Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে। এবার দিকে দিকে মসজিদের অতল গহ্বরে মন্দির খোঁজার খেলায় দাঁড়ি টানার বার্তা দিলেন আরএসএস প্রধান মোহন ভাগবত। এই সমালোচনা আসলে বোধোদয়, নাকি কৌশল তা নিয়ে চর্চা তুঙ্গে। প্রায় শতাধিক বছরের পুরনো আরএসএস বা রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ যে বিজেপির প্রাণভোমরা, তা কোনও নতুন তথ্য নয়। মতাদর্শগতভাবে মোদির সরকার যে নাগপুরের হিন্দুরাষ্ট্র গঠনের এজেন্ডার বাস্তবায়নকে ‘পাখির চোখ’ করে গত প্রায় এগারো বছর ধরে কাজ করে চলেছে—তাও কারও অজানা নয়। অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ, জম্মু-কাশ্মীরে ৩৭০ ধারার বিলুপ্তি, তিন তালাক তুলে দেওয়া, সিএএ-এনআরসি প্রয়োগে তৎপরতা, সংসদে ‘এক দেশ এক ভোট’ বিল পেশ কিংবা অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করার মতো একাধিক কর্মসূচির লক্ষ্য যে হিন্দুরাষ্ট্র গঠনের দিকে এগিয়ে যাওয়া এবং তা আরএসএসের দেখানো পথে, তা বলাই বাহুল্য। ভারতীয় সংবিধান থেকে সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা শব্দ দুটি তুলে দেওয়া বা সামগ্রিকভাবে সংবিধান বদলে ফেলার প্রবল ইচ্ছা ও চেষ্টা— তাও হচ্ছে নাগপুরেরই নির্দেশে। ঘটনা হল, বহু বর্ণ-ধর্ম-ভাষাভাষী এই দেশটাকে হিন্দুরাষ্ট্র করে তোলা, সেইসঙ্গে প্রতিদিন প্রতিনিয়ত সংখ্যালঘু বিদ্বেষ প্রচার মোদি-যোগী-শাহদের প্রত্যক্ষ মদতে সপ্তমে পৌঁছলে তা নিয়ে সেভাবে বিচলিত হতে দেখা যায় না সঙ্ঘপ্রধান বা সঙ্ঘ পরিবারের মাথাদের। এখন কৌশলগত কারণেই সংগঠনের ঊর্ধ্বে মোদির ‘ভগবান ইমেজ’ কিংবা শত শত বছরের পুরনো ধর্মস্থানের চরিত্রহরণ করে মন্দির খোঁজার চেষ্টায় রাশ টানতে চায় আরএসএস। কারণ এই তাড়াহুড়োয় সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হলে সরকারের উপর চাপ বাড়বে। পায়ের তলার মাটি আলগা হবে। আসল লক্ষ্যপূরণের কর্মসূচি রূপায়ণে জটিলতাও দেখা দিতে পারে। অতএব, সাধু সাবধানের বাণী।
আসলে একটা সুস্থ সমাজে যা প্রত্যাশিত, ১৯৯১ সালের আইনে যা বলা হয়েছে, সেটাই ব্যাখ্যা করে শাসকদলকে সতর্ক করতে চেয়েছেন আরএসএস প্রধান। তাঁর কথায়, এদেশে কোনও সংখ্যাগুরু নেই, সংখ্যালঘু নেই। সকলেই সমান। প্রত্যেকের অধিকার আছে নিজের ধর্মপালনের। ভারতে সব ধর্মের প্রতি সমান মনোভাবের দীর্ঘ ঐতিহ্য আছে। অযোধ্যায় রামমন্দির নির্মাণ একটা ধর্মীয় আবেগ, বিশ্বাসের প্রতিফলন। সব হিন্দুই চেয়েছেন, রামমন্দির হোক। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, সর্বত্র ধর্মস্থানের মধ্যে মন্দির খুঁজে দেখতে হবে। এটা সাম্প্রদায়িক ক্ষমতার মনোভাব। কেউ কেউ ভাবছেন, রামমন্দিরের অনুকরণ করে হিন্দুদের নেতা হয়ে উঠবেন। কিন্তু এভাবে হিন্দুনেতা হওয়া যায় না। এটা মেনেও নেওয়া যায় না। গত লোকসভা নির্বাচনে মোদির ‘ভগবান ইমেজ’ ধাক্কা খাওয়ায় ভোটের ময়দানে আরএসএস যে ফের চালকের আসনে বসেছে, সম্প্রতি হরিয়ানা ও মহারাষ্ট্রের নির্বাচনে তা দেখা গিয়েছে। এই দুটি রাজ্যেই বিজেপি অভূতপূর্ব সাফল্য পেয়েছে। কিন্তু মন্দির-মসজিদ বিতর্কে সঙ্ঘের 
‘সকলের সমান অধিকার’ বলার আড়ালে ‘ধীরে চলো’ নীতি আগুনে হিন্দুবাদী নেতারা মেনে চলবেন— এমন সম্ভাবনা যে কম তার প্রমাণ রেখেছেন বিজেপির ‘পোস্টার বয়’ উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। সঙ্ঘপ্রধানের নাম না করেই শুক্রবার অযোধ্যায় দাঁড়িয়ে ফের হিন্দুত্ব আবেগ উস্কে দিয়ে তিনি বলেছেন, হিন্দুদের মন্দির বারবার ধ্বংস করা হয়েছে, ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের পরিণতি না হয় তা নিশ্চিত করতে হবে। যোগীর এই বক্তব্য জেনে মোহন ভাগবত কি কোনও কঠোর বার্তা দিতে পারবেন?
অযোধ্যাকে উদাহরণ করে গত দু’বছরে দেশের নানা প্রান্তে মসজিদ বা দরগায় মন্দিরের অস্তিত্ব রয়েছে বলে আন্দোলন হচ্ছে। এর মধ্যে অন্তত তিনটি ক্ষেত্রে মসজিদের অতীত যাচাইয়ে সমীক্ষার অনুমতি দিয়েছিল আদালত। এর পর উত্তরপ্রদেশের সম্ভলে হিংসায় প্রাণ গিয়েছে একাধিক ব্যক্তির। এই প্রেক্ষিতে কোনও ধর্মীয় উপাসনাস্থলে চরিত্র বদল সংক্রান্ত নতুন কোনও মামলা করা যাবে না এবং যেসব মামলা চলেছে সেসব ক্ষেত্রে আপাতত কোনও পদক্ষেপ করা যাবে না বলে সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। ফলে আপাতত স্বস্তি মিলেছে। কিন্তু ধর্মস্থানের চরিত্র বদল করা যাবে না বলে ১৯৯১ সালে যে আইন তৈরি হয়েছিল তা ‘সংবিধান সম্মত’ কি না, সেই মূল প্রশ্নটি সর্বোচ্চ আদালতের বিচারাধীন। ভাগবত অবশ্য এই প্রশ্নে সংখ্যালঘুদের আশ্বস্ত করার বার্তা দিয়েছেন। এখন পরিস্থিতি অনেকটা ক্রিকেটের ২২ গজের দুই প্রান্তে থাকা ব্যাটারদের মতো। একজনকে দলের ক্যাপ্টেন বলছেন চালিয়ে খেলতে, অন্যজনকে দলের মেন্টর বলছেন ঘূর্ণি পিচে বল দেখে খেলতে। ভারসাম্যের খেলা। তবু আশায় মরে চাষা। এইভাবে খুঁড়তে খুঁড়তে ভারত আবার প্রস্তর যুগে ফিরে যাবে কি না সেটাই দেখার।
22nd  December, 2024
ইতিহাস সাক্ষী

