Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

দীঘার কাছাকাছি, লুকানো মুক্তাবাজি

অফবিট পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গত কয়েকবছরে পর্যটকদের কাছে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে জুনপুট, বাঁকিপুট। বিস্তারিত লিখেছেন সৌমিত্র দাস।

কখনও উচ্ছ্বল, কখনও শান্ত সমুদ্র। চিকচিক করা সোনালি বেলাভূমির উপর মুহূর্মুহূ আছড়ে পড়ছে ফেনিল ঢেউ। বালিতে ইতিউতি অসংখ্য লাল কাঁকড়ার লুকোচুরি। ছুটে গেলেই গর্তে ঢুকে যায় তারা। পাশাপাশি ঝাউ ও অন্য গাছগাছালির নৈসর্গিক শোভা যে কোনও মানুষকে আকৃষ্ট করবেই। দীঘা-মন্দারমণি-তাজপুরের মতো অতি পরিচিত সাগরসৈকতে যদি বারবার যাওয়ার পর ওই জায়গাগুলি নিয়ে একঘেয়েমি চলে আসে, তাহলে নিঃসন্দেহে আপনার পরবর্তী উইকএন্ড ডেস্টিনেশন হতেই পারে কাঁথির বাঁকিপুট। এই সৈকত এখনও অনেকের কাছে অজানা। 
তবে গত কয়েকবছরে কাঁথি সহ আশপাশের এলাকার ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে বেশ জনপ্রিয় এবং আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে বাঁকিপুট।  
বাঁকিপুট
এখানে খুব বেশি হোটেল­-লজ গড়ে ওঠেনি। তবে সেচদপ্তর নির্মিত কংক্রিটের চাতালে বসে যেমন প্রাকৃতিক হাওয়ায় সমুদ্রশোভা উপভোগ করার সুযোগ রয়েছে, তেমনি রয়েছে স্নানেরও সুযোগ। আবার রয়েছে ঝাউবনে পিকনিক করার সুযোগ। চাইলেই হাতের কাছে রান্নার সমস্ত বাসনপত্র স্থানীয় দোকানগুলি থেকে কম ভাড়ায় পেয়ে যাবেন। 
তবে সবচেয়ে বড় কথা হল, এই এলাকাটি বিমূর্ত নির্জনতায় ভরা। তাই ভিড় এড়িয়ে অনেকেই বাঁকিপুটে বেড়াতে কিংবা ছুটি কাটাতে চলে আসেন। আসলে যাঁরা নির্জনে, নিরিবিলিতে সৈকতে বেড়ানো পছন্দ করেন, তাঁদের কাছে কাঁথির বাঁকিপুট নিঃসন্দেহেই আদর্শ। যেখানে একান্তে রোমান্টিকতার আবেশ গায়ে মেখে ঘণ্টার পর ঘণ্টা সময় কাটানো যায়। এভাবেই অফবিট পর্যটন কেন্দ্র ও পিকনিক স্পট হিসেবে গত কয়েকবছরে পর্যটকদের কাছে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছে বাঁকিপুট। সবুজে ভরা চোখ জুড়ানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মনোরম আবহাওয়া, নিরিবিলি পরিবেশ এবং আর সুন্দর সৈকত হল এই পর্যটন কেন্দ্রের মূল চাবিকাঠি। শীতকাল হোক বা গরমকাল, ভ্রমণপিপাসু মানুষের কাছে অন্যতম আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু এই পর্যটন কেন্দ্রটি। এখানে যেমন বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষজন ছুটি কাটাতে আসেন, তেমনি রোজ সকালে কিংবা বিকেলে বহু ভ্রমণপ্রিয় মানুষের ভিড় জমে যায়। অনেকে ঝাউবনে দল বেঁধে পিকনিকও করেন। শীতকালে বিশেষ করে ডিসেম্বরে পর্যটন মরশুমে বড়দিন এবং ইংরেজি নববর্ষের ওই সময়টা বাঁকিপুটে যেন পিকনিকের মেলা বসে যায়। কার্যত তিল ধারণের জায়গা থাকে না। যদিও বাঁকিপুটে এখনও পর্যন্ত সেভাবে কোনও পর্যটন পরিকাঠামো গড়ে ওঠেনি। তবে প্রশাসন সর্বদা এই পর্যটন কেন্দ্রের উন্নয়নের ব্যাপারে সচেষ্ট রয়েছে। প্রশাসনিক উদ্যোগে পানীয় জলের ব্যবস্থা, শৌচালয় হয়েছে। বাঁকিপুটের কাছে কানাইচট্টায় প্রশাসনিক উদ্যোগে একটি রিসর্ট গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। আগামীদিনে এলাকার পর্যটনের উন্নয়নে প্রশাসনের আরও কিছু পরিকল্পনা রয়েছে।  