Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

ত্রিবেণী তীর্থ পথে

ত্রিবেণী সঙ্গমে ধর্ম আর প্রকৃতি দুটোই উপভোগ করতে পারেন। আর পাশেই বেনারস। ফলে এই দুই জায়গাই একবারে ঘুরে নেওয়া সম্ভব।  
 

বেনারস থেকে বেরিয়ে এলাহাবাদ পৌঁছতে বিকেল হয়ে গেল।    নিজেদের মতো গেলে যা হয় আর কী! এই জায়গায় আরও দুটো ফোটো তো ওই জায়গায় আর একটু বেশি কেনাকাটা চলতেই থাকে। তাছাড়া মন্দিরের শহর, ঘাটের শহর, প্রাচীন ঐতিহ্যের বারাণসীর মায়া ছেড়ে যাওয়া বেশ কঠিন। 
 যাই হোক পৌঁছলাম প্রয়াগরাজে। হোটেলে লাগেজ রেখে সবাই বসে আগামী দিনের পরিকল্পনাটা সাজিয়ে নিলাম। ঠিক হল ভোর ভোর বেরিয়ে সঙ্গমে যাওয়া হবে। সেই উদ্দেশ্যেই আসা।
সঙ্গমের যাত্রাপথে দেখতে দেখতে শুনে চলেছি অটো ড্রাইভারের ধারাভাষ্য। ‘মাইজি, কুম্ভ মেলা মে বহুত জাদা ভিড়  হোতা হ্যায়। গাড়ি বন্ধ হো যাতা হ্যায়। পয়দল চলতে হ্যায় লোক।’
এমনিও দেখলাম বহু মানুষ পুণ্য সঞ্চয়ের উদ্দেশ্যে হেঁটে চলেছেন সঙ্গমের দিকে। রাস্তার দুইপাশে ফুল আর প্রদীপের পসরা সাজিয়ে দোকানিরা।
নদীর তীরের কাছে পৌঁছতে না পৌঁছতেই মাঝিদের হাঁকডাক শুরু হল। সারি সারি নৌকা বেশ বাধ্য ছেলের মতো দাঁড়িয়ে। দরদাম সেরে একটায় উঠে বসলাম। চলল পানসি। পাশাপাশি চলতে থাকল মাঝি ভাইয়ের কথা ও কাহিনি। 
নৌকা দু’রকম— পান্ডা সহ প্রাইভেট নৌকো। পান্ডা ছাড়া পাবলিক নৌকো। 
গঙ্গা, যমুনা আর  সরস্বতীর সঙ্গমস্থলে পৌঁছে দেখলাম গঙ্গার জল অনেকটা তেজপাতার মতো, যমুনা খানিকটা নীল। দুটো রং একেবারে স্পষ্ট বোঝা যায়। হাল্কা সবুজ রঙের সবস্বতী এখানে অন্তঃসলিলা।
গঙ্গা-যমুনা আর লুপ্ত সরস্বতীর ধর্মীয় সাংস্কৃতিক গুরুত্বের পাশাপাশি প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্যও এই জায়গাটি পরিচিত। লক্ষ লক্ষ ভক্তের বিশ্বাস, প্রার্থনা আর ভক্তিই প্রয়াগরাজের বৈশিষ্ট্য। এই বিরল ত্রিবেণী সঙ্গম সারা বিশ্বে বিখ্যাত।
প্রতি বারো বছর অন্তর এখানে কুম্ভ মেলা হয়। সেটা হল পূর্ণ কুম্ভ। আর ছ’বছর অন্তর হয় অর্ধ কুম্ভ হয়। 
পৌরাণিক মতে, সমুদ্র মন্থনের সময় যে অমৃতপূর্ণ কলস উঠেছিল, তা নিয়ে যাওয়ার সময় কিছুটা ছলকে পড়ে। প্রয়াগ, হরিদ্বার,  উজ্জয়িনী আর নাসিক এই চারটি জায়গায় অমৃত পড়েছিল। তাই এই জায়গায় কুম্ভমেলা হয়। 
ঋগ্বেদে সরস্বতী নদীকে অন্নবতী অর্থাৎ পুষ্টির উৎস, হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। এছাড়াও মোগল আমলে সম্রাট আকবর ত্রিবেণী সঙ্গমের কাছে এলাহাবাদ দুর্গ নির্মাণ করেন। যা মোগল সাম্রাজ্যের প্রশাসনিক কেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছিল। 
সঙ্গমে পৌঁছে মাঝি এবং পান্ডা বললেন—  ডুবকি লাগাও। অর্থাৎ ডুব দাও। বহু মানুষ সঙ্গমে ডুব দিয়ে স্নান করছে। 
