Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

প্রতিশ্রুতি রক্ষার সংস্কৃতি

নিজ গৃহ বা বাড়িকে ভারতের সংবিধানে নাগরিকের মৌলিক অধিকারের তালিকাভুক্ত করা হয়নি। তবে প্রত্যেকের একটি বাড়ির অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে অন্যান্য মৌলিক অধিকার এবং নির্দেশমূলক নীতিগুলি রূপায়ণের মাধ্যমে। এছাড়া সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়েও উপযুক্ত বাসস্থানের অধিকার মেনে নেওয়া হয়েছে। সংবিধানের ২১ অনুচ্ছেদ দিয়েছে সুরক্ষিত জীবন এবং ব্যক্তি-স্বাধীনতার অধিকার। প্রত্যেক মানুষের নিজ গৃহের অধিকার তারই অন্তর্ভুক্ত। বলা হয়েছে, কোনও ব্যক্তিকেই তার জীবনের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই যখন দেশের সংবিধান এবং আইন, বিচারব্যবস্থা ও ন্যায়ালয়ের স্পষ্ট অবস্থান, তখনও দেশে কোটি কোটি মানুষ নিরাশ্রয়—বস্তিতেও ঠাঁই হয় না সবার; কী শীত, কী বর্ষা মানবেতর জীবন কাটে তাদের ফুটপাতে, রেল স্টেশনে, বাসস্ট্যান্ডে, রেলপাড়ে-খালপাড়ে! দুনিয়ার সবচেয়ে বেশি গৃহহীন মানুষ ভারতের নাগরিক। ভারতে যত বস্তিবাসী মানুষ রয়েছে ইউরোপের একাধিক বড় দেশের মোট জনসংখ্যা তার চেয়েও কম! এই চরম লজ্জা গোপন রেখেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক মঞ্চে গিয়ে লম্বা-চওড়া ভাষণ দেন।
স্বাধীনতার ৭৭ বছরেও ছবিটা বদলানো যায়নি। দেশকে পৃথিবীর তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতি করে তোলার হুংকার শোনানো হচ্ছে। দাবি করা হচ্ছে স্বাধীনতার শতবর্ষের আগেই উন্নত বিশ্বের বা উন্নত দেশের (ডেভেলপড কান্ট্রি) পংক্তিভুক্ত হয়ে উঠবে ভারত। কিন্তু সে কি হাওয়ায় হবে? তার চেষ্টা কোথায়? নয়াদিল্লির উচ্চাসন থেকে ভাষণের অতিরিক্ত যা হচ্ছে তা সংকীর্ণ রাজনীতি মাত্র। তাতে জলাঞ্জলি যাচ্ছে সংবিধান নির্দেশিত যুক্তরাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা। সিঙ্গল ইঞ্জিন, ডাবল ইঞ্জিন বিভাজনের বলি হচ্ছে বাংলাসহ একাধিক বিরোধী রাজ্য। তাতে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে গরিব মানুষগুলি। ১০০ দিনের কাজের নিশ্চয়তা প্রকল্পে (মনরেগা) বাংলাকে বঞ্চনা করা হয়েছে টানা তিনবছর। তারপর কোপ দেওয়া হয়েছে আবাস যোজনায় বা গরিবের জন্য বিনামূল্যে পাকাবাড়ি প্রদানের প্রকল্পে। অনেক টালবাহানার পর বাংলার ১১ লক্ষ প্রান্তিক মানুষকে পাকাবাড়ি তৈরি করে দেওয়ার প্রশাসনিক অনুমোদন দিল্লির বাবুরা দিয়েছিলেন। তারপরেও কিছু বাজে অজুহাতে গত তিনবছরে এক নয়া পয়সাও ছাড়েনি কেন্দ্র। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এই লাগাতার বঞ্চনার বিরুদ্ধে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গোড়া থেকেই সরব। তবে তাতেও সুরাহা না মেলেনি। 
এই পরিস্থিতিতে একজন দায়িত্বশীল অভিভাবক হিসেবে তিনি অনন্তকাল হাত গুটিয়ে বসে থাকতে পারেন না। রেড রোডের ধর্না মঞ্চ থেকে মুখ্যমন্ত্রী প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, ‘ডিসেম্বর, ২০২৪-এর মধ্যে কেন্দ্র এই বাবদ টাকা না দিলে রাজ্যের কোষাগার থেকেই গরিব মানুষকে বাড়ি তৈরির টাকা দেব।’ নরেন্দ্র মোদির সীমাহীন খেলাপের বিপরীতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাখলেন কথা রাখার এক সুন্দর দৃষ্টান্ত। এটাই নতুন নয়, প্রতিশ্রুতি রক্ষার এক অভূতপূর্ব সংস্কৃতিই গড়ে তুলেছেন বাংলার জননেত্রী। সেটাই তাঁর ধারাবাহিক সাফল্যের চাবিকাঠি। ডিসেম্বরের ‘ডেডলাইন’ শেষ হওয়ার ১৩ দিন আগেই, মঙ্গলবার ১২ লক্ষ মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির প্রথম কিস্তির টাকা প্রদানের সূচনা হল। এই বিপুল অর্থের পুরোটাই দেওয়া হচ্ছে বাংলার কোষাগার থেকে। সংগত কারণেই প্রকল্পটিও চিহ্নিত হয়েছে ‘বাংলার বাড়ি’ নামে। মঙ্গলবার নবান্ন সভাঘর থেকে প্রতীকীভাবে ৪২ জনের হাতে এই প্রকল্পের সুবিধা তুলে দেন মমতা। তারপরই শুরু হয় জেলাগুলিতে উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানোর প্রক্রিয়া। এই পর্বে, কেন্দ্রের আবাস তালিকায় বঞ্চিতদের পাশাপাশি রয়েছে রেমাল ঘূর্ণিঝড় ও বন্যায় বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিরও নাম। তবে ১২ লক্ষেই থেমে থাকবে না নবান্ন। যাচাই করার পর আরও ১৬ লক্ষ পরিবার মমতার বাংলার বাড়ি পাবে। এই কষ্টার্জিত অর্থের পুরোটারই সদ্ব্যবহার যাতে হয় তার দায়িত্ব এবার জনগণকেই নিতে হবে। তবেই সার্থক হবে মুখ্যমন্ত্রীর এই মহৎ উদ্যোগ। এই প্রকল্পকে নিছক দানখয়রাতি হিসেবে ছোট করা যাবে না। এর দ্বারা পরোক্ষে উপকৃত হবে সমগ্র অর্থনীতি এবং দীর্ঘ মেয়াদে তার সুফল পৌঁছবে রাজ্যের প্রতিটি ঘরে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই উদার ‘ইনক্লুসিভ পলিটিকস’ আগামী দিনে সব রাজ্যের সামনে প্রকৃত উন্নয়নের মডেল হিসেবেই সমাদর পাবে।
19th  December, 2024
যোগসাজশ!

