Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

বিষদংশনের মোদিযুগ

ট্রেডিং ইকনমিক্স অনুসারে, ভারতে বেকারের সংখ্যা ৪৪.৮৫ মিলিয়ন। বেকারত্ব সম্পর্কিত অন্যান্য পরিসংখ্যানে তারা জানাচ্ছে, ভারতের বেকারত্বের হার গত জুন মাসে ছিল এইরকম—মহিলাদের মধ্যে ১৮.৫ শতাংশ। সংখ্যাটি জাতীয় গড়ের চেয়ে বেশি। অন্যদিকে পুরুষদের মধ্যে বেকারত্বের হার ছিল ৭.৮ শতাংশ। বয়স অনুসারে বেকারত্বের হার পুরুষদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ১৫-১৯ বছর বয়সিদের মধ্যে (১৮.৩ শতাংশ)। বেকারত্বের উচ্চ হারে তারপরেই  ২০-২৪ বছর বয়সিরা (১৭.৮ শতাংশ)। ২৫-২৯ বছর বয়সিদের মধ্যে বেকারত্বের হার ছিল ৭.৭  শতাংশ। অন্যদিকে মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বেকারত্বের হার (২২ শতাংশ) ২০-২৪ বছর বয়সিদের মধ্যে ৷ গত জুন মাসে অঞ্চল অনুসারে বেকারত্বের শতাংশ হার ছিল গ্রামাঞ্চলে ৯.৩ এবং শহরাঞ্চলে ৮.৯। সাধারণভাবে ভারতে গ্রামাঞ্চলেই বেকারত্বের হার কম থাকে। কিন্তু এখানে দেখা যাচ্ছে, বেকারত্বের উচ্চ হার থেকে গ্রাম ভারতও রেহাই পাচ্ছে না। গ্রামাঞ্চলে বেকারত্বের যন্ত্রণা শহরাঞ্চলকেও ছাপিয়ে গিয়েছে! গ্রামাঞ্চলে বেকারত্বে লাগাম দেওয়ার চেষ্টা করে কৃষিভিত্তিক বিভিন্ন কাজ। ওইসঙ্গে সংগত করে ১০০ দিনের কাজের নিশ্চয়তা প্রকল্প (মনরেগা)।
আর মোদি সরকার কোপ দিয়েছে সেখানেই। ফলে এই উলটপুরাণের দায় যে মোদি সরকারের নয়া অর্থনীতির, তা নিয়ে বিতর্কের অবকাশ কমই। এই নীতির সবচেয়ে বড় বলির নাম নিঃসন্দেহে বাংলা, মানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্য। যেহেতু মোদি সরকারের ভ্রান্ত গেরুয়া নীতির সামনে সবচেয়ে বড় বাধা এখনও পর্যন্ত তাঁরাই, তাই তাঁদের সবক শেখাবার নামে বাংলার গরিব মানুষকে চরম বঞ্চনার মধ্যে ঠেলে দেওয়া হয়েছে। বাংলায় মনরেগার টাকা বন্ধ ২০২১-এর ডিসেম্বর থেকে। ফলে পরবর্তী দু’বছরেও (২০২২-২৩, ২০২৩-২৪) বাংলার গরিব মানুষকে এই প্রকল্পে কোনও কাজ দেওয়া যায়নি। তার ফলে গ্রামবাংলার জন্য পরিকল্পিত ৬২ কোটি শ্রমদিবস নষ্ট হয় সেইসময়। এজন্য গরিব মানুষগুলোর সঙ্গে বঞ্চনার আর্থিক পরিমাণটাও ছিল বিশাল—২২ হাজার কোটি টাকা! তার সঙ্গে চলতি অর্থবর্ষে বঞ্চনার হিসেব যোগ করলে ক্ষতির পরিমাণটা আরও মস্ত। সম্পদ অনর্থক জমিয়ে রাখার বিরুদ্ধে সওয়াল করতে গিয়ে মনস্বী বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় সম্পদকে তুলনা করেছিলেন দুর্গন্ধযুক্ত আবর্জনার সঙ্গে। তুলনাটা টাকার সঙ্গেও লাগসই। বস্তু হিসেবে টাকারও কোনও ক্ষমতা নেই, খামোকা জমিয়ে রাখলে তারা কিছু জায়গা দখল করে মাত্র। টাকার আসল শক্তি তার গতিশীলতায়—একটা টাকা যত বেশি হাত বদল করবে, তত বেশি লোকের প্রয়োজন মেটাবে, সৃষ্টি হবে তত বেশি উপযোগ। এটাই হল টাকার বৃদ্ধি। টাকার এই ‘ধর্মাচরণ’ থেকে বাংলাকে বঞ্চিত করা হয়েছে আগেই, এবার কি সারা ভারতের কপালেও এই দুর্ভোগ চাপিয়ে দেওয়ার মতলব জারি রয়েছে?
গভীর আশঙ্কা তৈরি করে দিয়েছে খোদ নীতি আয়োগ। দেশে মনরেগার প্রভাব নিয়ে তারা একটি স্বতঃপ্রণোদিত সমীক্ষা করছে। আশঙ্কাটি সেখান থেকেই। মনরেগা প্রকল্পটি মানুষের জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত করছে, সেটাই খতিয়ে দেখা হবে এই সমীক্ষায়। সমীক্ষা রিপোর্ট নেতিবাচক হলে নীতি আয়োগের সুপারিশ কী হবে? সেটিকে ঢাল করে মনরেগা পুরোপুরি বন্ধ করে দেওয়া হবে না তো? এই সরকারের গরিব-মধ্যবিত্ত বিরোধী ভয়াবহ অর্থনীতির রেকর্ডই সংশ্লিষ্ট মহলকে তেমনটাই ভাবাচ্ছে। গ্রামীণ অর্থনীতির দুর্দশা কমাতে ২০০৬ সালে মনমোহন সিং সরকার চালু করেছিল মনরেগা। তার ইতিবাচক ফল মিলেছিল বেশ দ্রুত—কমতে শুরু করেছিল বেকারত্ব ও দারিদ্র্য এবং বেড়ে চলেছিল জাতীয় গড় আয়। তবুও জনসংখ্যার নীচের দিকের ২০ শতাংশের দুর্দশা আজও বর্তমান। তাই মনরেগার পরিধি বৃদ্ধির উপরেই গুরুত্ব আরোপ করার সুপারিশ করেন অর্থনীতি ও সমাজবিজ্ঞানের বিশেষজ্ঞদের একাংশ। আর ঠিক সেইসময়ই উল্টোপথে হাঁটা শুরু করে মোদি সরকার। ২০২১-২২ অর্থবর্ষ থেকে এই খাতের মোট খরচ কমতে শুরু করেছে। ২০২২-২৩ সালে এই খাতে খরচ করা হয়েছিল মোট বাজেটের মাত্র ১.৭৮ শতাংশ। অঙ্কটি বিগত এক দশকের ভিতরে সর্বনিম্ন! সেইসময় থেকেই এই প্রকল্প চালু রাখার ব্যাপারে মোদি সরকারের সদিচ্ছা নিয়ে গভীর সংশয় তৈরি হয়। অথচ আমরা জানি, মনরেগার মাধ্যমে শুধু স্থায়ী সম্পদই সৃষ্টি হয় না, দেশজুড়ে প্রান্তিক গরিব পরিবারগুলির জন্য সৃষ্টি হয় বিপুল কর্মসংস্থানেরও সুযোগ। এবার প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে গেলে বঞ্চনার শিকার হবেন জনসাধারণ। এতদিন শুধু বাংলার মানুষকে ভাতে মেরেছে গেরুয়া প্রশাসন। এবার কি সারা ভারতের গরিব মানুষকেই ভাতে মারতে চাইছেন মোদিবাবুরা? এই আশঙ্কা সত্যি হলে বহুচর্চিত অমৃতকালই চিহ্নিত হয়ে থাকবে বিষদংশনের মোদিযুগ হিসেবে।
16th  October, 2024
বেনিয়ার সরকার

