Bartaman Patrika
চারুপমা
 

জামাই আদর

আর ক’দিন পরেই জামাইষষ্ঠী। পারিবারিক এই অনুষ্ঠান নিয়ে চতুষ্পর্ণীর পাতায় নানা স্মৃতি ভাগ করে নিলেন অভিনেতা গৌরব চক্রবর্তী এবং ঋদ্ধিমা ঘোষ।

প্রথমবার জামাইষষ্ঠীর অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
গৌরব: আমাদের বাড়িতে জামাইষষ্ঠীর রীতিটা সেভাবে পালন করা হয়নি কখনও। তাই ছোটবেলা থেকে আমি জামাইষষ্ঠী দেখিনি। তার কারণ আমার মায়ের বাপের বাড়ি দিল্লিতে। ওখানে বছরে আমরা সবাই এমনিই একবার করে যেতাম। আর বাবার বাড়ির দিকেও জামাইষষ্ঠীর রীতি পালন করা হতো না। বিয়ে হওয়ার পরে শ্বশুরবাড়িতে যখন আসি, আমার শাশুড়ি মা আমাকে প্রথম জামাইষষ্ঠী খাওয়ান। একটা জিনিস মনে হয়েছে, রীতি-রেওয়াজের থেকেও সেখানে বেশি বড় ব্যাপার ছিল আদর আপ্যায়ন। উনি যেটা করতে খুবই ভালোবাসতেন। আমাকে নিজের ছেলের মতোই ভালোবাসতেন। জামাইষষ্ঠী ওঁর পছন্দের অনুষ্ঠান ছিল। প্রথমবার জামাইষষ্ঠীর খাওয়া খেয়ে আমার যা অবস্থা হয়েছিল, সে ভোলার নয়। এত এলাহি আয়োজন, এত খাওয়াদাওয়া ভাবা যায় না। আমি তো সেদিন খেয়ে তারপর আর কিছু খেতেই পারিনি। আবার পরের দিন খাওয়ার কথা ভাবতে হয়েছিল! 

কী কী সেই ছিল সেই ভোজে?
গৌরব: তোমার মনে আছে ঋদ্ধিমা কী কী খেয়েছিলাম!
ঋদ্ধিমা: (একটু ভেবে) চিংড়ি মাছের মালাইকারি, ফিশ ফ্রাই, মাটন। এগুলো তো ছিলই। প্রতি বছরই ঘুরিয়ে ফিরিয়ে হয় এসব। মা নেই এখন, কিন্তু বাবা সেই ঐতিহ্য এখনও পালন করেন।

বিয়ের সাত বছর পরের জামাইষষ্ঠীতে শ্বশুরমশাই কতটা প্রশ্রয় দিচ্ছেন?
গৌরব: ওরে বাবা! উনি এমনিতেই আমার বেস্ট ফ্রেন্ড। ঋদ্ধিমার সঙ্গে বন্ধুত্ব হওয়ারও আগে ওর বাবার সঙ্গে আলাপ। ‘রংমিলান্তি’ ছবির শ্যুটে ঋদ্ধিমার সঙ্গে আউটডোরে ওঁর বাবা আসতেন। উনি খুবই মিশুকে, সকলের সঙ্গে হইহই করেন। তার ফলে ওঁর সঙ্গে সহজেই বন্ধুত্ব হয়ে গিয়েছিল। এসবের পরে ঋদ্ধিমার সঙ্গে বন্ধুত্ব, প্রেম। বিয়ের পরেও বাবার সঙ্গে সেই রসায়নটা একই রকম রয়ে গিয়েছে। শাশুড়ি মায়ের অনুপস্থিতিতে বাবা ভীষণভাবে চেষ্টা করেন। মা যেভাবে করতেন, একেবারে সেটাই যেন করা হয়। সব রীতি রেওয়াজ মেনে সেই খাবার, সেই বাসনেই যেন পরিবেশন করা হয়, সবটা বাবা দেখেন।
ঋদ্ধিমা: আর একটা বিষয় এখানে বলার... মা এটা যেমন গৌরবের জন্য করতেন, পাশাপাশি আমার জন্যও করতেন। শুধু জামাইকেই আপ্যায়ন করা হয়েছে, এমন নয়।
গৌরব: আমি প্রচণ্ড ভাগ্যবান এ ব্যাপারে। জামাই আদর নয়, আমি তো বলব, একেবারে নিজের ছেলের মতো করে যত্ন করা। 
ঋদ্ধিমা: ওর জন্য স্পেশাল একটা রুপোর বাসনের সেট আছে, যাতে জামাইষষ্ঠীতে খাবার পরিবেশন করা হয়। মানে প্রতিবছর ওগুলো গৌরবের জন্যই বের করা হয়! প্রচুর সাজিয়ে গুছিয়ে ওকে খেতে দেওয়া হয়। বাবা এবারও নিশ্চয়ই সব প্ল্যান করে ফেলেছেন। এখনও আমি জানি না! শুধু জানি, মেনুতে মাটন আর মিষ্টি দই থাকবেই থাকবে। কারণ ওটা গৌরবের ফেভারিট। আর এবার আমাদের খাওয়ার সময়ে বলেছি একটা ছোট রুপোর বাটি আর চামচ দিতে। ধীরও আমাদের সঙ্গে বসবে খেতে! একটা কুর্তা-পাজামা পরাব।  