এ যেন টাট্টু ঘোড়া! নির্বাচনী বন্ড হল বিশ্বের সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি, গত ফেব্রুয়ারি মাসে একথা বলেছিলেন বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ পরকলা প্রভাকর (অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামনের স্বামী)। পর্দা ফাঁসের সময় দেখা যায়, মোট অনুদানের প্রায় অর্ধেক অর্থ একাই পেয়ে বসে আছে নরেন্দ্র মোদির দল। বিশদ

ক্ষুধার্তের সামনে খাদ্য নষ্ট!

শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অপুষ্টির হার যেসব দেশে তাদেরই অন্যতম ভারত। অপুষ্টির শিকার সর্বাধিক সংখ্যক শিশু রয়েছে ভারতেই। ৬ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ১৭ শতাংশের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম। ৫ বছরের কম বয়সি শিশুদের মধ্যে ৩৬ শতাংশের বৃদ্ধি ঠিকমতো হয়নি। বিশদ

27th  December, 2024
আতঙ্কের নাম জিএসটি

পেট্রলিয়াম পণ্য, অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় এবং বিদ্যুতের উপর জিএসটি চাপানো হয়নি। এই পণ্যগুলিকে জিএসটির আওতাবহির্ভূত রাখা হয়েছে। এগুলির ক্ষেত্রে রাজস্ব আদায় করা হয় পৃথকভাবে এবং পূর্ববর্তী কর ব্যবস্থা অনুসারে। এই কর সংগ্রহ করে রাজ্য সরকারগুলি।
বিশদ

