Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

মুন্সিয়ারি থেকে যেবার প্রথম পঞ্চচুল্লি পর্বত দর্শন করেছিলাম সেবার পাহাড়ের বিশালতার সামান্য আন্দাজ পেয়েই মন ব্যাকুল হয়েছিল। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা ‘কপালকুণ্ডলা’-র নায়ক নবকুমারের মতো বলতে ইচ্ছে করেছিল, ‘আহা! কি দেখিলাম! জন্মজন্মান্তরেও ভুলিব না।’ এবার তাই ভ্রমণের শুরু থেকেই রোমাঞ্চ অনুভব করছি মনে মনে। যে পঞ্চচুল্লিকে দূর থেকে দেখেই মুগ্ধ হয়েছি, তাকেই এবার আরও কাছ থেকে দেখব। তার পাদদেশ পর্যন্ত যাব। পর্বতের বিশালতার সাক্ষী হব। 
তার গায়ের প্রতিটি পরত, পাথরের সবগুলো ভাঁজ ধরা পড়বে খালি চোখেই। ভেবেই এক অজানা উত্তেজনায় ভরে যাচ্ছে মন। 
এযাত্রা কলকাতা থেকে গাড়ি নিয়ে পাড়ি জমিয়েছি সুদূর উত্তরাখণ্ড। ভারত-তিব্বত সীমান্তে আদি কৈলাস ও ওম পর্বত দর্শন শেষে দর্মা গ্রাম থেকে পঞ্চচুল্লির পাদদেশ দর্শন, এমনই ইচ্ছা আমাদের মনে। ইতিমধ্যেই আদি কৈলাস ও ওম পর্বত দর্শন সারা হয়ে গিয়েছে। এবার যাত্রা পঞ্চচুল্লির উদ্দেশ্যে। ভীষণ খারাপ রাস্তায় নাচতে নাচতে চলেছে গাড়ি। আর গাড়ির ভিতর মুড়ির মতো ঝাঁকুনি খেতে খেতে চলেছি আমরা। পথ কোথাও ভাঙা, কোথাও বা মেরামতের কাজ চলছে আবার কোনও অংশ নতুন করে তৈরি করা হচ্ছে। পাহাড় ফাটিয়ে নতুন রাস্তা বানানোর কাজ চলছে বলে পাথরগুলো ছড়িয়ে রয়েছে এলোমেলো। কোথাও বা বিশাল বপু দিয়ে রাস্তা জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে বুলডোজার। সেই ভাঙাচোরা পথের পাশ কাটিয়ে চলেছি আমরা। একপাশে পাহাড়ের রুক্ষতা অন্য পাশে নদীর তীব্র গর্জন। আমাদের সঙ্গে চলেছে ধলা গঙ্গা। নদীর জল শ্বেতশুভ্র। তার উচ্ছ্বল বয়ে চলার পথে নুড়ি পাথর থেকে বড় বোল্ডার সবই পড়ছে। তার উপর দিয়ে লাফিয়ে ঝাঁপিয়ে এগিয়ে চলেছে ধলা গঙ্গা। জলের প্রবল বেগের মুখে পাথর পড়লে ফেনার সৃষ্টি হচ্ছে। কোথাও বা জলের তোড়ে পাথরগুলো ভেঙে খানখান হয়ে যাচ্ছে। ছোট টুকরোগুলো জলের স্রোতের সঙ্গেই ভেসে যাচ্ছে খানিক দূর। তারপর হঠাৎই কোথাও পলিমাটির গায়ে আশ্রয় খুঁজে নদীর বুকেই বসত বানিয়ে নিচ্ছে। রুক্ষ পাহাড়ি ব্যাকড্রপে এই নদী যেন কনট্রাস্ট তৈরি করে এগিয়ে চলেছে আপন মনে। 
দিনের আলো সবেমাত্র পড়বে পড়বে করছে, এমন সময় আমরা পৌঁছলাম দর্মা গ্রাম। পঞ্চচুল্লির পাদদেশে ছোট্ট এই গ্রাম। আর সেই গ্রামের রক্ষক পঞ্চচুল্লি। পাহাড়ের সে কী অসম্ভব বিশালতা! সাদা বরফ ঝকঝক করছে পাহাড়ের গায়ে। মনে হচ্ছে যেন রুপোর পাত বসানো। হাত বাড়ালেই ছুঁয়ে ফেলব বুঝি পাহাড়টাকে। এই পর্বতশৃঙ্গের একদিকে মুন্সিয়ারি অন্যদিকে দর্মা। মাঝখানে বিশাল দেহ নিয়ে মাথা উঁচু করে খাড়া দাঁড়িয়ে রয়েছে পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শৃঙ্গ। পঞ্চচুল্লির গা ঘেঁষে মেঠো পথে গ্রাম দুটোর মধ্যে যাতায়াতের রাস্তা আছে। পাহাড়ের ঢাল বেয়ে সেই পথে যেতে সময় লাগে মোটামুটি দিন দুয়েক। 