ষষ্ঠী তো সন্তানের মঙ্গলার্থেই। ঋদ্ধিমা কি এখন ধীরের জন্য ষষ্ঠী পালন করছেন?
ঋদ্ধিমা: ধীর হওয়ার পরেই একটা ষষ্ঠীপুজো হয়। বাচ্চা হওয়ার কুড়ি-একুশ দিন পরে বোধহয় করতে হয়...। তারপর আমাকে বলা হয়েছিল ষষ্ঠীগুলো করার কথা। আমার বক্তব্য, আমি তো কখনও আমার সন্তানের খারাপ চাইব না। ভালোই চাইব। কিন্তু আমাদের কাজের চাপ বা সময় যেভাবে চলে, তাতে আমি ধরেবেঁধে বলতে চাইনি যে প্রতিটা ষষ্ঠীই আমি পালন করতে পারব। সেই অর্থে উপোস করে পুজো করে যা যা করতে হয়, সেটা সম্ভব না হলেও মন থেকে ধীরের জন্য সবসময় ভালো চাই। আমার হয়ে আমার দিদা ধীরের জন্য এবারের নীল ষষ্ঠী করেছিলেন। আমার সেদিন কিছু কাজ পড়ে গিয়েছিল।

ধীর এই সব পারিবারিক উৎসবের আনন্দ কতটা বুঝছে?
গৌরব: এখনও সেভাবে কিছুই বোঝে না! ন’মাস মাত্র বয়স ওর। কিন্তু বলতে নেই, ও এত ছোট হয়েও সবরকম পরিস্থিতিতে এত সুন্দর করে মানিয়ে নিচ্ছে। ও কান্নাকাটি বায়নাক্কা সেভাবে করে না। ওকে অচেনা কোনও জায়গায় নিয়ে যাওয়া হল বলে ও খুব বিরক্ত হয়ে গেল, এমনটা সাধারণত দেখিনি। 
ঋদ্ধিমা: ও কখনও কারও অসুবিধে করে না। এই যে কিছুদিন আগে ওর অন্নপ্রাশন হল... অত লোকের মাঝেও ও একফোঁটা কাঁদেনি। ওর ভালো লাগছে না একটা সময়ে বুঝতে পারছি, এত অচেনা লোক চারপাশে। কিন্তু কোনও সমস্যা হয়নি ওকে নিয়ে। অন্নপ্রাশন পুরো রীতি মেনে হয়েছে। মানে সেই গায়ে হলুদ থেকে মামার হাতে ভাত খাওয়া। সবটাই ও খুব ভালোভাবে সামলেছে। ওর দেড় মাস বয়স থেকে রাতেও পুরোটা ঘুমোয়, সেইদিক থেকেও ওকে নিয়ে কোনও সমস্যা নেই।