‘জীবনে যারে তুমি দাওনি মালা, মরণে কেন তারে দিতে এলে ফুল।’ প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের প্রয়াণে বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর আবেগমথিত শোকজ্ঞাপন দেখে যদি এই জনপ্রিয় বাংলা গানটির প্রথম দু’কলি মনে পড়ে যায় তা কি খুব দোষের হবে? বিশদ

যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

28th  December, 2024
ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। বিশদ

19th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
একনজরে
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী প্রয়াত মনমোহন সিংয়ের নামে পৃথক স্মৃতিসৌধ তৈরির দাবি জানিয়েছেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গে। এব্যাপারে সরাসরি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছেই দরবার করেছিলেন তিনি। এই নিয়ে দেশজুড়ে তুমুল চর্চা শুরু হয়েছে। ...

মঙ্গলবার রাতে আফগানিস্তানের পাকতিকায় বিমান হামলা চালিয়েছিল পাকিস্তান। মৃত্যু হয়েছিল মহিলা ও শিশু সহ ৪৬ জনের। তারপরই শাহবাজ শরিফের দেশকে পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি দিয়েছিল আফগানিস্তানের শাসক তালিবান। সেই মতো এবার পাকিস্তানের সীমান্ত লাগোয়া একাধিক অঞ্চলে হামলা চালাল তারা। ...

ফটোশপে কাজ করেই প্রতারকরা ‘বাজিমাত’ করছে। হেভিওয়েট নেতাদের পারিবারিক অনুষ্ঠানে নিজের ছবি বসিয়ে তারা নেতাদের প্রভাবিত করছে। নিজের জন্মদিনে হেভিওয়েট কোনও নেতা তাকে কেক খাওয়াচ্ছে ...