পর্বতশৃঙ্গের এমন নামকরণের পিছনে পৌরাণিক একটা গল্প জনপ্রিয়। পাহাড়ের পাঁচটি শৃঙ্গকে উনুনের হিসেবে কল্পনা করে বলা হয় দিনান্ত বেলায় দ্রৌপদী নাকি তাঁর পাঁচ স্বামীর জন্য উনুনে আঁচ দিয়ে রান্না চড়ান। আর তখনই পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শিখরে আগুন জ্বলে ওঠে। সূর্যাস্তের শেষ লালিমায় সাদা বরফ রক্তিম হয়ে ওঠে। পঞ্চচুল্লিকে সাক্ষী রেখে অস্তাচলে ডুব দেন সূর্যদেব। সে এক অপূর্ব দৃশ্যই বটে। মুন্সিয়ারি থেকে দেখা যায় সেই দৃশ্য। পড়ন্ত বিকেলে শ্বেতশুভ্র পাহাড়ের ঝকঝকে বরফের গায়ে সূর্যাস্তের প্রথম রং যখন ধরে তখনও তার তেজ একটুও ফিকে হয় না। গাঢ় হলদে রঙের পরত লাগলে মনে হয় সোনা যেন গলে পড়ছে পাহাড়ের গা বেয়ে। ক্রমশ সেই সোনালি রং একটু একটু করে লালচে হতে থাকে। হঠাৎ দেখলে সত্যিই মনে হয় উনুনে আঁচ দেওয়া হয়েছে বুঝি। গাঢ় হলুদ থেকে কমলা, তারপর লাল, তারপর গোলাপি হয়ে হঠাৎ ছাই রঙে ঢেকে যায় পাহাড়শ্রেণি। রঙের পরত সরে গেলে পাহাড়ের গায়ে সন্ধে নামে একরাশ বিষণ্ণতা নিয়ে। পাহাড়ের পাদদেশে পৌঁছেও ভেবেছিলাম এমনই অভিজ্ঞতার সাক্ষী হব আরও একবার। কিন্তু বিকেল গড়িয়ে আস্তে আস্তে সন্ধ্যা নামল পাহাড়ের গায়ে, অথচ সূর্যাস্তের লালিমা দেখতে পেলাম না। বরং বিকেলের পড়ন্ত আলোয় সাদা ঝকঝকে পঞ্চচুল্লিকে দেখলাম একটু একটু করে ধূসর হতে হতে অন্ধকারে ঢেকে গেল। আমাদের রিসর্ট, দর্মা হাইটস-এর এক কর্মচারী জানাল, পাহাড়ের উল্টো দিকে এসে গিয়েছি আমরা। তাই মুন্সিয়ারির দৃশ্য এখানে মিলবে না। তাই বলে এই সৌন্দর্য যে নেহাত কম তাও নয়। ক্রমশ সন্ধে নামলেও আকাশের সাদা মেঘের গায়ে সূর্যের রঙের ছটা পুরোপুরি ম্লান হয়নি। সেই আলোয় শেষবারের মতো দেখে নেওয়া যায় পঞ্চচুল্লির পাঁচটি শিখর। তারপরেই ঝুপ করে রাত নামে। অন্ধকারে ঢেকে যায় চারপাশ। আর তখনই একটু একটু করে জ্বলে ওঠে গ্রামের ঘরবাড়ি, দোকান, হোটেল বা হোমস্টেগুলো। মনে হয় পাহাড়ের পায়ের কাছে অজস্র জোনাকি যেন পাখনা মেলে উড়ে বেড়াচ্ছে। আর তারপরেই তারার আলোয় ভরে যায় আকাশ। বিশালাকার পঞ্চচুল্লির মাথার উপর হাজার তারার মেলা বসে। সেই আলো আকাশপথে একটু একটু করে নেমে আসে পাহাড়ের উপর। তারার নীলচে আলোয় এক অন্যরকম রূপকথার সৃষ্টি হয় চোখের সামনে। 
সূর্যাস্তের শেষ রংটুকু না লাগলেও দর্মা থেকে পঞ্চচুল্লির উপর রোদের প্রথম কিরণ দেখার মতো। না, পাহাড়ের গায়ে সূর্য ওঠে না। কিন্তু তার আলোর ছটা ছড়িয়ে পড়ে পর্বত শিখরে। সেই শোভা থেকে চোখ ফেরানো দায়। বরফাবৃত পাহাড়চূড়ায় সূর্যের আলো যেন সোনার মুকুটের মতো ঝলমল করে ওঠে। ভারি অপরূপ সেই রূপমাধুরী। গ্রামের পথে রোদের আলো পড়েছে, সেই আলো অনুসরণ করে আমরা চলেছি মেঠো পাথুরে পথ দিয়ে পায়ে হেঁটে, একেবারে পাহাড়ের পাদদেশ পর্যন্ত। মোটামুটি দুই থেকে আড়াই কিলোমিটার হাঁটা পথে পৌঁছলাম পঞ্চচুল্লির পায়ের কাছে। পাহাড়ের বিপুলায়তনের সামনে ক্ষুদ্র লাগছে সবকিছু। গাঢ় ছায়া পড়েছে পাহাড়ের ঠিক নীচে। মাথা উঁচু করেও পঞ্চচুল্লির বিশালতার নাগাল পাওয়া অসম্ভব। মন শুধু বলল, ‘হে পূর্ণ, তব চরণের কাছে  যাহা-কিছু সব আছে আছে আছে—/নাই নাই ভয়, সে শুধু আমারই, নিশিদিন কাঁদি তাই।’ 
কমলিনী চক্রবর্তী 
ছবি:আনন্দরূপ বিশ্বাস
28th  December, 2024
আয়ুর্বেদিক বোরোপ্লাস

