Bartaman Patrika
বিকিকিনি
 

মংপুতে রবীন্দ্রনাথ

রবীন্দ্রতীর্থ বলা যায় মংপু-কে। নির্জনতায় ঘেরা এই পাহাড়ি গ্রামের বর্ণনায় প্রীতম সরকার।

‘এ পথে আমি-যে গেছি বার বার, ভুলি নি তো একদিনও...।’ বাস্তবিকই কবি একবার দু’বার নয়, পর পর চারবার মংপুর পথে পাড়ি দিয়েছেন। এরকম একটি জায়গায় যাওয়ার ইচ্ছা আমার মনে বেশ কিছুদিন সযত্নে লালিত ছিল। কালিম্পং যাওয়ার পথে, সেই সুযোগ আসতেই একদম চোখ কান বুজে আত্মসমর্পণ করলাম মংপুর কোলে।
শিলিগুড়ি থেকে আমাদের গাড়ি সিকিমের পথে চলেছে রিম্বি হয়ে। রিম্বি বাজার থেকে মংপু পাহাড়টি স্পষ্ট দেখা যায়। মংপুর উচ্চতা প্রায় কার্শিয়াংয়ের কাছাকাছি। দু’পাশের নিসর্গ বর্ণনার জন্য বরং ফিরে যাওয়াই যায় মৈত্রেয়ী দেবীর বেশ কিছু লেখায়। 
মংপুতে পা দিয়ে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর অনুভূতি জানিয়েছিলেন মৈত্রেয়ী দেবীকে। পাহাড়ের সৌন্দর্য বর্ণনা করে তিনি বলেছেন, আকাশের কোল থেকে সবুজ বন্যা নেমে এসেছে। মৈত্রেয়ী দেবীর সময়ের মংপুর সঙ্গে আজকের মংপুর যে বিরাট পরিবর্তন হয়েছে, তা বোধহয় নয়। মংপু আজও বড়ই নিরিবিলি। পাহাড় এখানে খোলামেলা, মেঘ, কুয়াশা, রোদ্দুর পালাক্রমে খেলা করে চলেছে পরস্পরের সঙ্গে।
মংপুর বড় আকর্ষণ একদিকে সিঙ্কোনা বাগান, অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ। কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত বাড়িটি এখন রবীন্দ্রভবন। এই বাড়িতেই একসময় মৈত্রেয়ী দেবী বাস করতেন। তাঁর স্বামী ডঃ মনোমোহন সেন ছিলেন কুইনোলজিস্ট অর্থাৎ কুইনাইন বিশেষজ্ঞ, পরবর্তীকালে তিনি কুইনাইন ফ্যাক্টরির ডিরেক্টর হন। মংপুর সঙ্গে সিঙ্কোনা চাষ নিবিড়ভাবে যুক্ত। অনেকের ধারণা চা গাছের পাতার মতো বোধহয় সিঙ্কোনার পাতা দিয়ে কুইনাইন তৈরি হয়। আসলে কুইনাইন তৈরি হয় সিঙ্কোনা গাছের ছাল দিয়ে। এই কুইনাইনের ফ্যাক্টরিটি রবীন্দ্রভবনের বিপরীত দিকে রয়েছে। কিন্তু সেখানে আমাদের প্রবেশ অধিকার নেই। রবীন্দ্র সংগ্রহশালায় প্রবেশ করতে টিকিট কাটতে হল। জনপ্রতি টিকিটের দাম ২৫ টাকা। 
আমরা তিনজন, মানে সস্ত্রীক আমি এবং আমাদের একমাত্র কন্যা এসে দাঁড়ালাম রবীন্দ্রভবন, বা বলা ভালো রবীন্দ্র সংগ্রহশালার সামনে। কাচের দরজা-জানালা দেওয়া দুধ সাদা বাড়ি। সংগ্রহশালার প্রবেশপথের বাঁ দিকে রয়েছে কবির পাথরের আবক্ষ মূর্তি। বাংলোটির চারদিকে সবুজ গাছপালা, রঙিন ফুলে সজ্জিত। সুন্দর পাহাড়ে ঘেরা প্রাকৃতিক পরিবেশটি এক লহমায় মনকে বিহ্বল করে তুলেছে। সবুজ ঘাসের লন পেরিয়ে লম্বা টানা বারান্দা। বারান্দাতেই একটি চেয়ারে সাদা চাদরের উপর কবিগুরুর ছবি। সামনে ফুলের অর্ঘ্য, জ্বলছে সুগন্ধি ধূপ। এই জায়গাটিতে কবি প্রতিদিন ভোরবেলা একমনে বসে ধ্যানে করতেন। ওই জায়গার দেওয়ালে একটি তিন ফুট লম্বা ও আড়াই ফুট চওড়া তাম্রফলক লাগানো রয়েছে।  ফলকটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন শ্রীযুক্ত মনোমোহন সেন, কবির এই বাড়িতে আগমনের স্মৃতিকে স্মরণীয় করে রাখার জন্য।
