Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

বাঙালি বাড়িতে খ্রিস্টমাসে হইচই

বড়দিন মানেই চকচকে সবুজ গাছ, আলোর মালা আর নানারকম ছোট-বড় সাজসরঞ্জাম, সাজ সাজ রব এখানেও।  

কনভেন্ট স্কুলে পড়তাম বলেই বোধহয়, ক্রিসমাস আমার কাছে বিশেষ গুরুত্ব নিয়ে হাজির হয়েছিল সেই ছোটবেলা থেকেই। পুজোর উন্মাদনার পাশাপাশি ক্রিসমাসের অপেক্ষাতেও অধীর আগ্রহে দিন গুনতাম। তারপর কোনও এক বাঙালি খ্রিস্টান বন্ধুর বাড়িতে ক্রিসমাস উদ্‌যাপনের নেমন্তন্ন আসত। সেও এক অন্য ধরনের রোমাঞ্চ। ছোটবেলাতেই বুঝে গিয়েছিলাম আমাদের দুর্গাপুজোর তুলনায় যিশুপুজো বা ক্রিসমাস একেবারেই আলাদা। পুজোর হুল্লোড় নেই এই অনুষ্ঠানে। বরং বাড়িতেই আত্মীয় বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা, খাওয়াদাওয়া ইত্যাদি। তবে অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে বাড়ি সাজানো দেখার মতো। আজও বাঙালি খ্রিস্টান বাড়িতে ক্রিসমাসে বাড়ির সাজের সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলেছে। এই বিষয়ে দমদম নিবাসী অর্চনা গোমস বললেন, ‘আজকাল অনলাইনের যুগ। তবু পুরনো ট্র্যাডিশন মেনে নিউ মার্কেট থেকেই আমি ক্রিসমাস ডেকর কিনি। টিনসেল গার্ল্যান্ড, ক্রিসমাস ট্রি, অর্নামেন্টস, রিদ সবই নিউ মার্কেট থেকেই আনা হয় আমাদের বাড়িতে।’
অর্চনার সঙ্গে সহমত পোষণ করেন না টিনা উইলিয়ামস। অল্পবয়সি খ্রিস্টান কন্যা আবার পুরোপুরি অনলাইনের ভরসাতেই ক্রিসমাসের বাজার সারেন। তাঁর কথায়, ‘অনলাইনে ডিজাইনগুলো অনেক আধুনিক। তাই বাঙালি বাড়িতে বিদেশি ধাঁচ আনতে ওগুলোই কিনি।’
নিউ মার্কেট, পার্ক স্ট্রিট বা অনলাইন, বাজারের ঠিকানা যাই হোক না কেন, তার ধরন কিন্তু বদলায় না। অর্চনা গোমস বাড়ির ঘর অনুযায়ী সাজের বর্ণনা দিলেন। আলোচনা শুরু হল বসার ঘরের সাজ দিয়েই। তবে ঘরে ঢোকার আগে বাইরের বর্ণনাও নেহাত ফেলনা নয়। বাড়ির সামনে স্ট্রিং লাইট লাগানো হয়। গাছের সঙ্গে তার দিয়ে ঝোলানো হয় সেই আলো। কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল— মূলত এই ক’টা রঙেরই বাহার থাকে ক্রিসমাস লাইটে। বাড়ির বাইরের গাছে, প্রবেশপথের দরজায়, রেলিংয়ে জড়ানো থাকে এই লাইটগুলো। দরজায় লাগানো হয় রিদ। টিনসেল গার্ল্যান্ড দিয়ে নিজে হাতে রিদ বানাতেন অর্চনার শাশুড়ি। তাতে স্যাটিনের মেপল পাতা আর পুঁতির তৈরি চেরি দিয়ে সাজানো হতো। কিন্তু এখন আর হাতে বানানো রিদ লাগানো হয় না দরজায়। বরং দোকান থেকেই কিনে আনা হয়। 
