সৌজন্যে সাহা টেক্সটাইল। উক্ত অনুষ্ঠানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রায় ১৫১টি পরিবার গোপাল ঠাকুর নিয়ে এসেছিল।
বিশদ

18th  January, 2025
বস্ত্রমেলার আয়োজনে পশ্চিমবঙ্গ বস্ত্র সংগঠন

সম্প্রতি ৫৭তম বস্ত্র মেলা ও বিটুবি এক্সপোর আয়োজন করল পশ্চিমবঙ্গের বস্ত্র সংগঠন (ডব্লুবিজিএমডিএ)। গত ১১-১৩ জানুয়ারি, তিনদিন ব্যাপী এই মেলার আয়োজন হয় কলকাতার সায়েন্স সিটিতে।
বিশদ

18th  January, 2025
গোদরেজ প্রফেশনাল-এ সেরা প্রিয়াঙ্কা

জাতীয় স্তরের প্রতিযোগিতা গোদরেজ প্রফেশনাল স্পটলাইটে প্রথম তিনজন বিজয়ীর মধ্যে জায়গা করে নিলেন ডানকুনি কাইজো অ্যাকাডেমির প্রিয়াঙ্কা সিনহা। গোদরেজ আয়োজিত এই প্রতিযোগিতা মেকআপের জগতে খুব ঐতিহ্যবাহী ও জনপ্রিয়।
বিশদ

18th  January, 2025
গুড স্লিপ এসি আনল স্যামসাং

রাতের ঘুমকে আরও আরামদায়ক করতে এগিয়ে এল স্যামসাং। গুড স্লিপ মোড-সহ নতুন ফিচারের এসি বাজারজাত করল এই সংস্থা। ঘুমের পর্যায় অনুযায়ী তাপমাত্রার সামঞ্জস্য রাখবে উইন্ডফ্রি এয়ার কন্ডিশন। মানুষের ঘুমের মোট পাঁচটি পর্যায় হয়।
  বিশদ

18th  January, 2025
গোধূলিবেলায় মনোরম মেদলায়

গোরুমারা জঙ্গলের কাছেই মেদলা ওয়াচ টাওয়ার। সেখান থেকে বন্যপ্রাণী দেখা ও জঙ্গল সাফারি এক ভিন্ন অভিজ্ঞতা।  
বিশদ

18th  January, 2025
বসে বসে কাজ রুটিনে কী কী বদল?

সেডেন্টারি লাইফস্টাইল আমাদের বেঁচে থাকার পথে কাঁটা। সারাদিন সামনে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ খুলে কাজ। ওঠা-হাঁটা নেই। ফলে শরীরের কলকব্জা বিগড়োচ্ছে। কী করবেন? রইল পরামর্শ।
বিশদ

18th  January, 2025
আয়ুর্বেদিক বোরোপ্লাস

প্রাণীজ উপাদান বা ক্ষতিকর রাসায়নিক প্যারাবেন, সিলিকন কোনওটাই নেই ইমামির বোরোপ্লাস আয়ুর্বেদিক অ্যান্টিসেপটিক ক্রিমে। আছে কী? দশ-দশটি ভেষজ উপাদানে সমৃদ্ধ এই ক্রিম।
বিশদ

11th  January, 2025
ভিন্ন ধরনের ফ্যাশন শো

অ্যাসিড অ্যাটাক! তারপ঩রেই অসম্ভব এক আতঙ্ক। জীবন নিয়ে সংশয়। আবার বেঁচে গেলেও অন্যরকম ট্রমা। নিজের প্রতি বিতৃষ্ণা, অন্যের করুণার পাত্র হয়ে বেঁচে থাকা, জীবনটাকে শেষ করে দেওয়াই শ্রেয়— এমনই এক অনুভূতি আসে আক্রান্তর মনে।
বিশদ

11th  January, 2025
অসম বইমেলায় ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’

গল্পকার নীতা বাজোরিয়ার সাম্প্রতিকতম গ্রাফিক নভেলের বই ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’ প্রকাশিত হল অসম বইমেলায়। বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লেখিকা রশ্মি নরজারি।
বিশদ

11th  January, 2025
নববর্ষে শিশুদের পাশে শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স

সম্প্রতি গুরুকুল শিশু নিবাসের শিশুদের নিয়ে ইংরেজি নববর্ষের উৎসব পালন করল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। প্রতি বছর নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই জুয়েলারি হাউস নতুন বছরকে বরণ করে নেয়।
বিশদ

11th  January, 2025
বাজারে এল সোনাটার নতুন স্লিক কালেকশন

মণিবন্ধে একটা স্টাইলিশ ঘড়ি। তাতেই সাজ সম্পূর্ণ। এভাবে ভাবতে ভালোবাসেন বহু মানুষ। যাঁরা নানা ধরনের ঘড়ি পরতে ভালোবাসেন, ‘সোনাটা’ তাঁদের কাছে পরিচিত নাম। ভারতের শীর্ষস্থানীয় এই ঘড়ি সংস্থা সদ্য তাদের আইকনিক স্লিক সিরিজের ষষ্ঠ সংস্করণ স্লিক কালেকশন লঞ্চ করল।
বিশদ

11th  January, 2025
প্রভুর টানে বারবার পুরী

বাঙালির দী-পু-দা! সেই ‘পু’-তে পা দিলেই জোড়া উন্মাদনা। সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি জগন্নাথধাম। এই টানেই সারা বছর বাঙালির উইকএন্ড ছুটি কাটানোর অন্যতম সেরা ঠিকানা পুরী। পুরীতে এবার অভিজাত বাঙালির আস্তানা হতে পারে আইটিসি গ্রুপের নতুন হোটেল ‘ফরচুন বিচফ্রন্ট’।
বিশদ

11th  January, 2025
একনজরে
দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় ফিরেই ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ উঠল ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে ধড়কাকড় শুরু করেছে ট্রাম্প প্রশাসন। ...

