Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

জনকল্যাণের নামে প্রহসন

সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার প্রশ্নে ভারতের হাল অত্যন্ত খারাপ। ১৫তম বার্ষিক মার্সার সিএফএ ইনস্টিটিউট গ্লোবাল পেনশন ইনডেক্স (এমসিজিপিআই) অনুসারে, ২০২৩ সালে ৪৭টি দেশের মধ্যে ভারতের র‍্যাঙ্ক ছিল ৪৫। আমাদের জন্য ওই র‍্যাঙ্ক ৪৪টি দেশের মধ্যে ৪১ ছিল ২০২২ সালে। তার আগের বছর ৪৩টি দেশের মধ্যে ৪০তম স্থানে ছিল ভারত। অর্থাৎ সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিচারে কয়েক বছর যাবৎ আমাদের অবস্থান উনিশ-বিশ এবং তা অবশ্যই খারাপের দিক থেকে। যখন কর্মক্ষমতা থাকে তখন একজন মানুষ নিজ যোগ্যতা অনুসারে নিজেকে এবং তার পরিবারকে ভালো রাখার চেষ্টা করে। কিন্তু সে যদি অকালেই কর্মক্ষমতা হারায়, এমনকী যথাসময়ে অবসর গ্রহণের পরও তার নিয়মিত আয় বলে কিছু থাকে না। কিন্তু তার দৈনন্দিন খরচ থেমে যায় না, বরং কিছু ক্ষেত্রে তা বেড়েই চলে। কেননা, রোগ-ব্যাধি বেশি বয়সেই অধিক আঁকড়ে ধরে। এখন এদেশে ওষুধসহ সমগ্র চিকিৎসার খরচ কী সাংঘাতিক তা কারও অজানা নয়। এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার দুটি উপায়—এক, পর্যাপ্ত সঞ্চয় এবং ওই সূত্রে নিয়মিত আয়; আর দুই, ভদ্রস্থ পেনশন। প্রতিমাসে ভালো টাকার পেনশন ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ঢুকলে একজন প্রবীণ ব্যক্তির পক্ষে খাওয়া-পরা এবং চিকিৎসা খরচ সামলানো সম্ভব হতে পারে। তবে নগদ টাকায় চিকিৎসা করে ওঠা দুঃসাধ্য ব্যাপার, সেক্ষেত্রে মুশকিল আসান হতে পারে একটি চিকিৎসা বিমা। কিন্তু এদেশে এই দুটিই একজন নিম্নবিত্ত, এমনকী মধ্যবিত্ত মানুষের কাছেও অধরা বস্তু। আবার সরকারও এমন কোনও সামাজিক সুরক্ষা নীতি নেয় না যাতে এই সমস্যা দূর হতে পারে।
ভারতের নিম্ন র‌্যাঙ্কিংয়ের একাধিক কারণের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল—এখানকার সবচেয়ে গরিব ২০ শতাংশ শ্রমিকের মধ্যে মাত্র ১.৯ শতাংশ সামাজিক নিরাপত্তার সুবিধা পাচ্ছে। অস্থায়ী শ্রমিক-কর্মীদের হাল তো কহতব্য নয়। কেন্দ্রীয় বাজেট আজ পর্যন্ত এই গুরুতর বিষয়ে সদয় নয়, তাই চাহিদাগুলি পূরণ হয় না সরকারিভাবে। দেশের জন্য জীবনপাত করার পরিণামে চরম বঞ্চনাই হল ভারতের ‘সৌন্দর্য মাহাত্ম্য’! তাই নাগরিকের নিজের প্রয়োজন মেটাতে হয় নিজেকেই, কিন্তু সেখানেও বাধা রাষ্ট্রের রক্তচোষা চক্ষু। নাগরিকের ব্যক্তিগত বিমার উপরেও বিপুল করের বোঝা চাপিয়ে