সন্তান আসার পরে দাম্পত্যের সমীকরণ কতটা বদলেছে?   
গৌরব: অনেকটাই বদলেছে। একে অপরের জন্য সময় অবশ্যই কমেছে। তার কারণ ধীরের দেখাশোনা করতে হয়। আর ঋদ্ধিমা খুবই ভালো মা... সারাক্ষণ ওর দিকে মনোযোগ। বাড়িতে বাচ্চা দেখার জন্য লোক আছে বলে সবটাই তার হাতে ছেড়ে দিলাম, এটা ও করতেই পারে না। ওকে তেল মাখানো, চান করানো, খাওয়ানো থেকে সমস্ত ছোট ছোট ব্যাপারে ও খেয়াল রাখে। সবটা ও নিজে করে।
ঋদ্ধিমা: আমি একটা জিনিস বুঝেছি, ওর মাত্র ন’মাস বয়স হচ্ছে। কীভাবে যে এতটা সময় চলে গেল দেখতেই পেলাম না। প্রতি মুহূর্তে তাই মনে হয়, এই তো ও বড় হয়ে যাচ্ছে..আর তো ক’টা দিন আরও বড় হয়ে যাবে। তাই প্রতিটা মুহূর্তে আমি ওর পাশে থাকতে চাই। 
গৌরব: হ্যাটস অফ টু ঋদ্ধিমা! আমার যদি বা কখনও মনে হয়, যে আমাদের হেল্প করার জন্য যিনি আছেন, তিনি তো ধীরকে খাওয়াচ্ছেন, আমরা একটু বসি। ঋদ্ধিমা বলবে, না ওখানেই বসব। আমি খাওয়াব ধীরকে। আমি যদি সামান্যতম উদাসীনও হই ধীরের ব্যাপারে, ঋদ্ধিমা একবারের জন্যও নয়। 

এর মধ্যে কাজকর্ম সামলাতে অসুবিধা হচ্ছে না?
ঋদ্ধিমা: আমি সেট থেকে ধীরকে ভিডিও কল করতাম, কিন্তু দেখলাম তাতে ও কান্নাকাটি করছে। ও এখন বুঝতে পারে মা কাছে নেই। তাই ভিডিও কল এখন করি না। এক এক সময়ে আমারই খুব অসুবিধে হয়। ওকে মিস করি। কিন্তু আমি এখন যে রান্নার শো-তে কাজ করছি তাতে টানা অনেক দিন মানে, মাসে ১৫-২০ দিনের শ্যুট নেই। অল্প সময়ে হয়ে যাচ্ছে। সেটা একটা সুবিধা। এইভাবে নিজেকে বোঝাচ্ছি আর কি! ক’টা দিন শ্যুট করব, বাকি সময়টা ধীরের জন্য আছে। এক্ষেত্রে আমার নিজেরই বেশি খারাপ লাগা থাকে।
গৌরব: অনুষ্ঠানটি যেখানে করছি, সেখানে চ্যানেল কর্তৃপক্ষও আমাদের সঙ্গে খুবই সহযোগিতা করছেন, এটা বলতেই হবে।

