Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। নির্বাচনের বছর ছিল ২০১৪। প্রচারে ঝড় তুলে দিতে, তার আগের বছর, অর্থাৎ ২০১৩ সালেই ময়দানে নামিয়ে দেওয়া হয়েছিল তাঁকে। ধুরন্ধর রাজনীতিক মোদি নিশানা করেছিলেন একেবারে ঠিক জায়গায়। তিনি খেপিয়ে তুলেছিলেন দেশের বেকার বাহিনীকে। একের পর এক জনসভায় গিয়ে মোদি বলেছিলেন, দেশের জনসংখ্যার ৬৫ শতাংশের বয়স ৩৫ বছরের নীচে আর তারা একটি করে চাকরি বা কাজের সন্ধানে মরিয়া। অথচ এদেরকে ঠিকমতো কাজে লাগাতে পারলে এরাই হয়ে উঠবে উন্নয়নের কারিগর। এটা সম্ভব। কিন্তু কংগ্রেস সরকারের লাগাতার ব্যর্থতার কারণেই উজ্জ্বল যুব শ্রেণির হাতে কোনও কাজ নেই। এই হতাশা ভেঙে যুব শ্রেণির জন্য নতুন ভোর এনে দেওয়ার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন মোদি। তাঁর প্রতিশ্রুতি ছিল, দেশবাসী তাঁকে আশীর্বাদ করলে, তিনি প্রধানমন্ত্রী হলে বছরে ২ কোটি চাকরির ব্যবস্থা তিনি করবেন। 
দেশবাসী তাঁর অনুরোধ রেখেছিল, সাড়া দিয়েছিল তাঁর আহ্বানে। শুধু সেবারই নয়, ২০২৪ সালেও তাঁকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ দিয়েছে ভারত। অর্থাৎ নরেন্দ্র মোদির প্রধানমন্ত্রিত্বের এখন তৃতীয় পর্ব। কিন্তু গত দশবছরে নতুন ২০ কোটি চাকরি কি হয়েছে? গেরুয়া শিবিরের কোনও পরম ভক্তও তা মনে করেন না। বাস্তব এটাই যে, দেশে বেকারের সংখ্যা কোটি কোটি। ২০২৩ সালের বাদল অধিবেশনে সরকার জানিয়েছিল যে, দেশজুড়ে কেন্দ্রীয় সরকারে ৪০ লক্ষ অনুমোদিত পদের মধ্যে ৯ লক্ষ ৬৪ হাজার শূন্য। এরপর হাজার হাজার কর্মী অবসর নিয়েছেন। সেসব পদ পূরণের উদ্যোগও নজরে আসে না। ২০২৩ সালের ১৬ জুন একটি জাতীয় ইংরেজি দৈনিকে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুসারে, গত একদশকে কেন্দ্রীয় সরকার অধিগৃহীত সংস্থাগুলিতে কর্মসংকোচনের হার দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। তার ফলে ২০১২-১৩ থেকে ২০২২-২৩ সালের ভিতরে ২ লক্ষ ৭০ হাজার চাকরি কমে গিয়েছে এবং একইসঙ্গে পাল্টে গিয়েছে কাজ দেওয়ার ধরন। নিয়োগের ক্ষেত্র দখল করেছে চুক্তিভিত্তি কিংবা ক্যাজুয়াল সিস্টেম। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারি ক্ষেত্রে শ্রমের বাজারে নেমে এসেছে চরম দুর্দিন। সিএমআইই’র মতে, দেশে সার্বিক বেকারত্বের হারও ভয়াবহ। গত জুন মাসে ছিল ৯.