Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

কবে কাটবে ‘বন্দিদশা’?

সঞ্জয় সিং, মণীশ সিশোদিয়া, কে কবিতা, হেমন্ত সোরেন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল—গত লোকসভা নির্বাচনের আগে এই নামগুলি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিল। সৌজন্য, মোদি সরকার। অভিযোগ, সিবিআই এবং ইডির মতো দুই কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে বিরোধীপক্ষের এই নেতা-নেত্রীদের গ্রেপ্তার করিয়ে ভোটে জিততে মরিয়া হয়ে উঠেছিলেন নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহরা। ভোট মিটতেই দেখা যাচ্ছে, জেলবন্দি বিরোধী নেতারা এক এক করে জামিনে মুক্তি পেতে শুরু করেছেন। তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। ধৃতদের ক্ষেত্রে জামিন না দেওয়ার কোনও যুক্তিসঙ্গত কারণ খুঁজে পাননি বিচারপতিরা। কারও কারও ক্ষেত্রে গ্রেপ্তারের যৌক্তিকতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে আদালত। সব মিলিয়ে গ্রেপ্তারের আসল ‘উদ্দেশ্য’ নিয়ে ফের প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইতিহাস বলছে, ইউপিএ জমানাই হোক বা বিজেপি শাসন—বিরোধীদের ‘শায়েস্তা’ করতে শাসকগোষ্ঠী বরাবর ইডি-সিবিআইকে বদলা ও ভয় দেখানোর হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। মনমোহন সিং-এর জমানায় সংগতিবিহীন সম্পত্তি থাকার অভিযোগ ওঠে সমাজবাদী পার্টির তৎকালীন সুপ্রিমো প্রয়াত মুলায়ম সিং যাদব ও তাঁর ছেলে অখিলেশ যাদবের বিরুদ্ধে। আবার ২০১৩ সালে নিজেদের জোটসঙ্গীকে চাপে রাখতে ডিএমকে নেতা এম কে স্ট্যালিনের বাড়িতে তল্লাশি চালায় সিবিআই। এই ঘটনায় ইউপিএ-র সঙ্গ ত্যাগ করে ডিএমকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, মনমোহনের জমানায় তবু কিছু রাখঢাক ছিল। মোদি জমানায় কোনও আড়াল আবডাল নেই, সবই খুল্লাম খুল্লা চলছে। তথ্য বলছে, ২০২২ সাল পর্যন্ত মোদি জমানায় কেন্দ্রীয় সংস্থা যত মামলা করেছে তার ৯৫ শতাংশই বিরোধী দলের নেতা-নেত্রীদের বিরুদ্ধে। বস্তুত লোকসভা ভোটের আগে নানাবিধ দুর্নীতির অভিযোগ তুলে সারিবদ্ধভাবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ‘ইন্ডিয়া’ জোটের কর্মকর্তাদের। কিন্তু আদালত একের পর এক জামিন দিয়ে গ্রেপ্তারগুলি নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছে। 
অথচ সাধারণ মানুষের বিশ্বাস হল, কোনও অপরাধের কিনারা করতে কেন্দ্র ও রাজ্যের পুলিস প্রশাসন ব্যর্থ হলে ডাকা হয় সিবিআই, ইডির মতো কেন্দ্রীয় সংস্থাকে। কারণ, এরা অনেক বেশি দক্ষ ও পেশাদার। আশা থাকে, এই এজেন্সিগুলি রাজনীতির প্রভাবমুক্ত হয়ে কাজ করবে। কিন্তু এই ধারণার সঙ্গে বাস্তব প্রায় কোনও ক্ষেত্রেই মেলে না। প্রকৃত সত্য হল, এই দুই শীর্ষ সংস্থাই রাজনীতির অঙ্গুলিহেলনে পরিচালিত হচ্ছে। এই বিশ্বাস শুধু আম জনতার নয়, অনেক ক্ষেত্রে আদালতও তাই মনে করে। ফলে বিভিন্ন মামলায় এই দুই সংস্থাকে তিরস্কৃত হতে হচ্ছে বারবার। তেলেঙ্গানার প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর কন্যা কে কবিতাকে জামিন দিতে গিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, তদন্তকারী সংস্থা মামলার অন্যতম অভিযুক্তকে রাজসাক্ষী করে পরে তাঁকেই আবার সাক্ষী হিসেবে তুলে ধরে! এই ঘটনা সন্দেহের উদ্রেক করে। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী কেজরিওয়ালের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আদালতের বিচারপতি প্রশ্ন তুলেছেন, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে এফআইআর করার ২২ মাস পরে তাঁকে গ্রেপ্তার করল সিবিআই! এটা যথেষ্ট সন্দেহের। ইডির মামলায় জামিন পেতে পারেন বুঝেই তাঁকে গ্রেপ্তার করে সিবিআই, এই অনুমানের কারণ আছে। অর্থাৎ, যথেষ্ট যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়াই কোনও অভিযোগ তুলে জেলে ঢোকানো হয়েছে বিরোধী নেতা-নেত্রীদের, যা এখন ব্যুমেরাং হয়ে ফিরে আসছে। বিরোধীদের অভিযোগ এটাই ছিল। এ রাজ্যেও দেখা যাচ্ছে, বিভিন্ন দুর্নীতি মামলায় ধৃতরা একে একে জামিন পেয়ে যাচ্ছেন। যেমন মানিক ভট্টাচার্য, জীবনকৃষ্ণ সাহা, সুকন্যা মণ্ডল প্রমুখ। এই যে ঢাকঢোল পিটিয়ে গ্রেপ্তার করার পর কার্যত আদালতে গিয়ে ল্যাজেগোবরে হতে হচ্ছে—এই কারণেই কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলির কাজকর্ম ও নিরপেক্ষতা নিয়ে জোরালো প্রশ্ন উঠেছে। এই কারণেই হয়তো কেজরিওয়ালকে জামিন দিতে গিয়ে সিবিআইকে আরও একবার ‘খাঁচাবন্দি তোতাপাখি’ বলে কটাক্ষ করেছে আদালত। রীতিমতো ক্লেশ মিশিয়ে বিচারপতি বলেছেন, ‘আপনাদের প্রমাণ করতে হবে আপনারা খাঁচার পাখি নন। খাঁচা থেকে মুক্ত।’ 
শুধু তো বিরোধীদের গ্রেপ্তার নয়, সাম্প্রতিক অতীতে নানা রাজ্যে বিশেষত অবিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে বিধানসভা ভোটের আগে সিবিআই-ইডির অতি সক্রিয়তা দেখতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছে আম জনতা। অভিযোগ, অনৈতিকভাবে সরকার গড়তে ও নির্বাচিত সরকার ভাঙতে মোদি-শাহর দুই বাহু হিসেবে কাজ করে চলেছে এই দুই সংস্থা। এই অভিযোগ যে অনেকাংশে সত্য অর্থাৎ কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলির উপর যে রাজনৈতিক প্রভাব খাটানো হয় তা নিয়ে মুখ খুলেছেন সিবিআইয়েরই দুই প্রাক্তন ডিরেক্টর। এমনকী নানা সময়ে ক্ষমতাসীন শাসক তদন্তকারী ব্যক্তিত্বকে প্রলোভনও দেখায় বলে অভিযোগ। যে দলই ক্ষমতায় আসে তারা বিপক্ষ দলের বিরুদ্ধে সিবিআই-ইডির মতো তদন্তকারী সংস্থাকে হাতিয়ার করতে চায়। তাই শাসক বদলালেও এই অবাঞ্ছিত প্রচেষ্টা চলতেই থাকে। ফলে ‘খাঁচাবন্দি তোতাপাখি’ খাঁচাতেই থেকে যায়। বদনাম ঘোচে না। মুক্ত স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ তারা কমই পায়। 
15th  September, 2024
দাম নিয়ন্ত্রণে পথে প্রশাসন