26th  December, 2024
দুর্বল ফন্দি

ভারতের সবচেয়ে বড় সমস্যার নাম নিঃসন্দেহে বেকারত্ব। রাজ্য রাজনীতি থেকে জাতীয় রাজনীতিতে উত্তরণের জন্য এই সমস্যাকেই হাতিয়ার করেছিলেন নরেন্দ্র মোদি। মনমোহন সিংয়ের দ্বিতীয় ইউপিএ সরকারকে গদিচ্যুত করতে গেরুয়া শিবিরের মুখ হিসেবে তুলে ধরা হয়েছিল নরেন্দ্র মোদিকে। বিশদ

25th  December, 2024
আগুনে ঘি

গোপনে নজরদারি চালাতে ১,৪০০ হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে আড়িপাতার জন্য ইজরায়েলের সংস্থা এনএসও-র পেগাসাস স্পাইওয়্যার ব্যবহার করা হয়েছিল। এর মধ্যে ভারতের ৩০০টি নম্বর রয়েছে। মার্কিন আদালতের এই রায় ঘোষণার পরেই ফের মোদি সরকারের বিরুদ্ধে পুরনো ঘা খুঁচিয়ে তুলেছে বিরোধীরা। বিশদ

24th  December, 2024
গ্রামোন্নয়নে প্রশংসনীয় পদক্ষেপ

মহাত্মা গান্ধীকে একবার জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল, স্বাধীন ভারত ব্রিটেনের মতো জীবনযাত্রার মান অর্জন করবে বলে কি আপনি বিশ্বাস করেন? গান্ধীজি উত্তর দিয়েছিলেন, এই সমৃদ্ধি অর্জনের জন্য এই গ্রহের অর্ধেক সম্পদ লেগেছে একা ব্রিটেনের।
বিশদ

23rd  December, 2024
ভারসাম্যের খেলা

এই প্রথম নয়, লোকসভা ভোটে বিজেপি ২৪০ আসনে আটকে যাওয়ার পর প্রকাশ্যে সরব হয়েছিলেন তিনি। ভোটের প্রচারে নরেন্দ্র মোদিকে ‘ভগবান’ হিসেবে তুলে ধরা যে ভালোভাবে নেয়নি সঙ্ঘ পরিবার, সেই বার্তা শোনা গিয়েছিল তাঁর মুখে। এর পরেও দেখা গিয়েছে, সঙ্ঘের মুখপত্রে শাসকদল ও সরকারের কৌশল নিয়ে নানা প্রশ্ন তুলতে।
বিশদ

22nd  December, 2024
অপ্রত্যাশিত

স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে সংসদে সরকার ও বিরোধীপক্ষের মধ্যে তর্কবিতর্ক, উত্তপ্ত বাক্য বিনিময়, তুমুল হই-হট্টগোল নতুন কিছু নয়। গলায় পোস্টার ঝুলিয়ে, প্ল্যাকার্ড হাতে ওয়েলে নেমে পড়া, স্লোগান, একে অপরের দিকে তেড়ে যাওয়ার ছবিও হামেশাই দেখা যায়। বিশদ

21st  December, 2024
ভর্ৎসনা ও ক্ষমা প্রার্থনা

তির ছুড়েছিলেন বিরোধীদের দিকে। লক্ষ্যভেদ তো হলই না, উল্টে তাতে বিদ্ধ হলেন ভারতের সংবিধান প্রণেতা বাবাসাহেব আম্বেদকর! কে এই ব্যর্থ ধনুর্ধর? দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী স্বয়ং!
বিশদ

20th  December, 2024
বৈষম্য বৃদ্ধির ব্যবস্থা

পয়লা জুলাই, ২০১৫। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ‘ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ স্লোগান শুনিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ঘোষিত হয়েছিল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। বলা হয়েছিল, ভারত সরকারের সমস্ত পরিষেবা ইলেকট্রনিক ব্যবস্থার মাধ্যমে সহজলভ্য হবে। তার জন্য ইন্টারনেট সংযোগ এবং অনলাইন পরিকাঠামো বিস্তার লাভ করবে দেশজুড়ে।
বিশদ

18th  December, 2024
‘না খাউঙ্গা’র প্রহসন!