দরজা ঠেলে এবার বৈঠকখানায় ঢুকে পড়ুন। অর্চনাদের বসার ঘরে উডেন ফ্লোরিং রয়েছে। তারই এক কোণে একটা বড় ক্রিসমাস ট্রি বসানো হয়। মাঝেমাঝে আসল পাইন গাছ কেনা হয়, আবার কখনও বা নকল গাছেই সাজসরঞ্জাম লাগিয়ে বিদেশি ক্রিসমাস ফিল আনা হয়। ‘গাছ নকল হোক বা আসল তাতে একটু সেন্টেড এসেন্স স্প্রে করে দেওয়া হয় বড়দিনে। তাতে পাতাগুলো চকচক করে ওঠে। আর ফোম দিয়ে তৈরি স্নো স্প্রে ছিটিয়ে দিলে তো কথাই নেই, একেবারে বিদেশে বরফের পটভূমি তৈরি হয়ে যায়,’ বললেন অর্চনা। তবে এগুলো সবই বাইরের সাজ। ক্রিসমাস ট্রি-এর আসল সাজ লুকিয়ে থাকে তার গায়ে ঝোলানো গয়নায়। বেলস, বল, ক্রিস্টালের হার ইত্যা঩দি থাকে সেই সাজে। ওগুলোকে বলে অর্নামেন্টস। বলের মধ্যে গোল্ডেন আর লাল এই দুটো রঙেরই প্রাচুর্য দেখা দেয়। আর ক্রিস্টাল বিডস, স্টার ইত্যাদি দিয়ে গাঁথা মালা ঝোলানো হয় গাছের ডাল থেকে। অনেকে আবার এর পাশাপাশি পরীর মূর্তিও ঝুলিয়ে দেন। আর গাছের মাথায় থাকে একটা বড় সোনালি তারা। যিশুর জন্মের সময় সেই তারাই ছিল পথপ্রদর্শক। ক্রিসমাস ট্রি-র মাথায় লাগানো স্টার তাই গুরুত্বপূর্ণ। অনেকে আবার পারিবারিক রীতি মেনে পরীর মূর্তি বসান গাছের মাথায়। এছাড়াও আছে ক্যান্ডি স্টিক, গিফট বক্স ইত্যা঩দি। এগুলো সবই ক্রিসমাস ট্রি-র গায়ে ঝোলানো হয়। আর তার নীচে রাখা হয় উপহারের বাক্স। চকমকে রাংতায় মোড়ানো এইসব উপহারের বাক্সে বাড়ির সকলের নাম লেখা থাকে। এক একজনের জন্য আলাদা উপহার। অর্চনা বলেন, বাচ্চারা মনে করে ২৪ ডিসেম্বর রাতে নর্থ পোল থেকে সান্টা ক্লজ আসেন উপহারের ঝুলি নিয়ে। তাই বাঙালি খ্রিস্টান বাড়িতেও রীতিমতো বাচ্চারা ঘুমিয়ে পড়ার পর বাবা মা উপহারগুলো গাছের নীচে সাজিয়ে দেন চুপিচুপি। 
ক্রিসমাস ট্রি ছাড়াও অনেকেই বসার ঘরের দেওয়াল থেকে আলো ঝোলান, কেউ সোফা বা ডিভানে একটু গরম ঢাকা (থ্রো ব্ল্যাংকেট) রাখেন, সঙ্গে কিছু কুশন। আর পায়ের তলায় মোটা মখমলের পাপোশ দেওয়া হয়। এই সবই ক্রিসমাস কালার মেনে। রেড অ্যান্ড গোল্ড বা গ্রিন। অনেকে বসার ঘরে সান্টা ক্লজের মূর্তি রাখেন। কেউ বা যিশু ও মা মেরির ছোট মূর্তি (ফিগারিন) সাজান। 
শোওয়ার ঘরে খাটের পাশে নাইট স্ট্যান্ডে একটা সান্টা ক্লজের ছোট মূর্তি রাখতে পারেন। অথবা মিনি ক্রিসমাস ট্রি দিয়েও সাজাতে পারেন। আর ড্রেসিং টেবিলে টিনসেল গার্ল্যান্ড জড়িয়ে দিন। সবুজ রাংতা দিয়ে তৈরি এই মালাগুলো ঘরের ঔজ্জ্বল্য বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করবে। বাড়িতে নবদম্পতি থাকলে শোওয়ার ঘর আর বসার ঘরের মাঝে দরজার মাথায় ‘মিসেলটো’ পাতার গুচ্ছ ঝুলিয়ে দিন। তার মুখে ছোট চেরি ফল। সবুজ আর লালের মিশ্রণের দরজার সাজটাই ভিন্ন হয়ে যাবে। ইংরেজি সিনেমা দেখা বা সাহিত্য পড়ার পর মিসেলটো পাতার কার্যকারিতা বিষয়ে আর আলাদা করে বলে দিতে হয় না। 
বাড়ির বারান্দা আর জানালা থেকে সরু আলোর মালা ঝুলিয়ে দিন। স্টার বা স্টিক মোটিফের হলুদ আলো দেখতে খুবই সুন্দর লাগে। বাড়িতে একটা ক্রিসমাস কালার বজায় রাখুন। লাল, সোনালি আর সবুজ এই তিন রঙে রাঙিয়ে তুলুন বিছানার চাদর থেকে পর্দা সবকিছুই। ব্যস, ক্রিসমাসে বাড়ি সাজ সম্পূর্ণ। জিনিসপত্র অনলাইনে পাবেন। তাছাড়া নিউ মার্কেট আর পার্ক স্ট্রিট তো রয়েছেই।            
কমলিনী চক্রবর্তী
 
