বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
প্রসঙ্গত, লকডাউনের সময় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ থাকলেও দাসপুর থানার ওই স্কুল সেই নির্দেশ উপেক্ষা করেই বুধবার ক্লাস শুরু করেছিল। ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বৃন্দাবন ঘটক বলেন, শিক্ষাদপ্তরের নির্দেশকে অমান্য করার ইচ্ছে ছিল না। কিন্তু বিগত প্রায় এক মাস ধরে বেশকিছু অভিভাবক এবং ছাত্রছাত্রী আমাকে ফোনে ক্লাস শুরু করার আবেদন জানাচ্ছিল। যেহেতু প্রতিদিনই স্কুলের কাজে প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষক-শিক্ষিকাকে পালা করে স্কুলে আসতে হয়, তাই আমি বুধবার পরীক্ষামূলকভাবে দশম শ্রেণীর ক্লাস শুরু করেছিলাম। কিন্তু ওইদিনই প্রশাসন থেকে বিষয়টি নিয়ে আপত্তি জানানো হয়। আমরা সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে বাধ্য হয়েছি।
এদিকে স্কুলে আর ক্লাস নেওয়া হবে না জানতে পেরে হতাশ হয়ে পড়েছেন ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকরা। অনেক ছাত্রছাত্রীর মন খারাপ। অভিভাবকরা বলেন, প্রধান শিক্ষক আমাদের ছেলেমেয়েদের স্কুলে গিয়ে ক্লাস করার প্রস্তাব দেননি। কোনও ছাত্রছাত্রীকে বাধ্যও করা হয়নি। আমরাই বারবার শিক্ষকদের ক্লাস করার জন্য অনুরোধ করেছি। লিখিতভাবেও জানিয়েছি। সেজন্যই ক্লাস শুরু করা হয়েছিল।