২ শতাংশ। ২০১৯ সালের জানুয়ারিতে নীতি আয়োগের একটি রিপোর্টে স্বীকার করা হয় যে, ৪৫ বছরের মধ্যে ভারতে বেকারত্বের হার সেইসময় ছিল সর্বাধিক! প্রথম মোদি সরকার সাফাই দেওয়ার চেষ্টা করেছিল বটে, তবে তা হয়ে উঠেছিল শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতোই হাস্যকর। ২০২২ সালে সরকারের দেওয়া আর একটি রিপোর্টে দাবি করা হয় যে, ২০১৪ থেকে পরবর্তী সাতবছরে কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির জন্য ২২ কোটি কর্মপ্রার্থী আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে নিয়োগপত্র হাতে পান মাত্র ৭ লক্ষ ২২ হাজার জন। ২০১৫ সালে সরকারি চাকরি পেয়েছিলেন ১ লক্ষ ৩০ হাজার জন। দু’বছরের মধ্যে অর্থাৎ ২০১৭ সালে সেই সংখ্যা নেমে আসে মাত্র ৩৮ হাজারে। তারপর পাঁচবছর পেরিয়ে গেলেও অবস্থার পরিবর্তন হয়নি। ২০২২ সালে পর্যন্ত চাকরি দেওয়া হয়েছে বছরে সেই ৩৮ হাজারই। 
মোদ্দা কথা, বছরে ২ কোটি চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতির বিপরীত প্রবণতাই কায়েম করেছে মোদি জমানা। শূন্যপদের পাহাড়চূড়ায় বসেই মোদি এবং এই সরকার ও শাসক দলের কেষ্টবিষ্টুরা ছেলে ভুলানো ছড়া শুনিয়ে চলেছেন। ২০২৪-এর ভোট বৈতরণী পেরনোর জন্য প্রধানমন্ত্রী ২০২২ সালে ১০ লক্ষ চাকরি দেওয়ার কথা ঘোষণা করেন। এজন্য সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন দেড় বছর। সেই দিনক্ষণ পেরিয়েছে ২০২৩ সালের ডিসেম্বরে। বাস্তব অন্য কথা বললেও মোদি দাবি করা ছাড়েননি। সোমবার এক রোজগার মেলায় প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘দেড় বছরে আমাদের সরকার প্রায় ১০ লক্ষ সরকারি চাকরি দিয়েছে। আমাদের মতো এত চাকরি আজ পর্যন্ত কোনও সরকার দেয়নি।’ ৭১ হাজার নতুন নিয়োগপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে তাঁর আরও দাবি, গ্রামীণ কর্মসংস্থানকে তাঁর সরকার সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছে এবং গ্রামীণ কর্মসংস্থানের প্রবণতা এখন বহুমুখী। আসলে এই সরকার বেকার সমস্যার সমাধান চায় না। তাহলে বাস্তবটা মেনে নিয়েই দ্রুত সমাধানের পথ খুঁজত এবং আন্তরিক উদ্যোগ নিত। মোদিজি হাঁটছেন উল্টো পথে। একটা করে ভোট আসে এবং তখনকার মতো বেঁচে যাওয়ার ফন্দি আঁটেন তিনি। তাতে একাধিকবার তাঁর সাময়িক ও ব্যক্তিগত ‘জয়’ হলেও বারবার হেরেছে দেশ। এতে যে তাঁর পার্টি বিজেপিরও দীর্ঘ মেয়াদে কল্যাণ হবে না, তা হলফ করেই বলা যায়।
25th  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
একনজরে
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের নামে পৃথক স্মৃতিসৌধ তৈরির দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। এব্যাপারে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছেই দরবার করেছিলেন তিনি। এই নিয়ে দেশজুড়ে তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। ...