21st  December, 2024
পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ছোট্ট গ্রাম দর্মা। হাতে গোনা কয়েক ঘর লোকের বাস সেখানে। প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে এই গ্রামে। এখানেই পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্প। পাহাড়ের বিশালতা আর অপরূপ রূপের কাছে আপনিই মাথা নত হয়। বিশদ

28th  December, 2024
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

ঐক্য, ঐতিহ্য ও ক্রীড়ার মহোৎসব ‘মিলন উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছিল জর্জ টেলিগ্রাফ স্পোর্টস ক্লাব। এই অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হল কিংবদন্তি ফুটবল প্রশাসক প্রদ্যুৎ দত্তের জীবনী গ্রন্থ ‘ফুটবলের কাঞ্চনজঙ্ঘা’ এই সংকলনটিতে প্রদ্যুৎ দত্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কলম ধরেছেন তাঁর পারিবারিক মানুষজন, ক্রীড়া, রাজনীতি, সাংবাদিক-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব। বিশদ

21st  December, 2024
অনিন্দ্যসুন্দর খাজুরাহো

ইতিহাস ও স্থাপত্যশিল্প হাত ধরাধরি করে রয়েছে এই মন্দিরে। তাই মধ্যপ্রদেশ পর্যটনশিল্পে আলাদা গুরুত্ব ঐতিহাসিক এই স্থানের।  বিশদ

21st  December, 2024
সাফসুতরো ওয়াশিং মেশিন

জামাকাপড় ধুয়ে যে পরিষ্কার করে, তারও প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্ন। কোন কোন উপায়ে পরিষ্কার করা যায় এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রটিকে? বিশদ

14th  December, 2024
ত্রিবেণী তীর্থ পথে

ত্রিবেণী সঙ্গমে ধর্ম আর প্রকৃতি দুটোই উপভোগ করতে পারেন। আর পাশেই বেনারস। ফলে এই দুই জায়গাই একবারে ঘুরে নেওয়া সম্ভব।   বিশদ

