Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

আইনি সুরক্ষা ও বেআব্রু বাস্তব

২৭ বছর! এই দীর্ঘ সময়েও যে ছবিটা বদলায়নি, আর জি করের ওই তরুণী পড়ুয়া চিকিৎসক বেঘোরে প্রাণ দিয়ে যেন সেই কঠিন সত্যটাকে ফের সামনে এনে দিলেন। স্বাধীনতার ৭৭ বছর পরেও কর্মক্ষেত্রে নারীর সুরক্ষার দাবিতে তেতে উঠেছে গোটা দেশ। কারণ মেয়েদের নিরাপত্তা দিতে আইন-আদালত, সরকার, পুলিস, কর্মক্ষেত্র, সাজা ইত্যাদি যে যে ব্যবস্থা চালু আছে, ওই মেয়েটির পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড বুঝিয়ে দিল এ-সবই আসলে তাসের ঘরের মতো, ভঙ্গুর। একমাত্র সত্যিটা হল, কর্মক্ষেত্রে এ দেশের মেয়েরা আজও নিরাপত্তাহীনতায় চরম অসহায়। সুযোগ পেলে শ্বাপদের দল তাদের ছিঁড়ে খায়। সরকারি হাসপাতাল আর জি করের ওই তরুণী চিকিৎসক পৈশাচিক ঘটনা ঘটার ও মৃত্যুর আগে পর্যন্ত কর্মক্ষেত্রে কর্মরত ছিলেন। তাঁর ওই মর্মান্তিক পরিণতির পর চিকিৎসকদের সর্বভারতীয় সংগঠন ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশন, সংক্ষেপে আইএমএ হাসপাতালে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা খতিয়ে দেখতে একটি সমীক্ষা করে। দেশের ২২টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে একদিনের সমীক্ষায় প্রায় সাড়ে ৩ হাজার চিকিৎসকের মধ্যে ৩৫ শতাংশ জানিয়েছেন, রাতের ডিউটিতে তাঁরা নিরাপদ নন। এর মধ্যে ১১.৪ শতাংশের মতে, রাতের ডিউটিতে নিরাপত্তার প্রবল অভাব রয়েছে। ৪৫ শতাংশ চিকিৎসক জানিয়েছেন, তাঁদের কোনও ‘ডিউটি রুম’ নেই। ৫৩ শতাংশ জানিয়েছেন, ডিউটি রুম থাকলেও তা ওয়ার্ডের থেকে অনেক দূরে ফাঁকা জায়গায়। অনেকে আবার বলেছেন, ডিউটি রুম সংলগ্ন শৌচাগার নেই! সেখানে যেতে হলে প্রায়ান্ধকার করিডর দিয়ে অনেকটা দূর যেতে হয়। যে চিকিৎসকরা এই সমীক্ষায় অংশ নিয়েছেন তাঁদের ৮৫ শতাংশের গড় বয়স ৩৫-এর নীচে। ৬১ শতাংশ ইন্টার্ন। অনেক মহিলা চিকিৎসকই জানিয়েছেন, নিজেদের সুরক্ষায় তাঁরা ব্যাগে পেপার স্প্রে, ছুরির মতো অস্ত্র রাখেন। এই ভয়াবহ ছবি দেখে কিছু দাওয়াইয়ের পরামর্শ দিয়েছে আইএমএ। যেমন প্রশিক্ষিত নিরাপত্তারক্ষী রাখা, পর্যাপ্ত সিসি ক্যামেরা, পর্যাপ্ত আলো, কেন্দ্রীয় আইন কার্যকর করা ইত্যাদি।
আর জি করের চিকিৎসকের মৃত্যু কিংবা আইএমএ-র সমীক্ষা রিপোর্ট দেখে ভাবার কারণ নেই যে এটা শুধু এদেশে স্বাস্থ্যক্ষেত্রে কর্মরত মহিলাদেরই সমস্যা। বরং মাঠ-ময়দান থেকে অফিস-কাছারি, সংগঠিত অসংগঠিত প্রায় সব কর্মক্ষেত্রেই মহিলাদের নিরাপত্তা যে কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে আছে তা অস্বীকার করতে পারছে না মোদি সরকার। কেন্দ্রের পরিসংখ্যান