দেখলাম  ব্যবস্থাপনা এইরকম যে,  দুটো নৌকার মাঝখানে একটা কাঠের পাটাতন দড়ি দিয়ে বেঁধে খানিকটা প্ল্যাটফর্মের মতো করা। ওই পাটাতনে দাঁড়িয়েই  হাতে ঘটিতে রাখা দুধ এবং সিঁদুর ছোঁয়ানো নারকেল দিয়ে পান্ডা মন্ত্র বলছেন। এরপর মনের বাসনা জানিয়ে সেটা গঙ্গায় ছুড়ে তারপর ডুব দিতে হবে। স্বামী-স্ত্রী হলে দু’জনে হাত ধরাধরি করে ডুব দেওয়ার নিয়ম। এতে নাকি এ  জন্মের তো বটেই, গত জন্মের পাপও ধুয়ে যাবে! 
বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহু দূর। দেখলাম বহু মানুষ স্নান সারছেন পুণ্যলাভের আশায় অথবা ‘যস্মিন দেশে যদাচার’ মেনে নিয়ে।
কেউ বা কৌতূহলে কিংবা রোমাঞ্চ থেকে জলে পয়সা ও নারকেল ছুড়ছে। যাই হোক সঙ্গমে দাঁড়িয়ে পুরোহিতের মন্ত্রোচ্চারণ কানে নিয়ে হাবুডুবু খাওয়ার এমন অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা উপভোগ করে বেশ আনন্দই হল মনে। নৌকার উপরে দু’পাশের লম্বা লম্বা কাপড় দিয়ে পর্দা ঘেরা। মহিলাদের জামাকাপড় পরিবর্তন করার ব্যবস্থা।
শীতকালে সাইবেরিয়া থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে পরিযায়ী পাখি আসে। পাখিদের খাবারও কিনতে পাওয়া যায়। নৌকায় বসে পাখিদের জন্য খাবার ছুড়ে দিলে অসংখ্য পাখি উড়ে আসে। সে এক অনবদ্য অভিজ্ঞতাই শুধু নয়, মনোরম দৃশ্যপটও। 
পরিযায়ী পাখি ও পরিযায়ী মানুষের ভিড়ের মাঝে ফিরে চলল আমাদের নৌকা। সঙ্গমের খুব কাছেই রয়েছে এলাহাবাদ ফোর্ট। মোগল সম্রাট আকবরের তৈরি। এর ভিতরে ক্যামেরার প্রবেশ নিষেধ। এখানে রয়েছে অক্ষয় বট আর পাতালপুরী মন্দির।
আকবর ফোর্ট দর্শন করে বেরিয়ে পথে পড়ল বড়ে হনুমানজির মন্দির।  মাটি থেকে ছ’-সাত ফুট নীচে হনুমানজির শায়িত মূর্তি রয়েছে। যার একদিক নদীর জলে নিমজ্জিত। খুব ভিড় হয় এই মন্দির দর্শনে। 
এলাহাবাদে আরও দর্শনীয় কিছু স্থান হল আনন্দ ভবন মিউজিয়াম। পণ্ডিত জওহরলাল নেহরুর জীবনস্মৃতির সংগ্রহশালা। এছাড়াও রয়েছে মহাত্মা গান্ধীর ব্যবহৃত চেয়ার, কংগ্রেস অধিবেশনের কক্ষ। 
টিকিটের ব্যবস্থা রয়েছে। একতলা দোতলা দেখলে মোট ৭০ টাকা টিকিট।
বিস্তীর্ণ সবুজে সবুজে ঢাকা পার্ক খসরু বাগ স্টেশনের খুব কাছেই, তাও ঘুরে দেখতে পারেন।  এইখানে জাহাঙ্গিরের স্ত্রী পুত্র ও বোনের সমাধি রয়েছে। এছাড়া রয়েছে চন্দ্রশেখর আজাদ পার্ক। ১৩৩ বিঘা জমির উপর তৈরি এই পার্ক। ১৯৩৩ সালে বিপ্লবী চন্দ্রশেখর ব্রিটিশের গুলিতে নিহত হন। তাঁর স্মৃতিতেই নির্মিত এই পার্ক।
এটি বিশ্বের এক প্রাচীন জনপদ। হিন্দু ধর্মগ্রন্থ ‘বেদ’-এ এর উল্লেখ রয়েছে ‘প্রয়াগ’ বলে।  সেই সুপ্রাচীন  শহরের ইতিহাসকে ছুঁয়ে দেখা একই সঙ্গে যেমন উপভোগ্য তেমনই রোমাঞ্চকর।
কীভাবে যাবেন: হাওড়া শিয়ালদহ ও কলকাতা স্টেশন থেকে বিভিন্ন  সময়ে এলাহাবাদ বা প্রয়াগরাজ যাওয়ার বহু ট্রেন ছাড়ে।  পৌঁছানো যায় বিমান পথেও। 
কোথায় থাকবেন:  সরকারি ও বেসরকারি  দু’রকমের থাকার জায়গা রয়েছে। 
তনুশ্রী কাঞ্জিলাল মাশ্চরক
14th  December, 2024
পঞ্চচুল্লির পাদদেশে

