Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মানবিক মমতা

২০ মে, ২০১১। পাল্টে গেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারি পরিচয়। ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের অবিসংবাদিত বিরোধী নেত্রী। হয়ে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী। বাংলার মুখ্যমন্ত্রীর কুর্সিতে তিনিই প্রথম মহিলা। বিরোধী নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তার এক ও একমাত্র কারণ ছিল তাঁর রাজনীতি মানুষের স্বার্থ ছাড়া আর কিছু জানত না। মানুষকে বাদ দিয়ে কুশলী রাজনীতির ঠাঁই ছিল না তাঁর রাষ্ট্রবিজ্ঞানের পাতায়। তাঁর রাজনীতিকে মানুষের স্বার্থেরও ঊর্ধ্বে উঠতে দেননি তিনি কোনও দিন। বাংলার মাটিতে ক্রমে অচেনা হয়ে আসা এই নীতির অনুসরণে নিজের জীবনটাকেই বাজি রেখেছিলেন তিনি। তার সাক্ষ্য দেবে সিঙ্গুর, নন্দীগ্রামসহ বাংলার বুকে তাঁর নেতৃত্বে সংঘটিত অগুনতি আন্দোলন সংগ্রাম। বাংলার প্রতিটি ধূলিকণা তাঁর আত্মত্যাগের আন্তরিকতায় আর নেতৃত্বগুণে মুগ্ধ। এই গাঢ় সবুজ ছবিটাই তাঁকে ‘মেহনতি মানুষের নেতা’ জ্যোতি বসুর থেকে আলাদা করে দিয়েছিল। জ্যোতিবাবুর উত্তসূরি বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যও মার্কসবাদী কমিউনিস্ট। তাঁর খ্যাতি সৎ সংবেদনশীল হিসেবে। তবু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জনপ্রিয়তা স্পর্শ করার কথা তিনি কল্পনাও করতে পারেননি হয়তো। সবক্ষেত্রে পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনীতির অভূতপূর্ব ধরন—হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো নয়, মাটিতে নেমে এসে মানুষের সঙ্গে মিশে, সব মানুষের একজন সহযোদ্ধা হয়ে রাজনীতি করা। তাঁর কাছে রাজনীতির অন্য অর্থ ছিল উন্নয়ন—যেখানে উন্নয়নের সংজ্ঞাও নতুন, কিছুটা অচেনা আমাদের। তিনি বললেন, যে উন্নয়ন সমাজের সবচেয়ে দুর্বল মানুষটিকে স্পর্শ করে না তাকে তিনি উন্নয়ন বলেই মনে করেন না। বাম আমলেই আমরা দেখেছি, গরিব কৃষকের স্বার্থ নস্যাৎকারী সিঙ্গুর ও নন্দীগ্রামে শিল্পায়নের কী তীব্র বিরোধিতা তিনি করেছিলেন! 
আমাদের সমাজে জনপ্রিয় অন্য একটি ধারণা হল—যে যায় লঙ্কায় সেই হয় রাবণ! প্রবাদটির নিহিতার্থ হল—ক্ষমতা হাতে পেলে সকলেই পাল্টে যায়, ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই প্রশ্নেও যে পৃথক, অনন্যসাধারণ—তার প্রমাণ তিনি রেখেছিলেন রাইটার্সে পা রাখার দিনেই। রাজভবন থেকে হেঁটে রাইটার্সে যাওয়ার পথে ভক্তরা তাঁর নামে জয়ধ্বনি দিয়েছিলেন, পুষ্পবৃষ্টি হয়েছিল তাঁকে ঘিরে। প্রাণপ্রিয় মুখ্যমন্ত্রী মমতাকে