মন্ত্রকের দেওয়া রিপোর্ট ‘উইমেন অ্যান্ড মেন ইন ইন্ডিয়া- ২০২৩’ শীর্ষক এক সমীক্ষায় যে তথ্য উঠে এসেছে তাতে দেশজুড়ে নারী সুরক্ষার বেহাল দশাটা পরিষ্কার। রিপোর্টে কবুল করা হয়েছে, দেশে সর্বাধিক ধর্ষণের শিকার ১৮ থেকে ৩০ বছরের মেয়েরা। আর ১৬ বছরের কমবয়সি নাবালিকাদের নির্যাতনের ঘটনা ঠিকমতো নথিভুক্তই হয় না। কারণ সামাজিক ভয়। সমীক্ষার পর্যবেক্ষণ মেয়েদের প্রতিদিন বাড়ি থেকে কর্মস্থলে যাতায়াত করতে হয়, অনেককে রাতে কর্মক্ষেত্রে থাকতে হয়। এই সুযোগকেই কাজে লাগাচ্ছে দুষ্কৃতীরা। রিপোর্ট অনুযায়ী, দেশে মোট ৫৮ লক্ষ ২৪ হাজার ৯৪৬টি নারী নির্যাতনের ঘটনা নথিভুক্ত হয়েছে, এর মধ্যে ডাবল ইঞ্জিনের রাজ্য উত্তরপ্রদেশ রয়েছে এক নম্বরে (সাড়ে ৭ লক্ষ), দু নম্বরে আছে মোদির নিজের রাজ্য গুজরাত (৫ লক্ষের কিছু কম)। সেই তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে কর্মক্ষেত্রে নির্যাতনের অভিযোগ নথিভুক্তির সংখ্যা দু’লক্ষের কম। বিরোধীদের অভিযোগ, দেশে ধর্ষণের মতো ঘটনায় সাজার হার মাত্র ২৭ শতাংশ। তার মানে ৭৩ শতাংশ অভিযুক্ত কোনও শাস্তিই পায় না! স্বাধীন দেশে এ এক চরম লজ্জার ছবি।
অথচ কর্মক্ষেত্রে যৌন হেনস্তা রুখতে ২৭ বছর আগে, ১৯৯৭ সালে এক ঐতিহাসিক রায় দিয়েছিল সুপ্রিম কোর্ট। যা বিশাখা নির্দেশিকা বলে বহুল প্রচারিত। এই নির্দেশিকায় পরিষ্কার তিনটি বার্তা ছিল— নিষেধ (প্রহিবিশন), প্রতিরোধ (প্রিভেনশন) এবং প্রতিকার (রিড্রেস)। কর্মক্ষেত্রে যৌন হেনস্তার অভিযোগ কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছিল সর্বোচ্চ আদালত। এই নির্দেশকে শিরোধার্য করে ২০১৩ সালে আইন তৈরি করে তৎকালীন কেন্দ্রীয় সরকার। সেই আইনও সংশোধিত চেহারায় আত্মপ্রকাশ করেছে গত ১ জুলাই। এই নতুন ন্যায় সংহিতা আইনে মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধ দমনে একগুচ্ছ কড়া পদক্ষেপের দাওয়াই দেওয়া হয়েছে। যেমন, ১৮ বছরের কমবয়সিদের ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড, অন্যক্ষেত্রে ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। যৌন নির্যাতনের বিচার দ্রুত সম্পন্ন করতে ২০১৮ সাল থেকে ফাস্ট ট্র্যাক কোর্ট চালু আছে দেশে। আসলে নারী নির্যাতন, কর্মক্ষেত্রে যৌন হেনস্তার বিরুদ্ধে আইনে বিশেষ কমতি নেই। তবু মেয়েরা আজও নিরাপত্তাহীন! বিশাখা নির্দেশিকা, ২০১৩ সালের আইনের পরও আর জি কর কিংবা দেশের অন্যান্য প্রান্তের ঘটনা কর্মক্ষেত্রে মহিলাদের অসহায়তার ছবি তুলে ধরেছে। তাই বর্তমান ন্যায় সংহিতায় কড়া পদক্ষেপের কথাগুলি বাস্তবে কেমন যেন ক্লিশে শোনায়।
01st  September, 2024
বিচারের দাবি বিবেকহীনের