আর জি কর কাণ্ডের জেরে জুনিয়র ডাক্তাররা কর্মবিরতি চালানোয় মাসাধিক কাল ধরে সরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্য পরিষেবা কার্যত লাটে উঠেছিল। সেই অচল অবস্থা কাটলেও দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বন্যা পরিস্থিতি এবং তার কারণে খাদ্যসামগ্রীর দাম বৃদ্ধিতে সিঁদুরে মেঘ দেখছে বঙ্গবাসী। বিশদ

অজুহাতের রাজনীতি

ছ’মাস আটকে রাখার পর গত মার্চ-এপ্রিল নাগাদ শহুরে আবাস প্রকল্পে রাজ্যের প্রাপ্য ৫০০ কোটি টাকা পাঠিয়েছিল কেন্দ্র। আরও খোলসা করে বলা যায়, মোদি সরকার ওই টাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল। এবার আসছে এই প্রকল্পেরই পরবর্তী পর্যায়ের ১৯০ কোটি টাকা।
বিশদ

23rd  September, 2024
পেশাদারিত্ব তলানিতে!

একদা যে সংস্থার তদন্তের নামে অপরাধীদের বুকে কাঁপন ধরত, জনমানসে তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেক দিন ধরেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ইদানীং দেখা যাচ্ছে, উঠতে বসতে আদালতে ভর্ৎসিত হওয়াটাই প্রায় অভ্যাসে পরিণত করে ফেলেছে সিবিআই! রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতি মামলার তদন্ত করছে সিবিআই। বিশদ

22nd  September, 2024
একরৈখিক সংকীর্ণ প্রচেষ্টা

একেবারে গোড়া কেটে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে মোদি সরকার। ভারতীয় সংবিধানে একক কেন্দ্রীভূত রাষ্ট্রের বদলে যে যুক্তরাষ্ট্রীয় আদর্শে চালিত দেশের অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ রয়েছে—তাকে গলা টিপে হত্যা করতে উদ্যত কেন্দ্রের শাসকগোষ্ঠী। বিশদ

21st  September, 2024
বন্যা, বিবেক, স্থায়ী সমাধান

বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত পঞ্জিকা মতে, আশ্বিন মাসের আজ ৪ তারিখ। অর্থাৎ মহলয়ার বাকি আর মাত্র দু’সপ্তাহ। ১৬ আশ্বিন (২ অক্টোবর) মহালয়ার চারদিন পর ২১ আশ্বিন (৭ অক্টোবর) দুর্গাপঞ্চমী। অর্থাৎ ধনী-নির্ধন নির্বিশেষে সকল মানুষের বহু প্রতীক্ষিত দুর্গোৎসবের শুরু। বিশদ

20th  September, 2024
ব্যর্থতার ১০০ দিন!

লোকসভা ভোটের আগে নিজের সম্পর্কে তিনি বলেছিলেন, ‘কেউ কেউ আমাকে পাগল বলতে পারে, কিন্তু আমি নিশ্চিত যে, ‘পরমাত্মা’ আমাকে একটি বিশেষ উদ্দেশ্যের জন্য পাঠিয়েছেন।... আমি নিজেকে সম্পূর্ণভাবে ঈশ্বরের কাছে উৎসর্গ করেছি’। বিশদ

19th  September, 2024
পুজোর মুখে বানভাসি মানুষ

অতিগভীর নিম্নচাপের প্রভাবে প্রবল বৃষ্টি হয়েছে টানা কয়েকদিন। তার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ডিভিসির তরফে আচমকা ছাড়া জল। সোমবার ও মঙ্গলবার দু’দিনে ডিভিসি মোট আড়াই লক্ষ কিউসেক জল ছেড়ে দিয়েছে।
বিশদ

18th  September, 2024
বিচারের দাবি বিবেকহীনের

জুনিয়র ডাক্তারদের টানা কর্মবিরতির ফলে কলকাতায়সহ বাংলায় চিকিৎসা ক্ষেত্রে চরম অচলাবস্থাই কায়েম হয়েছে। খবরকাগজের পাতায় পাতায় মর্মান্তিক সংবাদ। শিরোনামগুলি এইরকম—‘কর্মবিরতির জের, সাপে কাটা তরুণীর মৃত্যুর অভিযোগ এনআরএসে’, ‘ব্রেন টিউমারের রোগীকে নিয়ে এসএসকেএমে অসহায় আত্মীয়রা, ভর্তির জন্য কাতর অনুরোধ’, ‘আর জি করে বিনাচিকিৎসায় মরতে হল ছেলেকে, যুবকের মৃত্যুতে অভিযোগ বাবার!’ বিশদ