14th  December, 2024
আপারকেস কলকাতায়

পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ গিয়ারের দেশীয় ব্র্যান্ড আপারকেস তাদের প্রথম এক্সক্লুসিভ স্টোরের উদ্বোধন করল কলকাতায়। সল্ট লেকের সিটি সেন্টারের এই স্টোরে পাবেন টেকসই ও আধুনিক ভ্রমণ সামগ্রী। বিশদ

14th  December, 2024
 টুকরো  খবর

অর্ধেক বছর তথা ৬ মাস সাফল্যের সঙ্গে অতিবাহিত করল ত্বক পরিচর্যার অন্যতম কেন্দ্র ইনিয়া এস্থেটিক্স ও ট্রিটমেন্টস। ৬ মাসের এই সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন অভিনেত্রী রিচা শর্মা। জানিয়েছেন, ইনিয়ার অনুষ্ঠানে যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। বিশদ

14th  December, 2024
বেনারসি  কোথায় কেমন?

বিয়ের দিনক্ষণ পাকা হল। বাতাসে লেগেছে রজনীগন্ধার গন্ধ। মাঙ্গলিক বস্ত্র কেনাকাটা দিয়েই এবার শুরু হোক বিয়ের কেনাকাটা। পনেরো শতকের কাছাকাছি সময় থেকেই ভারতীয় শাড়ির ঘরানায় বেনারসির প্রবেশ। তখন থেকেই বেনারসের রামনগর, গোরক্ষপুর, চান্দৌলি, জৌনপুর-সহ নানা গ্রাম হয়ে ওঠে ভারতীয় এই শাড়িশিল্পের আধার।
বিশদ

07th  December, 2024
অনলাইনে প্রসাধনী কেনার সময় কীভাবে সচেতন থাকবেন?

বিয়েবাড়ির তত্ত্বের উপহারের জন্য হোক বা কনের সাজের জন্য, আজকাল অনলাইনেই প্রসাধনী কেনার ঝোঁক বেশি। মোবাইলের এক ক্লিকে বাড়িতে বসেই যেখানে পেয়ে যাচ্ছেন দেশি-বিদেশি হরেক ব্র্যান্ডের প্রসাধনী, সেখানে দৌড়ঝাঁপ করে দোকান ঘোরার কাজটি অনেকেই মুলতুবি রাখেন।
বিশদ

07th  December, 2024
পথ আর পাহাড়ের টানে

প্রকৃতির টানে আর নৈঃশব্দর নেশায় চলুন যাই ঝিলিমিলি। কী দেখবেন, কোথায় থাকবেন তারই বিস্তারিত বিবরণ আপনাদের জন্য। বিশদ

30th  November, 2024
একনজরে
জোরকদমে চলছে বারাসতের বিদ্যাসাগর ক্রীড়াঙ্গণ সংস্কার। কাজ শেষ পর্যায়ে। চলতি বছরেই এই স্টেডিয়ামে ফের বড় টুর্নামেন্ট পরিচালনা করার ব্যাপারে আশাবাদী প্রশাসন। স্টেডিয়াম সংস্কারের জন্য মোট ...

যুদ্ধ পরিস্থিতির জের। নতুন বছরে ইউক্রেনের পথ ধরে  ইউরোপের বাজারে আর প্রাকৃতিক গ্যাস সরবরাহ করতে পারবে না রাশিয়া। আর এর নেপথ্যে রয়েছে জেলেনস্কির দেশ। কারণ রাশিয়ার সঙ্গে গ্যাস পরিবহণ সংক্রান্ত চুক্তির মেয়াদ আর বাড়াতে চায় না তারা। ...

বছরের প্রথম সকাল। গোলাপের তোড়া আর উপহারের ডালি সাজিয়ে মোহন বাগান অনুশীলনে হাজির একঝাঁক সমর্থক। শুভাশিস, আলবার্তো, আলড্রেডদের হাতে তা তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন তাঁরা। ...

