ব্যবসায়ে যুক্ত হলে এই মুহূর্তে খুব একটা ভালো যাবে না। প্রেম প্রণয়ে বাধা। কারও সাথে ... বিশদ
এদিকে এদিন পুলিস, প্রশাসন ও বিধায়কের উদ্যোগে খড়্গপুর শহরের ৬০০০ দুঃস্থ পরিবারকে চাল, ডাল, আলু, পেঁয়াজ দেওয়া হয়। উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক রশ্মি কমল, পুলিস সুপার দীনেশ কুমার, বিধায়ক তথা খড়্গপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ সরকার, খড়্গপুরের এসডিও বৈভব চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিস সুপার কাজি সামসুদ্দিন আহমেদ। নিমপুরা থেকে এই বিতরণ শুরু করা হয়। অতিরিক্ত পুলিস সুপার বলেন, আমরা পুলিসের পক্ষ থেকে এদিন খড়্গপুর গ্রামীণ এলাকার ঝিলিঙ্গা গ্রামেও দুঃস্থ পরিবারদের মধ্যে চাল, ডাল বিলি করি।
বিধায়ক বলেন, প্রত্যেককে ৫ কেজি করে চাল, ১ কেজি করে ডাল, ২ কেজি করে আলু ও ১ কেজি করে পেঁয়াজ দেওয়া হচ্ছে। এখন ৬০০০ পরিবারকে দেওয়া হচ্ছে। পরে আরও ৪০০০ পরিবারকে যুক্ত করা হবে। এদিকে এই বিলিবণ্টন নিয়ে রাজনীতি করা হচ্ছে বলে বিরোধীরা অভিযোগ তুলেছেন। পুরসভার বিরোধী দলনেত্রী তথা কংগ্রেস কাউন্সিলার রীতা শর্মা বলেন, এই কাজে বিরোধী কাউন্সিলারদের যুক্ত না করে রাজনীতি করা হচ্ছে। তৃণমূলের লোকদের উপস্থিতিতে বিলি করা হচ্ছে। জেলাশাসক, পুলিস সুপার যখন আছেন, আমরা ধরে নেব, সরকারিভাবে এই বিলি-বণ্টন হচ্ছে। তাহলে সব কাউন্সিলারকে যুক্ত করা হল না কেন? একই অভিযোগ তুলেছেন বিজেপি নেতা গৌতম ভট্টাচার্যও।
বিধায়ক বলেন, কাউন্সিলাররা যেমন থাকবেন, আমার প্রতিনিধিরাও থাকবেন। তাঁরা তো তৃণমূলের লোকই হবেন। আমি বিধায়ক হিসেবে দিচ্ছি। আমি সব চাল-ডাল সংগ্রহ করেছি। আমার লোক তো থাকবেই।
এদিন আবার জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ নির্মল ঘোষ সিপিএমের কায়দায় কৌটা হাতে ত্রাণ সংগ্রেহে বের হন। তিনি এদিন কৌশল্যা বাজারে অর্থ ও অন্যান্য সামগ্রী সংগ্রহ করেন। পুরসভার পক্ষ থেকে এদিন আবার প্রতিটি কাউন্সিলারকে নিজ নিজ ওয়ার্ডের জন্য ৫ কুইন্টাল করে চাল দেওয়া হয়।