17th  September, 2024
এখন লক্ষ্য শুধুই শাস্তি

আর জি কর ইস্যুতে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অংশত অচলাবস্থা জারি রয়েছে। বিনা নোটিসে, প্রায়ই অশান্ত হয়ে উঠছে শহর এবং রাজ্যের নানা স্থান। পশ্চিমবঙ্গের সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজোর বাকি আর মাত্র তিনসপ্তাহ। এটা নিছক কোনও আনন্দ-প্রহর নয়, অর্থনীতিরও একটি বড় চালিকাশক্তি।
বিশদ

16th  September, 2024
খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি

সল্টলেকে  স্বাস্থ্যভবনের সামনে পাঁচ দফা দাবিতে ধর্নায় বসেছেন সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। অথচ সেই দাবি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সরাসরি সম্প্রচারের শর্ত দিয়ে বৈঠক ভেস্তে দিলেন আন্দোলনকারীরাই! এমন নজির এই বাংলায় তো বটেই ভূ-ভারতেও আছে কি না সন্দেহ। বিশদ

14th  September, 2024
সিবিআই কি লক্ষ্যচ্যুত?

আর জি কর-এ তরুণী ডাক্তার-ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার একমাস ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। অপরাধ সংঘটনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই, ১০ আগস্ট প্রধান সন্দেহভাজন সঞ্জয় রায়কে কলকাতা পুলিস গ্রেপ্তার করে। বিশদ

13th  September, 2024
রেল দুর্ঘটনার নয়া তত্ত্ব

মানবজীবন হল এক আনন্দ সফর। কেননা মানুষ অন্তত মনে করে, এই গ্রহে যত ধরনের প্রাণী জন্ম নেয়, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দে বাঁচার সুযোগ পায় তারাই। মানুষের আনন্দ—খেয়ে, পরে, বসবাস করে, জ্ঞান আহরণে, বিনোদনে, এবং সর্বোপরি সুস্থভাবে বেঁচে। বিশদ

12th  September, 2024
চিকিৎসাকেই সর্বোচ্চ মান্যতা

আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যের বড় হাসপাতালগুলিতে টানা যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তাতে বহু মানুষ প্রচণ্ড দুর্ভোগে পড়েছেন। বিনামূল্যে ভালো চিকিৎসার জন্য গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলি কলকাতার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলির উপর চোখ বুজে ভরসা করে। বিশদ

11th  September, 2024
শূন্য কলসি বাজে বেশি

ভারতীয় সংবিধানে প্রত্যেক নাগরিকের বাকস্বাধীনতার অধিকার স্বীকৃত। মুশকিল হল, সেই অধিকার বলে কোনও নাগরিক শাসকের বিরুদ্ধে মুখ খুললে অনেকসময় শাস্তিস্বরূপ তাকে জেলের ভাত খাওয়ার ব্যবস্থা করে সরকার। নিদেনপক্ষে হেনস্তা নিশ্চিত। বিশদ

10th  September, 2024
কোথায় দায়িত্বশীল কেন্দ্র?

৩ সেপ্টেম্বর নৃশংস মারধরে ফেটে গিয়েছিল পেট, বেরিয়ে এসেছিল নাড়িভুঁড়ি! অপারেশন করেও বাঁচাতে পারেননি ডাক্তাররা।
বিশদ

09th  September, 2024
রোগীরাও ‘জাস্টিস’ পাক

আশঙ্কাই সত্যি হল। রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রায় এক মাস ধরে চলা কর্মবিরতির জেরে প্রতিদিন শত শত রোগীর চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। বিশদ

08th  September, 2024
একনজরে
পিএফে পেনশন বৃদ্ধি নিয়ে অনড় মনোভাব দেখাচ্ছে কেন্দ্রীয় সরকার। লোকসভা ভোটের আগে বিজেপি জানিয়েছিল, তৃতীয়বার ক্ষমতায় এলে শ্রমিক কল্যাণকে বিশেষ গুরুত্ব দেবে মোদি সরকার। আশা ছিল, ন্যূনতম পেনশনের অঙ্ক বাড়বে। ...

