শেয়ার ও বিমা সূত্রে অর্থাগম হতে পারে। কাজের প্রসার ও নতুন কর্মলাভের সম্ভাবনা। বিদ্যা হবে। ... বিশদ
তৃতীয় দফার নির্বাচনেও একই অভিযোগ উঠল বাহিনীর বিরুদ্ধে। লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারদের প্রভাবিত ও বিভ্রান্ত করার অভিযোগ ওঠায় সরব হয়েছে তৃণমূল নেতৃত্ব। উত্তর মালদহের মালতীপুর বিধানসভার বলরামপুর ৯৯ বুথের এই ঘটনার জেরে উত্তেজনা ছড়ায়। পরে সেক্টর অফিসারের আশ্বাসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়। ভোটার মোহাম্মদ আলি জিন্নার অভিযোগ, লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় সচিত্র পরিচয় পত্র দেখতে চায় জওয়ানরা। সব ভোটারদের সচিত্র পরিচয় দেখা হয়। এমনকী ভোটার স্লিপ দেখা সহ নানা কারণ দেখিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়। আমরা জানি লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারের পরিচয়পত্র যাচাইয়ের এক্তিয়ার রয়েছে সংশ্লিষ্ট প্রিসাইডিং অফিসারের। জওয়ানরা কেন বিভ্রান্ত করছে?
এপ্রসঙ্গে জেলা তৃণমূলের সভাপতি আব্দুর রহিম বক্সি বলেন, কেন্দ্রীয় বাহিনীকে ব্যবহার করে আতঙ্কের পরিবেশ সৃষ্টি করে ফের ক্ষমতায় আসতে চাইছে বিজেপি। তাদের এবার মানুষ ছুঁড়ে ফেলবে।
বিজেপির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক কিষাণ কেডিয়ার দাবি, তৃণমূল ভুয়ো ও বহিরাগত ভোটার ঢুকিয়ে ভোট করতে অভ্যস্ত। সন্দেহ হয়েছিল বলেই হয়তো সচিত্র পরিচয়পত্র পরীক্ষা করেছে জওয়ানরা। শান্তিপূর্ণ ভোটের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনীর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে।
কালিয়াচকের বেশ কয়েকটি ভোটকেন্দ্রে কয়েকজন ভোটারের মোবাইল বাজেয়াপ্ত করার অভিযোগ ওঠে জওয়ানদের বিরুদ্ধে। এক ভোটার বলেন, আমরা মোবাইল নিয়ে ভোটকেন্দ্রে গেলেও বাইরে রেখে আসতে বলেন জওয়ানরা। কিন্তু অনেকেই একা ভোট দিতে এসেছিলেন। তাঁরা কোথায় ফোন রেখে যাবেন? একই প্রশ্ন তোলেন ভোটারদের একাংশ। জওয়ানদের এহেন অতি সক্রিয়তায় ক্ষুব্ধ বেশিরভাগ ভোটার।