তবে পর্যটকদের দাবি, এখানে পর্যটকদের আকর্ষণ বাড়ানোর জন্য পার্ক সহ অন্যান্য ঩বিনোদন পরিকাঠামো গড়ে তোলা হলে খুবই ভালো হয়। এতে এই এলাকার  গুরুত্ব অনেকখানি বেড়ে যাবে। আরও বেশি করে মানুষ এই এলাকায় বেড়াতে আসবেন।
বঙ্কিমচন্দ্রের তদন্তের গ্রাম— দারিয়াপুর   
বাঁকিপুটের কাছেপিঠে ঘোরার জায়গা বলতে রয়েছে সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের স্মৃতিধন্য দারিয়াপুর গ্রাম। বাঁকিপুট থেকে এক কিলোমিটার এগিয়ে গেলেই পড়বে দায়িরাপুর। যেখানে ইতিহাস ও প্রাচীনত্ব যেন মিলেমিশে এক হয়ে গিয়েছে। সাহিত্যসম্রাট অবিভক্ত কাঁথি মহকুমার(তৎকালীন নেগুয়া মহকুমা) ডেপুটি ম্যা঩জিস্ট্রেট থাকাকালীন একটি ডাকাতির ঘটনার তদন্তে দারিয়াপুরে এসেছিলেন। তাঁর শুভাগমনের নানা স্মৃতি এলাকায় বিদ্যমান রয়েছে। দারিয়াপুরে গেলেই চোখে পড়বে সাহিত্যসম্রাটের আবক্ষ মূর্তি। গ্রামের মধ্যে একটু এগিয়ে গেলেই রয়েছে হেরিটেজ তকমাপ্রাপ্ত ‘কপালকুণ্ডলা’ মন্দির। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মানসকন্যা কপালকুণ্ডলার নামাঙ্কিত এই মন্দির দেখতে রোজই বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা পর্যটকরা এবং ইতিহাসপ্রেমী মানুষ ভিড় জমান। রয়েছে প্রাচীন একটি শিবমন্দিরও। এছাড়া সাহিত্যসম্রাটের স্মৃতির অনেককিছু নিদর্শন ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছে দারিয়াপুরে। কয়েক পা এগিয়ে গেলেই চোখে পড়বে, রাস্তার পাশেই রয়েছে লাইট হাউস বা বাতিঘর।  ৫০ বছরের বেশি পুরনো এই বাতিঘরটি আজও স্বমহিমায় সমুজ্জ্বল এবং মাইলস্টোন হয়ে দাঁড়িয়েছে। যা পর্যটক ও ভ্রমণপ্রিয় মানুষের কাছে অন্যতম আকর্ষণীয়। দারিয়াপুরে এসেছেন আর লাইট হাউস দর্শন করেননি, এমন মানুষ খুব কমই আছেন। লাইট হাউসের চূড়োয় লাল রঙের আলো সন্ধ্যা হ঩লেই জ্বলে ওঠে। আর দূর সমুদ্রে জাহাজের নাবিকদের দিক নির্দেশ করে। লাইট হাউস দর্শনের পাশাপাশি তার মাথায় উঠে প্রকৃতির অপূর্ব শোভা দর্শনেরও সুযোগ রয়েছে। সেখান থেকে প্রকৃতিকে আরও সুন্দর এবং মোহময়ী বলে মনে হবে। 
পেটুয়াঘাট
আরও একটু এগিয়ে রসুলপুর নদী ও বঙ্গোপসাগরের মোহনায় রয়েছে পেটুয়াঘাট দেশপ্রাণ মৎস্যবন্দর। এশিয়া মহাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই মৎস্যবন্দরে এলে অনেককিছুই দেখা যাবে। সদা কর্ম্যব্যস্ত বন্দরের নানা ইউনিটের কর্মকাণ্ড যেমন দেখা যাবে, তেমনি মৎস্যজীবীদের সঙ্গে কথা বললে অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার হবে সমৃদ্ধ। রসুলপুর নদীর ওপারেই নিজকসবায় রয়েছে ৫০০ বছরের প্রাচীন হিজলির ‘মসনদ-ই-আলার’ মাজার। পেটুয়াঘাট থেকে ভেসেলে নিজকসবায় যাওয়া যায়। হিজলি মসনদ-ই-আলার