পারিবারিক মঙ্গল অনুষ্ঠান ও পুজোপাঠে আনন্দলাভ। বন্ধু বিবাদের যোগ আছে। বিদ্যাচর্চায় উন্নতি। ... বিশদ
বর্তমানে পঞ্চায়েত সমিতি থেকে নিয়মিত পানীয় জলের ট্যাঙ্ক সহ গাড়ি আসে। সেখান থেকে জল সংগ্রহ করেন বাসিন্দারা। তবে তা মোটেই পর্যাপ্ত নয়। এলাকায় পানীয় জল সঙ্কটের সেই চিত্র রয়েই গিয়েছে। গরমে তা আরও প্রকট হয়েছে। পঞ্চায়েতের প্রাক্তন প্রধান, তৃণমূল নেতা স্বপন মাইতি বলেন, তৃণমূল বোর্ডে থাকাকালীন ১৫বছর আগে এই পাম্পটি বসিয়ে জল সমস্যার কিছুটা সুরাহা করেছিল। মাসে মাসে বিদ্যুৎ বিল পঞ্চায়েতই দিত। পঞ্চায়েতই পাম্প রক্ষণাবেক্ষণ করত। কিন্তু বিজেপি পরিচালিত বোর্ড এবিষয়ে উদাসীন। মাসাধিককাল পাম্পটি খারাপ হয়ে থাকলেও কোনও উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। ফলে এলাকাবাসী পানীয় জলের সঙ্কটে পড়েছেন। উপপ্রধান শম্ভুরাম রাণা বলেন, ওই প্রকল্পটি পঞ্চায়েত সমিতির। সারাতে যে অর্থ ব্যয় হবে, তা বহন করা পঞ্চায়েতের পক্ষে সম্ভব নয়। আমরা বিষয়টি বিডিওকে জানিয়েছি। তাঁর দাবি, আমরা জল নিয়ে রাজনীতি করি না। এলাকাবাসী যাতে অসুবিধায় না পড়েন, তার জন্য আমরা সচেষ্ট।