গত দশ বছর ধরে মূলত তিনটি ‘অস্ত্রকে’ সম্বল করে বিরোধীদের বিরুদ্ধে তোপ দেগেই চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক, বংশানুক্রমিক শাসন। কীভাবে শতাব্দী প্রাচীন কংগ্রেস দলে গান্ধী পরিবার বংশপরম্পরায় ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছে, মোদির প্রতিদিনের সমালোচনা মূলত তা নিয়েই। বিশদ

17th  December, 2024
স্বাস্থ্যে স্বস্তি বৃদ্ধি

ইউনিভার্সাল হেলথেকয়ার বা সকল নাগরিকের জন্য স্বাস্থ্য পরিষেবাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে উন্নত কিছু দেশ। তাদের মধ্যে সবচেয়ে অগ্রণী হল নরওয়ে, নেদারল্যান্ডস, সুইডেন, ফ্রান্স, অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান,  জার্মানি, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ব্রিট‍েন প্রভৃতি।
বিশদ

16th  December, 2024
আরও এক ব্যর্থতা

সাড়া ফেলে দেওয়া আর জি কর কাণ্ডে ধর্ষণ-খুনের ঘটনার প্রেক্ষিতে তথ্যপ্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্র মামলায় ধৃত হাসপাতালের অধ্যক্ষ (প্রাক্তন) ও টালা থানার প্রাক্তন ওসির বিরুদ্ধে ৯০ দিনেও সাপ্লিমেন্টারি চার্জশিট দিতে না পেরে আরও এক ব্যর্থতার নজির গড়ল সিবিআই। বিশদ

15th  December, 2024
করদাতারাই ব্রাত্য!

এ যেন গ্রামের পাঠশালা। প্রবল ঝড়-বৃষ্টিতে জীর্ণবাড়ির ভাঙাচোরা দেওয়ালের ফাঁকফোকর দিয়ে জল ঢুকে ভাসিয়ে দেয় শ্রেণিকক্ষ। বাধ্য হয়ে মাস্টারমশাই অসময়ে ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে দেন। আচরণে সেই হতভাগ্য পাঠশালার মতো হলেও এ আসলে পাঠশালা নয়। বিশদ

14th  December, 2024
ভয়াবহ বিচার ব্যবস্থা!

চট্টগ্রাম আদালতে বুধবারও জামিন হল না হিন্দু সন্ন্যাসী চিন্ময়কৃষ্ণ দাসের। সেখানকার একদল মারমুখী আইনজীবীর বাধায় ভেস্তে গিয়েছে তাঁর জামিনের উদ্যোগ। ওইদিন আদালতে তাঁর জন্য আগাম জামিনের আর্জি জানান বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। বিশদ

13th  December, 2024
সুপ্রিম বার্তা মোদিজিকে

গর্ব না লজ্জা? একই ঘটনাকে কেন্দ্র করে এই বিপরীতধর্মী প্রশ্নের মুখোমুখি আমাদের হতে হয় বারবার। আর এমন অস্বস্তিকর পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে এদেশের সরকার বাহাদুরের জুড়ি নেই। যেমন বিনামূল্যের রেশন। ৪ নভেম্বর, ২০২৩। ভোটমুখী ছত্তিশগড়ে দুর্গ এলাকার এক প্রচারসভায় উপস্থিত নরেন্দ্র মোদি। বিশদ

12th  December, 2024
একনজরে
২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর জঙ্গি হানায় রক্তাক্ত হয়েছিল মুম্বই। সেই হামলার অন্যতম চক্রান্তকারী আবদুল রহমান মাক্কির মৃত্যু হয়েছে। এই মাক্কি ছিল লস্কর-ই-তোইবার সেকেন্ড ইন কমান্ড। ...

গির্জার ভিতর ঢুকে ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগান দেওয়ায় ঘটনা ঘটল মেঘালয়ে। এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিস। বৃহস্পতিবার মাওলিননং গ্রামের একটি গির্জায় ওই ঘটনা ঘটে। বুধবার ছিল ক্রিসমাস। তার ঠিক পরদিন আকাশ সাগর নামে এক ব্যক্তি গির্জায় ঢুকে পড়ে। ...

১৭ দিনের ব্যবধানে নন্দীগ্রামে দু’জন তৃণমূল কর্মী খুন হলেন। আর ওই খুনের ঘটনায় প্রধান অভিযুক্তরা এখনও অধরা। এই অবস্থায় পুলিসের উপর প্রবল চাপ বাড়ছিল। সেই চাপের মুখে শেষপর্যন্ত নন্দীগ্রাম থানার আইসি অনুপম মণ্ডলকে সরিয়ে দেওয়া হল। ...