একটিবার চোখের দেখা দেখতে রাইটার্সের সামনে মেলার মতো ভিড় জমিয়েছিল বাংলার নানা প্রান্তের মানুষ। মানুষের সেই ভিড় স্থায়ী হয়েছিল প্রায় একমাস! ব্যক্তিগত দাবি অথবা ক্রনিক সমস্যার কথা জানাতেও অনেকে হত্যে দিয়েছেন রাইটার্সের গেটে। তাঁদের কারও কারও সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী দেখা করেছেন, কষ্টের কথা শুনেছেন, যতটা সম্ভব সুরাহা করে দিয়েছেন। একবার এক কিশোর তো তাঁর সঙ্গে দেখা করার জন্য মহানগরের রাজপথে তাঁর কনভয় লক্ষ্য করে ছুটেছিল! পথে বিপাকে পড়ে যাওয়া এক বৃদ্ধ দম্পতিকে, তাঁর কনভয় থামিয়ে, বাড়ি ফেরার ব্যবস্থা করার কথা এ-শহর নিশ্চয় ভোলেনি। বিভিন্ন হাসপাতাল ও বাজারে সারপ্রাইজ ভিজিট তিনি এখনও দেন, মানুষের কষ্টের কথা জেনে চটজলদি ব্যবস্থা নেবেন বলে। সরকারি বৈঠকে প্রয়োজনে অফিসারদের এবং দলীয় বৈঠকে নেতাদের হুঁশিয়ার করা, এমনকী অপ্রিয় পদক্ষেপ করাই তাঁর জনমুখী কাজের বৈশিষ্ট্য। এই করোনা পরিস্থিতিতেও আমরা দেখছি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্ব দিচ্ছেন একেবারে সামনে থেকে, রাস্তায় নেমে এসে।
আর মাত্র দু’দিন দূরে—পূর্ণ হতে চলেছে মমতা বন্দ্যোধ্যায়ের মুখ্যমন্ত্রিত্বের ন’বছর। এই রাজ্যে টানা দু’দশক বিরোধী নেত্রী থাকাকালে তিনি সংসদ সদস্য এবং একাধিকবার কেন্দ্রে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রীও ছিলেন। এতগুলি বছর কি যথেষ্ট নয় একজন শাসককে চিনে নেওয়ার পক্ষে? বারবার তার প্রমাণ দিয়েছেন তিনি। স্বভাবতই এই মানুষটি যে এখনও মানুষের স্বার্থেই কাজ করবেন, তা আর আশ্চর্য কী! করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে যখন প্রয়োজন কেন্দ্রীয় সরকারকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়েছেন, আবার যখন অনিবার্য হয়ে উঠেছে সমালোচনা, সৎ পরামর্শদান—তিনি তাও করেছেন। কেন্দ্রের কাছে রাজ্যের আবেদন নিবেদন ব্যর্থ হলে মানুষের স্বার্থে একাই চলেছে তাঁর রাজ্য প্রশাসন। এই যেমন বিভিন্ন রাজ্যে আটকে পড়া বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকেদের ফিরিয়ে আনার ট্রেনভাড়া তাঁর সরকারই দেবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। সীমিত আর্থিক ক্ষমতার মধ্যেও প্রশংসনীয় পদক্ষেপ। একইসঙ্গে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে আগত প্রবাসীদের কোয়ারেন্টাইনে রাখার এবং প্রয়োজনে চিকিৎসার—এরাজ্যে বসবাসকারী মানুষের স্বাস্থ্যরক্ষার কথা মাথায় রেখে। সব মিলিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আজও মানবিক।
18th  May, 2020
দুর্দিনে ভরসা সেই কৃষি