উত্তরাখণ্ড রাজ্যের ছোট্ট গ্রাম দর্মা। হাতে গোনা কয়েক ঘর লোকের বাস সেখানে। প্রকৃতি নিজেকে উজাড় করে দিয়েছে এই গ্রামে। এখানেই পঞ্চচুল্লি বেস ক্যাম্প। পাহাড়ের বিশালতা আর অপরূপ রূপের কাছে আপনিই মাথা নত হয়। বিশদ

28th  December, 2024
বয়স্কদের শরীর ও মনের যত্ন

বাড়ির স্তম্ভ বয়স্করা। বরাবরই বটবৃক্ষ বা ছাতা হয়ে বাঁচেন তাঁরা। তাঁদের ছায়ায় সুখে থাকে পরিবার। তাই তাঁরা যাতে সুস্থ ও নিরাপদ জীবনযাপন করতে পারেন, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে বাড়ির অন্য সদস্যদের। সারাজীবন বাবা-মা ভালবাসায়-শাসনে নিজের সন্তানকে বড় করেন।
বিশদ

28th  December, 2024
সেরার সেরা জগদ্ধাত্রী নির্বাচনে গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ 

চন্দননগরের বিখ্যাত জগদ্ধাত্রী পুজোর বারোয়ারিদের পুরস্কৃত করল ‘গ্রেটেস্ট শো অন আর্থ’। পূর্বতন ফরাসি উপনিবেশ চন্দননগরের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতেই এই উদ্যোগ। প্রায় ১৫০টির বেশি পুজো কমিটি এতে অংশ নিয়েছিল।
বিশদ

28th  December, 2024
খোসলা ইলেকট্রনিক্স-এর অনুষ্ঠান হায়াত রিজেন্সিতে

পশ্চিমবঙ্গের অন্যতম সেরা বৈদ্যুতিন সামগ্রীর বিপণি খোসলা ইলেকট্রনিক্স প্রকাশ্যে নিয়ে এল ভিভো এক্স২০০। সম্প্রতি এই প্রসঙ্গে হায়াত রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
বিশদ

28th  December, 2024
কলকাতায় বুটিক খুলল জোয়া জুয়েলারি ব্র্যান্ড

হীরের গয়না তো অনেক দেখেছেন। কিন্তু ঐতিহ্য এবং আধুনিকতার মেলবন্ধন খুব কম জায়গাতেই পাওয়া যায়। টাটার ডায়মন্ড বুটিক ‘জোয়া’ এই মেলবন্ধনের অন্যতম ঠিকানা।
বিশদ

28th  December, 2024
বাঙালি বাড়িতে খ্রিস্টমাসে হইচই

বড়দিন মানেই চকচকে সবুজ গাছ, আলোর মালা আর নানারকম ছোট-বড় সাজসরঞ্জাম, সাজ সাজ রব এখানেও।   বিশদ

21st  December, 2024
 টু  ক  রো  খ ব র

ঐক্য, ঐতিহ্য ও ক্রীড়ার মহোৎসব ‘মিলন উৎসব ২০২৪’ আয়োজন করেছিল জর্জ টেলিগ্রাফ স্পোর্টস ক্লাব। এই অনুষ্ঠানে প্রকাশিত হল কিংবদন্তি ফুটবল প্রশাসক প্রদ্যুৎ দত্তের জীবনী গ্রন্থ ‘ফুটবলের কাঞ্চনজঙ্ঘা’ এই সংকলনটিতে প্রদ্যুৎ দত্তের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কলম ধরেছেন তাঁর পারিবারিক মানুষজন, ক্রীড়া, রাজনীতি, সাংবাদিক-সহ সমাজের বিভিন্ন স্তরের প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব। বিশদ

21st  December, 2024
অনিন্দ্যসুন্দর খাজুরাহো

ইতিহাস ও স্থাপত্যশিল্প হাত ধরাধরি করে রয়েছে এই মন্দিরে। তাই মধ্যপ্রদেশ পর্যটনশিল্পে আলাদা গুরুত্ব ঐতিহাসিক এই স্থানের।  বিশদ

