পিতার স্বাস্থ্যহানি হতে পারে। আর্থিক ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব হবে না। পঠন পাঠনে পরিশ্রমী হলে ... বিশদ
হলদিয়া পুরএলাকা বা আশপাশের ব্লকগুলি থেকে বিদেশ ফেরত ব্যক্তি ও তাঁর পরিবারের লোকজনও জ্বরের ক্লিনিকে ভিড় করছেন স্বাস্থ্যদপ্তর ও পঞ্চায়েতের নির্দেশে। জ্বরের ক্লিনিকে পরীক্ষার পর কারও বিশেষ কিছু উপসর্গ ধরা পড়লে তাঁদের আইসোলেশন ওয়ার্ডে পাঠানো হচ্ছে। আইসোলেশন ওয়ার্ডে বর্তমানে পাঁচজন ভর্তি রয়েছেন। করোনার জন্য ২৪ঘণ্টার পরিষেবা দিতে হলদিয়া মহকুমা হাসপাতালে ১০জন চিকিৎসককে নিয়ে সুপার সুমনা দাশগুপ্তের নেতৃত্বে বিশেষ টিম তৈরি হয়েছে। হাসপাতালের নার্স সহ অন্যান্য কর্মদের বাড়ি ফেরার জন্য বিশেষ বাসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।