দিয়েছে মোদি সরকার। স্বভাবতই বিমার ছাতার নীচে প্রবেশ করতে পারে না বেশিরভাগ নাগরিক। জীবন বিমা, সাধারণ বিমা থেকে চিকিৎসা বিমা সবগুলি থেকেই দূরে সরে সরে যাচ্ছে অনেকে। বিপদ বাড়বে জেনেও নিরুপায় নাগরিক, কেননা তারা সত্যিই অপারগ, অক্ষম। ২০৪৭ সাল বা স্বাধীনতার শতবর্ষকে সামনে রেখে সব নাগরিককে বিমার ছাতার তলায় নিশ্চিতভাবে আনার প্রচার চলে। কিন্তু বাস্তবে মোদির ভারত যে উল্টো দিকেই হেঁটে চলেছে তা মানে দেশের বিমা নিয়ন্ত্রক সংস্থা ইনস্যুরেন্স রেগুলেটরি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অথরিটি অব ইন্ডিয়া (আইআরডিএআই)। তাদের হিসেবে, জীবন ও সাধারণ বিমা মিলিয়ে ২০২৩-২৪ অর্থবর্ষে এদেশে প্রতি ১০০০ জনে বিমা কিনেছেন মাত্র ৩৭ জন! অর্থাৎ শতকরা হিসেবে ৯৬.৩ শতাংশ ভারতবাসীর কোনও ধরনের বিমা নেই। আরও লক্ষ করার মতো বিষয় হল, বিমা কেনায় এই অনীহা বাড়ছে প্রতিবছর।
ব্যক্তিগত উদ্যোগে কেনা বিমাকে সমীক্ষার আতশকাচের তলায় রাখতেই প্রকাশ্যে এসেছে এই গুরুতর পরিসংখ্যান। বিশ্বের গড় হিসেব অনুযায়ী প্রতি হাজারে ৭০ জন বিমা কিনে থাকেন। সেই নিরিখে ভারতের গড় প্রায় অর্ধেক। এর কারণ অনেকগুলি। প্রথমত, কম খরচে ইনস্যুরেন্স করানোর সুবিধা এদেশে নেই। অনলাইনে বিমা কেনা বা পলিসির শর্ত লাঘবের মতো কিছু পদক্ষেপ কেন্দ্র করলেও তা সব স্তরের মানুষের কাছে পৌঁছয়নি। তার উপর চাপানো হয়েছে অত্যন্ত উচ্চ হারে (১৮ শতাংশ) জিএসটির বোঝা। গ্রাহকের এই বোঝা কমানোর ব্যাপারে বিমা সংস্থাগুলি কেন্দ্রের কাছে বারবার অনুরোধ করছে। সমস্ত গ্রাহক এবং বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলির তরফে প্রতিবাদ, আর্জি তো আছেই। এই প্রসঙ্গে মনে রাখা দরকার যে, অর্থনীতির বৃদ্ধির লক্ষণ বস্তুত করুণ। ভারত সরকারের পরিসংখ্যান বিভাগই ইতিমধ্যে অশনিসঙ্কেত দিয়ে রেখেছে, চলতি অর্থবর্ষের জিডিপি বৃদ্ধির হার হবে মাত্র ৬.৪ শতাংশ, যা রিজার্ভ ব্যাঙ্কের প্রত্যাশার চেয়ে ২০ বেসিস পয়েন্ট কম। অর্থাৎ দেশের অর্থনীতি এগনোর পরিবর্তে চারবছর পিছনে হাঁটতে চলেছে! তারপরও মোদি সরকারের হেলদোল নেই। তাদের এই নীতি কল্যাণকামী রাষ্ট্রব্যবস্থার সম্পূর্ণ বিপরীত। সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশের সরকারের এই নীতি গ্রহণের অর্থ, একটি রাষ্ট্র হিসেবে ভারতেই সবচেয়ে বেশি মানুষ অমানবিকতার শিকার। সেখানে ‘আচ্ছে দিন’, ‘অমৃতকাল’ প্রভৃতি প্রচার অতিনিকৃষ্ট প্রহসন মাত্র।
10th  January, 2025
দায়িত্বশীল উত্তরণ