বহু জরুরি ওষুধের দাম একধাক্কায় ৫০ শতাংশ বাড়তে চলেছে। এই দুঃসংবাদ পাওয়া গিয়েছে সোমবার। আটটি ওষুধের ১১টি ফর্মুলেশনের সর্বোচ্চ দাম ৫০ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধির দাবিতে সিলমোহর দিয়েছে ন্যাশনাল ফার্মাসিউটিক্যাল প্রাইসিং অথরিটি (এনপিপিএ)। বিশদ

উৎসব

কোনও কোনও পঞ্জিকা মতে, এবারের পুজো ছিল তিনদিনের। কিন্তু উৎসব কি এই পুজোর সময়টুকু দিয়ে বেঁধে রাখা যায়! যায়ওনি। তাই মাসের শুরুতে দেবীপক্ষের সূচনা থেকেই বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসবের ঢাকে কাঠি পড়েছিল। বিশদ

15th  October, 2024
সবার ভালোথাকার উৎসব

‘ভারতবর্ষে হিন্দুদিগের দুর্গাপূজা সকল পূজা অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ। এই পূজাকে হিন্দুমাত্রেই অতিশয় শ্রদ্ধার চোখে দেখেন। ইহাকে হিন্দুদের জাতীয় উৎসব বলা যাইতে পারে।’ মনে করতেন স্বামী অভেদানন্দ। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে এবং পূর্ববঙ্গ বা আজকের বাংলাদেশে জগন্মাতা শ্রীশ্রীদুর্গাদেবী নানা নামে পুজো পান। বিশদ

10th  October, 2024
হম্বিতম্বিই সার!