এবার আর জি কর হাসপাতালে আর্থিক দুর্নীতি মামলায় হাইকোর্টে ভর্ৎসনার মুখে পড়ল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। মঙ্গলবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষকে বলতে শোনা যায়, ‘ইডি ...

দেড় মাস ধরে চলা পূর্ণকুম্ভ উপলক্ষ্যে প্রয়াগরাজে আসবেন প্রায় ৪৫ কোটি মানুষ। ছোট একটা জায়গায় এত মানুষের ভিড়ে মোবাইল নেটওয়ার্ক পরিস্থিতি কী হবে, তা নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় ছিলেন। ...

ভিন রাজ্যে অনেকে আক্রান্ত হচ্ছেন বিরল স্নায়ুরোগ গুলেন বারি সিনড্রোম বা জিবিএসে। এবার আমডাঙার বেড়াবেড়িয়া পঞ্চায়েতের টাবাবেড়িয়ার অরিত্র মণ্ডলের (১৮) মৃত্যু হল এই রোগে। সে বারাসতের একটি বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, পেশায় দিনমজুর সুশান্ত ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

অংশীদারি কারবারে মন্দার সম্ভাবনা। যে কোনও কাজকর্মে বাধার মধ্যে উন্নতি। বৃত্তিগত শিক্ষা লাভে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৯৫- শেকসপিয়ারের ‘রোমিও ও জুলিয়েট’ প্রথম মঞ্চস্থ হয় বলে ধারণা করা হয়
১৬১৩- গ্যালিলিও প্রথম নেপচুন গ্রহের সন্ধান পান
১৮৭০- বেঙ্গল গেজেট প্রথম কলকাতায় প্রকাশিত হয়
১৮৯৬- ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রতিষ্ঠাতা স্বামী প্রণবানন্দের জন্ম
১৯৬৬- ব্রাজিলের ফুটবলার রোমারিওর জন্ম
১৯৭০- ওলিম্পিকে রুপোজয়ী শ্যুটার রাজ্যবর্ধন সিং রাঠোরের জন্ম
১৯৭৬- সাহিত্যিক অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্তর মৃত্যু
২০০৬- প্রথম ভারতীয় হিসেবে টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম ওভারে হ্যাটট্রিক করলেন ইরফান পাঠান



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.৬৮ টাকা ৮৭.৪২ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৮৯ টাকা ১০৯.৬২ টাকা
ইউরো ৮৮.৬৬ টাকা ৯২.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৮০,৩০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৮০,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৬,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৮৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৯৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৫ মাঘ ১৪৩১, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫। অমাবস্যা ২৯/২৩ সন্ধ্যা ৬/৬। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র ৫/০ দিবা ৮/২১। সূর্যোদয় ৬/২০/৫২, সূর্যাস্ত ৫/১৮/৪০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৮ মধ্যে পুনঃ ১০/০ গতে ১১/২৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৭ গতে ৪/৩৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/১১ গতে ৮/৪৮ মধ্যে পুনঃ ২/০ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৯/৫ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫০ গতে ১/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৬ গতে ৪/৪৪ মধ্যে। 
১৫ মাঘ ১৪৩১, বুধবার, ২৯ জানুয়ারি ২০২৫। অমাবস্যা রাত্রি ৬/৫০। উত্তরাষাঢ়া নক্ষত্র দিবা ৯/৮। সূর্যোদয় ৬/২৪, সূর্যাস্ত ৫/১৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে ও ১০/০ গতে ১১/২৯ মধ্যে ও ৩/১০ গতে ৪/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৫ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ২/০ গতে ৬/২৩ মধ্যে। কালবেলা ৩/৭ গতে ১০/২৯ মধ্যে ও ১১/৫১ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ৩/৭ গতে ৪/৪৫ মধ্যে। 
২৮ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পার্ক স্ট্রিটে লুটের ঘটনায় গ্রেফতার দুই

11:20:00 PM

ইসলামপুরে নকল ৫০০ টাকার নোট সহ গ্রেপ্তার যুবক

11:03:00 PM

দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি

10:19:00 PM

দিল্লিতে একটি গাড়ি থেকে প্রচুর টাকা এবং মাদক বাজেয়াপ্ত করল পুলিস

10:05:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ৪- ১ গোলে হারাল নর্থ ইস্ট

09:32:00 PM

কেজরিওয়াল ১০ বছর আগে যমুনা পরিষ্কার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন: বিজেপি নেতা অনুরাগ ঠাকুর

09:25:00 PM