বাংলার বাড়ির টাকা দিয়ে ঘরই তৈরি করতে হবে, অন্য খাতে ব্যয় করা যাবে না। কোনও অসাধু চক্রের খপ্পরেও পড়বেন না, কেউ টাকা চাইলে দেবেন না— এই ভাষাতেই উপভোক্তাদের সচেতন করছে দক্ষিণ ২৪ পরগনার বিভিন্ন ব্লক প্রশাসন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিষয় সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে শরিকি বিবাদ চরম আকার ধারণ করতে পারে। কর্মে উন্নতি হবে। অপব্যয়ের  ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০০: ভলকানাইজড রাবারের উদ্ভাবক চার্লস গুডইয়ারের জন্ম
১৮৪৪ :  ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের সহ-প্রতিষ্ঠাতা এবং প্রথম সভাপতি  উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্ম
১৮৬০: ব্রিটেনের প্রথম লৌহবৃত্ত যুদ্ধজাহাজ এইচএমএস ওয়ারিয়র সাগরে ভাসানো হয়
১৮৭৩: সাহিত্যিক ও সংগীতশিল্পী ইন্দিরা দেবী চৌধুরানীর জন্ম
১৯০:  মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের জন্ম
১৯১১: খান সাম্রাজ্য থেকে মঙ্গোলিয়ার স্বাধীনতা লাভ
১৯১৭:  রামায়ণ (টেলিভিশন ধারাবাহিক) খ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক চন্দ্রমৌলি চোপড়া ওরফে রামানন্দ সাগরের জন্ম  
১৯৩০: স্যার মোঃ ইকবাল দুই দেশ ভাগ করা ও পাকিস্তান নির্মাণের জন্য একটা রূপরেখা প্রকাশ করেন
১৯৪২: অভিনেতা রাজেশ খান্নার জন্ম
১৯৪৯: প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার সৈয়দ কিরমানীর জন্ম
১৯৫২: অভিনেত্রী যোগীতাবালির জন্ম
১৯৬০: প্রাক্তন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডেভিড বুনের জন্ম
১৯৭২: ভারতের মধ্যে কলকাতায় প্রথম মেট্রো রেলের নির্মাণ কাজ শুরু হয়
১৯৭৪: অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্নার জন্ম
২০০৬: নজরুলগীতির জনপ্রিয় শিল্পী ধীরেন বসুর মৃত্যু
২০১২: প্রাক্তন ইংরেজ টেস্ট ক্রিকেটার ও ক্রিকেট ধারাভাষ্যকার টনি গ্রেগের মৃত্যু 
২০১৫: বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী সুবীর সেনের মৃত্যু
২০২২ - কিংবদন্তি ফুটবলার পেলের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৭৩ টাকা ৮৬.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৭ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৫ টাকা ৯০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
28th  December, 2024
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৯০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,১০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৪ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী ৫৪/১৫ রাত্রি ৪/২। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র ৪২/৩৫ রাত্রি ১১/২২। সূর্যোদয় ৬/১৯/৫৩, সূর্যাস্ত ৪/৫৭/৪৫। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে ৯/৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৭ গতে ৯/২৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫ গতে ১/৫১ মধ্যে পুনঃ ২/৪৫ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩১ গতে ৪/১৪ মধ্যে। বারবেলা ১০/১৯ গতে পুনঃ ১২/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১/১৯ গতে ৩/০ মধ্যে। 
১৩ পৌষ, ১৪৩১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪। চতুর্দ্দশী রাত্রি ৩/৪৮। জ্যেষ্ঠা নক্ষত্র রাত্রি ১১/৪৬ মধ্যে। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫ গতে ৯/১৩ মধ্যে ও ১২/৩ গতে ২/৫৪ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪২ গতে ৯/২৮ মধ্যে ও ১২/৯ গতে ১/৫৫ মধ্যে ও ২/৪৯ গতে ৬/২৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৩/৩৬ গতে ৪/১৯ মধ্যে। বারবেলা ১০/২০ গতে ১২/৫৯ মধ্যে। কালরাত্রি ১/২০ গতে ৩/১ মধ্যে। 
২৬ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কোচবিহারের খাগড়াবাড়িতে প্রচুর পরিমাণে ব্রাউন সুগার সহ আটক ৩ ব্যক্তি

11:17:00 PM

দলছুট হাতির আক্রমণে জখম যুবক
আশঙ্কাই সত্যি হল। রবিবার সন্ধ্যায় বিষ্ণুপুরের গো গ্রামে দলছুট হাতির ...বিশদ

11:00:48 PM

ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার প্রচুর সবুজ সাথীর সাইকেল!
ভাঙাচোরা ব্যবসায়ীর গুদাম থেকে উদ্ধার হল প্রচুর পরিমাণে সবুজ সাথী ...বিশদ

10:46:00 PM

আইএসএল: জামশেদপুরের কাছে ১-০ গোলে হারল কেরল

10:41:23 PM

দুর্গাপুরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড, এলাকায় আতঙ্ক
দুর্গাপুর স্টিল টাউনশিপের এ-জোন সিআর দাস এলাকায় রবিবার একটি ময়দানে ...বিশদ

09:58:19 PM

আইএসএল: জামশেদপুর ১-কেরল ০ (৮০ মিনিট)

09:10:00 PM