২০১০ সাল। বামফ্রন্ট সরকারের শেষ সময়। ইউপিএ-২ সরকারের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং। রেলমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রাম-নেতাইয়ের গণহত্যা নিয়ে তখন গোটা বাংলা উত্তাল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্ম, বিদ্যাশিক্ষায় দিনটি শুভ। বৃত্তিগত প্রশিক্ষণে সাফল্যের সুবাদে নতুন কর্মপ্রাপ্তির সম্ভাবনা। দেহে আঘাত লাগতে পারে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩৬: দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়া এবং অ্যাডিলেড প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৮৫:মুম্বইয়ে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের প্রথম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়
১৯১০: ভারতে প্রথম বিমান উড্ডয়ন প্রদর্শিত হয়
১৯১১: স্বাধীনতা পেল মঙ্গোলিয়া
১৯১৭: চলচ্চিত্র পরিচালক চন্দ্রমৌলি চোপড়া ওরফে রামানন্দ সাগরের জন্ম 
১৯৯৮: যাত্রাপালাকার ভৈরব গঙ্গোপাধ্যায়ের মৃত্যু
১৯২১: কলকাতায় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালের উদ্বোধন
১৯৩৭: শিল্পপতি রতন টাটার জন্ম
১৯৫৪:  থিয়েটার অভিনেতা তথা পরিচালক ও নাট্যকার রমাপ্রসাদ বণিকের জন্ম
১৯৮৩: সঙ্গীতশিল্পী তথা চলচ্চিত্র অভিনেতা ও নাট্য অভিনেতা রবীন মজুমদারের মৃত্যু
১৯৮৪:  ত্রিশতম সেঞ্চুরিটি করে টেস্ট ক্রিকেটে সুনীল গাভাস্কার, ব্রাডম্যানের বিশ্বরেকর্ড ভঙ্গ করেন
২০২০:মসলিনকে বাংলাদেশের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.৭৩ টাকা ৮৬.৪৭ টাকা
পাউন্ড ১০৫.৩৭ টাকা ১০৯.০৯ টাকা
ইউরো ৮৭.৪৫ টাকা ৯০.৮১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,৮৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৭,২০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭৩,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১৩ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪। ত্রয়োদশী ৫৩/৫ রাত্রি ৩/৩৩। অনুরাধা নক্ষত্র ৩৯/৪৫ রাত্রি ১০/১৩। সূর্যোদয় ৬/১৯/২৮, সূর্যাস্ত ৪/৫৬/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৪ গতে ৯/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে পুনঃ ৩/৩১ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৫৮ গতে ২/৪৫ মধ্যে। বারবেলা ৭/৪০ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/১৮ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৮ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি। 
১২ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪। ত্রয়োদশী রাত্রি ২/৫৫। অনুরাধা নক্ষত্র রাত্রি ১০/১৭। সূর্যোদয় ৬/২২, সূর্যাস্ত ৪/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৫০ গতে ৯/৫০ মধ্যে ও ১২/৬ গতে ২/৫৮ মধ্যে ও ৩/৩৯ গতে ৪/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ১/৫ গতে ২/৫২ মধ্যে। কালবেলা ৭/৪১ মধ্যে ও ১২/৫৯ গতে ২/১৮ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৪/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৭ মধ্যে ও ৪/৪১ গতে ৬/২২ মধ্যে। 
২৫ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
চম্পাহাটি বিস্ফোরণ কাণ্ড: মৃত্যু হল একজনের

11:43:00 PM

দিল্লিতে পৌঁছলেন মেঘালয়ের মুখ্যমন্ত্রী কনরাড সাংমা

11:00:00 PM

ছত্তিশগড়ের সুকমা থেকে দুটি আইইডি উদ্ধার করল নিরাপত্তা বাহিনী

10:58:00 PM

দিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করলেন মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল সি পি রাধাকৃষ্ণন

10:55:00 PM

আগামী ৪ জানুয়ারি খানৌরি সীমান্তে কিষাণ মহাপঞ্চায়েতের ডাক দিল আন্দোলনরত কৃষকরা

10:51:00 PM

উত্তরপ্রদেশের হামিরপুরে দুটি ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষের জেরে লাগল আগুন, ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পুলিস

10:18:00 PM