জুনিয়র ডাক্তারদের টানা কর্মবিরতির ফলে কলকাতায়সহ বাংলায় চিকিৎসা ক্ষেত্রে চরম অচলাবস্থাই কায়েম হয়েছে। খবরকাগজের পাতায় পাতায় মর্মান্তিক সংবাদ। শিরোনামগুলি এইরকম—‘কর্মবিরতির জের, সাপে কাটা তরুণীর মৃত্যুর অভিযোগ এনআরএসে’, ‘ব্রেন টিউমারের রোগীকে নিয়ে এসএসকেএমে অসহায় আত্মীয়রা, ভর্তির জন্য কাতর অনুরোধ’, ‘আর জি করে বিনাচিকিৎসায় মরতে হল ছেলেকে, যুবকের মৃত্যুতে অভিযোগ বাবার!’ বিশদ

এখন লক্ষ্য শুধুই শাস্তি

আর জি কর ইস্যুতে চিকিৎসা ক্ষেত্রে অংশত অচলাবস্থা জারি রয়েছে। বিনা নোটিসে, প্রায়ই অশান্ত হয়ে উঠছে শহর এবং রাজ্যের নানা স্থান। পশ্চিমবঙ্গের সর্ববৃহৎ উৎসব দুর্গাপুজোর বাকি আর মাত্র তিনসপ্তাহ। এটা নিছক কোনও আনন্দ-প্রহর নয়, অর্থনীতিরও একটি বড় চালিকাশক্তি।
বিশদ

16th  September, 2024
কবে কাটবে ‘বন্দিদশা’?

সঞ্জয় সিং, মণীশ সিশোদিয়া, কে কবিতা, হেমন্ত সোরেন, অরবিন্দ কেজরিওয়াল—গত লোকসভা নির্বাচনের আগে এই নামগুলি সংবাদের শিরোনামে উঠে এসেছিল। সৌজন্য, মোদি সরকার। বিশদ

15th  September, 2024
খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি

সল্টলেকে  স্বাস্থ্যভবনের সামনে পাঁচ দফা দাবিতে ধর্নায় বসেছেন সরকারি হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। অথচ সেই দাবি নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার সরাসরি সম্প্রচারের শর্ত দিয়ে বৈঠক ভেস্তে দিলেন আন্দোলনকারীরাই! এমন নজির এই বাংলায় তো বটেই ভূ-ভারতেও আছে কি না সন্দেহ। বিশদ

14th  September, 2024
সিবিআই কি লক্ষ্যচ্যুত?

আর জি কর-এ তরুণী ডাক্তার-ছাত্রীকে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনার একমাস ইতিমধ্যেই অতিক্রান্ত। অপরাধ সংঘটনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই, ১০ আগস্ট প্রধান সন্দেহভাজন সঞ্জয় রায়কে কলকাতা পুলিস গ্রেপ্তার করে। বিশদ

13th  September, 2024
রেল দুর্ঘটনার নয়া তত্ত্ব

মানবজীবন হল এক আনন্দ সফর। কেননা মানুষ অন্তত মনে করে, এই গ্রহে যত ধরনের প্রাণী জন্ম নেয়, তাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আনন্দে বাঁচার সুযোগ পায় তারাই। মানুষের আনন্দ—খেয়ে, পরে, বসবাস করে, জ্ঞান আহরণে, বিনোদনে, এবং সর্বোপরি সুস্থভাবে বেঁচে। বিশদ

12th  September, 2024
চিকিৎসাকেই সর্বোচ্চ মান্যতা

আর জি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে রাজ্যের বড় হাসপাতালগুলিতে টানা যে অচলাবস্থার সৃষ্টি হয়েছে তাতে বহু মানুষ প্রচণ্ড দুর্ভোগে পড়েছেন। বিনামূল্যে ভালো চিকিৎসার জন্য গরিব ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলি কলকাতার মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলির উপর চোখ বুজে ভরসা করে। বিশদ

11th  September, 2024
শূন্য কলসি বাজে বেশি

ভারতীয় সংবিধানে প্রত্যেক নাগরিকের বাকস্বাধীনতার অধিকার স্বীকৃত। মুশকিল হল, সেই অধিকার বলে কোনও নাগরিক শাসকের বিরুদ্ধে মুখ খুললে অনেকসময় শাস্তিস্বরূপ তাকে জেলের ভাত খাওয়ার ব্যবস্থা করে সরকার। নিদেনপক্ষে হেনস্তা নিশ্চিত। বিশদ

10th  September, 2024
কোথায় দায়িত্বশীল কেন্দ্র?

৩ সেপ্টেম্বর নৃশংস মারধরে ফেটে গিয়েছিল পেট, বেরিয়ে এসেছিল নাড়িভুঁড়ি! অপারেশন করেও বাঁচাতে পারেননি ডাক্তাররা।
বিশদ

09th  September, 2024
রোগীরাও ‘জাস্টিস’ পাক

আশঙ্কাই সত্যি হল। রাজ্যের সরকারি হাসপাতালগুলিতে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রায় এক মাস ধরে চলা কর্মবিরতির জেরে প্রতিদিন শত শত রোগীর চিকিৎসা না পেয়ে ফিরে যাওয়ার খবর পাওয়া যাচ্ছে। এদের মধ্যে কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। বিশদ

08th  September, 2024
‘অরাজনৈতিক’ থাকছে?