বাড়িটিকে ধুয়ে মুছে যত্ন করে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে কবির স্মৃতিগুলিকে পর্যটকদের কাছে যিনি ঘুরিয়ে দেখান, তিনি হলেন নেপালি কেয়ারটেকার শিশির রাউত। আমাদেরও দেখালেন। শিশিরবাবুর নিজের মুখেই শুনলাম, ওঁর ঠাকুরদা ভীমনাথ রাউত এক সময় ছিলেন কবির পালকিবাহকদের একজন। ঠাকুরদার কাছে থেকেই কবিগুরুর সম্পর্কে শুনে গুরুদেবকে নিজের অস্থিমজ্জায় মিশিয়ে নিয়েছেন এই পাহাড়ি মানুষ শিশিরবাবু। ওঁদের ব্যক্তিগত উদ্যোগে ভবনটির রক্ষণাবেক্ষণ চলছে। শিশির রাউতের সঙ্গে পরিচয় না হলে বুঝতেই পারতাম না কবির প্রতি এই মানুষটির ভক্তি বা অনুরাগ কতটা!
শিশিরবাবু আমাদের নিয়ে বিভিন্ন ঘরে রাখা কবির ব্যবহৃত জিনিসগুলি দেখাচ্ছেন আর বর্ণনা করে চলেছেন। কখনও চোখ বুজে রবীন্দ্র কবিতা আউড়ে যাচ্ছেন, কখনও বা গেয়ে উঠছেন পাহাড়ি টানে পাহাড়ি উচ্চারণে রবীন্দ্রসঙ্গীতের কয়েক লাইন। একটি পেপার ওয়েট আমাদের হাতে দিয়ে নিখুঁতভাবে গেয়ে উঠলেন ‘একটুকু ছোঁয়া লাগে’, দু’-চার কলি গাওয়ার পর বললেন কবির স্পর্শ রয়েছে এই পেপার ওয়েটটিতে। তিনি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আমাদের দেখালেন বাঁ দিকের ছোট ঘরটি। কাচ দিয়ে ঘেরা ঘরে রয়েছে লেখার টেবিল, চেয়ার, এখানে বসে লেখালিখি, ছবি আঁকা, পড়াশোনা করতেন। তন্ময় হয়ে বসে চেয়ে থাকতেন দূরে মৌনীস্তব্ধ পাহাড়ের দিকে।
রয়েছে কবির ব্যবহৃত খাট যেটি আধশোয়া বা শোয়া দুই অবস্থাতেই ব্যবহার করা যেত। রয়েছে বায়োকেমিক্সের বাক্স, রং তুলি। সেসময়ের সংবাদপত্র, পাণ্ডুলিপি, অসংখ্য চিত্র, চিঠিপত্র ইত্যাদি। দেখলাম, পাহাড়ি ঠান্ডায় কবিগুরুর স্নান করার জন্য তৈরি অদ্ভুত স্নানের জায়গাটি। সুন্দরভাবে গরম জল ঠান্ডা জল আসা যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আধুনিক চিন্তাভাবনায় তৈরি একটি বাথটব। শিশিরবাবুর গলায় আবার শুনলাম, ‘দাঁড়িয়ে আছো তুমি আমার গানের ওপারে।’ দেখলাম, রবীন্দ্রনাথের প্রিয় ক্যামেলিয়া গাছটি। ‘সপ্তপর্ণী’ (যে ছাতিম 
গাছের নাম দিয়েছিলেন কবিগুরু) দেখালেন শিশিরবাবু। এখনও রয়েছে গাছটি। 
