ধনাগম যোগটি অনুকূল। দুপুর থেকে কর্মের বাধা মুক্তি ও উন্নতি। শরীর-স্বাস্থ্য সমস্যার যোগ। ... বিশদ
তুফানগঞ্জ ১ ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির অর্থানুকূল্যে ২০১৭-১৮ অর্থবর্ষে ৭০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ভবন নির্মাণ হয়েছিল। বিভিন্ন সামাজিক অনুষ্ঠানের জন্য এই ভবন নির্মাণ করা হয়েছিল। ভবনটি চালু হলে অনুষ্ঠান আয়োজনে ঝক্কি কমত। প্যান্ডেল তৈরি করে অনুষ্ঠান করার মতো সামর্থ্য অনেকের থাকে না। তাঁদের জন্য মুশকিল আসান হওয়ার সম্ভবনা তৈরি হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের উদাসীনতার জন্য সেই গুড়ে বালি।
স্থানীয় বাসিন্দা সানু দাস, নীহার সাহা বলেন, সন্ধ্যার পর এখানে নেশার আসর বসে। ভবন চালু হলে পরিবেশ বদলে যাবে। সাধারণ মানুষের সুবিধা হবে। বিজেপির জেলা সহ সভাপতি উৎপল দাস বলেন, তৃণমূলের আমলে উন্নয়নের নাম করে সরকারি সম্পত্তি নষ্ট হচ্ছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না। অবিলম্বে ভবন চালু না হলে আমরা সাধারণ মানুষকে সঙ্গে নিয়ে আন্দোলনে নামব। সিপিএমের জেলা কমিটির সদস্য অসীম সাহা বলেন, ওই এলাকার মানুষের দাবি মেনে ভবনটি তৈরি হয়েছিল। মানুষের সুবিধার্থে অবিলম্বে ভবনটি চালু করা করা দরকার। যদিও পঞ্চায়েত সমিতির তরফে ভবনটি দ্রুত চালু করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের তুফানগঞ্জ ১ (ক) ব্লক সভাপতি সিদ্ধার্থ মণ্ডল বলেন, বিরোধীরা অপপ্রচার করতেই পারে। সাধারণ মানুষের জন্য ভবনটি তৈরি হয়েছিল। যত দ্রুত সম্ভব সেটি তা খুলে দেওয়া হবে। তুফানগঞ্জ-১ ব্লক পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি জগদীশ বর্মন বলেন, ভোটপর্ব মিটলে ভবনটিকে পুনরায় সংস্কার করে চালু করা হবে।