মাজারে গিয়ে প্রাচীন ইতিহাসের সঙ্গে একাত্ম হওয়ার সুযোগ রয়েছে। সেখানে বয়স্কদের কাছ থেকে জেনে নিতে পারবেন এর সংক্ষিপ্ত ইতিহাস। শুধু তাই নয়, মসনদ-ই-আলা একটি মনোরম সৈকতও বটে। মাজার দর্শনের পাশাপাশি সৈকতে ঘুরে বেড়ানো এবং সময় কাটানোর সুবর্ণ সুযোগ রয়েছে। সেখানেও রয়েছে লাল কাঁকড়ার মেলা এবং ম্যানগ্রোভের সারি। পর্যটকদের ভিড়ে ওই সৈকত সবসময় জমজমাট হয়ে থাকে। এখানে এলে মসনদ-ই-আলা সহ খেজুরির বিভিন্ন এলাকার অজানা ইতিহাস আপনার কমবেশি জানা হয়ে যাবে। 
জুনপুট
বাঁকিপুট থেকে তিন কিলোমিটার দূরে জুনপুটে মৎস্য প্রযুক্তি কেন্দ্র ও গবেষণা কেন্দ্রে গিয়ে মাছ চাষ ও মাছের চারা তৈরি সহ নানা কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাবে। রয়েছে আরও অনেককিছু। বাঁকিপুটের কাছে জুনপুট তো বটেই, কানাইচট্টা, কাদুয়া, জুনপুট, হরিপুরের মতোও বিচ রয়েছে। চাইলে ওই সমস্ত নিরিবিলি বিচে গিয়ে সময় কাটানো এবং সমুদ্রের জলে গা ভেজানো হল উপরি পাওনা। সব মিলিয়ে বাঁকিপুটে এলে আপনার ভ্রমণের অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার যে পূর্ণ হবে, তা বলাই বাহুল্য। সারাটা দিন যে কোথা থেকে কেটে যাবে, তা বোঝাই যাবে না। মোটকথা খণ্ড ছুটির পূর্ণ আনন্দ উপভোগের ঠিকানা হল বাঁকিপুট!
পথনির্দেশ— 
কলকাতা থেকে দীঘাগামী যে কোনও বাসে উঠে কিংবা ট্রেনে এসে কাঁথিতে নামতে হবে। কাঁথির জুনপুট মোড় দিয়ে ট্রেকার কিংবা অটোয় জুনপুট হয়ে বাঁকিপুটে আসা যায়। আবার রসুলপুর মোড় থেকে অটো কিংবা ট্রেকারে মুকুন্দপুর হয়ে বাঁকিপুটে আসা যায়। বাঁকিপুট চলে এলে সেখান থেকে দারিয়াপুরের বঙ্কিম স্মৃতিধন্য এলাকা, পেটুয়াঘাট বন্দর কিংবা হিজলির মসনদ-ই-আলার মাজার, সব জায়গায় যাওয়া যাবে।
কাছেপিঠে থাকার জায়গা— 
বাঁকিপুট থেকে সামান্য দূরে গোপালপুর এলাকায় সৈকতেই রয়েছে একটি প্রা‌ইভেট রিসর্ট। জুনপুটে রয়েছে একটি গেস্ট হাউস। কাদুয়াতেও থাকার জায়গা রয়েছে। দীঘা-মন্দারমণির মতো কংক্রিটের জঙ্গলের মধ্যে নয়, এইসব থাকার জায়গা, হোটেল, রিসর্টগুলি রয়েছে প্রকৃতির কোলে এবং সবুজে ঘেরা এলাকার মধ্যে। মূল রাস্তার পাশেই। এই সমস্ত জায়গায় থাকা এবং খাওয়া দুটিরই সুন্দর বন্দোবস্ত রয়েছে। তবে দীঘায় যা খরচ হয়, তার থেকে রেস্ত একটু বেশি লাগবে। যেমন জুনপুটের গেস্টহাউসে থাকা এবং চারবেলা খাওয়া নিয়ে মাথাপিছু এক থেকে দেড় হাজার টাকার মধ্যে খরচ পড়বে। বাকিগুলিতে খরচ একটু বেশিই পড়বে। এর মধ্যে রয়েছে লাঞ্চ, ইভনিং স্ন্যাক্স, ডিনার এবং পরদিন সকালের ব্রেকফাস্ট। সবক’টিতে থাকার জন্য অনলাইন এবং স্পট বুকিং­-দু’টিরই সুবিধা রয়েছে। শুধু হোটেলে থাকা নয়, সংলগ্ন বাগানে ঘুরে বেড়ানোর সুযোগও রয়েছে। তবে যে ক’টা দিন থাকবেন, নিরিবিলিতে আনন্দে কাটবে, একথা হলফ করেই বলা যায়। এক-দু’দিনের হাওয়া বদলের জন্য ঘুরে আসতেই পারেন বাঁকিপুট থেকে। তাহলে আর দেরি কেন? এই ভরা বাদরে বাক্সপ্যাঁটরা গুছিয়ে বেরিয়ে পড়তেই পারেন নরম বালির আদরে পা ভেজাতে।
 