কবির বড় প্রিয় ছিল এই মংপু। প্রথমবার যখন তিনি মংপুতে এসেছিলেন, তখন প্রায় পনেরো দিন কাটিয়েছিলেন মংপুর ‘সুরেল বাংলো’তে। পরে মৈত্রেয়ীদেবীর এই বাড়িতে এসে ওঠেন। এরপর থেকে কবিগুরু যতবার মংপুতে এসেছেন, এখানেই উঠেছেন। সুরেল বাংলো মংপু থেকে তিন কিলোমিটার উপরে। যদিও এখন সেই বাংলোর ভগ্নদশা। আমাদের সেখানে যাওয়ার ইচ্ছা হয়নি। ১৯৪০-এর এপ্রিলে চতুর্থবার মংপুতে আসেন। সেবার ২৫ বৈশাখের জন্মোৎসব পাহাড়ি প্রতিবেশীদের সাহায্যে এই বাড়িতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। প্রায় তিনশো পাহাড়ি মানুষ সেদিন কবিগুরুর জন্মদিনের উৎসবে যোগ দিয়েছিলেন। ‘জন্মদিন’ নামক তিনটি কবিতা সেইদিন রচনা করেছিলেন। সেদিনই মংপুতে এই বাড়িতে বসে লেখা কবিতা ‘জন্মদিন’ সরাসরি থেকে রেডিও মারফত আকাশবাণী সম্প্রচার করেছিল। সেকথাও দেখলাম একটি পাথরে খোদাই করে লেখা রয়েছে। শিশিরবাবু বললেন, ‘গুরুদেব মংপুতে এই বাড়িতে বসেই অনেকগুলো কবিতা লিখেছিলেন। যেমন ক্যামেলিয়া, নবজাতক, সানাই, আকাশপ্রদীপ এবং ছেলেবেলা-র মতো বেশ কয়েকটি কবিতা লিখেছিলেন’। যে চেয়ারে বসে মংপুর পাহাড়ি শোভা দেখতে দেখতে রবীন্দ্রনাথ তাঁর জন্য নির্দিষ্ট করা ঘরে কবিতা লিখতেন, সেই চেয়ারটিও দেখলাম বিশেষ ডিজাইনে তৈরি করা কাঠের চেয়ার। চেয়ারের হাতলগুলো গোল ধরনের। যেসব প্রাকৃতিক রং দিয়ে রবীন্দ্রনাথ ছবি আঁকতেন, এখনও সেগুলো ঘরের মধ্যেই সাজিয়ে রাখা রয়েছে। 
আজ যে মংপু তীর্থস্থানে পরিণত হয়েছে সেটি বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথের লেখার টেবিলের উপর যে স্মারক খাতাখানি রয়েছে তার পাতা ওল্টালেই। খাতাটি চীনা, জাপানি, জার্মান ও ফরাসি নানা ভাষার পর্যটকদের লেখায় ভর্তি হয়ে রয়েছে। তবুও একটা বড় প্রশ্ন থেকে যায়। যতটা পাদপ্রদীপের আলোয় মংপুর আসার কথা ছিল ততটা কি আসতে পেরেছে? মংপুকে ছেড়ে যেতে যেতে ভাবি, অরণ্যনিসর্গ পাহাড়ি ঢালে ছোট ছোট বাড়ি, মেঘ কুয়াশা, রংবেরঙের ফুল, নিটোল নির্জনতা সব নিয়ে মংপু কিন্তু যে কোনও জনপ্রিয় পাহাড়ি অঞ্চলকে টক্কর দিতে পারে অথচ পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলার কোনও প্রচেষ্টাই এখনও পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি। তাই অন্যান্য পাহাড়ি শহরের তুলনায় মংপু কিছুটা ব্রাত্যই থেকে গিয়েছে। 
কীভাবে যাবেন: হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে বেশ কিছু উত্তরবঙ্গে যাওয়ার ট্রেন প্রতিদিন সকাল, দুপুর, রাতে ছাড়ে। সেই ট্রেনে চেপে নিউ জলপাইগুড়ি রেলস্টেশন থেকে সড়কপথে মংপু আসা যায়। আকাশপথে বাগডোগরা হয়েও মংপুতে আসা যায়। 
কোথায় থাকবেন: মংপুতে থাকতে পারেন সিঙ্কোনা প্লানটেশন বাংলোতে। এছাড়া যোগীঘাট, সিটং, ঘালেটার বা কালিম্পং প্রভৃতি জায়গায় থেকে মংপু ঘুরে দেখে নেওয়া যায়।
                               ছবি: লেখক
04th  May, 2024
সেরামিকের জিনিসে আঁকিবুকি