জনপ্রতিনিধি এবং আধিকারিকদের আরও বেশি করে এলাকায় যাওয়ার নির্দেশ দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জেলাপ্রশাসনের একাংশ অফিসে বসেই সময় কাটাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী এদিন তাঁদের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। ...

ঘরের মেয়ের নৃশংস পরিণতিতে ক্ষোভে ফুঁসছিল সোদপুর। সমাজ মাধ্যমে ক্ষোভের বিস্ফোরণ হয়েছিল। নিত্যদিন আন্দোলনে অবরুদ্ধ হচ্ছিল বি টি রোডের ট্রাফিক মোড়। ঝিমিয়ে পড়েছিল পুজোর বাজার। ...

প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে জলপাইগুড়ি শহরে দিনবাজার এলাকায় করলা নদীর পাড়ে রোজই পোড়ানো হচ্ছে থার্মোকল। ফলে ধোঁয়ায় ঢাকছে আকাশ। ছড়াচ্ছে দূষণ। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

উচ্চশিক্ষা বা গবেষণায় সাফল্য ও সুনাম প্রাপ্তি। অর্থভাগ্য শুভ। ব্যবসা ও পেশায় লক্ষ্মীলাভ। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

আন্তর্জাতিক ইশারা ভাষা বা সাংকেতিক ভাষা দিবস
১৮৪৬: সোলার সিস্টেমের অষ্টম গ্রহ নেপচুন আবিষ্কার 
১৮৪৭: বাংলার প্রথম র‌্যাংলার ও সমাজ সংস্কারক আনন্দমোহন বসুর জন্ম
১৯৩২: চট্টগ্রাম আন্দোলনের নেত্রী প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদারের মৃত্যু
১৯৩৫: অভিনেতা প্রেম চোপড়ার জন্ম
১৯৪৩: অভিনেত্রী তনুজার জন্ম
১৯৫৬: বিশিষ্ট ইতালীয় ফুটবলার পাওলো রোসির জন্ম

23rd  September, 2024


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৬৩ টাকা ৮৪.৩৭ টাকা
পাউন্ড ১০৯.৪৩ টাকা ১১৩.০২ টাকা
ইউরো ৯১.৬৩ টাকা ৯৪.৮৩ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৮৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৭০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৮০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৮ আশ্বিন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। সপ্তমী ১৭/৫৫ দিবা ১২/৩৯। মৃগশিরা নক্ষত্র ৪১/৩ রাত্রি ৯/৫৪। সূর্যোদয় ৫/২৯/২৮, সূর্যাস্ত ৫/২৭/৫৮। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৬ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৫ মধ্যে। রাত্রি ৭/৫২ গতে ৮/৪১ মধ্যে পুনঃ ৯/২৯ গতে ১১/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১/২৯ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৫২ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৮ গতে ২/২৮ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৫৯ গতে ৮/২৮ মধ্যে। 
৭ আশ্বিন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। সপ্তমী সন্ধ্যা ৬/২। মৃগশিরা নক্ষত্র রাত্রি ৩/৫০। সূর্যোদয় ৫/২৯, সূর্যাস্ত ৫/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৬/২১ মধ্যে ও ৭/৮ গতে ১১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪১ গতে ৮/৩০ মধ্যে ও ৯/২০ গতে ১১/৪৮ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৬ মধ্যে এবং ৪/৪৫ গতে ৫/২৯ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৪১ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৯ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/০ গতে ২/৩০ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/০ গতে ৮/৩০ মধ্যে। 
২০ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
হরিয়ানার সোনিপতে আগামী কাল জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি

12:55:16 AM

প্রধানমন্ত্রীর মার্কিন সফরের পরেই তাঁকে শুভেচ্ছা জানালেন অমিত শাহ

12:11:52 AM

উদয়পুরে সেনা আধিকারিকদের সাহায্যে ধরা পড়ল দুটি নেকড়ে

11:36:00 PM

লেবাননে হামলা ইজরায়েলের, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫৫৮, জখম ১৮০০

10:45:44 PM

বিহারের ভাগলপুরে বন্যা কবলিত এলাকায় গঙ্গায় তলিয়ে গেল বাড়ি

10:24:00 PM

দিল্লিতে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে মারধরের অভিযোগ, মৃত্যু হাসপাতালে

09:31:00 PM