অপরাধের সঙ্গে মানব সভ্যতার সম্পর্কটি ওতপ্রোত। ‘অপরাধ’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হল—‘crime’।  এই ‘crime’ কথাটি এসেছে প্রাচীন ফরাসি শব্দ ‘crimne’ থেকে। সেটির সূত্র আবার ল্যাটিন শব্দ ‘crimen’।  
বিশদ

গেম চেঞ্জার

শুরুর সময় থেকে কটাক্ষ-শ্লেষ কম শুনতে হয়নি। কেউ বলেছে, এ হল ‘ভিক্ষা দানে’র প্রকল্প। কেউ প্রশ্ন তুলেছিল, এটা কি দারিদ্র্য-নিবারক ভাতা, না গৃহশ্রমের মজুরি? অনেকের মত ছিল, এটা প্রাপ্য নয়, উৎকোচ। অনেক তাত্ত্বিক আবার বলেছিলেন, এই টাকা দেওয়ার চেয়ে পরিবারের বেকার ছেলেটার একটা চাকরি হলে মা বেশি খুশি বিশদ

12th  January, 2025
ফের মহাজনি ফাঁদে ছোট শিল্প?

ভারতে বৃহৎ শিল্পের প্রসারে সবচেয়ে বড় বাধা পুঁজি। আজকের বৃহৎ শিল্প অতিমাত্রায় প্রযুক্তিনির্ভর। অত্যাধুনিক প্রযুক্তিকে ভিত্তি করে গড়ে ওঠা শিল্পে যত পুঁজির প্রয়োজন কর্মসংস্থান সেই অনুপাতে হয় না। ভারত হল সর্বাধিক জনসংখ্যার দেশ। বিশদ

09th  January, 2025
স্বাস্থ্যে কাঙ্ক্ষিত পদক্ষেপ

নতুন বছরের প্রথম সোমবার রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব জারি করেছেন একটি উল্লেখযোগ্য সরকারি বিজ্ঞপ্তি। তাতে পরিষ্কার করে দেওয়া হয়েছে কোনও সরকারি ডাক্তার তাঁর কর্মস্থল থেকে ২০ কিমি দূরত্বের বাইরে গিয়ে আর প্র্যাকটিস করতে পারবেন না। বিশদ

08th  January, 2025
‘ফকিরের’ কেরামতি!

প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দশ বছর নরেন্দ্র মোদিকে দেখে ও তাঁর কথাবার্তা শুনে দেশবাসী একটা বিষয়ে নিশ্চিত হয়েছে। তা হল, তিনি যা বলেন, আসল সত্যটি অনেক সময়েই ঠিক তার উল্টো। নিজের সম্পর্কে একবার তিনি বলেছিলেন, ‘আমি তো ফকির (গরিব) মানুষ। বিশদ

07th  January, 2025
গণপরিবহণে গতিবৃদ্ধি

লাল সন্ত্রাসে অতিষ্ঠ বাংলার মানুষ ‘পরিবর্তন’ চেয়েছিল। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যবাসীর সেই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করেন ২০১১ সালে। তাঁর সেই আন্তরিক উদ্যোগে শুধু এক জগদ্দল প্রশাসনই সরেনি, বাস্তবিক পরিবর্তনও এসেছে নানা ক্ষেত্রে।
বিশদ

06th  January, 2025
দায় স্বীকার করুন

কোনও সরকার-বিরোধী দল নয়, তথ্য দিয়েছেন স্বয়ং সেখানকার মুখ্যমন্ত্রী। ২০২৪-এর বর্ষশেষের দিন অশান্ত মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং নতজানু ভঙ্গিতে জানান, ২০২৩-এর মে থেকে হিংসায় রাজ্যে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ২০০ জন। মামলা নথিভুক্ত হয়েছে ১২,২৪৭টি। বিশদ

05th  January, 2025
বিপদ সঙ্কেত

গত আগস্টে বাংলাদেশে পালাবদলের পরেই আশঙ্কার মেঘ জমেছিল। সেই আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করে ভারতে অনুপ্রবেশের বিষয়টি ফের মাথাচাড়া দিয়েছে। অনুপ্রবেশকারীদের বেশিরভাগই হয়তো নিরপরাধ সাধারণ মানুষ, যাঁরা পড়শি রাষ্ট্রে সংখ্যালঘু হিন্দু হওয়ার কারণে অত্যাচারিত হয়ে এদেশে ঢুকে পড়ছেন ‘নিরাপদ’ আশ্রয়ের খোঁজে। বিশদ