গ্লাস পেন্টিং-এর মতো এখন ঝোঁক বাড়ছে সেরামিক পেন্টিং-এ। কীভাবে করবেন? লিখছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

প্রাচীন ইতিহাসকে সঙ্গী করে গ্রিসের ডেলফি

গ্রিস বেড়ানোর অন্যতম আকর্ষণ ডেলফির রুইনস বা ভগ্নাংশ দর্শন। বর্ণনায় বিদিশা বাগচী।    বিশদ

 টুকরো  খবর

বিনোদনের দুনিয়া দাপানো ডিজনি এবং মার্ভেলের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধল বাজার কলকাতা। ফ্যান্টাসির সঙ্গে ফ্যাশনকে মিশিয়ে সংস্থাটি ক্রেতাদের দিতে চায় কেনাকাটার অনবদ্য অভিজ্ঞতা। বাজার কলকাতা স্টোরগুলিতে নতুন এই কালেকশন শুরু হচ্ছে মাত্র ১৯৯ টাকা থেকে। বিশদ

জঙ্গলমহলের ডুয়ার্স

সপ্তাহান্তের ভ্রমণের জন্য দুয়ারসিনির জঙ্গল আদর্শ। বর্ণনায় অমর নন্দী। বিশদ

18th  May, 2024
টুকরো খবর

কলকাতার ‘আলোর দিশা’ ও আগরতলার ‘সান্ধ্যনীড়’। নামেই বৃদ্ধাবাস, আসলে বহু মায়ের শেষ বয়সের ঠাঁই। মাতৃদিবসে ‘শ্রীচরণেষু মা’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এই দুই সংস্থার হাতে মোট ১ লক্ষ ৩০ হাজার টাকার চেক তুলে দিল শ্যামসুন্দর কোং জুয়েলার্স। বিশদ

18th  May, 2024
নিরাময়ের ঠিকানা

পেইন ম্যানেজমেন্ট হোক বা লাইফস্টাইল সংক্রান্ত অন্য রোগ, বৈদিক ভিলেজ-এ আছে উপশমের পথ। লিখছেন অন্বেষা দত্ত।   বিশদ

11th  May, 2024
অপরূপ খারদুংলা

বন্ধুর এই পথে বাইকে করে যাওয়া যেন অনন্য এক অভিজ্ঞতা। এখানে বিপদ আর সৌন্দর্যের কোলাকুলি হয় সারাক্ষণ। রোমাঞ্চকর বর্ণনায় রঞ্জন চৌধুরী। বিশদ

11th  May, 2024
প্রসাধনীর হাত ধরে স্বনির্ভর

কীভাবে সম্ভব নিজে হাতে নেলপালিশ তৈরি করা? প্রস্তুতিই বা কেমন?  বিশদ

11th  May, 2024
 টুকরো  খবর

মাদার্স ডে উপলক্ষ্যে ৫ মে স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা সখী একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। মহিলারা ওই দিন হলুদ পোশাকে সজ্জিত হয়ে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানে। হলুদ বসন্তের রং। বিশদ