08th  September, 2024
সেনেস থেকে ব্যাগ, হীরে, সুগন্ধি

সেনকো গোল্ড অ্যান্ড ডায়মন্ডস-এর নতুন উদ্যোগ— ‘সেনেস’। বিলাসবহুল পণ্যের দুনিয়ায় এই ব্র্যান্ড তৈরি করতে চায় এক ব্যতিক্রমী পরিচয়। সংস্থার ডিরেক্টর এবং বিপণন ও ডিজাইন বিভাগের প্রধান জয়িতা সেন বিষয়টি ব্যাখ্যা করলেন বিশদে। বিশদ

উৎসবের আমেজে ঘরের সাজ

বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দোরগোড়ায়। এই সময় নিজের সঙ্গে আপন ঘরটিকেও সাফসুতরো করে সাজিয়ে তুলতে হয়। কোন ঘর কীভাবে সাজিয়ে তুলবেন? রইল হদিশ। বিশদ

 টুকরো  খবর

পুজোর মরশুমে অফার চলছে আর চৌধুরী অ্যান্ড সন্স, বউবাজারের বিপণিতে। সংস্থার দুই কর্ণধার শ্রীপর্ণা চৌধুরী ও অপর্ণা দত্ত জানালেন, এই অফারে ২২ ক্যারেটের নতুন সব সোনার গয়নাই হলমার্কযুক্ত। বিশদ

সাতপুরায় সাতকাহন

জঙ্গলের নীরবতা সুন্দর উপভোগ করা যায় এখানে। মধ্যপ্রদেশের এই অরণ্যের দিনরাত্রির মাধুর্য অন্যরকম। বিশদ

সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী-তে পুজোর শাড়ি

পুজোর মরশুমে পসরা সাজিয়ে সেজে উঠেছে কলকাতার অন্যতম সেরা বস্ত্রপ্রতিষ্ঠান ‘সাহাবাবুর আদি ঢাকেশ্বরী প্রাইভেট লিমিটেড।’ প্রায় ১৪৭ বছরের পুরনো এই দোকানকে এগিয়ে নিয়ে চলেছেন কর্ণধার নিতাই সাহা ও তাঁর ভাই। তাঁদের সহযোগী নিতাইবাবুর পুত্র এবং দুই ভ্রাতুষ্পুত্র। বিশদ

28th  September, 2024
শহরে শুরু গরভি গুরজরি

গুজরাতি শিল্প ও পোশাক দিয়ে সেজে উঠেছে গড়িয়াহাট রোডের কল্যাণ জুয়েলার্সের কাছে সেনবাটি হল। এখানেই শুরু হয়েছে প্রদর্শনী ‘গরভি গুরজরি’। হ্যান্ডলুম ও হ্যান্ডক্রাফটের বিভিন্ন সামগ্রী পাবেন এখানে। বিশদ

28th  September, 2024
সুচিত্রা মিত্র স্মরণে: শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স