04th  January, 2025
লক্ষ্মীর ভাণ্ডারকে জয়ধ্বনি

বোধোদয় দেরিতে হলেও মন্দ নয়। দেশের প্রধান শাসক দল বিজেপি এবং একাধিক বিরোধী দলের বিলম্বিত বোধোদয় তাই প্রশংসার দাবি রাখে। জননেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলার মহিলাদের জন্য চালু করেন ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ প্রকল্প। বিশদ

03rd  January, 2025
‘মৃত্যু’ ব্যবসায়ী

কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য তাঁর ‘ভেজাল’ শিরোনামের কবিতায় লিখেছিলেন, ‘ভেজাল, ভেজাল ভেজাল রে ভাই, ভেজাল সারা দেশটায়/ ভেজাল ছাড়া খাঁটি জিনিস মিলবে নাকো চেষ্টায়!’ কবিতাটির শেষদিকে কবি তাঁর এই উপলব্ধির কথাও জানিয়েছেন যে, ‘খাঁটি জিনিস’-এর প্রত্যাশা বৃথাই। বিশদ

02nd  January, 2025
এগিয়ে বাংলার মেয়ে

তাঁদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার দোহাই পেড়ে পৃথিবীর প্রায় সর্বত্র মেয়েদের কাজ-কর্তব্যের সামনে একটি গণ্ডি এঁকে দেওয়া হয়। তার মধ্যে অবশ্যই রয়েছে ভারত। অথচ এই ভারতেই দেবী দুর্গাকে দশপ্রহরণধারিণী ও মহিষাসুরমর্দিনী সাজিয়ে আরাধনা করা হয়, বঙ্গদেশের সর্ববৃহৎ উৎসব পালিত হয় তাঁকেই ঘিরে। বিশদ

01st  January, 2025
নিছকই ঢক্কানিনাদ!

ধাপ্পা এক: ‘ক’-বাবুর পরিবারে চারজন লোক। মাসিক আয় এক লক্ষ টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ২৫ হাজার টাকা। ‘খ’-বাবুর দু’জনের পরিবারের আয় মাসে ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ মাথাপিছু আয় ৩৫ হাজার টাকা। মোট টাকার অঙ্কে ‘ক’-বাবুর পরিবারের আয় ‘খ’ বাবুর পরিবারের থেকে বেশি। বিশদ

31st  December, 2024
মমতার বিকল্প শিল্পভাবনা

মানুষ একটা মুখের সঙ্গে দুটো হাতও নিয়ে জন্মায়। হাত দুটো কাজ এবং উপার্জন করার জন্য। হাতে কাজ করলেই নিজের মুখের গ্রাস জোগাড় করতে পারে মানুষ। এরপর উদ্বৃত্ত অর্থ-সম্পদ ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় করে। উদ্বৃত্তের কিছুটা বণ্টনও করে দিতে পারে দুর্বল মানুষের মধ্যে।
বিশদ

30th  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

29th  December, 2024
যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
একনজরে
মহারাষ্ট্রের নাসিকে কাজ করতে গিয়ে ট্রাক্টর চাপা পড়ে মৃত্যু হল হরিশ্চন্দ্রপুরের পরিযায়ী শ্রমিকের। গুরুতর জখম হয়েছেন আরও একজন। শুক্রবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে নাসিকে। ...

কুটরুতে মারণ হামলার পাল্টা জবাব নিরাপত্তা বাহিনীর। রবিবার ছত্তিশগড়ের বিজাপুরে বাহিনীর সঙ্গে গুলির লড়াইয়ে মৃত্যু হল তিন মাওবাদীর। ...

শিলিগুড়ি শহরে গড়ে উঠেছে মাদকের একাধিক গোডাউন। বার, পাব, রেস্তোরাঁয় যাওয়া যুব সমাজের হাতে মাদক পৌঁছে দিতে শহরের বুকেই তা মজুত করে রাখা হচ্ছে। ...