11th  May, 2024
সানরাইজ-এর পয়লা বরণ

পয়লা বৈশাখ উদযাপন করল আইটিসি-র সানরাইজ পিওর মশলা। বাঙালির ঘরে একশো বছর ধরে সানরাইজ মশলার সমাদর। গত ৪ এপ্রিল থেকে ‘শাহী নববর্ষের শুভেচ্ছা’ উৎসব শুরু হয়। চলে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এই উপলক্ষ্যে একটি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়। বিশদ

04th  May, 2024
টুকরো  খবর

কিশোর ছেলেটি চেনে না তাঁকে। এমনকী, দীর্ঘকায়, ব্যারিটোন ভয়েসের মানুষটি যে ‘ফেলুদা’ নামের চরিত্রটি তৈরি করেছেন, তা পড়া তো দূর, নামই শোনেনি ছেলেটি। এদিকে সেই ঋজু ব্যক্তিত্বের মানুষটি তাঁকে সিনেমা করতে বলছেন! বিশদ

04th  May, 2024
হাতে তৈরি নোটবুক

পকেট থেকে চিরকুটটা বের করে আলতো ধরল সুমন। নীল কালিতে লেখা চার লাইনের চিঠি। এই এসএমএস, হোয়াটসঅ্যাপের যুগে এমন চিঠি সচরাচর দেখা যায় না।
বিশদ

27th  April, 2024
টুকরো খবর

ম্যানগ্রোভ, রয়্যাল বেঙ্গল টাইগার, নোনা জল — এই শব্দবন্ধগুলির সঙ্গে সুন্দরবন যেন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে। চিত্র-ভাস্কর্যেও সুন্দরবনের জুড়ি মেলা ভার। তবে সময়ের নিয়মে হারিয়ে যেতে বসেছে সুন্দরবনের এক অনবদ্য চিত্রশিল্প
বিশদ

27th  April, 2024
প্রকৃতির টানে মুক্তেশ্বর

নৈঃশব্দ্যই এখানে আপনার সঙ্গী। পাহাড় আর প্রকৃতির মাঝে কয়েকটা দিন কাটিয়ে আসতে পারেন। উত্তরাখণ্ডের পাহাড়ি সৌন্দর্যের বর্ণনায় কমলিনী চক্রবর্তী।  
বিশদ

27th  April, 2024
একনজরে
বাংলাদেশের ঝিনাইদহ ৪-এর সাংসদ আনোয়ারুল আজিম আনার খুনে সামনে আসছে একের পর এক হাড়হিম করা তথ্য। দেহ খণ্ড করার জন্য মুম্বই থেকে উড়িয়ে আনা হয়েছিল ভাড়াটে কসাই জিহাদকে। অতীতে উত্তর ২৪ পরগনার বনগাঁ মহকুমার একাধিক জায়গায় ঘাঁটি গেড়েছিল অভিযুক্ত। ...

তাপপ্রবাহে বেহাল দশা দেশের একাধিক শহরের। স্বস্তি পেতে পর্যটকদের গন্তব্য শৈলশহর। ভিড় সামলাতে পরিচিত গন্তব্যের পাশাপাশি নতুন পর্যটনস্থল বেছে নিয়ে প্রচার শুরু করেছে কেন্দ্র। এই উদ্যোগের পোশাকি নাম ‘কুল সার্মাস অব ইন্ডিয়া।’ ...

পরিত্যক্ত কুয়ো পরিষ্কার করতে নেমে মৃত্যু হল দুই চা শ্রমিকের। আশঙ্কাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন আরও এক চা শ্রমিক। শুক্রবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে ফাঁসিদেওয়ার ঘোষপুকুরের কমলা চা ...