আপনারা দু’জনেই তো বেড়াতে ভালোবাসেন। বিশেষ করে জঙ্গল। এখন কীভাবে বেড়ানো হচ্ছে খুদেকে নিয়ে?
গৌরব: দার্জিলিং, থাইল্যান্ড আর দিল্লি। এর মধ্যে তিনটে ট্রিপ ধীরকে নিয়ে হয়ে গিয়েছে। ও বেড়াতে খুবই ভালোবাসে। জঙ্গলে তো যাবই। আগে বছরে একটা ট্রিপ জঙ্গলে আমি আর ঋদ্ধিমা যেতামই। বাবা-মায়ের সঙ্গে গেলে আর একটা। সেটা এখন বন্ধ ধীরের জন্য। তবে যখন ও বুঝবে, জঙ্গলে গিয়ে চুপ করে সব দেখতে হয়— তখনই আমরা বেরিয়ে পড়ব! 
ঋদ্ধিমা: আর শুধু জঙ্গল নয়। পুরো দুনিয়াটা আমি ওর সঙ্গে দেখতে চাই। আমি আর গৌরব যতটা বেড়াতে ভালোবাসি, আমার মনে হয় ও-ও তাই হবে। ওকে নিয়ে আমরা যখন দার্জিলিং যাই, তখন প্রবল ঠান্ডা আর ওর দু’মাস বয়স। তাতেও ওর কোনও সমস্যা হয়নি। ফ্লাইটে ও দিব্য ছিল। ওই সময়টা আমাদের বিবাহবার্ষিকী ছিল। প্রতিবার ওই সময়টা আমরা ঘুরতে যাই। এবারও সেই প্ল্যান ছিল। আমার ইচ্ছে ছিল, ধীরের প্রথম বেড়ানোটা দার্জিলিঙেই হোক। কারণ ‘রংমিলান্তি’র শ্যুটে গৌরব আর আমি দার্জিলিঙে এসেছিলাম। তাই হুট করে প্ল্যান করে ধীরের ডাক্তারকে জিজ্ঞেস করে বেরিয়ে পড়ি। এরপরে থাইল্যান্ডেও বেড়াতে গিয়ে কোনও সমস্যা হয়নি। 
অন্বেষা দত্ত       
ছবি: সোশ্যাল মিডিয়ার সৌজন্যে
08th  June, 2024
স্মৃতির ছোঁয়ায় বিয়ের শাড়ি

জীবনের বিশেষ দিনটিতে সঙ্গে থাকুক মায়ের স্নেহমাখা পুরনো অভিজাত শাড়ি। নজির তৈরি করছেন এসময়ের তারকারা।  বিশদ

29th  June, 2024
রুক্ষ চুলের যত্ন

দীর্ঘদিন হেয়ার কালার বা স্মুদনিং করালে অনেক সময় চুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কীভাবে সামাল দেবেন?   বিশদ

29th  June, 2024
বাড়িতে বসে ম্যানিকিওর

ঘরোয়া ম্যানিকিওরে কীভাবে হাতের যত্ন করবেন? পরামর্শ দিলেন সৌন্দর্য বিশেষজ্ঞ শর্মিলা সিং ফ্লোরা। বিশদ

22nd  June, 2024
স্টাইল মেনে স্লিং ব্যাগ

আধুনিক প্রজন্মকে ব্যাগবিলাসী বলাই যায়। তাদের পছন্দ স্লিং ব্যাগ। তাই এমন ব্যাগে বাহারি নকশা এখন রীতিমতো ফ্যাশনদুরস্ত। বিশদ

15th  June, 2024
ত্বকচর্চার নানারকম 

দিনের মতো রাতেও কিন্তু ত্বকের পরিপাটি যত্ন নেওয়া প্রয়োজন। ত্বকের ধরন ও বয়সভেদে সেই নিয়মটিও বদলে যায়। এ বিষয়ে পরামর্শ দিলেন রূপ বিশেষজ্ঞ শেহনাজ হুসেন।   
বিশদ

08th  June, 2024
মেকআপে ভুল আর নয়

ছোট্ট টিপ, হালকা লিপস্টিকেই এক সময় এক বিখ্যাত শাড়ি সংস্থা নারীর সৌন্দর্যের ধারা তৈরি করতে চেয়েছিল। কিন্তু টিপ ও লিপস্টিকের মধ্যে তা সীমাবদ্ধ রাখা যায়নি।
বিশদ

01st  June, 2024
পকেটসই ঝুটো গয়না

রুপোর মতো দেখতে। কিন্তু রুপো নয়। এমন তো আকছার দেখা যায়। আগে ঝুটো গয়না বলতে লোকে বুঝত কস্টিউম, ইমিটেশন বা অক্সিডাইজড জুয়েলারি। এখন সে রূপ বদলে আরও সূক্ষ্ম হয়ে এসেছে লুক-অ্যালাইক জুয়েলারি। এসেছে শুধু নয়, বাজার দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। 
বিশদ