আগামী ৯ সেপ্টেম্বর, সোমবার সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির তিন সদস্যের বেঞ্চে আর জি কর মামলার শুনানি হওয়ার কথা। সেই দিনই রাজ্যের জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি ও নাগরিক আন্দোলনের এক মাস পূর্ণ হবে। বিশদ

07th  September, 2024
চিকিৎসা-বঞ্চনা চলছেই

২৮ আগস্ট প্রকাশিত খবরে দুটি মর্মান্তিক চিত্র ছিল এইরকম—(এক): পিজিতে স্ত্রীর গলব্লাডার অপারেশন হয়েছে। ওয়ার্ডে ওষুধ দিতে গিয়ে তাঁর স্বামী দেখছেন, ডাক্তার নেই। সবটাই করছেন নার্স। ওটিতেও একই অবস্থা। স্ত্রীর কাছে শুনেছেন, অপারেশনের সময় সিনিয়র ডাক্তারকে সাহায্য করছিলেন শুধু নার্সরাই। বিশদ

06th  September, 2024
সময়োচিত রক্ষাকবচ

মানুষ মেহনত করে বহু কিছুরই পরিমাণ এবং পরিধি বাড়াতে সক্ষম, কিন্তু থমকে যায় জমির প্রসঙ্গ এলে। কেননা, এই গ্রহের আকার অপরিবর্তনীয়। তার উপর পৃথিবীর তিনভাগ জল এবং স্থল মাত্র একভাগ। কিন্তু স্থলভাগের অতিসামান্য অংশই মানুষের পক্ষে বসবাসের যোগ্য। বিশদ

05th  September, 2024
দ্রুত ছন্দে ফিরুক বাংলা

আর জি করে তরুণী ডাক্তার (পরিবর্তিত নাম অভয়া) ধর্ষণ-হত্যার তদন্তভার সিবিআই নিয়েছে তিন সপ্তাহ পার। ওই প্রাচীন মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে বিপুল অঙ্কের আর্থিক অনিয়মের অভিযোগের তদন্তের দায়িত্বও আদালত মারফত সিবিআইয়ের উপর ন্যস্ত হয়েছে। বিশদ

04th  September, 2024
কুম্ভীরাশ্রু নয় তো?

ব্যবধান দু’বছরের বেশি। কিন্তু ছবিটা হুবহু এক! গণধর্ষণের ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত ১১ জনের যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ ফুরনোর আগেই মুক্তি। তারপর সেই অপরাধীদের ‘বীরের’ সম্মান দিয়ে ফুল-মালা-মিষ্টিতে সংবর্ধনা জানানো। ঘটনাস্থল গুজরাত, দিনটি ছিল ২০২২-এর স্বাধীনতা দিবস। বিশদ

03rd  September, 2024
হরিয়ানায় সিঁদুরে মেঘ

হরিয়ানায় লোকসভার আসন ১০টি। ২০১৯ সালের নির্বাচনে বিজেপি তার সবক’টিতেই জয়ী হয়। ওই রাজ্যে বিজেপির চমকপ্রদ উত্থান তার আগের বিধানসভা নির্বাচনে।
বিশদ

02nd  September, 2024
একনজরে
জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ ক্ষমতা প্রত্যাহারের পর কেটে গিয়েছে পাঁচটি বছর। ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপের পর এই প্রথম ভূস্বর্গে ভোট গ্রহণ হতে চলেছে। সেই ভোট গ্রহণ ...

চারিদিক আগাছায় ভরা। তার মধ্যে ছোট্ট দু’টি ঘরে চলছে সুস্বাস্থ্য কেন্দ্র। ঘরের দেওয়ালেও ধরেছে ফাটল। ফলে, এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে এসে আরও অসুস্থ হয়ে পড়ার মতো অবস্থা ...

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে প্রথম টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা হয়েছিল আগেই। এবার চূড়ান্ত দল বেছে নেওয়ার পালা। হাতে সময় কম। ১৯ সেপ্টেম্বর শুরু প্রথম টেস্ট। তাই কাজটা দ্রুততার ...