ঘাটালের দু’বারের সাংসদ দেবের (দীপক অধিকারী) এবারের প্রতিপক্ষ আর এক অভিনেতা তথা খড়্গপুর সদরের বিধায়ক বিজেপির হিরণ চট্টোপাধ্যায়। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কৃষিজ পণ্যের ব্যবসায় উন্নতি ও লাভ বৃদ্ধির যোগ। সাহিত্যচর্চা/ বন্ধু সঙ্গে আনন্দ। আর্থিক উন্নতি হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব থাইরয়েড দিবস
১৩৬০ - ফ্রান্সের একদল নাবিক এবং নৌ অভিযাত্রী গিনি উপসাগর আবিষ্কার করেন
১৭৫১: বাংলায় মুদ্রিত প্রথম ব্যাকরণ গ্রন্থের রচয়িতা হ্যালহেডের জন্ম
১৮৮৬: বিপ্লবী রাসবিহারী বসুর জন্ম
১৮৮৯: হেলিকপ্টারের উদ্ভাবক রুশ-মার্কিন বিজ্ঞানী ইগর সিকোরস্কির জন্ম
১৯০৬: বিখ্যাত ভাস্কর রামকিঙ্কর বেইজের জন্ম
১৯২৪: শিক্ষাবিদ, কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এর ভাইস-চ্যান্সেলর আশুতোষ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯৪১: ব্রতচারী আন্দোলনের পথিকৃৎ ও সমাজকর্মী গুরুসদয় দত্তের মৃত্যু
১৯৭২: পরিচালক করণ জোহরের জন্ম
১৯৮৯: গর্বাচভ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রথম প্রশাসনিক ক্ষমতাধর রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন
২০০৫: অভিনেতা সুনীল দত্তের মৃত্যু
২০০৯: পশ্চিমবঙ্গের কয়েকটি জেলায় আইলা আঘাত করে
২০১৮: শান্তিনিকেতনে বাংলাদেশ ভবনের উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদী



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৪৩ টাকা ৮৪.১৭ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৯৮ টাকা ১০৭.৪৫ টাকা
ইউরো ৮৮.৪৭ টাকা ৯১.৬১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৪৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,২৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৯,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৯,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪। দ্বিতীয়া ৩৫/৫ রাত্রি ৬/৫৯। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ১৪/৮ দিবা ১০/৩৬। সূর্যোদয় ৪/৫৬/৫৮, সূর্যাস্ত ৬/১০/৮। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৬/৫৩ গতে ৭/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১১/১২ গতে ১/২১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৫/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/২১ গতে ১২/০ মধ্যে। বারবেলা ৬/৩৬ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে পুনঃ ৪/৩১ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/৩০ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৬ গতে উদয়াবধি।   
১১ ‌জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১, শনিবার, ২৫ মে, ২০২৪। দ্বিতীয়া সন্ধ্যা ৬/৪২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১২। অমৃতযোগ দিবা ৩/৩৮ গতে ৬/১২ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪ গতে ৭/৪৬ মধ্যে ও ১১/১৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৪৮ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৫/৪৮ মধ্যে ও ৯/২৩ গতে ১২/৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৬ মধ্যে ও ১/১৪ গতে ২/৫৩ মধ্যে ও ৪/৩৩ গতে ৬/১২ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩৩ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। 
১৬ জেল্কদ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
গুজরাতের রাজকোটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২০

09:05:11 PM

জম্মু ও কাশ্মীরের কুলগামে গাড়ি দুর্ঘটনা, ৪ জনের মৃত্যু, জখম ৩

08:13:53 PM

দিল্লির মুন্ডকা এলাকায় একটি কারখানায় আগুন, অকুস্থলে দমকলের ২৬টি ইঞ্জিন

08:10:49 PM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ (ষষ্ঠ দফা): বিকাল ৫টা পর্যন্ত দেশে কত শতাংশ ভোট পড়ল
আজ, শনিবার লোকসভা নির্বাচনের ষষ্ঠ দফার ভোট। এই দফায় দেশের ...বিশদ

07:38:07 PM

২০২৪-এ আরও বেশি ভোটে হারাব: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

07:32:00 PM

বজবজের জনসভায় অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়

07:31:00 PM