ভ্রাতৃভাব ভাবি মনে, দেখ দেশবাসিগণে,/ প্রেমপূর্ণ নয়ন মেলিয়া।/ কতরূপ স্নেহ করি, দেশের কুকুর ধরি,/ বিদেশের ঠাকুর ফেলিয়া।।’ লিখেছিলেন উনিশ শতকের কবি ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত। তাঁর এই সাহসী স্বদেশ চেতনার প্রশংসা প্রসঙ্গে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ‘মাতৃসম মাতৃভাষা’র কথাও উত্থাপন করেন। বিশদ

09th  October, 2024
প্রতিশ্রুতি ও কঠিন বাস্তব

এই আগুন নেভার নয়! কাঁচা আনাজ থেকে রান্না করা খাবার— আগুনে দামের হাত থেকে রেহাই নেই আম জনতার। কখনও প্রাকৃতিক দুর্যোগ, কখনও আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, কখনও প্রশাসনের অপদার্থতায় আকাশ ছুঁয়ে ফেলা পণ্যসামগ্রীর দাম যেন বারো মাসে তেরো পার্বণের মতো অনিবার্য, অবশ্যম্ভাবী হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশদ

08th  October, 2024
কীসের ‘সাফল্য’?

মাওবাদী খতম অভিযানে একের পর এক ‘সাফল্য’ পাচ্ছে যৌথ বাহিনী। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য সাম্প্রতিক তিনটি ‘অপারেশন’। খতমের ‘উজ্জ্বল’ তালিকার কোনোটিতে সংখ্যা ৩, কোনোটিতে ২৯, তো কোনোটিতে ৩১!
বিশদ

07th  October, 2024
পাক সফরে ভারতের অবস্থান স্পষ্ট

ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে অচলায়তন কি কাটতে চলেছে? সেই প্রশ্ন তুলেই আগামী ১৫-১৬ অক্টোবর সাংহাই কোঅপারেশন অর্গানাইজেশনের শীর্ষ বৈঠকে যোগ দিতে ইসলামাবাদ যাচ্ছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। দুই প্রতিবেশী দেশের কয়েক যুগের পাথরচাপা সম্পর্ক কি টলবে জয়শঙ্করের এই সফরে? বিশদ

06th  October, 2024
এবার নাম হোক ‘বাংলা’

আরও একটা লড়াই জিতলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর কথায়, দাবি ‘ছিনিয়ে নেওয়া’ গেল। ‘মোদের গরব মোদের আশা’ বাংলাকে ধ্রুপদী ভাষার স্বীকৃতি দিল কেন্দ্র। দেবীপক্ষের সূচনালগ্নে বঙ্গবাসী ও বঙ্গভাষীর জন্য এই প্রাপ্তি আহ্লাদিত হওয়ার মতোই। বিশদ

05th  October, 2024
মোদি অর্থনীতির বদল চাই

ডিজেল, পেট্রলসহ কোনও পেট্রপণ্যের আন্তর্জাতিক বাজার দরের সুবিধা জনগণকে দেয় না কেন্দ্র। এই পণ্যগুলি বস্তুত একতরফা এবং দীর্ঘদিন যাবৎ অগ্নিমূল্য করে রেখেছে মোদি সরকার। এই নীতিতে অন্যায় হারে রাজস্ব লুটে যাচ্ছে তারা। পাশাপাশি কৃষক এবং গরিব ও মধ্যবিত্তের প্রাপ্য সরকারি ভর্তুকিতে কোপ বেড়ে চলেছে। বিশদ

04th  October, 2024
সঙ্কীর্ণতার শিকার বিজেপি

সম্প্রতি দু’দফায় বিধ্বংসী বন্যার কবলে পড়েছে বাংলা। প্রথম দফায় প্লাবিত হয়েছে দক্ষিণবঙ্গের ১২টি জেলা। দ্বিতীয় দফায় বানভাসি হয়েছে উত্তরবঙ্গের পাঁচটি জেলার আরও কয়েক লক্ষ মানুষ। সব মিলিয়ে হাজার হাজার ঘরবাড়ি জলমগ্ন হয়েছে। তলিয়েও গিয়েছে কিছু বসতবাড়ি।
বিশদ