21st  December, 2024
সাফসুতরো ওয়াশিং মেশিন

জামাকাপড় ধুয়ে যে পরিষ্কার করে, তারও প্রয়োজন হয় বাড়তি যত্ন। কোন কোন উপায়ে পরিষ্কার করা যায় এই গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্রটিকে? বিশদ

14th  December, 2024
আপারকেস কলকাতায়

পরিবেশবান্ধব ভ্রমণ গিয়ারের দেশীয় ব্র্যান্ড আপারকেস তাদের প্রথম এক্সক্লুসিভ স্টোরের উদ্বোধন করল কলকাতায়। সল্ট লেকের সিটি সেন্টারের এই স্টোরে পাবেন টেকসই ও আধুনিক ভ্রমণ সামগ্রী। বিশদ

14th  December, 2024
 টুকরো  খবর

অর্ধেক বছর তথা ৬ মাস সাফল্যের সঙ্গে অতিবাহিত করল ত্বক পরিচর্যার অন্যতম কেন্দ্র ইনিয়া এস্থেটিক্স ও ট্রিটমেন্টস। ৬ মাসের এই সাফল্য উদযাপন অনুষ্ঠানটি উপস্থাপন করেন অভিনেত্রী রিচা শর্মা। জানিয়েছেন, ইনিয়ার অনুষ্ঠানে যুক্ত হতে পেরে তিনি আনন্দিত। বিশদ

14th  December, 2024
বেনারসি  কোথায় কেমন?

বিয়ের দিনক্ষণ পাকা হল। বাতাসে লেগেছে রজনীগন্ধার গন্ধ। মাঙ্গলিক বস্ত্র কেনাকাটা দিয়েই এবার শুরু হোক বিয়ের কেনাকাটা। পনেরো শতকের কাছাকাছি সময় থেকেই ভারতীয় শাড়ির ঘরানায় বেনারসির প্রবেশ। তখন থেকেই বেনারসের রামনগর, গোরক্ষপুর, চান্দৌলি, জৌনপুর-সহ নানা গ্রাম হয়ে ওঠে ভারতীয় এই শাড়িশিল্পের আধার।
বিশদ

07th  December, 2024
অনলাইনে প্রসাধনী কেনার সময় কীভাবে সচেতন থাকবেন?

বিয়েবাড়ির তত্ত্বের উপহারের জন্য হোক বা কনের সাজের জন্য, আজকাল অনলাইনেই প্রসাধনী কেনার ঝোঁক বেশি। মোবাইলের এক ক্লিকে বাড়িতে বসেই যেখানে পেয়ে যাচ্ছেন দেশি-বিদেশি হরেক ব্র্যান্ডের প্রসাধনী, সেখানে দৌড়ঝাঁপ করে দোকান ঘোরার কাজটি অনেকেই মুলতুবি রাখেন।
বিশদ

07th  December, 2024
পথ আর পাহাড়ের টানে

প্রকৃতির টানে আর নৈঃশব্দর নেশায় চলুন যাই ঝিলিমিলি। কী দেখবেন, কোথায় থাকবেন তারই বিস্তারিত বিবরণ আপনাদের জন্য। বিশদ

30th  November, 2024
একনজরে
বছরের প্রথম সকাল। গোলাপের তোড়া আর উপহারের ডালি সাজিয়ে মোহন বাগান অনুশীলনে হাজির একঝাঁক সমর্থক। শুভাশিস, আলবার্তো, আলড্রেডদের হাতে তা তুলে দিয়ে শুভেচ্ছা জানালেন তাঁরা। ...

চলতি অর্থবর্ষ, অর্থাৎ ২০২৪-২৫ সালের শেষ তিন মাসে কোন রাজ্য বাজার থেকে কত টাকা ঋণ নিতে পারে, তার রুটিন প্রকাশ করল রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। সেখানে তারা জানাচ্ছে, আগামী মার্চ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গ ৫৮ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেবে। ...

আর জি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ আগেই শেষ হয়ে গিয়েছে। গত শুনানিতে শেষ হয় ধৃত সঞ্জয় রায়কে জেরার পর্ব। আজ, বৃহস্পতিবার কড়া নিরাপত্তায় শিয়ালদহের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা কোর্টের এজলাসে শুরু হচ্ছে এই মামলার সওয়াল-জবাব। ...

