বিদ্যা ও কর্মে উন্নতির যুগ অর্থকরি দিকটি কমবেশি শুভ। মানসিক চঞ্চলতা ও অস্থিরতা থাকবে। স্বাস্থ্যের ... বিশদ
বিএনএ, বর্ধমান: দ্রুত টোল সংগ্রহ এবং যাত্রীদের সুবিধার জন্য ফাস্ট্যাগ চালু হচ্ছে সর্বত্র। অন্যান্য টোলপ্লাজার মতো পালসিট টোলপ্লাজাতেও এই নতুন ব্যবস্থা যাতে সঠিকভাবে কার্যকর হয়, সে ব্যাপারে একগুচ্ছ উদ্যোগ নিয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলা প্রশাসন ও পুলিস। প্রশাসনের দাবি, সাধারণ মানুষের হয়রানি কমাতে আগে থেকেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, টোলপ্লাজায় এই নতুন সিস্টেমের জন্য যাতে জাতীয় সড়কে যানজট সৃষ্টি না হয়, তার জন্যও অতিরিক্ত পুলিস মোতায়েন করা হবে। কোথায় এই ফাস্ট্যাগ ডিজিট্যাল স্টিকার কিনতে পাওয়া যাবে, সেব্যাপারেও প্রচার চালানো হবে। জেলায় দু’হাজার ফাস্ট্যাগের স্টিকার বিনামূল্যে বিতরণ করারও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত ১ ডিসেম্বর থেকেই প্রতিটি টোলপ্লাজায় ফাস্ট্যাগ সিস্টেম চালু হাওয়ার কথা ছিল। যদিও সময় বাড়িয়ে ১৫ ডিসেম্বর করা হয়েছে। ২ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর পূর্ব বর্ধমান জেলার অধীনে পালসিট টোলপ্লাজা রয়েছে। সেখানেও এই সিস্টেম চালু হচ্ছে। গত ২৮ নভেম্বর বর্ধমান জেলাশাসকের অফিসে জেলাশাসক সহ প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিক, জেলার পুলিস সুপার সহ পুলিসের পদস্থ কর্তারা, পরিবহণ দপ্তরের আধিকারিক, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ সকলকে নিয়ে ফাস্ট্যাগ সংক্রান্ত একটি বৈঠক হয়েছিল। সেখানে এই নতুন পদ্ধতি চালু করা, সুবিধা-অসুবিধা, কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, কোথায় কী গাফিলতি রয়েছে সেগুলি নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই উদ্যোগগুলি বাস্তবায়িত করার জন্য মাঠে নেমে পড়েছে জেলার পুলিস ও প্রশাসন।
ফাস্ট্যাগ নিয়ে পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, সব গাড়িতেই ফাস্ট্যাগ স্টিকার লাগাতে হবে। তাই কোথায় ওই স্টিকার কিনতে পাওয়া যাবে, আমরা তার জন্য প্রচার করছি। এছাড়াও জাতীয় সড়কের ধারে যে সব ধাবা রয়েছে সেখানে, বিভিন্ন বড় বড় দোকানে, পরিবহণ দপ্তরের অফিসে, জাতীয় সড়কের ধারের পেট্রল পাম্পগুলিতে যাতে স্টিকার পাওয়া যায়, সে ব্যাপারে আমরা ব্যবস্থা করছি। এর পাশাপাশি, জেলায় বিভিন্ন গাড়িকে আমরা দু’হাজার ফাস্ট্যাগের স্টিকার বিনামূল্যে বিলি করব। পালসিট টোলপ্লাজায় কোন লেন ফাস্ট্যাগের করা হচ্ছে, সেটা যাতে কোনও চালকের বুঝতে অসুবিধা না হয়, তার জন্য অনেক আগেই গ্লো-সাইনবোর্ড দেওয়া হবে। কলকাতাগামী গাড়ির চালকদের জন্য বর্ধমান শহরের নবাবহাট এলাকাতেই ওই গ্লো-সাইনবোর্ড দেওয়া হবে। সেখানেই লেখা থাকবে, কোন লেন ফাস্ট্যাগের। বর্ধমানগামী গাড়ির জন্য মেমারিতে ওই বোর্ড দেওয়া হবে। এর ফলে টোলপ্লাজায় এসে কাউকে খুঁজে লেন ধরতে হবে না।