বিশিষ্ট রবীন্দ্রসঙ্গীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রর জন্মশতবর্ষে তাঁকে শ্রদ্ধা জানাল শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্স। সহযোগিতায় রয়েছে পূরবী। গত ১৬ সেপ্টেম্বর শ্যাম সুন্দর কোং জুয়েলার্সের গড়িয়াহাট শাখায় এই কিংবদন্তি শিল্পীর স্মৃতিতে প্রথম স্বর্ণমুদ্রা প্রকাশ করা হয়। বিশদ

28th  September, 2024
দক্ষিণ আমেরিকার কিতো

আগ্নেয়গিরি, বরফে ঢাকা পাহাড় চূড়া, ঘন জঙ্গল আর নাম না জানা রঙিন পাখির কলরব। দক্ষিণ আমেরিকার কিতোয় গেলে মন ভরে যাবে অজানাকে জানার আনন্দে। বিশদ

21st  September, 2024
পুজোর শপিং

পুজোর কেনাকাটা অনেকে সবে শুরু করলেন, কারও আবার শেষের পথে। কেউ হয়তো লিস্ট তৈরি করে খোঁজ নিচ্ছেন কোথায় কেমন জিনিস মিলবে। সকলের জন্যই রইল বিভিন্ন বিপণির খোঁজখবর। বিশদ

21st  September, 2024
 টুকরো  খবর

নারীকেন্দ্রিক প্রতিষ্ঠান রঁদেভু-র উদ্যোগে সম্প্রতি আয়োজিত হয়েছিল ‘অক্ষরা ২০২৪ ফ্যাশন শো’। চার প্রতিষ্ঠাতা সদস্য অদিতি, দেবযানী, রুবিনা এবং শিখা ছিলেন এই আয়োজনে। শাড়ি ও কাফতান নিয়ে তাঁরা নিজেরাও নানা কাজ করেন। বিশদ

21st  September, 2024
এবার পুজোয় কোনটা কিনি

কলকাতা ও জেলার বিপণিগুলিতে সাজ সাজ রব। সকলেই সাজিয়ে বসেছে পরসা। কোথায় কেমন দাম? কী মিলছে কোন দোকানে?  বিশদ

14th  September, 2024
 টুকরো  খবর

পুজোর আগে ফের নানারকমের জিনিস এক ছাদের তলায়! সৌজন্যে পিলিট্যাক্সি। আজ ১৪ সেপ্টেম্বর ও আগামিকাল ১৫ সেপ্টেম্বর দক্ষিণ কলকাতার বালিগঞ্জ এলাকায় সুধা হল-এ বসেছে এক প্রদর্শনীর আসর। বিশদ

14th  September, 2024
বসন্তের ডাকে জিম করবেটের জঙ্গলে

শীত থেকে গ্রীষ্মের মাঝামাঝি পর্যন্ত খোলা থাকে জঙ্গল। তার মধ্যে বসন্ত বা গ্রীষ্মে বন্য পশু থেকে জঙ্গুলে প্রকৃতি সবই এক ভিন্ন রূপ ধারণ করে। ঘুরে এসে বর্ণনায় 
কমলিনী চক্রবর্তী।
বিশদ

08th  September, 2024
রূপকথার রমণীয় দ্বীপে

ইন্দোনেশিয়ার বালির অপার সৌন্দর্য বর্ণনায় সমীর কুমার ঘোষ। বিশদ

08th  September, 2024
একনজরে
‘দুর্গা তুমি থেমো না’— এভাবেই আজকের দুর্গার গান গাইলেন লোপামুদ্রা মিত্র, রূপম ইসলাম, উপল সেনগুপ্ত, তিমির বিশ্বাস, সোমলতা আচার্য চৌধুরী, উজ্জয়িনী মুখোপাধ্যায়ের মতো শিল্পীরা। বোরোলীনের ...

দেশে কর্মসংস্থানের অবস্থা খুবই খারাপ। ইজরায়েলে ভারতীয় বেকারদের পাঠানোই তার অন্যতম প্রমাণ। শুক্রবার এমনই অভিযোগে সরব হলেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। আজ শনিবার হরিয়ানায় ভোট। ...