প্রাণীজ উপাদান বা ক্ষতিকর রাসায়নিক প্যারাবেন, সিলিকন কোনওটাই নেই ইমামির বোরোপ্লাস আয়ুর্বেদিক অ্যান্টিসেপটিক ক্রিমে। আছে কী? দশ-দশটি ভেষজ উপাদানে সমৃদ্ধ এই ক্রিম।
বিশদ

11th  January, 2025
ভিন্ন ধরনের ফ্যাশন শো

অ্যাসিড অ্যাটাক! তারপ঩রেই অসম্ভব এক আতঙ্ক। জীবন নিয়ে সংশয়। আবার বেঁচে গেলেও অন্যরকম ট্রমা। নিজের প্রতি বিতৃষ্ণা, অন্যের করুণার পাত্র হয়ে বেঁচে থাকা, জীবনটাকে শেষ করে দেওয়াই শ্রেয়— এমনই এক অনুভূতি আসে আক্রান্তর মনে।
বিশদ

11th  January, 2025
অসম বইমেলায় ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’

গল্পকার নীতা বাজোরিয়ার সাম্প্রতিকতম গ্রাফিক নভেলের বই ‘আরবান ক্রনিকলস ৪’ প্রকাশিত হল অসম বইমেলায়। বইপ্রকাশ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন লেখিকা রশ্মি নরজারি।
বিশদ

11th  January, 2025
নববর্ষে শিশুদের পাশে শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স