ব্যবহৃত সিরিঞ্জ বেঁকিয়ে ফেলার দরকার নেই। আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ ডাঃ সন্দীপ ঘোষ এমনই নির্দেশ দিতেন ওয়ার্ডের নার্সদের। হাসপাতাল সূত্রে মিলেছে এই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মস্থলে জটিলকর্মে অনায়াস সাফল্য ও প্রশংসালাভ। আর্থিক দিকটি শুভ। ক্রীড়াস্থলে বিশেষ সাফল্য। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৬৩০: আমেরিকার বোস্টন শহর প্রতিষ্ঠিত হয়
১৮৪৬: সাপ্তাহিক ‘দর্পণ’ প্রকাশিত হয়
১৮৬৭: চিত্রশিল্পী গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্ম
১৯০৫: বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর রচনা করেন ‘বাংলার মাটি বাংলার জল’ গানটি
১৯১৫: জনপ্রিয় চিত্রশিল্পী  মকবুল ফিদা হুসেনের জন্ম
১৯২৪: হিন্দু মুসলমান সম্প্রীতির জন্য মহাত্মা গান্ধীর অনশন
১৯৪০: মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধীর নেতৃত্বে ব্যক্তিগত সত্যাগ্রহ শুরু হয়
১৯৪৪: বিশিষ্ট অভিনেতা বিভু ভট্টাচার্যের জন্ম
১৯১৫: চিত্রশিল্পী এম এফ হুসেনের জন্ম
১৯৫০: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্ম
১৯৫৪: কবি যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্তর মৃত্যু 
১৯৬৫: প্রাক্তন শ্রীলঙ্কান ক্রিকেটার অরবিন্দ ডি সিলভার জন্ম
১৯৭০:  প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার অনিল কুম্বলের জন্ম
১৯৭৭: ইংরেজ উদ্ভাবক ও ফটোগ্রাফির পুরোধা উইলিয়াম টলবোটের মৃত্যু
১৯৮০: পাকিস্তানি ক্রিকেটার মোহাম্মদ হাফিজের জন্ম
১৯৮৬: ক্রিকেটার রবিচন্দ্রন অশ্বিনের জন্ম
১৯৯৯: কবি ও গীতিকার হসরত জয়পুরির মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৭ টাকা ৮৪.৮১ টাকা
পাউন্ড ১০৮.৬৫ টাকা ১১২.২০ টাকা
ইউরো ৯১.৫৭ টাকা ৯৪.৭৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৩,৭০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,১০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৮,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৮,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ আশ্বিন, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। চতুর্দশী ১৫/৪৫ দিবা ১১/৪৫। শতভিষা নক্ষত্র ২১/৫ দিবা ১/৫৩। সূর্যোদয় ৫/২৭/২৫, সূর্যাস্ত ৫/৩৪/৫৫। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/১৫ মধ্যে পুনঃ ৭/৪ গতে ১১/৭ মধ্যে । রাত্রি ৭/৫৭ গতে ৮/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৯/৩২ গতে ১১/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১/৩০ গতে ৩/৫ মধ্যে পুনঃ ৪/৪০ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ৭/৫৭ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৮ গতে ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১/১ গতে ২/৩১ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৩ গতে ৮/৩২ মধ্যে।   
৩১ ভাদ্র, ১৪৩১, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪। চতুর্দশী দিবা ১১/৫। শতভিষা নক্ষত্র দিবা ২/২৮। সূর্যোদয় ৫/২৭, সূর্যাস্ত ৫/৩৭। অমৃতযোগ দিবা ৭/৫২গতে ১০/১৬ মধ্যে ও ১২/৪০ গতে ২/১৬ মধ্যে ও ৩/২ গতে ৪/৪০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/১৬ মধ্যে ও ৮/৪০ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ১/২৭ গতে ৩/৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫৮ গতে ৮/২৯ মধ্যে ও ১/৩ গতে ২/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/৬ গতে ৮/৩৫ মধ্যে।  
১৩ রবিয়ল আউয়ল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আর জি কর কাণ্ড: সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে নির্যাতিতার বাড়িতে সিবিআই

11:57:47 PM

বিদ্যুৎ বিভ্রাটে ভোগান্তি, জাতীয় সড়ক অবরোধ
বন্যা বিধ্বস্ত আরামবাগে বিদ্যুৎ বিভ্রাটের জেরে ভোগান্তিতে পড়েছেন বাসিন্দারা। তাঁদের ...বিশদ

10:51:00 PM

এনসিপি (এসসিপি)-তে যোগদান করলেন মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন বিধায়ক বাপু সাহেব তুকারাম পাথারে

10:18:00 PM

এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে জয়ী ভারতীয় পুরুষ হকি দলকে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির

10:13:00 PM

আইএসএল: গোয়াকে ২-১ গোলে হারাল জামশেদপুর

09:35:00 PM

মহিলা যাত্রীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে বিশেষ টিম তৈরি করল খড়্গপুর জিআরপি
দেশের সর্বোচ্চ আদালত মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। এরপরই ...বিশদ

09:28:00 PM