দু’টি পৃথক রুটের অটো ইউনিয়নের গণ্ডগোলে বন্ধ অটো ও বাস চলাচল। যার জেরে বিপাকে পড়লেন সাধারণ যাত্রীরা। শুক্রবার সকাল থেকে দিনভর বন্ধ থাকে বনগাঁ-দত্তফুলিয়া ও বনগাঁ-বয়রা রুটের বাস পরিষেবা। বন্ধ থাকে বনগাঁ-হেলেঞ্চা অটো পরিষেবা। ...

দক্ষিণ দিনাজপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন রেজিস্ট্রার যোগ দিতেই একের পর এক সমস্যা শুরু। অধ্যাপকদের বেতন বন্ধ থেকে শুরু করে রেজাল্ট আটকে থাকা, এমনকী নতুন ক্লাস শুরু নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছিল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মৃৎশিল্পী, ব্যবসায়ী প্রমুখদের বিশেষ কর্মোন্নতি যোগ প্রবল। পেশাদারি কর্মে শুভ ফল প্রাপ্তি। মানসিক চাঞ্চল্য। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিক্ষক দিবস
১৭৮৯ - ফরাসি বিপ্লবের সূচনা
১৮৬৪ - ঘূণিঝড়ে কলকাতা ও সংলগ্ন অঞ্চলে ১৭ হাজার লোকের মৃত্যু
১৮৯৫ - অনুশীলন সমিতির সদস্য ও ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামী হেমন্তকুমার বসুর জন্ম
১৯৪৭ - কলকাতা ফিল্ম সোসাইটি স্থাপিত
১৯৮৯ - কলকাতা হাইকোর্টের প্রাক্তন বিচারপতি ফতিমা বিবি ভারত সুপিমকোর্টের প্রথম মহিলা বিচারপতি মনোনীত হন
১৮০৫ -  ব্রিটিশ ভারতের গভর্নর লর্ড কর্নওয়ালিসের মৃত্যু
২০১১ - অ্যাপল ইনকর্পোরেশনের প্রতিষ্ঠাতা স্টিভ জোবসের মৃত্যু
২০২০- সঙ্গীত শিল্পী ও অভিনেতা শক্তি ঠাকুরের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১৩ টাকা ৮৪.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৫০ টাকা ১১২.০৬ টাকা
ইউরো ৯১.০৪ টাকা ৯৪.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,২০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৬০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৮০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯২,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯২,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৯ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র ৪০/৩ রাত্রি ৯/৩৩। সূর্যোদয় ৫/৩৩/১, সূর্যাস্ত ৫/১৭/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/২০ মধ্যে পুনঃ ৭/৭ গতে ৯/২৮ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৯ গতে ২/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৩৯ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৬ মধ্যে। বারবেলা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/২১ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৪/১ গতে উদয়াবধি। 
১৮ আশ্বিন, ১৪৩১, শনিবার, ৫ অক্টোবর ২০২৪। তৃতীয়া শেষরাত্রি ৪/৫৪। স্বাতী নক্ষত্র ৮/১৬। সূর্যোদয় ৫/৩৩, সূর্যাস্ত ৫/১৯। অমৃতযোগ দিবা ৬/২৪ মধ্যে ও ৭/৯ গতে ৯/২৭ মধ্যে ও ১১/৪৫ গতে ২/৪৮ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৯ মধ্যে এবং রাত্রি ১২/৩৭ গতে ২/১৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ২/১৭ গতে ৩/৭ মধ্যে। কালবেলা ৭/১ মধ্যে ও ১২/৫৪ গতে ২/২৩ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৯ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫১ মধ্যে ও ৪/১ গতে ৫/৩৩ মধ্যে। 
১ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
নিট দুর্নীতি মামলা: পাটনা আদালতে চার্জশিট জমা দিল সিবিআই

10:31:00 PM

মহিলা টি-২০  বিশ্বকাপ: বাংলাদেশকে ২১ রানে হারাল ইংল্যান্ড

10:30:00 PM

ধর্মতলায় আমরণ অনশন শুরু করলেন জুনিয়র চিকিৎসকরা

09:48:00 PM

জম্মুর ঘোরটায় বিস্ফোরক উদ্ধার, তদন্তে পুলিস

09:34:00 PM

আইএসএল: মহামেডানকে ৩-০ গোলে হারাল মোহন বাগান

09:29:00 PM

মাছ ধরতে গিয়ে বাজ পড়ে মৃত্যু রানাঘাটের ৮৪ বছরের বৃদ্ধের

09:19:00 PM