ভারতীয় অর্থনীতির উপর করোনা আক্রমণের প্রভাব যে বিরাট হতে চলেছে, তা নিয়ে সংশয়ের অবকাশ নেই। তবে এখনও পর্যন্ত যতটুকু আমরা জানতে পারছি তা বিক্ষিপ্ত কিছু তথ্য এবং তার বেশিরভাগটাই অনুমান বা আশঙ্কা।
বিশদ

মমতার আশঙ্কাই সত্যি

 করোনা সঙ্কট মোকাবিলায় কেন্দ্রীয় সরকারের ধারাবাহিক ব্যর্থতার মাশুল দিতে হচ্ছে রাজ্যকে। পূর্ব প্রস্তুতি ছাড়া লকডাউন ঘোষণার ফল ভুগতে হচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের। এটাই বাস্তব সত্য। তাঁদের নিয়ে কেন্দ্রের যে কোনওরকম সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল না, তা ইতিমধ্যে স্পষ্ট। প্রশ্ন হল, দেশবাসীর সুরক্ষায় সতর্ক প্রহরীর মতো দাঁড়িয়ে দেশের শাসক রাজধর্ম কতটা পালন করছে? বিশদ

30th  May, 2020
খামখেয়ালি ট্রেন

 মানুষ শোকে কাতর হয়। কিন্তু শোক যখন বিরাট বিপুল—জানা হয়ে গিয়েছে যে উপর্যুপরি শোকটাই ভবিতব্য—মানুষ সেই শোকে পাথর হয়ে যায়। ঠিক এই নিয়মেই খবরের কাগজের ভিতরের পাতায় স্বাভাবিক জায়গা খুঁজে নিয়েছে ‘আমরিকায় ভাইরাসের বলি লক্ষ, বিশ্বজুড়ে আক্রান্তের সংখ্যা ৫৭ লক্ষ ছাড়াল’-র মতো বিরটা খবরটি।
বিশদ

29th  May, 2020
বিপদ পিছু ছাড়েনি,
সতর্কতা জরুরি

দু’মাস পেরিয়ে গিয়েছে, অথচ করোনা নিয়ে আতঙ্ক কেটে যাওয়ার কোনও লক্ষণ নেই! বরং এই মারণ ভাইরাসের থাবায় আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা বেড়েই চলেছে। কী দেশে, কী রাজ্যে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আরও বেশ কিছুদিন এই ভাইরাসের লালচোখ দেখতে হবে। বিশদ

28th  May, 2020
সমন্বয়ের এতটা অভাব! 

জয় যেখানে চূড়ান্ত লক্ষ্য, সেটা একটা গেম, বা খেলা। সেই হিসেবে যুদ্ধ হল সবচেয়ে বড় খেলা। যুদ্ধে জরুরি সৈন্যসহ লোকবল এবং কৌশল। জয়-পরাজয় নির্ধারিত হয় সেরা কৌশলের দ্বারা। কৌশল নির্ধারণ করতে হয় প্রতিপক্ষ কে এবং কেমন তার শক্তি ও কৌশল ইত্যাদি দেখে।   বিশদ

27th  May, 2020
বিপদকালেও চীনের আগ্রাসন! 

ভারত বরাবরই শান্তি ও সৌভ্রাতৃত্বের আদর্শে বিশ্বাসী। কিন্তু তার প্রতিবেশী এমন দু’টি রাষ্ট্র রয়েছে, যারা সে পথে হাঁটে না। চীন ও পাকিস্তান। কখনও সীমান্ত দিয়ে সেনা ঢুকিয়ে দখলদারির চেষ্টা, কখনও বা জঙ্গিহানায় মদত জুগিয়ে ভারত সরকারকে ব্যতিব্যস্ত করে রাখতে চায় তারা।   বিশদ

26th  May, 2020
আর একটু ধৈর্য 

প্রবাদ যে কতটা সত্য বহন করে, তা পশ্চিমবঙ্গকে হাড়ে হাড়ে টের পাইয়ে দিল ২০২০। এ বছরটা শুরুই হয়েছে যেন বিপর্যয়কে সঙ্গী করে। অর্থনৈতিক মন্দার মধ্যে পড়েছে দেশ। সাড়ে তিন বছরেও ‘কারেকশন’ হয়নি।  বিশদ

25th  May, 2020
এবার কেন্দ্রের পালা

প্রাকৃতিক বিপর্যয় পশ্চিমবঙ্গের ফি বছরের সঙ্গী। কোনও বছর বন্যা, তো পরের বছর বিধ্বংসী ঝড়। কোনও বছর খরা, তো পরের বছর পাহাড়ে ধস। এছাড়া নদীতে ব্যাপক ভাঙন, সুন্দরবন অঞ্চলে মাইলের পর মাইল নদীবাঁধ ভেঙে যাওয়া, লোনাজল ঢুকে গিয়ে কৃষিজমি নষ্ট হয়ে যাওয়ার মতো সমস্যাগুলি আছেই।
বিশদ

24th  May, 2020
দুর্যোগ শেষে অগ্রিম, লক্ষ কোটি
ক্ষতির হিসেব মিলবে তো?

 মারণ ঝড়ের ধ্বংসলীলায় বিধ্বস্ত রাজ্যের লক্ষ লক্ষ মানুষ। মাথার উপর ছাদটুকুও নেই, শেষ সম্বলটুকু হারিয়ে নিঃস্ব অনেকেই। আকাশে আলো ফুটলেও নির্মম কঠিন এই পরিস্থিতিতে তাঁদের জীবনে কে দেবেন আলোর সন্ধান? বিশদ