এক ম্যাচ বাকি থাকতেই আয়ারল্যান্ডের বিরুদ্ধে ওডিআই সিরিজ নিশ্চিত করল ভারতের মহিলা দল। প্রথম ম্যাচে জয়ের পর রবিবার রাজকোটে দ্বিতীয় ম্যাচে প্রতিপক্ষকে ১১৬ রানে উড়িয়ে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

মানসিক উত্তেজনার বশে ঘরে বাইরে বিবাদে জড়িয়ে অপদস্থ হতে পারেন। হস্তশিল্পীদের পক্ষে দিনটি শুভ। মনে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৭০৯- প্রথম বাহাদুর শাহ হায়দ্রাবাদ দখল করেন
১৭৬১- পানিপথের তৃতীয় যুদ্ধ শুরু হয়
১৮৫৯- কলকাতার মোহনবাগান ক্লাবের প্রথম সভাপতি ভূপেন্দ্রনাথ বসুর জন্ম
১৮৮৮- ওয়াশিংটনে ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সোস্যাইটি প্রতিষ্ঠিত
১৮৮৯- বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী এবং বিশিষ্ট প্রাবন্ধিক নলিনীকান্ত গুপ্তর জন্ম
১৯১৯- ভারতীয়দের মধ্যে স্যার সত্যেন্দ্রপ্রসাদ সিংহ সর্বপ্রথম ‘লর্ড’ উপাধিতে ভূষিত হয়ে পার্লামেন্ট মহাসভায় আসন লাভ করেন
১৯২৬- চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক শক্তি সামন্তর জন্ম 
১৯৩৮-  কবি লেখক এবং শিক্ষাবিদ  নবনীতা দেবসেনের জন্ম
১৯৩৮- বিশিষ্ট সন্তুর বাদক শিবকুমার শর্মার জন্ম
১৯৪৯- ভারতীয় মহাকাশচারী রাকেশ শর্মার জন্ম
১৯৫৭- সঙ্গীতশিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার জন্ম
১৯৬৯- অ্যালবাম ‘ইয়েলো সাবমেরিন’ প্রকাশ করল বিট্লস
১৯৭৪- আমেরিকার ডালাসে বিশ্বের সর্ববৃহৎ বিমান বন্দর চালু হয়
১৯৮৩– অভিনেতা ইমরান খানের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৫.০৬ টাকা ৮৬.৮০ টাকা
পাউন্ড ১০৩.৮৯ টাকা ১০৭.৫৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৮৫ টাকা ৯০.১৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
11th  January, 2025
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৮,২৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৮,৬৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৪,৭৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,৯৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯১,০৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
12th  January, 2025

দিন পঞ্জিকা

২৯ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫। পূর্ণিমা ৫৩/৫৫, রাত্রি ৩/৫৭। আর্দ্রা নক্ষত্র ১০/৩৮ দিবা ১০/৩৮। সূর্যোদয় ৬/২৩/৬, সূর্যাস্ত ৫/৭/৩৪। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৯/১৪ গতে ১১/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৪৫ গতে ১১/১৮ মধ্যে পুনঃ ২/৫০ গতে ৩/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪৩ গতে ৯/৪ মধ্যে, পুনঃ ২/২৬ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৫ গতে ১১/৪৫ মধ্যে। 
২৮ পৌষ, ১৪৩১, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি ২০২৫। পূর্ণিমা শেষরাত্রি ৪/৩। আর্দ্রা নক্ষত্র দিবা ১১/০। সূর্যোদয় ৬/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৪৮ মধ্যে ও ১০/৪৪ গতে ১২/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৪ গতে ৮/৫০ মধ্যে ও ১১/২৪ গতে ২/৫১ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৯ গতে ৪/৩৮ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪৬ গতে ৯/৬ মধ্যে ও ২/২৭ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। কালরাত্রি ১০/৭ গতে ১১/৪৬ মধ্যে। 
১২ রজব।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
জম্মু ও কাশ্মীরের উধমপুরে ইস্কন মন্দিরে চলছে লহরির অনুষ্ঠান

11:25:48 PM

আইএসএল: ওড়িশার বিরুদ্ধে ৩-২ গোলে জিতল কেরল

10:44:41 PM

ভয়াবহ ভূমিকম্পের পরেই জাপানে জারি সুনামি সতর্কতা

09:53:00 PM

পোঙ্গাল উপলক্ষে কোয়েম্বাটুরের বাজারে ক্রেতাদের ভিড়, ব্যাপক চাহিদা গুড়ের

09:39:00 PM

আইএসএল: কেরল ৩-ওড়িশা ২ (৯০+৫ মিনিট)

09:31:00 PM

দিল্লির সীলামপুরে জনসভায় ভাষণ দিচ্ছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী

09:21:00 PM