সম্প্রতি গুরুকুল শিশু নিবাসের শিশুদের নিয়ে ইংরেজি নববর্ষের উৎসব পালন করল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। প্রতি বছর নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই জুয়েলারি হাউস নতুন বছরকে বরণ করে নেয়।
বিশদ

11th  January, 2025
বাজারে এল সোনাটার নতুন স্লিক কালেকশন

মণিবন্ধে একটা স্টাইলিশ ঘড়ি। তাতেই সাজ সম্পূর্ণ। এভাবে ভাবতে ভালোবাসেন বহু মানুষ। যাঁরা নানা ধরনের ঘড়ি পরতে ভালোবাসেন, ‘সোনাটা’ তাঁদের কাছে পরিচিত নাম। ভারতের শীর্ষস্থানীয় এই ঘড়ি সংস্থা সদ্য তাদের আইকনিক স্লিক সিরিজের ষষ্ঠ সংস্করণ স্লিক কালেকশন লঞ্চ করল।
বিশদ

11th  January, 2025
প্রভুর টানে বারবার পুরী

বাঙালির দী-পু-দা! সেই ‘পু’-তে পা দিলেই জোড়া উন্মাদনা। সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি জগন্নাথধাম। এই টানেই সারা বছর বাঙালির উইকএন্ড ছুটি কাটানোর অন্যতম সেরা ঠিকানা পুরী। পুরীতে এবার অভিজাত বাঙালির আস্তানা হতে পারে আইটিসি গ্রুপের নতুন হোটেল ‘ফরচুন বিচফ্রন্ট’।
বিশদ

11th  January, 2025
শীতে ঘরের ধুলো সাফ

শীতের হাওয়ায় নাচন লাগার কথা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলে গিয়েছেন। কিন্তু শীতের হাওয়া মানেই যে শুধু কনকনে ঠান্ডা আর গাছদের পাতা খসানোর দিনলিপি এল, তা কিন্তু নয়। শীতের হাওয়া এসবের সঙ্গেই নিয়ে আসে একরাশ ধুলো ও দূষণ।
বিশদ

11th  January, 2025
ভালো থাকুন সারা বছর

একটা ঝাঁ চকচকে নতুন বছর! গায়ে নতুন বইয়ের মতো সুগন্ধ। সবে তার চারটি দিন পেরিয়েছে। হাতে বাকি এখনও ৩৬১ দিন। কম কথা নয়! গোটা বছর খুব ভালো যাক— এমন শুভেচ্ছাবার্তা  দিয়ে আমরা নববর্ষে পথ চলা শুরু করি ঠিকই, তবে সকলেই জানি, জীবন তার নিজের নিয়মেই এগবে। বিশদ

04th  January, 2025
ছবির গ্রাম লবণধার

সবুজ অরণ্যে ঢাকা চারপাশ। শীতে ঘন কুয়াশার আস্তরণ সরিয়ে ভোর হয় এখানে। গ্রামের নাম লবণধার। আলপনা আর চিত্রকলা দিয়ে সাজানো এই গ্রামের ঘরবাড়ি, মন্দির।    বিশদ

04th  January, 2025
 টুকরো  খবর

টেমস আর ভাগীরথী মিলে গেল এবার। না, কোনও ভৌগোলিক গোলযোগ নয়। বরং ইতিহাসে ছাপ রাখতে পারে এমনই দৃষ্টান্ত রাখল লন্ডনে স্থাপিত বেঙ্গল হেরিটেজ ফাউন্ডেশন ও কলকাতার বেঙ্গল বিজনেস কাউন্সিল। বাংলার সমৃদ্ধশালী সংস্কৃতি ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক মজবুত করতে মউ স্বাক্ষর করল এই দুই সংস্থা। বিশদ

04th  January, 2025
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
একনজরে
মহারাষ্ট্রের নাসিকে কাজ করতে গিয়ে ট্রাক্টর চাপা পড়ে মৃত্যু হল হরিশ্চন্দ্রপুরের পরিযায়ী শ্রমিকের। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও একজন। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে নাসিকে। ...