23rd  May, 2020
 সবাই মিলে বিপর্যয়ের মোকাবিলা করতে হবে

পশ্চিমবঙ্গ নামের সুপ্রাচীন জনপদটি সুজলা সুফলা। সে আমাদের জন্য আশীর্বাদ। এর পিছনে রয়েছে এখানকার প্রকৃতির বৈশিষ্ট্য। নদীমাতৃক এই সভ্যতা বিপুল পরিমাণে ঋণী বঙ্গোপসাগরের কাছে। বঙ্গের নামাঙ্কিত এই উপসাগর আবার ভয়ঙ্কর খেয়ালি।
বিশদ

22nd  May, 2020
জোড়া বিপর্যয় মোকাবিলার কঠিন চ্যালেঞ্জ

 বিপদ একা আসে না। বিপদের পিছু পিছু আসে অন্য বিপদ। একে করোনা সঙ্কট, তারমধ্যেই ধেয়ে এল এক ভয়ঙ্কর প্রাকৃতিক দুর্যোগ উম-পুন। সুপার সাইক্লোন। এমন জোড়া ধাক্কাই সামলাতে হচ্ছে বাংলাকে। বিশদ

21st  May, 2020
অর্থনীতির প্রাণভোমরা

গত পাঁচ দশক ধরে কৃষিক্ষেত্রকে বাদ দিলে, ভারতীয় অর্থনীতির প্রধান শক্তির নাম এমএসএমই—অর্থাৎ ছোট, ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প। ভারতের শিল্পক্ষেত্রে এমএসএমই দু’ভাবে তার ভূমিকা পালন করে থাকে। (এক) বৃহৎ শিল্পের সহায়ক বা সহযোগী হিসেবে।
বিশদ

20th  May, 2020
বেসরকারিকরণ কি ত্রাণের
প্যাকেজ হতে পারে?

 বিপদের দিনে বোঝা যায় কে বন্ধু আর কে শত্রু। প্রকাশ্যে আসে দেশের সরকারের ভূমিকা। করোনার বিপদ মোদি সরকারের কাছে কিছুটা যেন সাপে বর হয়েই দাঁড়িয়েছে। তাদের সাম্প্রতিক কিছু কাজকর্মে সেটাই ক্রমশ স্পষ্ট হচ্ছে। বিশদ

19th  May, 2020
এখনও সময় আছে

ভারত বিপুল জনসংখ্যার এক গরিব দেশ। বিকেন্দ্রীকরণের নীতি ছাড়াই দেশের সামান্য কয়েকটি পকেটে কিছু বড় শিল্প তৈরি হয়েছে। হাতে গোনা কয়েকটি মহানগরকে কেন্দ্র করে ঘটেছে বাণিজ্য ও অর্থনীতির সীমিত বিকাশ।
বিশদ

17th  May, 2020
ঋণনির্ভর প্যাকেজে সুরাহা হবে?

 আচ্ছে দিনের স্বপ্ন দেখিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তা যে কত বড় ভাঁওতা ছিল এতদিনে দেশবাসী হাড়ে হাড়ে টের পেয়েছে। করোনা সঙ্কটের দিনেও স্লোগান-সর্বস্ব সেই ভাঁওতাবাজি অব্যাহত। সঙ্গে যোগ হয়েছে পরিহাস। বিশদ

16th  May, 2020
গ্রামীণ অর্থনীতির জন্য

স্বাধীনতালাভের পর সাত দশক পেরিয়ে গিয়েছে। এখনও ভারতের প্রায় ৭০ শতাংশ মানুষ বাস করেন গ্রামাঞ্চলে। ৭৩৯টি জেলার প্রায় সাড়ে ৬ লক্ষ গ্রামে তাঁদের থাকার ব্যবস্থা। ভারতের অন্যতম প্রধান একটি রাজ্য হল পশ্চিমবঙ্গ। আয়তনের নিরিখে ত্রয়োদশ বৃহৎ।
বিশদ

15th  May, 2020
একনজরে
রাষ্ট্রসঙ্ঘ, ৩০ মে: রাষ্ট্রসঙ্ঘের শান্তিরক্ষা বাহিনীতে ভারতের অবদান বিশ্বের যেকোনও দেশের তুলনায় বেশি। আর সেই অবদান এবং বলিদানের কারণেই ভারত অনেক শান্তিরক্ষককে হারিয়েছে। ...

সংবাদদাতা, রামপুরহাট: রাজ্য সরকার সোমবার থেকে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান খোলার ক্ষেত্রে ছাড় দিলেও এখনই খুলছে না তারাপীঠ মন্দির। শনিবার বৈঠকে বসে বেড়ে চলা করোনা আক্রান্তের কথা ভেবে এমনই সিদ্ধান্ত নিয়েছে মন্দির কমিটি।  ...