03rd  October, 2024
মূল দাবি গুরুত্ব হারিয়েছে

জরুরি বিভাগসহ হাসপাতালের যাবতীয় চিকিৎসা পরিষেবায় ডাক্তারদের অবিলম্বে যোগ দিতে হবে। আর জি কর সমস্যায় স্বতঃপ্রণোদিত মামলায় সোমবার পরিষ্কার এই নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত। দেশের প্রধান বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড়ের কড়া নির্দেশ, ‘আইপিডি) এবং ওপিডি-সহ যাবতীয় চিকিৎসা পরিষেবায় ডাক্তারদের যোগ দিতে হবে।’ বিশদ

02nd  October, 2024
গোড়ায় গলদ

নিত্যদিনের জীবনধারণের ক্ষেত্রে সবচেয়ে দামি কী? যে কোনও পরীক্ষায় এই প্রশ্নের উত্তর হবে একটাই, চিকিৎসা খরচ। এবং, এই নিয়ে বিতর্কের কোনও অবকাশ নেই। একদিকে ওষুধের দাম বছরে তিন-চার বার বাড়ছে, এবং কিছু নামী-দামি কোম্পানির ততোধিক জনপ্রিয় ওষুধ গুণমানের পরীক্ষায় ‘পাশ’ করতে পারছে না, বাজার ছেয়ে যাচ্ছে ‘জাল’ ওষুধে! বিশদ

01st  October, 2024
নির্বাচনী বন্ডে দায়ী মোদিও

নির্বাচনী বন্ডকে ঢাল করে চলেছিল হাজার হাজার কোটি টাকার ‘তোলাবাজি’! আর এমনই এক ভয়াবহ ‘ফৌজদারি ষড়যন্ত্রে’ ব্যবহৃত হয়েছিল ইডির মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি!
বিশদ

30th  September, 2024
‘ধর্মের’ আশ্রয়ে কুসংস্কার

চার বছর আগে সেটাও ছিল এক সেপ্টেম্বরের ঘটনা। ২০২০ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর উত্তরপ্রদেশের হাতরাস জেলায় চারজন উচ্চবর্ণের পুরুষ ধানখেতের মধ্যে এক ১৯ বছরের দলিত তরুণীকে গণধর্ষণ করে পৈশাচিক শারীরিক অত্যাচার চালায়। ঘটনার দু’সপ্তাহ পর দিল্লির একটি হাসপাতালে মৃত্যু হয় সেই কন্যার। বিশদ

29th  September, 2024
ত্র্যহস্পর্শে জেরবার

সকলের জন্য শিক্ষা, শিক্ষান্তে কাজ, অথবা লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে—বাল্য বয়সে শেখা এসব স্বপ্ন দেখা মোদি জমানায় ভুলতে বসেছে যুব সমাজ। নতুন কাজ তো দূর অস্ত, এখন আজকে কাজ থাকলেও কালকের গ্যারান্টি নেই। বিশদ

28th  September, 2024
যুগপৎ উদ্বেগ ও অভয়

সম্প্রতি ড্রাগ টেস্ট বা ওষুধের গুণমানের পরীক্ষায় ডাহা ফেল করেছে বহুল ব্যবহৃত ৫৩টি ব্র্যান্ড। এগুলির কোনওটি অ্যান্টাসিড, কোনওটি-বা ক্যালশিয়াম সাপ্লিমেন্ট হিসেবে পরিচিত এবং রীতিমতো জনপ্রিয়। বিশদ

27th  September, 2024
একনজরে
জেলায় বন্যা পরিস্থিতি। প্রচুর ফসল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বাজারে। খুচরো বাজারে একধাপে অনেকটা বেড়েছে আনাজের দাম। পাশাপাশি রীতিমত আগুন দাম ফলেরও। বুধবার ...

ময়নাগুড়িতে এ বছর কৃষ্ণনগরের লক্ষ্মী প্রতিমার চাহিদা সব থেকে বেশি। স্থানীয় শিল্পীদের তৈরি প্রতিমার থেকে কৃষ্ণনগরের ছাঁচের প্রতিমা বিক্রি করে দোকানিরাও খুশি। অপরদিকে, কৃষ্ণনগরের প্রতিমা ...

শনিবার আইএসএলের প্রথম পর্বের মহারণে মাঠে নামছে মোহন বাগান ও ইস্ট বেঙ্গল। এই ম্যাচের ৭২ ঘণ্টা আগে প্রকাশিত হল ফিরতি ডার্বির দিন। ১১ জানুয়ারি ফের মুখোমুখি হবে দুই প্রধান। শুধু ডার্বি নয়, বুধবার পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করল এফএসডিএল। ...