কুটরুতে মারণ হামলার পাল্টা জবাব নিরাপত্তা বাহিনীর। রবিবার ছত্তিশগড়ের বিজাপুরে বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল তিন মাওবাদীর। ...

শিলিগুড়ি শহরে গড়ে উঠেছে মাদকের একাধিক গোডাউন। বার, পাব, রেস্তোরাঁয় যাওয়া যুব সমাজের হাতে মাদক পৌঁছে দিতে শহরের বুকেই তা মজুত করে রাখা হচ্ছে। ...

বিকল্প রাস্তা বলতে প্রায় ২৭ কিমি ঘুরপথ। তাই বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষের সুবিধার্থে স্থানীয় পঞ্চায়েতের উদ্যোগে আট বছর আগে নদীর উপরে কজওয়ে তৈরি করা হয়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭০৯- প্রথম বাহাদুর শাহ হায়দ্রাবাদ দখল করেন
১৭৬১- পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ শুরু হয়
১৮৫৯- কলকাতার মোহনবাগান ক্লাবের প্রথম সভাপতি ভূপেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম
১৮৮৮- ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোস্যাইটি প্রতিষ্ঠিত
১৮৮৯- বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক নলিনীকান্ত গুপ্তর জন্ম
১৯১৯- ভারতীয়দের মধ্যে স্যার সত্যেন্দ্রপ্রসাদ সিংহ সর্বপ্রথম ‘লর্ড’ উপাধিতে ভূষিত হয়ে পার্লামেন্ট মহাসভায় আসন লাভ করেন
১৯২৬- চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক শক্তি সামন্তর জন্ম 
১৯৩৮-  কবি লেখক এবং শিক্ষাবিদ  নবনীতা দেবসেনের জন্ম
১৯৩৮- বিশিষ্ট সন্তুর বাদক শিবকুমার শর্মার জন্ম
১৯৪৯- ভারতীয় মহাকাশচারী রাকেশ শর্মার জন্ম
১৯৫৭- সঙ্গীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার জন্ম
১৯৬৯- অ্যালবাম ‘ইয়েলো সাবমেরিন’ প্রকাশ করল বিট্লস
১৯৭৪- আমেরিকার ডালাসে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিমান বন্দর চালু হয়
১৯৮৩– অভিনেতা ইমরান খানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.০৬ টাকা ৮৬.৮০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৯ টাকা ১০৭.৫৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৫ টাকা ৯০.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  January, 2025
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
12th  January, 2025

দিন পঞ্জিকা

২৯ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫। পূর্ণিমা ৫৩/৫৫, রাত্রি ৩/৫৭। আর্দ্রা নক্ষত্র ১০/৩৮ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/২৩/৬, সূর্যাস্ত ৫/৭/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১৪ গতে ১১/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৫ গতে ১১/১৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৪ মধ্যে, পুনঃ ২/২৬ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। 
২৮ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫। পূর্ণিমা শেষরাত্রি ৪/৩। আর্দ্রা নক্ষত্র দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৮ মধ্যে ও ১০/৪৪ গতে ১২/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৪ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ১১/২৪ গতে ২/৫১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৯ গতে ৪/৩৮ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৬ মধ্যে ও ২/২৭ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৭ গতে ১১/৪৬ মধ্যে। 
১২ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুরে ইস্কন মন্দিরে চলছে লহরির অনুষ্ঠান

11:25:48 PM

আইএসএল: ওড়িশার বিরুদ্ধে ৩-২ গোলে জিতল কেরল

10:44:41 PM

ভয়াবহ ভূমিকম্পের পরেই জাপানে জারি সুনামি সতর্কতা

09:53:00 PM

পোঙ্গাল উপলক্ষে কোয়েম্বাটুরের বাজারে ক্রেতাদের ভিড়, ব্যাপক চাহিদা গুড়ের

09:39:00 PM

আইএসএল: কেরল ৩-ওড়িশা ২ (৯০+৫ মিনিট)

09:31:00 PM

দিল্লির সীলামপুরে জনসভায় ভাষণ দিচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী

09:21:00 PM