বংশীহারির হরিপুর হাই মাদ্রাসার ৩.২০ শতক জমি অবৈধভাবে হস্তান্তরের অভিযোগ করল কর্তৃপক্ষ। সরকার পোষিত হাই মাদ্রাসার জমি অবৈধভাবে বিক্রি ও রেকর্ড হয়ে যাওয়ায় হইচই জেলাজুড়ে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মের উন্নতি হবে। হস্তশিল্পীদের পক্ষে সময়টা বিশেষ ভালো। ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ারদের কর্মের প্রসার। আর্থিক দিকটি অনুকূল। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭৫৭ - ব্রিটিশদের কলকাতা দখল
১৮৩৯ - লুই দাগের প্রথম চাঁদের আলোকচিত্র তোলেন
১৮৫৬ - ফটোগ্রাফিক সোসাইটি অব বেঙ্গল প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৯০ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম মুসলমান বিচারপতি নিযুক্ত হন সৈয়দ আমির আলী 
১৮৯২ - বিশিষ্ট ভৌত-রসায়ন বিজ্ঞানী  নীলরতন ধরের জন্ম
১৮৯৬ - শিশু সাহিত্যিক খগেন্দ্রনাথ মিত্রর জন্ম
১৮৯৮ - ভারতের প্রথম নির্বাচন কমিশনার তথা  বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য সুকুমার সেনের জন্ম
১৯১২ - কলকাতা উন্নয়ন ট্রাস্ট গঠিত হয়
১৯২০- কল্পবিজ্ঞান লেখক আইজাক অ্যাসিমভের জন্ম
১৯৪৪- অভিনেতা শমিত ভঞ্জের জন্ম
১৯৫০- কলকাতায় চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার ইনস্টিটিউট-এর উদ্বোধন
১৯৫৪ - ভারতের অসামরিক সম্মাননা- ভারতরত্ন পদ্মবিভূষণ, পদ্মভূষণ,পদ্মশ্রী মর্যাদাক্রম অনুসারে আজকের দিনে প্রবর্তিত হয়
১৯৫৯- ক্রিকেটার কীর্তি আজাদের জন্ম
১৯৬০- রাজনীতিবিদ তথা প্রাক্তন সাংসদ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬০ - ভারতীয় প্রাক্তন ক্রিকেটার রমন লাম্বার জন্ম
১৯৬৫- অভিনেতা পীযূষ গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯৬৭ - চলচ্চিত্র অভিনেতা এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি, ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর হিসাবে শপথ নেন রোনাল্ড রেগান
১৯৭২ - বিশ্ব বিখ্যাত ভারতীয় কুস্তিগির গোবর গোহ নামে সুপরিচিত যতীন্দ্র চরণ গুহ প্রয়াত
১৯৭৬- সাহিত্যিক শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৮১ - আর্জেন্টাইন ফুটবলার ম্যাক্সি রোদ্রিগেসের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৮০ টাকা ৮৬.৫৪ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৬ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.০০ টাকা ৯০.৩৫ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৭৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,১৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৩০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৬,২৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৬,৩৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৮ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া ৪৭/০, রাত্রি ১/৯। শ্রবণা নক্ষত্র ৪২/৫ রাত্রি ১১/১১। সূর্যোদয় ৬/২১/১১, সূর্যাস্ত ৫/০/৩। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৭ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৫৩ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৪ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১২/৭ গতে ৩/৪১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৪০ গতে ১/২০ মধ্যে।
১৭ পৌষ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি ২০২৫। তৃতীয়া রাত্রি ২/১৭। শ্রবণানক্ষত্র রাত্রি ১২/৫০। সূর্যোদয় ৬/২৩, সূর্যাস্ত ৫/০। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫০ মধ্যে ও ১/৩১ গতে ২/৫৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৫৮ গতে ৯/৩১ মধ্যে ও ১২/১১ গতে ৩/৪৪ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২৪ মধ্যে। কালবেলা ২/২১ গতে ৫/০ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৪২ গতে ১/২২ মধ্যে। 
১ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
পাটনায় মহিলা চরকা সমিতিতে এলেন বিহারের রাজ্যপাল আরিফ মহম্মদ খান

10:08:00 PM

আজমীর শরিফ দরগার জন্য চাদর পাঠালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী কিরেণ রিজিজু

10:03:00 PM

মহাকুম্ভ মেলা: সেলফি পয়েন্টে ছবি তোলার জন্য ব্যাপক ভিড়

09:56:00 PM

আইএসএল: হায়দরাবাদকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:26:00 PM

সিডনি টেস্টে নেই রোহিত শর্মা !
অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে সিডনিতে অনুষ্ঠিত পঞ্চম টেস্টে দলে থাকছেন না রোহিত ...বিশদ

09:20:26 PM

আইএসএল: মোহন বাগান ৩-হায়দরাবাদ ০ (৫২ মিনিট)

08:40:00 PM