একটি ফার্মের ট্যাঙ্ক সাফাই করতে গিয়ে দমবন্ধ হয়ে মৃত্যু হল পাঁচ শ্রমিকের। গুজরাতের কচ্ছ জেলায় মঙ্গলবার রাত একটা নাগাদ এই ঘটনা ঘটে। কচ্ছ (পূর্ব) জেলার পুলিস সুপার সাগর পারমার বলেন, কৃষিজাত পণ্যের ওই কারখানায় বুধবার ভোররাত ১টা নাগাদ ওই পাঁচ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

পারিবারিক সম্পত্তির বেচাকেনায় অর্থাগম। ব্যয় বৃদ্ধির চাপ আসতে পারে। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব ট্রমা দিবস
বিশ্ব সাইক্লিং দিবস
আন্তর্জাতিক দারিদ্র দূরীকরণ দিবস

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৭৭৪: সাধক বাউল লালন ফকিরের জন্ম
১৮৯০: সাধক বাউল লালন ফকিরের মৃত্যু
১৯০৩: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাইট ভ্রাতৃদ্বয় অরভিল রাইট ও উইলবার রাইট সাফল্যের সঙ্গে উড়োজাহাজের উড্ডয়ন ঘটান
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯৪৭: রাজনীতিবিদ বৃন্দা কারাতের জন্ম
১৯৫৫: অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের জন্ম
১৯৬৫: শ্রীলঙ্কান প্রাক্তন ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০: ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম 
১৯৭৯: নিউজিল্যাণ্ডের ক্রিকেটার মার্ক গিলেস্পির জন্ম
২০০৫: দেশে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি থেকে বাণিজ্যিক ভাবে কয়লা উত্তোলন শরু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.২৩ টাকা ৮৪.৯৭ টাকা
পাউন্ড ১০৮.০৬ টাকা ১১১.৮৬ টাকা
ইউরো ৮৯.৯১ টাকা ৯৩.৩২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৯০,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৯০,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
16th  October, 2024

দিন পঞ্জিকা

৩১ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা ২৩/১৫, দিবা ৪/৫৬। রেবতী নক্ষত্র ২৬/৪৫ দিবা ৪/২০। সূর্যোদয় ৫/৩৭/৩৭, সূর্যাস্ত ৫/৬/২৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/১০ মধ্যে পুনঃ ১/১৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে। রাত্রি ৫/৫৭ গতে ৯/১৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৪৭ গতে ৩/৭ মধ্যে পুনঃ ৩/৫৮ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ২/১৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/২২ গতে ১২/৫৬ মধ্যে। 
৩০ আশ্বিন, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৪। পূর্ণিমা সন্ধ্যা ৫/১৯। রেবতী নক্ষত্র সন্ধ্যা ৫/৩৭। সূর্যোদয় ৫/৩৮, সূর্যাস্ত ৫/৮। অমৃতযোগ দিবা ৭/১৮ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৩৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৫/৪৩ গতে ৯/১১ মধ্যে ও ১১/৪৬ গতে ৩/১৪ মধ্যে ও ৪/৬ গতে ৫/৩৯ মধ্যে। কালবেলা ২/১৫ গতে ৫/৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/২৩ গতে ১২/৫৭ মধ্যে। 
১৩ রবিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইজরায়েলি সেনার হামলায় হত হামাস প্রধান ইয়াহা সিনওয়ার

12:45:16 AM

রাজ্যকে আর্থিক সাহায্য কেন্দ্রীয় সড়ক পরিবহণ মন্ত্রকের
জলপাইগুড়ির ধূপগুড়ি থেকে আলিপুরদুয়ারের ফালাকাটা পর্যন্ত চার লেনের রাস্তা ও ...বিশদ

12:09:02 AM

প্রয়াত অভিনেতা দেবরাজ রায়, শোকপ্রকাশ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

11:09:00 PM

বাবা সিদ্দিকিকে খুনের মামলা: অভিযুক্ত শিবকুমার গৌতম ও জীশান আখতারের বিরুদ্ধে লুক আউট সার্কুলার জারি করল মুম্বই পুলিস

10:30:12 PM

মহিলা টি-২০ বিশ্বকাপ: অস্ট্রেলিয়াকে ৮ উইকেটে হারিয়ে জয়ী দক্ষিণ আফ্রিকা

10:19:00 PM

এনডিএ-র বৈঠক শেষে চণ্ডীগড় থেকে রওনা দিলেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুস্কর সিং ধামি

09:58:00 PM