01st  June, 2024
অফিসের হালকা শাড়ি

গরমে অফিসে পরার জন্য কোন শাড়ি আদর্শ? বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

25th  May, 2024
ট্যানের দাওয়াই

 ঘরোয়া পদ্ধতিতে সান ট্যান রোধ করুন।  পরামর্শে কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

25th  May, 2024
চুলে প্রাকৃতিক রং
 

প্রাকৃতিক উপাদানে চুল রাঙান। বিশেষজ্ঞের পরামর্শ শোনালেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

18th  May, 2024
ওয়াটার থেরাপির ম্যাজিক

কোন ত্বকে কেমন স্পা? কসমেটোলজিস্টের মত জেনে লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

18th  May, 2024
গরমে চুলের যত্ন
 

ঘরোয়া উপকরণে চুলের যত্নের হদিশ দিলেন বিশেষজ্ঞ। লিখছেন স্বরলিপি ভট্টাচার্য। বিশদ

11th  May, 2024
সোনা শুধু সোনা নয়

সামনের সপ্তাহেই অক্ষয় তৃতীয়া। তার আগে সাবেকি গয়নায় সেজে উঠলেন সৌরসেনী মৈত্র। গয়না নিয়ে মনের কথা জানালেন অন্বেষা দত্ত-কে। বিশদ

04th  May, 2024
ফুল দিয়ে ত্বক চর্চা

এই গরমে ত্বকের আরামের জন্য ভরসা করতে পারেন ফুলে। লিখেছেন অন্বেষা দত্ত। বিশদ

27th  April, 2024
একনজরে
লোকসভা নির্বাচন এখন অতীত। এবার হরিয়ানার দরজায় কড়া নাড়ছে বিধানসভা নির্বাচন। হরিয়ানায় লোকসভার ফল বিজেপিকে অস্বস্তিতে ফেলেছে। রাজ্যের ১০টি আসনের মধ্যে মাত্র পাঁচটিতে জয় পেয়েছে ...

টাকা দিয়েও সময়মতো ফ্ল্যাট পাওয়া যাচ্ছে না। প্রোমোটার বা ডেভেলপারদের টালবাহানায় ভুগতে হচ্ছে ক্রেতাকে। অনেক ক্ষেত্রে ফ্ল্যাট বানানোর জন্য জমি নিয়ে কোনও নির্মাণ না করেই ...

বিরাট কোহলি, রোহিত শর্মার পথ অনুসরণ করলেন রবীন্দ্র জাদেজা। টি-২০ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসর নিলেন ভারতের এই তারকা অলরাউন্ডার। ...

আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এআইকে কাজে লাগিয়ে ব্যবসার শ্রীবৃদ্ধি চাইছে দুনিয়া। কিন্তু ক্ষুদ্র, ছোট ও মাঝারি শিল্প সংস্থাগুলি এআই দূর অস্ত, এখনও কি সম্পূর্ণভাবে ‘ডিজিটাল’ হতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থাগম যোগ। বিদ্যার্থীদের প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় শুভ ফল লাভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় চিকিৎসক দিবস
১৮৪৭ - মার্কিন ডাক বিভাগ প্রথম ডাক টিকিট চালু করে
১৮৬২ - ভারতের প্রাচীনতম হাইকোর্ট কলকাতা উচ্চ আদালত বা কলকাতা হাইকোর্ট স্থাপিত 
১৮৭৯ - অবিভক্ত ভারতে প্রথম পোস্টকার্ড চালু হয়
১৮৮২- কিংবদন্তী চিকিৎসক তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্ম
১৯০৬ - কানাড়া ব্যাঙ্ক  প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯০৮ - আন্তর্জাতিক আতান্তর সংকেত এসওএস চালু হয়  
১৯২১ - নদীয়ার বড়জাগুলী তে জমিদার গোপাল সিংহের হাত ধরে বড়জাগুলী গোপাল একাডেমি স্কুল প্রতিষ্ঠা হয় , এটি নদীয়া জেলার সবচেয়ে প্রাচীন উচ্চ বিদ্যালয়
১৯৩৮- কিংবদন্তী বংশীবাদক হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়ার জন্ম
১৯৫৫ - ভারতের বৃহত্তম ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইণ্ডিয়া তথা ভারতীয় স্টেট ব্যাংক নামে পরিচিত হয়
১৯৬১- যুবরানি ডায়নার জন্ম
১৯৬১- মার্কিন ক্রীড়াবিদ কার্ল লুইসের জন্ম
১৯৬২- কিংবদন্তী চিকিৎসক তথা পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী  ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের মৃত্যু
১৯৬৭- অভিনেত্রী পামেলা অ্যান্ডারসনের জন্ম
১৯৬৮- বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী ওস্তাদ রশিদ খানের জন্ম
১৯৭৩- ভারতীয় রাজনৈতিক নেতা অখিলেশ যাদবের জন্ম
১৯৯৭ - ভারতীয় উপমহাদেশের বৃহত্তম বিজ্ঞান সংগ্রহালয় ও বিজ্ঞানকেন্দ্রিক বিনোদন উদ্যান- সায়েন্স সিটি কলকাতা এর উদ্বোধন হয়
২০০৪- অস্কার জয়ী মার্কিন অভিনেতা মার্লোন ব্রান্ডোর মৃত্যু
২০১৭ - ভারতে পরোক্ষ কর পণ্য-পরিষেবা কর পদ্ধতি চালু হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৫৮ টাকা ৮৪.৩২ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৩ টাকা ১০৭.৩০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯০ টাকা ৯১.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
30th  June, 2024
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম)  
রূপার বাট (প্রতি কেজি)  
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি)  
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৬ আষাঢ়, ১৪৩১, সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪। দশমী ১৩/৪০ দিবা ১০/২৭। অশ্বিনী নক্ষত্র ৩/৩৮ প্রাতঃ ৬/২৬। সূর্যোদয় ৪/৫৯/২৬, সূর্যাস্ত ৬/২১/১৬। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৩ গতে ১০/১৯ মধ্যে। রাত্রি ৯/১১ গতে ১২/২ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে ২/৫২ মধ্যে। বারবেলা ৬/৪০ গতে ৮/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪১ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২১ গতে ১১/৪১ মধ্যে।  
১৬ আষাঢ়, ১৪৩১, সোমবার, ১ জুলাই, ২০২৪। দশমী ১০/৩৪। অশ্বিনী নক্ষত্র দিবা ৭/৩৪। সূর্যোদয় ৪/৫৯, সূর্যাস্ত ৬/২৪। অমৃতযোগ দিবা ৮/৩৫ গতে ১০/২২ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/১৩ গতে ১২/৩ মধ্যে ও ১/২৮ গতে ২/৫৪ মধ্যে। কালবেলা ৬/৩৯ গতে ৮/২০ মধ্যে ও ৩/২ গতে ৪/৪৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪১ মধ্যে। 
২৫ জেলহজ্জ।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইউরো কাপ: বেলজিয়ামকে ১-০ গোলে হারাল ফ্রান্স

11:27:04 PM

ইউরো কাপ: বেলজিয়াম ০: ফ্রান্স ১ (৮৭ মিনিট)

11:20:15 PM

ইউরো কাপ: বেলজিয়াম ০: ফ্রান্স ০ (৪৯ মিনিট)

10:42:31 PM

ইউরো কাপ: বেলজিয়াম ০: ফ্রান্স ০ (হাফটাইম)

10:23:36 PM

ইউরো কাপ: বেলজিয়াম ০: ফ্রান্স ০ (৫ মিনিট)

09:40:36 PM

সিআইডি অফিসারদের হুমকি সুবোধ সিংয়ের
আসানসোল সংশোধনাগারে সিআইডি অফিসারদের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ বিহারের গ্যাংস্টার সুবোধ ...বিশদ

04:08:57 PM