বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গভীর রাতে দুষ্কৃতীরা প্রথমে ধেনুয়া মুসলিমপাড়া রহিবুল শেখের বাড়িতে ঢোকে। রহিবুল ও তাঁর স্ত্রী ওই রাতে কুসুমগ্রামে ছিলেন। দুষ্কৃতীরা সম্ভবত সেটা জানত। তারা ওই ঘরের একটি আলমারি ভেঙে ১০ ভরি রুপোর গয়না ও নগদ ৩ হাজার টাকা নিয়ে যায়। বারান্দায় থাকা বাইকটিও দুষ্কৃতীরা নিয়ে যায়। ওই রাতে পাশে জাকির শেখের বাড়িতেও চুরি হয়। এছাড়া পাশের গলাতুন গ্রামে বন্দনা ঘোষের ঘরের দরজার তালা ভেঙে চুরি করে দুষ্কৃতীরা। ওই রাতে বন্দনাদেবী পাশের ঘরে শুয়েছিলেন। ওই ঘর থেকে এক ভরি সোনার গয়না, নগদ পাঁচ হাজার টাকা, কাঁসার বাসনপত্র ও কাপড় নিয়ে পালিয়ে যায়। বন্দনাদেবী বলেন, মুড়ি ভেজে সংসার চালাই। বহু কষ্টে সোনার জিনিস ও নগদ টাকা জমিয়ে রেখেছিলাম। দুষ্কৃতীরা সেগুলি চুরি করে নিয়ে গেল। রহিবুল শেখ বলেন, যাওয়ার সময় দুষ্কৃতীরা বাইকটা ঝিকরা ব্রিজের কাজে ফেলে দিয়ে গিয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দা পুলিসকে জানানোর পর সেটি উদ্ধার হয়। তবে আমার প্রতিবেশী জাকির শেখের বাড়ি থেকে তেমন কিছু নিতে পারেনি।
স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান মকদম শেখ বলেন, একই দুষ্কৃতী দল তিনটি বাড়িতে চুরি করেছে বলে আমাদের অনুমান। এই ঘটনায় গ্রামবাসীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন। সমস্ত ঘটনা পুলিসকে জানানো হয়েছে।