মাদকাসক্ত বিজেপি নেতার ছেলেই কী বীরভূমের মাদক কারবারি? মাদক সংগ্রহ করতেই কী ২০ লক্ষ টাকা নিয়ে মায়ের দামি গাড়িতে করে শিল্পাঞ্চলে হাজির হয়েছিল সাগর যাদব। গ্রেপ্তারের দু’দিন পর পুলিসির তদন্তের গতিপ্রকৃতি সেই অভিমুখেই যাচ্ছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৭ - ব্রিটিশদের কলকাতা দখল
১৮৩৯ - লুই দাগের প্রথম চাঁদের আলোকচিত্র তোলেন
১৮৫৬ - ফটোগ্রাফিক সোসাইটি অব বেঙ্গল প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৯০ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি নিযুক্ত হন সৈয়দ আমির আলী 
১৮৯২ - বিশিষ্ট ভৌত-রসায়ন বিজ্ঞানী  নীলরতন ধরের জন্ম
১৮৯৬ - শিশু সাহিত্যিক খগেন্দ্রনাথ মিত্রর জন্ম
১৮৯৮ - ভারতের প্রথম নির্বাচন কমিশনার তথা  বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য সুকুমার সেনের জন্ম
১৯১২ - কলকাতা উন্নয়ন ট্রাস্ট গঠিত হয়
১৯২০- কল্পবিজ্ঞান লেখক আইজাক অ্যাসিমভের জন্ম
১৯৪৪- অভিনেতা শমিত ভঞ্জের জন্ম
১৯৫০- কলকাতায় চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট-এর উদ্বোধন
১৯৫৪ - ভারতের অসামরিক সম্মাননা- ভারতরত্ন পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ,পদ্মশ্রী মর্যাদাক্রম অনুসারে আজকের দিনে প্রবর্তিত হয়
১৯৫৯- ক্রিকেটার কীর্তি আজাদের জন্ম
১৯৬০- রাজনীতিবিদ তথা প্রাক্তন সাংসদ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬০ - ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার রমন লাম্বার জন্ম
১৯৬৫- অভিনেতা পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬৭ - চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি, ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসাবে শপথ নেন রোনাল্ড রেগান
১৯৭২ - বিশ্ব বিখ্যাত ভারতীয় কুস্তিগির গোবর গোহ নামে সুপরিচিত যতীন্দ্র চরণ গুহ প্রয়াত
১৯৭৬- সাহিত্যিক শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮১ - আর্জেন্টাইন ফুটবলার ম্যাক্সি রোদ্রিগেসের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৮০ টাকা ৮৬.৫৪ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৬ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.০০ টাকা ৯০.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া ৪৭/০, রাত্রি ১/৯। শ্রবণা নক্ষত্র ৪২/৫ রাত্রি ১১/১১। সূর্যোদয় ৬/২১/১১, সূর্যাস্ত ৫/০/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৫৩ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৪ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/২০ মধ্যে।
১৭ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া রাত্রি ২/১৭। শ্রবণানক্ষত্র রাত্রি ১২/৫০। সূর্যোদয় ৬/২৩, সূর্যাস্ত ৫/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালবেলা ২/২১ গতে ৫/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৪২ গতে ১/২২ মধ্যে। 
১ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পাটনায় মহিলা চরকা সমিতিতে এলেন বিহারের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান

10:08:00 PM

আজমীর শরিফ দরগার জন্য চাদর পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু

10:03:00 PM

মহাকুম্ভ মেলা: সেলফি পয়েন্টে ছবি তোলার জন্য ব্যাপক ভিড়

09:56:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:26:00 PM

সিডনি টেস্টে নেই রোহিত শর্মা !
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিডনিতে অনুষ্ঠিত পঞ্চম টেস্টে দলে থাকছেন না রোহিত ...বিশদ

09:20:26 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ৩-হায়দরাবাদ ০ (৫২ মিনিট)

08:40:00 PM