পূর্ব বর্ধমানের পুলিস সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, ফাস্ট্যাগ নতুন সিস্টেম। এটা ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা। তাই টোলপ্লাজায় যাতে কোনও যানজট তৈরি না হয়, সে বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখব। আমাদের যা পুলিস মোতায়েন করা হয়, এই নতুন সিস্টেম চালুর জন্য পালসিট টোলপ্লাজায় আরও অতিরিক্ত পুলিস মোতায়েন করা হবে। যানজটের সঙ্গে যাতে কোনও গণ্ডগোলও না বাধে, তাও দেখা হবে। এছাড়াও প্রয়োজনে বাড়তি কিয়স্ক তৈরি করা, পথ নিরাপত্তা সহ আরও যা যা ব্যবস্থা চালু করা দরকার তা করা হবে।
গত ১ ডিসেম্বর থেকেই প্রতিটি টোলপ্লাজায় ফাস্ট্যাগ সিস্টেম চালু হাওয়ার কথা ছিল। যদিও সময় বাড়িয়ে ১৫ ডিসেম্বর করা হয়েছে। ২ নম্বর জাতীয় সড়কের উপর পূর্ব বর্ধমান জেলার অধীনে পালসিট টোলপ্লাজা রয়েছে। সেখানেও এই সিস্টেম চালু হচ্ছে। গত ২৮ নভেম্বর বর্ধমান জেলাশাসকের অফিসে জেলাশাসক সহ প্রশাসনের বিভিন্ন আধিকারিক, জেলার পুলিস সুপার সহ পুলিসের পদস্থ কর্তারা, পরিবহণ দপ্তরের আধিকারিক, জাতীয় সড়ক কর্তৃপক্ষ সকলকে নিয়ে ফাস্ট্যাগ সংক্রান্ত একটি বৈঠক হয়েছিল। সেখানে এই নতুন পদ্ধতি চালু করা, সুবিধা-অসুবিধা, কী কী পদক্ষেপ নেওয়া হবে, কোথায় কী গাফিলতি রয়েছে সেগুলি নিয়ে আলোচনা হয়। তারপরই উদ্যোগগুলি বাস্তবায়িত করার জন্য মাঠে নেমে পড়েছে জেলার পুলিস ও প্রশাসন।
ফাস্ট্যাগ নিয়ে পূর্ব বর্ধমানের জেলাশাসক বিজয় ভারতী বলেন, সব গাড়িতেই ফাস্ট্যাগ স্টিকার লাগাতে হবে। তাই কোথায় ওই স্টিকার কিনতে পাওয়া যাবে, আমরা তার জন্য প্রচার করছি। এছাড়াও জাতীয় সড়কের ধারে যে সব ধাবা রয়েছে সেখানে, বিভিন্ন বড় বড় দোকানে, পরিবহণ দপ্তরের অফিসে, জাতীয় সড়কের ধারের পেট্রল পাম্পগুলিতে যাতে স্টিকার পাওয়া যায়, সে ব্যাপারে আমরা ব্যবস্থা করছি। এর পাশাপাশি, জেলায় বিভিন্ন গাড়িকে আমরা দু’হাজার ফাস্ট্যাগের স্টিকার বিনামূল্যে বিলি করব। পালসিট টোলপ্লাজায় কোন লেন ফাস্ট্যাগের করা হচ্ছে, সেটা যাতে কোনও চালকের বুঝতে অসুবিধা না হয়, তার জন্য অনেক আগেই গ্লো-সাইনবোর্ড দেওয়া হবে। কলকাতাগামী গাড়ির চালকদের জন্য বর্ধমান শহরের নবাবহাট এলাকাতেই ওই গ্লো-সাইনবোর্ড দেওয়া হবে। সেখানেই লেখা থাকবে, কোন লেন ফাস্ট্যাগের। বর্ধমানগামী গাড়ির জন্য মেমারিতে ওই বোর্ড দেওয়া হবে। এর ফলে টোলপ্লাজায় এসে কাউকে খুঁজে লেন ধরতে হবে না।
পূর্ব বর্ধমানের পুলিস সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, ফাস্ট্যাগ নতুন সিস্টেম। এটা ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবস্থা। তাই টোলপ্লাজায় যাতে কোনও যানজট তৈরি না হয়, সে বিষয়টি আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখব। আমাদের যা পুলিস মোতায়েন করা হয়, এই নতুন সিস্টেম চালুর জন্য পালসিট টোলপ্লাজায় আরও অতিরিক্ত পুলিস মোতায়েন করা হবে। যানজটের সঙ্গে যাতে কোনও গণ্ডগোলও না বাধে, তাও দেখা হবে। এছাড়াও প্রয়োজনে বাড়তি কিয়স্ক তৈরি করা, পথ নিরাপত্তা সহ আরও যা যা ব্যবস্থা চালু করা দরকার তা করা হবে।