আগামী ৫ ফেব্রুয়ারি ৪০ বছর পূর্ণ করবেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো। তাঁর পেশাদার কেরিয়ারে যবনিকা নামতে আর বেশি দিন যে বাকি নেই, তা পরিষ্কার উপলদ্ধি করতে পারছেন ...

৩৫ দিন ব্যাপী যাত্রা উৎসব শুরু হতে চলেছে। ৩১ জানুয়ারি বিকেলে উত্তর ২৪ পরগনার বারাসতের কাছারি ময়দানে শুরু হবে ২৯তম রাজ্য যাত্রা উৎসব। চলবে পরেরদিন, এক ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। দুই থেকে চার ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত উৎসব হবে রবীন্দ্রসদনে। ...

ফটোশপে কাজ করেই প্রতারকরা ‘বাজিমাত’ করছে। হেভিওয়েট নেতাদের পারিবারিক অনুষ্ঠানে নিজের ছবি বসিয়ে তারা নেতাদের প্রভাবিত করছে। নিজের জন্মদিনে হেভিওয়েট কোনও নেতা তাকে কেক খাওয়াচ্ছে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের  ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০০: ভলকানাইজড রাবারের উদ্ভাবক চার্লস গুডইয়ারের জন্ম
১৮৪৪ :  ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সভাপতি  উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৬০: ব্রিটেনের প্রথম লৌহবৃত্ত যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস ওয়ারিয়র সাগরে ভাসানো হয়
১৮৭৩: সাহিত্যিক ও সংগীতশিল্পী ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীর জন্ম
১৯০:  মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের জন্ম
১৯১১: খান সাম্রাজ্য থেকে মঙ্গোলিয়ার স্বাধীনতা লাভ
১৯১৭:  রামায়ণ (টেলিভিশন ধারাবাহিক) খ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক চন্দ্রমৌলি চোপড়া ওরফে রামানন্দ সাগরের জন্ম  
১৯৩০: স্যার মোঃ ইকবাল দুই দেশ ভাগ করা ও পাকিস্তান নির্মাণের জন্য একটা রূপরেখা প্রকাশ করেন
১৯৪২: অভিনেতা রাজেশ খান্নার জন্ম
১৯৪৯: প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সৈয়দ কিরমানীর জন্ম
১৯৫২: অভিনেত্রী যোগীতাবালির জন্ম
১৯৬০: প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডেভিড বুনের জন্ম
১৯৭২: ভারতের মধ্যে কলকাতায় প্রথম মেট্রো রেলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়
১৯৭৪: অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্নার জন্ম
২০০৬: নজরুলগীতির জনপ্রিয় শিল্পী ধীরেন বসুর মৃত্যু
২০১২: প্রাক্তন ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটার ও ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার টনি গ্রেগের মৃত্যু 
২০১৫: বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী সুবীর সেনের মৃত্যু
২০২২ - কিংবদন্তি ফুটবলার পেলের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৭৩ টাকা ৮৬.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৭ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৫ টাকা ৯০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
28th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৫৪/১৫ রাত্রি ৪/২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৪২/৩৫ রাত্রি ১১/২২। সূর্যোদয় ৬/১৯/৫৩, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৪৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ৯/৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৭ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৫১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩১ গতে ৪/১৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/১৯ গতে পুনঃ ১২/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১৯ গতে ৩/০ মধ্যে। 
১৩ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৩/৪৮। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ১১/৪৬ মধ্যে। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/১৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২০ গতে ৩/১ মধ্যে। 
২৬ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কোচবিহারের খাগড়াবাড়িতে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার সহ আটক ৩ ব্যক্তি

11:17:00 PM

দলছুট হাতির আক্রমণে জখম যুবক
আশঙ্কাই সত্যি হল। রবিবার সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুরের গো গ্রামে দলছুট হাতির ...বিশদ

11:00:48 PM

ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার প্রচুর সবুজ সাথীর সাইকেল!
ভাঙাচোরা ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে সবুজ সাথী ...বিশদ

10:46:00 PM

আইএসএল: জামশেদপুরের কাছে ১-০ গোলে হারল কেরল

10:41:23 PM

দুর্গাপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, এলাকায় আতঙ্ক
দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপের এ-জোন সিআর দাস এলাকায় রবিবার একটি ময়দানে ...বিশদ

09:58:19 PM

আইএসএল: জামশেদপুর ১-কেরল ০ (৮০ মিনিট)

09:10:00 PM