সংবাদদাতা, আলিপুরদুয়ার: আলিপুরদুয়ারে করোনা সংক্রমণ ঝড়ের গতিতে এগোচ্ছে কি না, তা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের একটি সূত্র জানিয়েছে, এবার মাদারিহাট ব্লকের পাঁচ জনের ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ট্রুন্যাট মেশিনে করা সোয়াব টেস্টের রিপোর্ট পজিটিভ বলে সন্দেহ ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: আগামী ৮ জুন থেকে রাজ্য সরকারি অফিসে ৭০ শতাংশ কর্মী নিয়ে কাজ শুরু করা হবে বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ঘোষণা করছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

স্বাস্থ্য বেশ ভালোই থাকবে। আর্থিক দিকটিও ভালো। সঞ্চয় খুব ভালো না হলেও উপার্জন ভালো হবে। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস
১৬১১: মুঘল সম্রাজ্ঞী নুরজাহানের জন্ম
১৮৫৮ - ওয়েস্টমিনিস্টার জুড়ে প্রথম ধ্বনিত হয়েছিল বিগ বেনের শব্দ
১৯২৬-ক্রিকেটার প্রবীর সেনের জন্ম
১৯২৮-ক্রিকেটার পঙ্কজ রায়ের জন্ম
১৯৩০- মার্কিন অভিনেতা ক্লিন্ট ইস্টউডের জন্ম
১৯৯৪: তবলা বাদক সামতা প্রসাদের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭৪.৭৯ টাকা ৭৬.৫১ টাকা
পাউন্ড ৯১.৭৩ টাকা ৯৫.০৩ টাকা
ইউরো ৮২.৪৬ টাকা ৮৫.৫০ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৪১,৮৮০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৯,৭৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৪০,৩৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৮০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৯০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
22nd  March, 2020

দিন পঞ্জিকা

১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৩১ মে ২০২০, রবিবার, নবমী ৩১/৪৪ অপরাহ্ন ৫/৩৭। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র ৫৫/১৩ রাত্রি ৩/১। সূর্যোদয় ৪/৫৫/৪৫, সূর্যাস্ত ৬/১২/৩০। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪১ গতে ৯/২১ মধ্যে পুনঃ ১২/০ গতে ২/৩৯ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩৮ মধ্যে পুনঃ ১০/২৯ গতে ১২/৩৮ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৫ গতে ১/১৩ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৪ গতে ২/১৫ মধ্যে।
১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৭, ৩১ মে ২০২০, রবিবার, নবমী দিবা ২/৪০। উত্তরফল্গুনী নক্ষত্র রাত্রি ১২/৪০। সূর্যোদয় ৪/৫৬, সূর্যাস্ত ৬/১৪। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪২ গতে ৯/২২ মধ্যে ও ১২/৪ গতে ২/৪৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৪৪ মধ্যে ও ১০/৩৪ গতে ১২/৪০ মধ্যে। বারবেলা ৯/৫৫ গতে ১/১৫ মধ্যে। কালরাত্রি ১২/৫৫ গতে ২/১৬ মধ্যে।
৭ শওয়াল

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
ইতিহাসে আজকের দিনে
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবস১৬১১: মুঘল সম্রাজ্ঞী নুরজাহানের জন্ম১৮৫৮ - ওয়েস্টমিনিস্টার জুড়ে ...বিশদ

07:03:20 PM

গত ২৪ ঘণ্টায় গুজরাতে করোনা আক্রান্ত আরও ৪৩৮ জন, রাজ্যে মোট আক্রান্ত ১৬,৭৯৪ 

09:35:59 PM

মহারাষ্ট্রে করোনা পজিটিভ আরও ২,৪৮৭ জন, রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৬৭,৬৫৫ 

09:16:18 PM

রাজস্থানে করোনা পজিটিভ আরও ২১৪ জন, রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৮,৮৩১ 

09:08:26 PM

তামিলনাড়ুতে করোনা পজিটিভ আরও ১,১৪৯ জন, রাজ্যে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ২২,৩৩৩ 

06:59:00 PM

জলপাইগুড়িতে ৩২ লক্ষ টাকার বেআইনি মদ উদ্ধার 
অসম থেকে বিহার যাওয়ার পথে জলপাইগুড়ির গোশালা মোড়ে বিপুল পরিমাণ ...বিশদ

06:46:00 PM